ট্রিকবিডিতে আপনি যদি নতুন হন তাহলে আপনকে সুস্বাগতম আর যদি নিয়মিত হন তাহলে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন ৷
যারা ট্রিকবিডির নিয়মিত পোস্ট করে তাদের জন্য দোয়া করবেন ৷ কেননা তারা খুব কস্ট করে আর্টিকেল লিখে, আবার গাইড ও করে কমেন্টের যথার্ত উওর দেয়
৷ আমার চোখে সবথেকে ভালো অথর #Shakib_vai #Uzzal_vai
মুল বিষয়ঃ
সাধারণত ব্যাটারির ভোল্টেজ ড্রপের উপর নির্ভর করে এটা বের করা হয়। কিন্তু মোবাইলফোন ব্যবহার করে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি। লিথিয়ামের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কাজ করেনা।
তাই ফুয়েল গেজ ব্যবহার করা হয়। লি-আয়ন ক্যামিস্টির জন্য বেশ কয়েকটি অ্যালগরিদম রয়েছে এবং গেজটি তাদের এক বা একাধিক ব্যবহার করতে পারে।
সবচেয়ে কমন একটি হল কলম্ব কাউন্টার। ফুয়েল গেজের সাথে এমপ্লিফায়ার সহ একটি কারেন্ট শান্ট থাকে যা ব্যবহার করা কারেন্ট পরিমাপ করে, সময়ের সাথে সাথে এটির যোগফল দেয় এবং প্রোগ্রামযুক্ত ব্যাটারি ক্ষমতার সাথে তুলনা করে।
কলম্ব কাউন্টার হলো ইম্পেডেন্স ট্র্যাকিং। ফুয়েল গেজ ব্যাটারির ইম্পেডেন্স মাপার চেস্টা করে। লিথিয়াম ব্যাটারির প্রত্তেকটি স্টেজে এই ইম্পেডেন্সের আলাদা আলাদা মান পাওয়া যায়। সেই মান এলগোরিদমের সাহায্যে ক্যালকুলেশন করে পারসেন্টেজে দেখানো হয়।
সাধারনত ফুয়েল গেজের নিজস্ব তাপমাত্রা পরিমাপক বা সেন্সর থাকে। তাপমাত্রাজনিত নানা রিপোর্ট দেয়ার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।
আর এই ফুয়েল গেজ থেকে ইনফরমেশন চলে যায় মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেমের কাছে। তারপরে অপারেটিং সিস্টেমে থাকা বিভিন্ন কন্ডিশন অনুযায়ী আপনি নানা ধরনের স্টাটাস দেখতে পান। যেমন: লো-ব্যাটারি, ফুল্লি চার্জড, ওভারহিটেড ইত্যাদি। আবার অনেক সময় অপারেটিং সিস্টেম ব্যাটারি স্টাটাস অনুযায়ী কিছু সার্ভিস অন অফ করে নেয়।
? ধন্যবাদ ৷
পোস্টি ভালো লাগলে আমার Youtube চ্যালেন সাস্ক্রাইপ করুন | এখানে ক্লিক করুন
যদি পোস্টটি ভালো লাগে তাহলে আমার সাইটটি ঘুরে দেখুন একবার ☞ hmvai.com