Site icon Trickbd.com

জনপ্রিয় Sci-Fi মুভি Interstellar এর রিভিউ, ডাউনলোড লিংক আর সাথে এর জটিল কাহিনীর ব্যাখ্যা।

যারা বিজ্ঞানপ্রেমী, সাইন্স ফিকশন মুভি বেশি দেখেন, মনে হয়না তাদের লিষ্টে এটি বাদ পড়েছে। আমার মতে, এটি আমার দেখা সাইন্স ফিকশন এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের #১ নং মুভি। মুভিটতার নাম INTERSTELLAR (2014)।

আজ আমি আপনাদের সাথে এটির রিভিউ এবং ডাউনলোড লিংক শেয়ার করবো। সাথে দেখি, এর জটিল রহস্য সমাধান করতে পারি কি না। (এটি আমার প্রথম মুভি নিয়ে আর্টিকেল, তাই কোন ভুল হলে বলবেন 🙂 )

( SEE THIS POST WITH DESKTOP VERSION , IT IS NEW THEME FRIENDLY )

 

Interstellar (2014)

Rating: 9.4/10 (7,757 votes)

Director: Christopher Nolan

Writer: Jonathan Nolan, Christopher Nolan

Stars: Matthew McConaughey, Anne Hathaway, Wes Bentley, Jessica Chastain

Runtime: 169 min

Rated: PG-13 Genre: Adventure, Sci-Fi, Released: 07 Nov 2014

Plot: A group of explorers make use of a newly discovered wormhole to surpass the limitations on human space travel and conquer the vast distances involved in an interstellar voyage.

রিভিউঃ

দুনিয়াতে এখন খাদ্য উৎপাদন অনেক বড় সমস্যা। কুপার, যে এককালে নাসার একজন মহাকাশযানের পাইলট ছিল। সে এখন ভুট্টার চাষ করে। খাদ্যের অনেক ঘাঠটি! তাদের ক্ষেতকে বাঁচিয়ে রাখতে হয় অনেক প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে। পৃথিবীর মরণ সময় অনেক ঘনিয়ে এসেছে। কুপারের মেয়েই হয়তো শেষ প্রজন্ম! তাদেরকে বাঁচতে হবে! এভাবে এক গ্রেভিটিকাল মাধ্যমে ‘কুপার’ নাসার গোপন যায়গা খুজঁএ পায়। সেখানে সে গেলে জানতে পারে , পৃথিবীর মানুষদেরকে বাঁচানোর পদ্ধুতি খুজতেছে। তারা শনি গ্রহের পাশে একটা ওয়ারমহোল পেয়েছে, যার মাধ্যমে অন্য গ্যালাক্সিতে যাওয়া যায়। এখন কুপারসহ এক টিমকে যেতে হবে অন্য এক গ্যালাক্সিতে, মানুষের উপযোগী গ্রহ খুঁজতে।

তারা কি পারবে পৃথিবীর মানুষদেরকে বাঁচাতে? পারবে মানুষ উপযোগী গ্রহ খুঁজতে? তাদেরকে যেতে হয় ব্লাকহোলে, ওয়ারমহোলে, ৫ম মাত্রার বিশ্বে! রহস্য, স্পেস ট্রাভেল, বিজ্ঞানময় দৃশ্যে ভরা এই মুভি। প্রতি মুহূর্তে পাবেন আনন্দ আর প্রতি রহস্যের এক এক উত্তর। দেখতে পারেন এই মুভি। নিচে ট্রেলারও রয়েছে।

ট্রেইলারঃ

(1st Trailer)

(2nd Trailer)

(3rd Trailer)

 

(sorry the iframe code is not working, so if you can not see the videos, then please go to youtube and watch there)

স্ক্রিনসটঃ

ডাউনলোডঃ

Interstellar (2014) Blu-Ray 720p – links – (1GB)

  1. http://www.indishare.me/fu39l8n62v2h
  2. https://intoupload.com/baqnkndrl11c

Interstellar (2014) Blu=Ray 480 – links – (500MB)

