Be a Trainer! Share your knowledge.
Home » Technology Updates » [HOT POST] কম্পিউটারে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সম্পর্কিত কিছু সমস্যা সমাধানের উপায়।দেখে নিন।না দেখলে মিস করবেন কিন্তু

[HOT POST] কম্পিউটারে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সম্পর্কিত কিছু সমস্যা সমাধানের উপায়।দেখে নিন।না দেখলে মিস করবেন কিন্তু

আসসালামু আলাইকুম ফ্রেন্ডস। আশা করি সবাই ভাল আছেন।আজ আপনাদের সিখাব কিভাবে কম্পিউটারে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করবেন।

ত প্রথমে জানব কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ শনাক্তের উপায়:
সমাধান:
কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সম্পর্কে ধারণা পেতে হলে আগে আপনাকে কেসিং খুলেতে হবে। এজন্য কেসিং এর পেছনের দুইটি স্ক্রু খুলে ভেতরে তাকান।
1. মূল যে বড় সার্কিট বোর্ডটি দেখছেন তাই মাদারবোর্ড। আর পাওয়ার সাপ্লাই থাকে কেসিং এর উপরে পেছন দিকে। পাওয়ার সাপ্লাই থেকে অনেকগুলো লাল, হলুদ, কালো বা নীল তার বের হয়ে আসে। এর কিছু সংযুক্ত মাদারবোর্ডে আর কিছু সরাসরি অন্য হার্ডওয়্যারে যেমন- সিডি ড্রাইভ, ফ্লপি ড্রাইভ, হার্ডডিস্ক।
2. মাদারবোর্ডে প্রসেসর কোনটি তা বুঝতে এর কুলিং ফ্যান খুঁজে বের করুন। সাধারণত এটি মাদারবোর্ডের উপরে কিছুটা বামে থাকে। প্রসেসর ফ্যানের জন্য সরাসরি দেখা সম্ভব নয়।
3. রযার ম সাধারণ প্রসেসরের ডানপাশে থাকে। মডেলভেদে ২-৪টি স্লট,লম্বাকৃতির।
4. সাউন্ডকার্ড কোনটি বুঝতে হলে খুঁজে বের করুন স্পিকারের ইনপুট জ্যাক কোথায় লাগে সেই ডিভাইসটি।
5. একইভাবে মনিটরের ক্যাবল দিয়ে জানতে পারবেন কোনটি আপনার গ্রাফিক্স কার্ড।
6. একই উপায়ে মডেম (টেলিফোনের তার), ল্যান কার্ড (ব্রন্ডব্যান্ড ইন্টারনেটের তার) খুঁজে বের করতে পারবেন আপনি।
7. চিকন চিকন লাল, হলুদ, কাল বা নীল তারগুলো পাওয়ার ক্যাবল। সাদা বা লাল চওড়া ক্যাবলগুলো ডাটা ক্যাবল।
8. সাধারণ একটি পিসিতে কেসিং-এর পেছনে পাওয়ার কর্ড, মনিটর কর্ড,মাউস ও কী-বোর্ড, স্পিকার ইনপুট এগুলো প্রাথমিক অনুসঙ্গ যা সব পিসিতেই আছে।
বিভিন্ন ক্যাবল আলাদা রকমের হওয়াতে সবচেয়ে বড় সুবিধা এক ধরনের কানেকশন আপনি ভুল করে চাইলেও অন্যটিতে লাগাতে পারবেন না।

উইন্ডোজ ৭ রেডিবুষ্ট কি?
সমাধান:

যাদের পিসিতে র‍্যাম কম আছে তারা চাইলে উইন্ডোজের রেডিবুস্ট ফিচার ব্যবহার করে বাড়তি র‍্যামের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে পারবেন। কম্পিউটার দুই ধরণের মেমোরি ব্যবহার করে চলার সময়। একটা হচ্ছে হার্ডডিস্ক আরেকটা র‍্যাম। দুইটার পার্থক্য হচ্ছে র‍্যাম শুধু কম্পিউটার চলার সময় তথ্য জমা রাখতে পারে,পাওয়ার চলে গেলে সব তথ্য মুছে যায় কিন্তু হার্ডডিস্কের ক্ষেত্রে তা হয় না। কিন্তু র‍্যাম হার্ডডিস্ক অপেক্ষা অনেক দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে বলে কম্পিউটার কাজ করার সময় র‍্যামের মেমোরিই ব্যবহার করে।

