সুইচ অফ: যখন ঘরে থাকবেন না অপ্রয়োজনে আলো, পাখা চালিয়ে রাখবেন না। সুইচ অফ করে রাখুন।
আনপ্লাগ: যখন মেশিন বা ইস্ত্রি ব্যবহার করবেন না তখন প্লাগ খুলে রাখুন। প্লাগ লাগিয়ে সুইচ বন্ধ রাখলেও কিছুটা বিদ্যৎ টানে।
পাখা: গরম কালে এসি চালালে তরতর করে বাড়ে বিদ্যুৎ বিল। অপ্রয়োজনে এসি না চালিয়ে পাখা চালান। এতে খরচ অনেক কমে যাবে।
ব্লাইন্ড: এসির খরচ বাঁচাতে ঘর ঠান্ডা রাখার অন্য পন্থা নিন। উইন্ডো ব্লাইন্ড ব্যবহার করুন জানালায়।
ফ্রজেন ফুড: রান্না করার বেশ কিছুক্ষণ আগে ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে পানিতে রেখে বরফ ছাড়িয়ে নিন। বার বার মাইক্রোওয়েভ চালিয়ে ডিফ্রস্ট করলে বিদ্যৎ বেশি খরচ হয়।
কম্পিউটার: যখন ব্যবহার করবেন না তখন চালিয়ে রাখবেন না। বন্ধ করে রাখুন বা স্লিপ মোডে রাখুন। এতে বিদ্যুৎ কম খরচ হবে।
ওভেনের দরজা: রান্না করতে করতে বার বার ওভেনের দরজা খুলবেন না। বাইরে থেকেই দেখে বোঝার চেষ্টা করুন। দরজা খুললে তাপমাত্রা কমে যায়। আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ওভেন বেশি বিদ্যুৎ খায়।
অল্প খাবার: যদি আপনার অল্প-স্বল্প কিছু রান্না করার থাকে তাহলে মাইক্রোওয়েভ ওভেনের বদলে স্লো কুকার বা টোস্টার ব্যবহার করুন। এতে বিদ্যুৎ কম খরচ হবে।
রেফ্রিজারেটর: রেফ্রিজরেটরের তাপমাত্রা রাখুন ২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে। আর ফ্রিজারের তাপমাত্রা রাখুন -১৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে। এতে খাবার সুরক্ষিত থাকবে। বেশি ঠান্ডা করে রাখলে বিদ্যুৎ নষ্ট হয়।
ডিশওয়াশার: অনেকেই বাড়িতে ডিশ ওয়াশার ব্যবহার করি। কিন্তু বাসন ধুয়ে শুকানোর জন্য হিট ড্রাই না করে খোলা স্থানে ছড়িয়ে রাখুন