Site icon Trickbd.com

জেনে নিন গুগল সম্পর্কে কিছু তথ্য। আশা করি আপনাদের কাজে দিবে।

Unnamed


গুগল এলএলসি
(ইংরেজি: Google LLC) বা গুগল লিমিটেড
লায়াবেলিটি
কোম্পানি
ইন্টারনেটভিত্তিক
সেবা ও পণ্যে
বিশেষায়িত একটি
আমেরিকান
বহুজাতিক প্রযুক্তি
কোম্পানি।

স্ট্যানফোর্ড
বিশ্ববিদ্যালয়ে
পিএইচডি ছাত্র
থাকাকালীন ল্যারি
পেজ ও সের্গেই ব্রিন
১৯৯৮ সালে গুগল
নির্মান করেন।

এই পোস্টটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় BloggerBD.Xyz সাইটে

গুগলের ১৪ শতাংশ
শেয়ার তাদের এবং
বিশেষ সুপারভোটিং
ক্ষমতার মাধ্যমে ৫৬
শতাংশ
স্টকহোল্ডারকে
নিয়ন্ত্রণ করে।

সেপ্টেম্বর ৪, ১৯৯৮
সালে তারা গুগলকে
প্রাইভেট কোম্পানি
হিসেবে অন্তর্ভুক্ত
করে। গুগল আগস্ট ১৯,
২০০৪ সালে
ইনিশিয়াল পাবলিক
অফারিং (আইপিও)
দেয় ও গুগলপ্লেক্স
নামে মাউন্টেইন
ভিউতে তাদের নতুন
সদরদপ্তরে
স্থানান্তরিত হয়।

আগস্ট ২০১৫ সালে
গুগল এর বিভিন্ন
কার্যক্রম আলফাবেট
ইনকর্পোরেটেড নামে
সমন্বিত করার
পরিকল্পনার কথা
জানায়।

আলফাবেটের প্রধান
অধীনস্থ সংগঠন
হিসেবে
আলফাবেটের
ইন্টারনেট কার্যক্রম
পরিচালনা করবে।

পুনগঠনের সমাপনী
অংশ হিসেবে সুন্দর
পিচাই গুগলের প্রধান
নির্বাহী কর্মকর্তা
হিসেবে ল্যারি
পেজকে প্রতিস্থাপন
করেন। (ল্যারি পেজ
এখন আলফাবেটের
প্রধান নির্বাহী
কর্মকর্তা)
গুগলের প্রধান সেবা
গুগল সার্চ ছাড়াও নতুন
পণ্য, অধিগ্রহণ ও
অংশীদারত্বের
সাথে সাথে
কোম্পানিটির দ্রুত
প্রসার হয়। কাজ ও
প্রোডাক্টিভিটি
সেবা (গুগল ডক, শিট ও
স্লাইড), ইমেইল
(জিমেইল/ইনবক্স),
সময়সূচী ও সময়
ব্যবস্থাপক (গুগল
ক্যালেন্ডার), ক্লাউড
স্টোরেজ (গুগল ড্রাইভ)
, সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যম
(গুগল+), ইন্সট্যান্ট
ম্যাসেজিং ও ভিডিও
চ্যাট (গুগল এলো/ডুও/
হ্যাংআউট), অনুবাদক
(গুগল ট্রান্সলেট),
মানচিত্র (গুগল
ম্যাপস/ওয়েজ/আর্থ/­
স্ট্রিট ভিউ), ভিডিও
ভাগাভাগি (ইউটিউব),
নোট নেওয়া (গুগল
কিপ), এবং ছবি
ব্যবস্থাপক (গুগল
ফটোজ) প্রভৃতি
উল্লেখযোগ্য
উদাহরণ।

আলফাবেটের প্রধান
অধীনস্থ সংগঠন
হিসেবে
আলফাবেটের
ইন্টারনেট কার্যক্রম
পরিচালনা করবে।

পুনগঠনের সমাপনী
অংশ হিসেবে সুন্দর
পিচাই গুগলের প্রধান
নির্বাহী কর্মকর্তা
হিসেবে ল্যারি
পেজকে প্রতিস্থাপন
করেন। (ল্যারি পেজ
এখন আলফাবেটের
প্রধান নির্বাহী
কর্মকর্তা)
গুগলের প্রধান সেবা