  1. https://intoupload.com/jxvqvgontp7c
  2. http://www.indishare.me/tgucese54qmq

1080p Full HD Blu-Ray (only for ICC users) – (2.2GB) – http://10.16.100.246/ftps4d3/Movie/English/Interstellar%20(2014).mp4

সাবটাইটেলঃ https://subscene.com/subtitles/interstellar/bengali/1083024

(বিঃদ্রঃ এটির হিন্দি ডাব নাই)

(if you need more links, then feel free to say)

 

মূল কাহিনীঃ

ইন্টারস্টেলার আমার কাছে প্যারালেল নন-লিনিয়ার মনে হয়েছে (যদিও এই নামে কিছু আছে কিনা সন্দেহ) কিছু কিছু ঘটনা আগে ঘটে, আর কিছু কিছু একই সাথে ঘটে। লিনিয়ারলি ঘটনাটা বর্ণনা দেওয়ার চেষ্টা করা হলো।

মানুষ ডেভেলপড হতে হতে এমন এক অবস্থায় পৌছে যখন তারা ৪ ডিমেনশনাল বিইংস থেকে ৫ ডিমেনশনাল বিইং এ পরিণত হয়। ৫ডিবি রা টাইমকে একটা মাত্রা হিসেবে দেখতে পায় সো তারা যেকোন সময়ে নেভিগেট করতে পারে। এই ৫ ডিমেনশনাল হিউম্যান বিইংরাই হলো THEY!

( ৫ ডিমেনশন ব্যাপারটা অনেকটা এমন। মানুষের যেকোন ঘটনার সকল অবস্থা জানার জন্য জানতে হয় তিনটা স্পেস কো-অর্ডিনেট (কোথায়) আর একটা টাইম কো-অর্ডিনেট (কখন)। এজন্য মানুষ (এবং সকল প্রানী) ৪ডিবি। তারা স্পেসের যেকোন পয়েন্টে নেভিগেট করতে পারলেও শুধুমাত্র প্রেজেন্টে সীমাবদ্ধ, তারা টাইমের অতীত বা ভবিষ্যৎ এ নেভিগেট করতে পারে না।

কিন্তু ৫ডিবি দের কাছে টাইমও একটা ফিজিক্যাল ডিমেনশন। It’s like you can see all the events laid out in front of you, you can see your birth, your school life, your marriage, your death.. সো ৫ডিবি রা শুধু বর্তমানে সীমাবদ্ধ না, তারা যেকোন টাইমে নেভিগেট করতে পারে।)

মানুষ যতদিনে ৫ডিবি হয় ততদিনে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যায়, তাই তারা অন্য কোন গ্যালাক্সী তে অবস্থান করে। কিন্তু তারা এই অন্য গ্যালাক্সী তে আসতে হলে কোন একটা ওয়ে লাগবে যেই ওয়ে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নাই। তো এখন পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার আগেই যাতে মানুষ অন্য কোন গ্যালাক্সী তে আশ্রয় নিতে পারে তাই ফিউচার ৫ডিবি মানুষ টাইম নেভিগেশনের মাধ্যমে সাহায্য পাঠায়। এই সাহায্য হলো ওয়ার্মহোল, ব্ল্যাকহোলের টেসার‍্যাক্ট, ইত্যাদি ।

 

ওয়ার্মহোল হলো এক ধরনের কোয়ান্টাম অ্যানোমালি। কোয়ান্টাম লেভেলে দেখা যায় ইলেক্ট্রন কোন সময় অতিক্রম না করেই এক জায়গা থেকে অনেকটা লাফ দিয়ে অন্য জায়গায় চলে যেতে পারে। এই কনসেপ্টটাকেই ওয়ার্মহোল বলে। ওয়ার্মহোল ম্যাসিভ আকারে সৃষ্টি করা সম্ভব হলে আলোকবর্ষ দূরবর্তী দুই স্থান প্রায় কোন সময় ব্যাতিরেকেই অতিক্রম করা সম্ভব।

Wormwhole

 

 

