জাপানে টয়লেট নিয়ে গড়ে তোলা
হয়েছি একটি জাদুঘর। আর সেই জাদুঘরে
প্রতিনিয়তই ভীর করছে দর্শনার্থীরা।
তবে এই টয়লেট নিয়ে গড়ে তোলা জাদুঘর
দেখতে এত ভীর কনো! কি আছে তবে
সেখানে? প্রথম দেখাতেই প্রশ্ন জাগতে
পারে, এটি টয়লেট নাকি কোনও
বিলাসবহুল শোওয়ার ঘর? যাতে গা গরম
করে নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে
যন্ত্রের মাধ্যমে গরম জলে ম্যাসাজ
করানোর ব্যবস্থা। রয়েছে এয়ার
কন্ডিশনার। জলের তাপমাত্রা ও চাপ
বাড়ানো-কমানোর ব্যবস্থা। রয়েছে
জন্য ‘পাওয়ার ডিওডোরাইজার’। সঙ্গে
রয়েছে সুন্দর, সুরেলা মিউজিক
‘ওতোহিমে’ শোনার ব্যবস্থাও। এমনকী,
অটোম্যাটিক সেন্সরও। বাথরুমে ঢুকলেই
আপনাআপনি খুলে যাবে ঢাকনা। ভরে
যাবে ব্যাকটেরিয়া বিনাশী জলের
ফোয়ারায়। জ্বলে উঠবে ঝকঝকে আলো।
এটাই সর্বাধুনিক জাপানি প্রযুক্তির
টয়লেট। যার নাম- টোটো। শুধু এই
সর্বাধুনিক টয়লেটই নয়, একেবারে আদ্যি
কালের বাথরুম থেকে হালের ‘টোটো’, সব
রকমের বাথরুম নিয়ে জাপানে তিন মাস
হল চালু হয়েছে টয়লেট মিউজিয়াম। যা
বানাতে খরচ হয়েছে ছয় কোটি মার্কিন
ডলার। চালু হওয়ার পর গত তিন মাসে
দেশ, বিদেশ থেকে কম করে ত্রিশ
টয়লেট মিউজিয়াম। যারা এই সর্বাধুনিক
টয়লেট বানিয়েছে, সেই সংস্থা ‘টোটো’
ইতিমধ্যেই এমন চার কোটি টয়লেট
বানিয়ে বিভিন্ন দেশে পাঠিয়েছে।
আমার
সাইট একবার ঘুরে আসবেন