গুগল সার্চ ছাড়াও নতুন
পণ্য, অধিগ্রহণ ও
অংশীদারত্বের
সাথে সাথে
কোম্পানিটির দ্রুত
প্রসার হয়। কাজ ও
প্রোডাক্টিভিটি
সেবা (গুগল ডক, শিট ও
স্লাইড), ইমেইল
(জিমেইল/ইনবক্স),
সময়সূচী ও সময়
ব্যবস্থাপক (গুগল
ক্যালেন্ডার), ক্লাউড
স্টোরেজ (গুগল ড্রাইভ)
, সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যম
(গুগল+), ইন্সট্যান্ট
ম্যাসেজিং ও ভিডিও
চ্যাট (গুগল এলো/ডুও/
হ্যাংআউট), অনুবাদক
(গুগল ট্রান্সলেট),
মানচিত্র (গুগল
ম্যাপস/ওয়েজ/আর্থ/­
স্ট্রিট ভিউ), ভিডিও
ভাগাভাগি (ইউটিউব),
নোট নেওয়া (গুগল
কিপ), এবং ছবি
ব্যবস্থাপক (গুগল
ফটোজ) প্রভৃতি
উল্লেখযোগ্য
উদাহরণ।

গুগল সারা পৃথিবীতে
বিভিন্ন ডেটা
সেন্টারে প্রায় এক
মিলিয়ন সার্ভার
চালায় ও এক
বিলিয়নের উপর
অনুসন্ধানের অনুরোধ
এবং প্রায় ২৪
পেটাবাইট
ব্যবহারকারী কর্তৃক
তৈরী ডেটা
প্রক্রিয়াকরণ করে
প্রতিদিন। ২০০৯
সালের সেপ্টেম্বর
অনুযায়ী এলেক্সা
আমেরিকার সবচেয়ে
বেশি ব্যবহার করা
ওয়েবসাইটের
তালিকায় স্থান দেয়
গুগলকে। এছাড়াও
গুগলের অন্যান্য
আন্তর্জাতিক সাইট
যেমন ইউটিউব, ব্লগার
এবং অরকুট সেরা
একশটি সাইটে স্থান
পায়। ব্রান্ডয্ তাদের
ব্রান্ড ইকুইটি
ডাটাবেজে গুগলকে
২য় স্থান দেয়। গুগলের
আধিপত্য বিভিন্ন
সমালোচনার জন্ম
দিয়েছে যেমন
কপিরাইট,
গোপনীয়তা এবং
সেন্সরশিপ প্রভৃতি।

[h1] ইতিহাস [/h1]

ল্যারি পেইজ ও
সের্গেই ব্রিন
১৯৯৬ সালে গবেষণা
প্রকল্প হিসাবে
ক্যালিফোর্নিয়ার
স্ট্যানফোর্ড
বিশ্ববিদ্যালয়ের
দুজন পিএইচডি
কোর্সের ছাত্র
ল্যারি পেইজ ও
সের্গেই ব্রিন এর
কাজ শুরু করেন। ঐ
সময়ের অনুসন্ধান
ইন্জিনগুলো
ফলাফলকে বিন্যাস
করত কত বার একটি
বিষয়কে অনুসন্ধান
ইন্জিন পাতায়
এনেছে সেই
ভিত্তিতে। তাদের
তত্ত্ব ছিল তখনকার
কৌশলগুলোর চেয়ে
নতুন কৌশলে কোনো
একটা অনুসন্ধান
ইঞ্জিন বানানো,
যেটি
ওয়েবসাইটগুলোর
মধ্যেকার পারস্পরিক
সম্পর্ক বিশ্লেষন করে
ফলাফল দেখায়,
তাহলে আরো ভাল
ফলাফল পাওয়া যাবে
[১৫]। তারা একে
পেজর্যাঙ্ক হিসেবে
আখ্যায়িত করেন। এই
পদ্ধতিতে একটি
ওয়েব সাইটের
পাতাগুলো কতটুকু
সম্পর্কযুক্ত (অনুসন্ধান
টার্মের সাথে) এবং ঐ
পাতাগুলো কতটুকু
গুরুত্বপূর্ণ তা
বিবেচিত হয় যা আসল
সাইটের সাথে
সংযুক্ত থাকে।
পেজ এবং ব্রিন শুরুতে
নতুন অনুসন্ধান
ইঞ্জিনের নাম রাখে
“ব্যাকরাব”, কারণ এই
ব্যবস্থায় সাইটের

