মুসলিম বিশ্বকে ধ্বংস করার জন্য এই ক্ল্যাশ অব ক্ল্যানস(clash of clans)
গেম আবিস্কার করা হয়েছে। যারা খেলেন তাদেরকে বলতেছি; দয়া করে আপনারা ছবিটার দিকে তাকিয়ে দেখুন, অনেক কিছু বোঝতে পারবেন। পবিত্র ক্বাবা শরীফকে কি ভাবে কাফেররা ক্বাবা ঘরের মত করে টাউন হল তৈরি করেছে।______________^_____________^_____________^___________^______
আমাদের ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য কাফেররা কি ভাবে ফাদ পেতেছে। আর আমরা সেটা না বোঝে প্রতিনিয়ত খেলতেছি। পবিত্র ক্বাবা শরীফ রক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য আবশ্যিক কর্তব্য। আপনি ছবিটা দেখার পর খেলবেন কী খেলবেন না সেটা একান্তই আপনার ইচ্ছা। আশা করি যদি আল্লাহ্র নামে ঈমান এনে থাকেন তাহলে আর দয়া করে খেলবেন না। কারণ কাফেররা আমাদের সরাসরি আঘাত করতে পারেনা বলে বিভিন্ন ওপাইয়ে আঘাত করতেছে। আর আমরা ওদের সেই পাতা ফাঁদে পা দিয়ে বলির পাঁঠা হয়ে হারাম কাজ করছি। আল্লাহ আমাদের যেন মাফ করে এবং সবাইকে দয়া করে হেদায়েত দান করেন।
____^___________^______________^______________^______________
এবার আসুন গেমসটির বিস্তারিত জেনে নিন-
(CLASH OF CLANS) ক্ল্যাশ অব ক্ল্যানস কি? এর উৎপত্তি/আবিস্কার ও বিবিধ সমূহ—-
গেমটি ২০১২ সালের ২রা আগস্ট আইওএস ios প্লাটফর্মে মুক্তি দেওয়া হয়। অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে কানাডা ও ফিনল্যান্ডে ২০১৩ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর মুক্তি দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ২০১৩ সালের ৭ই অক্টোবর গুগল প্লেতে আন্তর্জাতিকভাবে গেমটি মুক্তি দেওয়া হয়। এটি অত্যান্ত জনপ্রিয় একটি গেম। বর্তমানে এটি গুগল প্লে এর সর্বোচ্চ ডাউনলোড হওয়া গেমের তালিকায় ৯৬ তম অবস্থানে আছে।________________^_____________^_____________^_______________
এই খেলার সম্পদ সমূহ হলো: রত্ন, স্বর্ণ, এলিক্সর এবং ডার্ক এলিক্সর।
নতুন খেলোয়াড়দের ৫০০ রত্ন বিনামূল্যে দেওয়া হয়। এছাড়া বিভিন্ন মিশন সম্পন্ন করলে কিংবা গ্রামের ঝোপ, গাছ, পাথর ইত্যাদি সরালেও বিভিন্ন সংখ্যক রত্ন উপহার দেওয়া হয়। এটিই এ গেমের প্রধান সম্পদ। এটি দিয়ে অন্যান্য যেকোনো সম্পদ ক্রয় করা বা কোনো কিছুর হালানাগাদ ত্বরান্বিত করা যায়।কিন্তু এর আসল কাজ হল বিল্ডার বা নির্মাতা বসানো।নতুন খেলোয়াড়দের জন্ন্য জেম খুবই দরকারি তাই কেউ অযথা জেম নস্ট না করাই ভাল।
_________^___________^_______________^____________^___________
স্বর্ণ সাধারণত স্বর্ণ সংগ্রহকারী ও অন্যদের আক্রমণ করে অর্জন করা যায়। এটি নির্দিষ্ট কিছু অস্ত্র, স্থাপনা, সৌন্দর্যবর্ধক জিনিস ক্রয় করতে ও সেগুলোর উন্নতিসাধন অর্থাৎ আপগ্রেড করতে ব্যাবহার করা হয়।
এলিক্সরও সংগ্রহকারী ও অন্য কাউকে আক্রমণ করার সাহায্যে অর্জন করা যায়। এলিক্সর দিয়ে সৈন্যদের ক্ষমতা বৃদ্ধি, নির্দিষ্ট কাঠামোর উন্নয়ন (আপগ্রেড) এবং নানান জিনিস ক্রয় করা যায়।
সাধারণ এলিক্সর থেকে মূল্যবান ও দুষ্প্রাপ্য। এটি ব্যবহার করে বিশেষ সৈন্যদের ক্রয় ও তাদের উন্নতিসাধনে ব্যবহার করা হয়।এর মাধ্যমে রাজা রানী সহ অন্যান্ন বিশেষ ডার্ক সৈন্যদের উন্নয়ন বা আপগ্রেড করা যায়।সবাই তাই এই দুষ্প্রাপ্য জিনিশ সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় রাখে।।
______________________________^___________^^_________^______
ফেছবুকে আমি
___________________________________________________________