আর টেসার‍্যাক্ট টা একটু কমপ্লেক্স জিনিস। কাগজের উপর আকা একটা স্কয়ার কে থ্রিডি তে কনভার্ট করলে যেমন কিউব হয়, তেমনি কিউবকে ৪ডি তে কনভার্ট করলে হয় টেসার‍্যাক্ট)

Tesseract

ওয়ার্মহোল সৃষ্টি আর স্ট্যাবল রাখতে যেই হিউজ পরিমাণ এনার্জি এবং ডার্ক এনার্জি প্রয়োজন তার জন্য এটা ন্যাচারালি সৃষ্টি হওয়া সম্ভব না। কিন্তু ৫ডির মানুষ ওয়ার্মহোলকে স্ট্যাবল করার ওয়ে আবিষ্কার করেছে। এবার তারা একটা ওয়ার্মহোল সৃষ্টি করে ওয়ার্মহোলের এক এন্ড আমাদের সৌরজগতে শনির কাছাকাছি, অপর এন্ড ফিউচার মানুষ যেখানে থাকবে সেই গ্যালাক্সী তে স্থাপন করে।

তো এবার লাগবে পৃথিবীর মানুষ গুলোকে নতুন জায়গায় ট্রান্সফার করা। এর জন্য তারা বেছে নেয় মার্ফ কে। মার্ফ এর বাবা কুপার একজন নাসা ইঞ্জিনিয়ার ও পাইলট, মার্ফও এক্সেপশনালি বুদ্ধিমান।

পুরো জিনিসটা একটা প্যারাডক্স। অনেকটা গ্র‍্যান্ডফাদার প্যারাডক্সের মত। যদি কোনভাবে আপনি পাস্টে গিয়ে আপনার বাবা জন্মের আগেই দাদা কে মেরে ফেলেন, তাহলে তো আপনার দূরের কথা, আপনার বাবারই জন্ম হচ্ছে না। তাহলে আপনার দাদাকে মারল কে? অনেকটা এরকমই, ফিউচার মানুষ পাস্টে এসে এমন কাজ করছে যা না করলে ফিউচার মানুষ হতো না। ব্যাপারটা ‘ব্যাক টু দ্য ফিউচার’ দেখে থাকলে স্পষ্ট হওয়ার কথা। যখনই স্পেস-টাইম কন্টিনিউয়াম ডিসরাপ্ট হচ্ছে তখনই ঘটনাটা অন্য একটি মালটিভার্সে স্থানান্তর হচ্ছে। তাই যতক্ষণ স্পেস-টাইম কন্টিনিউয়াম ঠিক রেখে সব কাজ করা হচ্ছে ততক্ষণ কোন ডিজাস্টার হচ্ছে না। ব্যাপারটা স্টিফেন হকিং তার ক্রনোলজি প্রোটেকশন কনজেকচার থিওরী তে বলেছেন। আর মুভিটিতে আরেকটি বিশেষ বিষয় দেখানো হয়েছে। লিনিয়ারলি চিন্তা করলে আগে ঘটনা ঘটছে, পরে কারন ঘটেছে। কিন্তু যদি ৫ম ডিমেনশন হিসেবে চিন্তা করা হয়, তাহলে দেখা যায় এখানে স্পেস আর টাইম একত্রে বাধা নেই। সকল ঘটনা একই সাথে ঘটছে, প্যারালেল ভাবে। তাই কোন ঘটনা যেই সময়েই ঘটুক না কেনো, এর ফাংশন হিসেবে অতীত বা বর্তমান যেখানেই অন্য কোন ঘটনা রয়েছে তা চেঞ্জ হচ্ছে।

