গার্মেমেন্টস কি সেটা আমরা সবাই ভালোই জানি ৷ গার্মেন্টস বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রধান শিল্পপ্রতিষ্ঠান ৷ যেখান থেকে শতকরা ৮০ ভাগ অর্থ আসে ৷
বিশেষ করে বেকারদের জন্য ভালো দিক গার্মেন্টস ৷ যতদিন না প্রযুন্ত সরকারি চাকরি না পায় ততদিন গার্মেন্টসএ কাজ করে নিজের অর্থনৈতিক ঘাততি পুরুন করতে পারবে ৷
আজ আমরা শিখবো পকেট কত প্রাকার ও কি কি?
পকেট প্যান্ট, টি-শার্ট,পলো শার্ট, জাকেট, জিন্স প্যান্ট ইত্যাদি পূন্যে থাকে ৷ পকেট এর নির্দিষ্ট কোন পজিশন নেই ৷ এটা যে কোন জায়গায় হতে পারে তবে, পকেট সাধারনত ৫ প্রকার ৷
পকেট বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে তার মধ্য উল্লেখযোগ্য ৫ প্রকার । ( এছাড়াও আরো অনেক প্রকার পকেট আছে)
- প্লেইন পকেট(plain pocket)
- রাউন্ড পকেট(Round pocket)
- স্কয়ার পকেট(square pocket)
- নোছ পকেট(nose pocket)
- বোন পকেট( bon pocket)
পকেট বিস্তারিতঃ
স্কয়ার পকেটঃ স্কয়ার বলতে বোঝায় চারিদিকে সমান। স্কয়ার পকেটের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ সমান তাই এই জাতীয় পকেট কে স্কয়ার পকেট বলে।
প্লেইন পকেটঃ এই পকেটের দৈর্ঘ্য প্রস্থের সমান রাখিয়া সামান্য সরু হইয়া নিচে নামিয়া মিলিত হয়,ইহাকে প্লেইন পকেট বলে।
নোছ পকেটঃ ইহা দেখতে স্কয়ার পকেটের মত তবে ইহার দৈর্ঘ্যর শেষ প্রান্তের দুই সাইড আড়া আড়িভাবে কাটা বা ভাজ করে সেলাই করা হয়। তাই যে পকেট আড়াআড়ি ভাবে কেটে বা ভাজ করে সেলাই করা হয় তাহাকে নোছ পকেট বলে।
রাউন্ড পকেটঃ এই পকেট প্রস্থ্যর চেয়ে দৈর্ঘ্য বড় এবং দৈর্ঘ্যর নিচের থেকে রাউন্ড থাকে, তাহাকে রাউন্ড পকেট বলে।
বণ পকেটঃ এ জাতীয় পকেটের খোলা মুখ বাহিরে থাকে এবং পকেটের সেভ ভিতরে থাকে। যে পকেটের খোলা মুখ বাহিরে থাকে এবং পকেটের সেভ ভিতরে থাকে তাহাকে বণ পকেট বলে।
উপরোউল্লেখিত পকেট ছাড়া ও আরো পকেট রয়েছে,
যথাঃ
- ঘড়ি পকেট(watch pocket)
- আর্মহল পকেট(armhole pocket)
- সাইড সেম পকেট(side seam pocket)
- পটি বা তালি পকেট(potti & tali pocket)
- ক্রস পকেট(cross pocket)
?
যদি পোস্টটি ভালো লাগে তাহলে আমার সাইটটি ঘুরে দেখুন একবার ☞ hmvai.com