ব্যাকলিংকগুলো
যাচাই করা হত ঐ সাইট
কত গুরুত্বপূর্ন তা
নির্ধারণ করার জন্য।
পরবর্তীতে তারা নাম
পরির্বতন করে গুগল
রাখে, যা আসলে ভুল
বানানে লিখা “googol”
থেকে এসেছে। এটি
দিয়ে বোঝানো হত
একটি সংখ্যার
পেছনে একশত শূন্য।
এরপর তা নাম হিসেবে
নির্বাচন করা হয়
কারণ তারা অনুসন্ধান
ইঞ্জিনের বিশাল
পরিমাণ তথ্য
প্রদানের[২৩]
ব্যপারটিকে গুরুত্ব
দিতে চেয়েছিলেন।
প্রথমত, গুগল
স্ট্যানফোর্ড
ইউনির্ভাসিটির
ওয়েবসাইটের অধীনে
চলত যার ঠিকানা
ছিল google.stanford.edu
এবং z.stanford.edu

ডোমেইন নাম গুগল
নিবন্ধিত করা হয় ১৫ই
সেপ্টেম্বর, ১৯৯৭
সালে এবং
কর্পোরেশন হিসেবে
আত্মপ্রকাশ করে ৪ঠা
সেপ্টেম্বর, ১৯৯৮
সালে। এটি চালানো
হত তাদের এক বন্ধুর
গ্যারেজ থেকে যার
নাম ছিল সুজান
ওজচিচকি[২৭])। তিনি
ম্যানলো পার্ক,
ক্যালিফোর্নিয়ার
ক্রেইগ
সিলভারস্টাইনে
থাকতেন। প্রথম
নিয়োগপ্রাপ্ত
ব্যক্তিটি ছিল
স্ট্যানফোর্ডের
ফেলো পিএইচডি
ডিগ্রি প্রাপ্ত একজন
ছাত্র।

২০১১ সালের মে
মাসে, প্রথমবারের মত
এক মাসে গুগলে
ইউনিক ভিজিটর এক
বিলিয়ন পার হয়। যা
ছিল ২০১০ সালের মে
মাসের থেকে ৮.৪ ভাগ
বেশি। ২০১৩ সালের
জানুয়ারিতে, গুগল
ঘোষণা করে এটি $৫০
বিলিয়ন বার্ষিক আয়
করে ২০১২ সালে[৩৩]।
যা গত বছরের চেয়ে
১২ বিলিয়ন বেশি।
১৯৯৮ সালের ৪
সেপ্টেম্বর ল্যারি
পেইজ ও সের্গেই
ব্রিন একটি প্রাইভেট
লিমিটেড কোম্পানি
হিসেবে গুগল
প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৪
সালের ১৯শে আগস্ট
এটি পাবলিক
লিমিটেড
কোম্পানিতে পরিণত
হয়। সময়ের সাথে
নিত্যনতুন পণ্য ও সেবা
যোগ করে গুগল
প্রতিনিয়ত নিজেদের
আকার ও উপযোগিতা
বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম
হয়েছে। একই সাথে
নতুন কোম্পানি কিনে
নিজেদের সাথে
একীভূতকরণ, ভিন্ন
প্রতিষ্ঠানের সাথে
অংশীদারত্ব ও
বিজ্ঞাপন জগতে
নিজেদের
অবস্থানকে
সুদৃঢ়ীকরণের মাধ্যমে
নিজেদের
বহুমুখিতাকে সমৃদ্ধ
করেছে। ফলে তথ্য
খোঁজার পাশাপাশি
বর্তমানে ইমেইল,
সামাজিক
নেটওয়ার্কিং,
ভিডিও শেয়ারিং,
অফিস
প্রোডাক্টিভিটি,
প্রভৃতি বিষয়ে গুগলের
সেবা রয়েছে।

Site Ad


এই পোস্ট টি Sponser করেছে imtiazblog.com

Site : Imtiazblog.com
Owner : Imtiaz Khan
Partner : BloggerBD.Xyz