মার্ফের বুকশেলফ থেকে মোর্স কোডে সংকেত আসে ‘STAY’ যা পাঠায় মার্ফের বাবা কুপার, ফিউচার ৫ডিবি হিউম্যান এর সৃষ্ট এক ৫ডি টেসার‍্যাক্ট থেকে। কেননা কুপার টেসার‍্যাক্ট এ ঢুকে প্রথমেই ভাবে সে এখানে চিরজীবনের জন্য আটকা পড়ে গেছে এবং যদি পাস্ট কুপার এই মিশনে বের না হতো তাহলে কিছুই হতোনা। এরপর কুপার বুঝতে পারে টেসার‍্যাক্ট এর ক্ষমতা। টেসার‍্যাক্ট টা একটা ৫ডি মডেল, সো সে যেকোন টাইমে নেভিগেট করতে পারবে। তাছাড়াও সে টার্স এর সাথে কন্টাক্ট করতে পারছে। পুরো টেসার‍্যাক্ট টা স্ট্যাবল করার জন্য ইনফিনিট এনার্জি প্রয়োজন, তাই তা ব্ল্যাক হোলের ভিতরে সৃষ্টি করেছে ৫ডি মানুষ। টার্স ব্ল্যাক হোল থেকে গ্র্যাভিটি ইকুয়েশন সলভের জন্য সিংগুলারিটির সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন পেয়েছে, যা সে কুপারকে মোর্সে কনভার্ট করে দিচ্ছে আর কুপার মার্ফকে দেওয়া ঘড়ির সেকেন্ডের কাঁটা নিয়ন্ত্রণ করে পাঠাচ্ছে। (শার্লকের ডিডাকশন, “Beats like digits. Every beat is one, every rest is zero. Binary Code এর মতই Morse Code. Every beat is dot, every rest is dash)

 

(এজায়গায় বলা দরকার, গ্র‍্যাভিটি একমাত্র ফোর্স যা স্পেস-টাইম ফ্র‍্যাব্রিক বেন্ড করতে পারে এমনকি স্পেস-টাইম কন্টিনিউয়াম অতিক্রম করে এক ডিমেনশন থেকে অন্য ডিমেনশন এ প্রভাব ফেলতে পারে। স্পেস-টাইম কন্টিনিউয়াম মাল্টিভার্স থেকে থাকলে আমরা কখনো অন্য ইউনিভার্স দেখতে পারবো না তবে গ্র‍্যাভিটেশনাল পুল ডিটেক্ট করতে পারবো। এজন্যই কুপার কন্ট্যাক্ট এর জন্য গ্র‍্যাভিটিকে ইউজ করে।

TARS- You’ve seen that time is represented here as a physical dimension. You have worked out that you can exert a force across space-time.

COOPER- Gravity to send a message. Gravity… can cross the dimensions, including time.)

 

মার্ফ কুপারের কাছ থেকে সিংগুলারিটির ডাটা আর রোমিলির ব্ল্যাক হোল এর ডাটা সব মিলিয়ে গ্র‍্যাভিটি ইকুয়েশন সলভ করে, যা প্রফেসর ব্র‍্যান্ড শুরু করেছিলো। গ্র‍্যাভিটি ইকুয়েশনের মাধ্যমেই গ্র‍্যাভিটি কে কাজে লাগিতে ম্যাসিভ ওজনের কুপার স্টেশন আর পৃথিবীর মানুষ কে পৃথিবী থেকে মানুষের নিউ হোম এর দিকে যাত্রা শুরু করে।

এদিকে যেই মাত্র কুপার মার্ফকে গ্র‍্যাভিটি ইকুয়েশনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ইনফো পাঠানো শেষ করে সেই মাত্র টেসার‍্যাক্টের উদ্দেশ্য পূর্ণ হয় আর ৫ডি রা টেসার‍্যাক্ট ক্লোজ করে দেয় এবং কুপার ও টার্সকে ওয়ার্মহোল দিয়ে শনির কাছে ফেরত পাঠায়। (কুপার ওয়ার্মহোল অতিক্রম করার সময় ‘দ্যা ফার্স্ট হ্যান্ডশেক করে :p)

COOPER- Did it work?

TARS- I think it might have.

COOPER- How do you know?

TARS- Because the bulk beings are closing the tesseract.

COOPER- Don’t you get it yet, TARS? They’re not “beings.” They’re us. What I’ve been doing for Murph, they’re doing for me. For all of us.

TARS- Cooper, people couldn’t build this.

COOPER- No. No, not yet. But one day. Not you and me. But people. A civilization that’s evolved past the four dimensions we know.

