২০১৯ সালে বিশ্বকাপ
ক্রিকেটের আয়োজন করতে যাচ্ছে ইংল্যান্ড।
আসন্ন বিশ্বকাপে দল ১৪টি থেকে কমিয়ে
১০টিতে এই পরিণত করার সিদ্ধান্ত এরইমধ্যে গ্রহণ
করেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি।
আর এই দশ দলের মধ্যে ২০১৭ সালের ৩০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যারা আইসিসি র্যাংকিংয়ে
শীর্ষ আটে থাকবে তারা সরাসরি ২০১৯ বিশ্বকাপে
খেলা সুযোগ পাবে।বাকী দু’টি দলকে
সহযোগী দেশগুলোর সাথে বাছাইপর্বে লড়াই
করতে হবে। এই লড়াই থেকে শীর্ষস্থান
অর্জনকারি দু’টি দল সুযোগ পাবে ইংল্যান্ড
বিশ্বকাপে মাঠে নামার।
সহযোগী দেশগুলোর সাথে টেস্ট স্ট্যাটাস
প্রাপ্ত দু’টি দল যারা র্যাংকিংয়ের নবম ও দশমস্থানে
থাকবে তাদের নিয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শুরু হবে
২০১৮ সালে। আর এই বাছাইপর্বের আয়োজক
বাংলাদেশ। ৩ বছর আগে আইসিসি এই গুরু দায়িত্ব
দিয়ে রেখেছে বাংলাদেশকে। তবে
টাইগারদের ক্রিকেট উন্নয়নের সাথে
প্রেক্ষাপটও বদলে যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে
সরিয়ে নেওয়া হতে পারে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব!
এমনটাই ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন আইসিসির প্রধান
নির্বাহী কর্মকর্তা ডেভ রিচার্ডসন।
সেক্ষেত্রে অবশ্য টাইগারদের যদি বাছাইপর্ব
খেলতে না হয় অর্থাৎ বাংলাদেশ যদি আইসিসি
র্যাংকিংয়ের শীর্ষ আটে থেকে সরাসরি
বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে
তাহলেই কেবল এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া
হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শেষ পর্যন্ত যদি বাংলাদেশ থেকে বিশ্বকাপ
বাছাইপর্ব সরিয়ে নেওয়া হয় সেক্ষেত্রে তা
আয়োজন করতে মরিয়া আয়ারল্যান্ড। এ বিষয়ে
আইসিসির উচিত বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ফর্ম
বিবেচনা করে বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব অন্য
কোথাও সরিয়ে নেওয়া। যেহেতু বিশ্বকাপ
বাছাইপর্বের মতো একটা টুর্নামেন্ট আয়োজন
করতে অনেক সময়ের ব্যাপার তাই আইসিসির উচিত
এখনই এ বিষয়ে চুড়ান্ত নেওয়া।