[Marjaavaan] ডাউনলোড করে নিন সিদ্ধার্থ মালোত্রার নতুন মুভি Marjaavaan এর ক্লিয়ার প্রিন্ট | পাশাপাশি থাকছে মুভিটির ছোট একটি রিবিউ ?

রঘু মুম্বাইয়ের জল মাফিয়াদের নিয়ন্ত্রণকারী স্থানীয় বাসিন্দা নারায়ণ আন্নের অনুগত গুন্ডা। তাঁর বাবার রাঘুর উপর নির্ভরতা বিষ্ণুর সাথে ভালভাবে বসেনা, যার জটিলতাগুলি তাঁর ছোট আকারের চেয়েও বেশি কারণ থেকে উত্থিত হয় তিনিই কেবল তিনিই ছিলেন যে তিনি কেবল তিন ফুট লম্বা এই বিষয়টির প্রতি নিয়ত দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। রঘু যখন সংগীতপ্রবণ কাশ্মীরি কিশোরী জোয়ার হয়ে পড়েন, তখন বিষ্ণু তার বাবার সর্বাধিক প্রিয় গুন্ডাকে অপমান করার জন্য এটিকে ব্যবহার করার সুযোগে ঝাঁপিয়ে পড়েন।

.

জোয়া যখন কাশ্মীরে তাঁর সংগীত উত্সব প্রতিযোগিতার জন্য পতিতালয় থেকে কোনও মেয়েকে খুঁজে পান, তখন বিষ্ণু এর বিরোধিতা করেন। তিনি রঘুকে সতর্ক করেছিলেন যে মেয়েটি শেষ পর্যন্ত বেশ্যা হয়ে উঠবে। বিষ্ণুর একজন গুন্ডা মেয়েটিকে রঘুর কাছ থেকে দূরে নিয়ে যেতে যেতে গেলে রঘু গুন্ডা মারে যখন রঘুকে গুলি করার জন্য তার বন্ধুর হাত ধরে তার বন্ধু মাজার বিষ্ণুকে লাথি মারল এবং সে পালিয়ে যায় তখন সে তার পূর্বপুরুষের একজন শত্রুকে গাইতনেডকে অপহরণ করে বলে, জোয়া তার শুটিংয়ের জন্য সংগীত উত্সবের জন্য বেছে নিয়েছিল এমন একটি বাচ্চা জোয়া সব দেখে তবে বিষ্ণু জোয়ার উপস্থিতি জানতে পেরে সে পালিয়ে যায় যাতে তারা তাকে মেরে না দেয় সে রঘুকে বার্তা দেয় কিন্তু তার কোনও উত্তর পাওয়া যায় না তখন বিষ্ণু তার বাবাকে বলেছিল যে সেখানে প্রত্যক্ষদর্শী ছিল তখন আন্না রঘুকে জোয়াকে হত্যা করার নির্দেশ দিয়ে জেনে যায় না যে রঘু তাকে ভালবাসে সে জোয়াকে খুঁজে পায় এবং বিষ্ণু এবং তার বাবার কাছ থেকে পালানোর চেষ্টা করে কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিষ্ণু তাদের ধরে ফেলেন এবং রঘু, জোয়া এবং বাচ্চাদের নির্দেশ দেন হত্যা করা. তবে বিষ্ণুর বাবা হস্তক্ষেপ করলেন এবং রঘুকে বললেন যে তিনি জোয়াকে মেরে ফেললে তিনি এবং বাচ্চারা নিরাপদে বেরিয়ে আসবেন কারণ তিনি গাইতন্ডিজ হত্যার প্রত্যক্ষদর্শী অবশেষে জোয়া বন্দুকটি ধরে রঘুকে বলেছিলেন যাতে বাচ্চারা নিরাপদে রঘু গুলি চালায়। চোখ দুটো অশ্রু গড়িয়ে পড়ে জোয়া তার বাহুতে মারা যায়। তারপরে পুলিশ এসে জোয়ার হত্যার জন্য রঘুকে গ্রেপ্তার করে।

.

রঘু কারাগারে হৃদয় ভেঙে পড়েছে এবং কারাগারে থাকাকালীন জোয়ার কথা স্মরণ করতে শুরু করে। বিষ্ণু কারাগারে বন্দীদের নিয়োগ দিয়ে রঘুকে কারাগারে হত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন কারণ রঘু যদি মুক্তি পান তবে তিনি প্রতিশোধ নেবেন কিন্তু রঘু গুন্ডাদের মারধর করেছেন। বিষ্ণু তখন রঘুর বন্ধু মাজারের পা কেটে ফেলল কারণ সে বিষ্ণুকে লাথি মেরেছিল। বিষ্ণুর বাবা তাকে বলেছিলেন যে রঘুকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হবে, কিন্তু বিষ্ণু প্রমাণগুলি ঘুষ দিয়ে রঘুকে বেরিয়ে আসতে সহায়তা করেছিলেন কারণ যখন রঘু বেরিয়ে আসত, তখন তিনি তাকে হত্যা করবেন।

.

রঘু যখন মুক্তি পেয়েছে তখন সে জানতে পারে জোয়ার মৃত্যুর পরে রঘু এক নয়, তার বাবা তাকে বলেছিলেন যে সেদিন রঘু তাকে হত্যা করেছিল। বিষ্ণু রঘুকে তার পুরানো পথে ফিরিয়ে আনতে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু ব্যর্থ হন। এই উপায়ে চেষ্টা করার সময় বিষ্ণুর বাবা তাকে ধরেন এবং বলেন যে এটি না করতে। ক্ষুব্ধ হয়ে বিষ্ণু তার বাবাকে হত্যা করে এবং রঘুকে হত্যা করার জন্য গুন্ডা প্রেরণ করে তবে রঘু সমস্তকে মেরে ফেলেন এবং তারপরে তিনি জোয়ার সমাধিতে যান এবং বিষ্ণুর প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন এই মিশনে তাঁর বন্ধুরা যোগ দিয়েছিলেন।

.

দশতম দিন যখন বিষ্ণু রাবনের প্রতিমা পোড়ানোর জন্য আসেন, রঘু দেখলেন এবং বিষ্ণুর কাছে গেলে তাঁর সমস্ত গুন্ডাদের মারধর শুরু করেন। বিষ্ণু মনে মনে তীর ছুঁড়ে মারেন তবে রঘু তাকে টেনে নামিয়ে দেয় এবং রঘু মরে যাওয়ার সময় অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায় এবং সে তার বন্ধু আরজোকে বলে যে দ্বিতীয়বারের মতো তাঁর মতো হতে পারে না। তারপরে তিনি জোয়ার আত্মা দেখে বন্ধু এবং পরিবার দ্বারা ঘিরে শান্তিতে মারা যান। তারপরে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে যেখানে পরিদর্শক এসিপিকে বলেছিলেন যে তিনি মারা গেছেন এবং এসিপি জবাব দেয় যে তিনি তার জীবনে ফিরে এসেছেন যোয়া।

.

– মূলত মুভিটা মোটামোটি দেখার মতো। বাট খুব বেশি একটা ভালো লাগেনি আমার। সো আপনাদের দেখার ইচ্ছা হলে দেখতে পারেন। বাট সবার একটিং মোটামোটি ভালোই ছিলো।