 

 

আর মার্ফরা কুপার স্টেশন নিয়ে শনি অতিক্রম করার সময় রেঞ্জার রা কুপারকে খুজে পায় ও উদ্ধার করে ?

বলে রাখা ভালো, ওয়ার্মহোল এখন পর্যন্ত শুধু কোয়ান্টাম লেভেলেই সম্ভব। ব্ল্যাক হোল আবিষ্কার হলেও এর ইভেন্ট হরাইজনের ভিতরের কোন ইনফরমেশন পাওয়া সম্ভব হয়নি। এন্ডিং এর টেসার‍্যাক্ট পার্ট যে পুরোপুরি ফিকশন এটা মে বি না বললেও চলে। ৫ ডিমেনশন এখন পর্যন্ত শুধু থিওরীতেই রয়েছে। স্ট্রিং থিওরী ৯ ডিমেনশনের কথাও বলে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন কিছুই সায়েন্টিফিক্যালি প্রুভড না। হয়তো ‘তারা’ এসব প্রশ্নের জবাব দিবে :3

 

কুপার-মার্ফের বয়স নিয়ে সমস্যাঃ

 

যখন সে পৃথিবী ছাড়ে তখন ৪৪

শনি পর্যন্ত যেতে ২ বছর (মোট ৪৬)

মিলার’স প্ল্যানেটে ২৩ বছর (মোট ৬৯)

এডমান্ড’স প্ল্যানেটে যাওয়ার সময় গারগানচুয়া দিয়ে স্লিংশট করতে ৫১ বছর (মোট ১২০)

 

মোট হিসাবটা পৃথিবীতে অতিক্রান্ত সময়। কিন্তু যেহেতু কুপার ম্যাসিভ অবজেক্ট (গারগানচুয়া ব্ল্যাক হোল) এর গ্র্যাভিটেশনাল পুল এ পড়েছিলো, তাই সময় তার জন্য স্লোলি অতিক্রম হয়েছে থিওরী অফ রিলেটিভিটি অনুযায়ী রিলেটিভ ভেলোসিটি বা ম্যাসিভ ম্যাস উভয়েই স্পেস-টাইম ফ্যাব্রিক বেন্ড করতে পারে।)

তাই মিলার’স প্ল্যানেটে যেখানে পৃথিবীর হিসেবে (বা গারগানচুয়ার প্রভাব মুক্ত এন্ডুরেন্স, যেখানে রোমিলি রয়ে যায় গবেষণার জন্য) ২৩ বছর কেটেছে সেখানে তার জন্য মাত্র ৩ ঘন্টা অতিক্রম হয়েছে, একই ভাবে গারগানচুয়ার স্লিংশটের সময় তার মাত্র ৭ ঘন্টা লেগেছে অথচ পৃথিবীতে তখন ৫১ বছর কেটেছে। অর্থাৎ তার বয়স (৪৪+২) বা ৪৬ বছর যখন সে কুপার স্টেশনে পৌছে, কিন্তু মার্ফের বয়স (১২+২+২৩+৫১) বা ৮৮ বছর।

 

AL LAST:

এটা আমার প্রথম মুভি নিয়ে রিভিউ, পোষ্ট — তাই ভুল হতে পারে। রিভিউও নিজে লিখেছি (প্রথম) তাই হয়তো বেশি সুন্দর হয়নি। যারা মুভি দেখেছেন তারা কাহিনীটা পরতে পারেন, অনেক জটিল সমস্যা বুঝতে পারবেন।

আমার রেটিং ১০ এর মধ্যে ৯! এটির শেষাংশটা যদি আরো ভালো হতো, তবে যুগের সেরা মুভি বলা যেতো।

Copyright: Story from Bioscope Blog, Images are copyright free, Download link from MLSBD and others is mine.

 

আগামীতে আরো ভালো পোষ্ট নিয়ে হাজির হবার চেষ্টা করবো, ইনশাল্লাহ। সবশেষে ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন আর ট্রিকবিডির সাথে থাকবেন।

Exit mobile version