উইন্ডোজ সেভেনে আপনি চাইলে আপনার পেনড্রাইভকেও র‍্যামের মেমোরির মতো ব্যবহার করে পিসির সার্বিক পারফরম্যান্সে উন্নতি ঘটাতে পারবেন। অবশ্য ভিসতাতেও এটা করা সম্ভব।
** এজন্য আপনার পেনড্রাইভটি ইউএসবি পোর্টে লাগান। কমপক্ষে ৪ গিগাবাইট মেমোরি বিশিষ্ট র‍্যাম একাজে ব্যবহার করাটাই ভাল।
** পেনড্রাইভে রাইট ক্লিক করে প্রোপার্টিজে যান। উপরের রেডিবুষ্ট ট্যাবে ক্লিক করুন।
** প্রথমেই তিনটি অপশন দেখবেন। প্রথমটির মানে তো বুঝতেই পারছেন,নেতিবাচক। পরেরটি সিলেক্ট করার অর্থ ডিভাইসটির পুরোটাই তথা সম্পূর্ণ মেমোরি রেডিবুষ্ট ব্যবহার করবে। তবে ৩ নাম্বারটি নির্বাচন করাই হবে বুদ্ধিমানের মতো কাজ।এটি দিয়ে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো মেমোরি উইন্ডোজকে ব্যবহারের জন্য দিতে পারবেন। তবে উইন্ডোজ নিজেই একটা এমাউন্ট রেকমেন্ড কররে আপনাকে।
এখন ওকে দিলেই রেডিবুষ্টের খেল শুরু। আপনি চাইলে হাই পারফরম্যান্স গেম খেলার সময় এই অপশন দরকারমতো ব্যবহার করে পারেন।

গ্রাফিক্স কার্ডের সমস্যা বোঝার উপায় কি?
সমাধান:

যদি মনিটর ও পিসির পাওয়ার সুইচ অন করার পর তিনটি শর্ট বীপ শুনতে পান তাহলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডে সমস্যা। আপনার গ্রাফিক্স কার্ডটি খুলে অন্য পিসিতে লাগিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন এটি ঠিক আছে কিনা। আর যদি বিল্টইন গ্রাফিক্স হয় তাহলে আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড এজিপি স্লটে লাগিয়ে টেস্ট করতে পারেন।ইন্টিগ্রেটেড এজিপির সমস্যা সমাধানে বায়োস সেটিংস রিসেট করে দেখতে পারেন।

ইউএসবি পপ আপ মেসেজ অফ:
সমাধান:

যখনি আপনি নতুন কোন ইউএসবি ড্রাইভ পোর্ট-এ লাগান তখনি নোটিফিকেশন এরিয়াতে একটি পপ আপ মেসেজ ভেসে উঠে যে দিস ডিভাইস ক্যান পারফর্ম ফাস্টার- যা কিনা বিরক্তির উদ্রেক করে।এটিকে বন্ধ করতে পপ আপটি উঠলে তাতে ক্লিক করুন। নিচের বক্সটি আনচেক করুন।

যেকোন ফাইল এডমিনিস্ট্রেটর মোডে রান করাবার উপায়:
সমাধান:

বিভিন্ন ফাইল অনেকসময় রিনেম,কপি বা মুছতে গিয়ে কিছু এরর মেসেজ দেখতে পাই আমরা। এর কারণ হচ্ছে অন্য কোন ফোল্ডার বা ফাইল বা সিস্টেম সেটিংস এর সাথে এর যোগসূত্র রয়েছে তাই আপনি এই ফাইলটি নিয়ে কোন কাজ করতে পারছেন না। সুতরাং এখন যদি কোনভাবে ফাইলটিকে এডমিনিস্ট্রেটর মোডে রান করান যায় তাহলেই কেল্লা হতে। আসুন দেখি কিভাবে তা করবেন।

** স্টার্ট মেনুতে regedit লিখে এন্টার দিয়ে রেজিস্ট্রি এডিটর ওপেন করুন।HKEY_CLASSES_ROOT\WinRAR.ZIP\shell\open\command রেজিস্ট্রি কীতে যান।
** বামপাশের কমান্ড-এ রাইট ক্লিক করে এক্সপোর্টে ক্লিক করুন।
** এবার নোটপ্যাড দিয়ে এক্সপোর্ট করা ফাইলটি ওপেন করুন। ফাইলের openকথাটি মুছে runas লিখে দিন।
** এবার ফাইলে ডাবল ক্লিক করলেই পরি।
আজ এ পর্জন্তই। সবাই ভাল থাকবেন।ধন্যবাদ।।

7 years ago (Sep 27, 2017)

About Author (36)

TrickBD
contributor

(যদি জানো ( জানাও ) নয়ত জানো)

Trickbd Official Telegram

8 responses to “[HOT POST] কম্পিউটারে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সম্পর্কিত কিছু সমস্যা সমাধানের উপায়।দেখে নিন।না দেখলে মিস করবেন কিন্তু”

  1. Sanot Kumar Roy Contributor says:

    Good post!!!!
    Kew amke tuner hote sahajjo korun

  2. Sanot Kumar Roy Contributor says:

    [b]plz make me tuner[/b]

  3. open080980 Contributor says:

    vai amar laptop shudo power ase but display te kono alo asena and fan o gore na ki somossa apni bolte parben

Leave a Reply

Switch To Desktop Version