Site icon Trickbd.com

এন্টার্কটিকা রহস্যময় আদি মানব ও বরফশীতল এক মহাদেশের গল্প Antarctica is the story of a mysterious primitive man and an ice-cold continent

Unnamed

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

এন্টার্কটিকা রহস্যময় আদি মানব ও বরফশীতল এক মহাদেশের গল্প


এই জায়গায় কোন টাইমজন নেই এখানে হাড় গলিয়ে দেওয়া মতো ঠান্ডা আছে। এখানে কোন মানুষ স্হায়ীভাবে বসবাস করতে পারে না। এই জায়গায়টি পৃথিবীর সবচেয়ে বিপদজনক ও রহস্যময় জায়গায় মধ্যে একটি আর এই জায়গায় নাম হলো Antarctica আপনি যদি এই দূর্গম জায়গায় যেতে চান তাহলে আপনার পুরো শরীর চেক-আপ করতে হবে। তার মানে এই জায়গায় যাওয়া জন্য আপনাকে শারীরিকভাবে ফিট হতে হবে।


এই জায়গায় গত বিশ লক্ষ বছর ধরে বৃষ্টির একটা ফোটাও পড়েনি। কিন্তু তা সত্ত্বেও পৃথিবীর ৮০ভাগ বিশুদ্ধ পানি এখানে পাওয়া যায়। এটা পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় একটি জায়গা।আমাদের বিজ্ঞানীরা যে পরিমাণ পৃথিবীকে নিয়ে গবেষণা করে তার থেকে বেশি Antarctica নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা সেখানে যা যা পেয়েছে তা আপনার আমার মতো সাধারণ মানুষের মাঝে কখনোই পাওয়া যায় না। এসব জিনিস দেখে বিজ্ঞানীরা নিজেই অবাক হয়ে উঠেছেন। চলুন তবে জেনে নেই Antarctica অজানা সব রহস্য

মিস্টোরিয়াস Map ৯ অক্টোবর ১৯৩০ সালে Antarctica pralis এই Map এ Antarctica কন্টিনিউস ছিল শুধু তাই নয় Antarctica কিছু বরফ সম্পর্কে সেই Map এ বিস্তারিত বলা ছিল ১৯৩০ সালে Map টি পাওয়া যায় পরে এটাকে ভালোভাবে খুঁজ করে জানা যায় এই Map টি ১৫১৩ সালে বানানো হয়েছে এই Map বানানোর ২৬০ বছর পর ১৭৭৩ সালে জেমস কোক Antarctica পাশ দিয়ে যাচ্ছিল তখন সে জানতোনা এই পৃথিবীতে Antarctica নামে বিশাল কন্টিনিটের অস্তিত্ব রয়েছে।

এরপর ১৮২০ সালে বেলি সোজান ও লেসি Antarctica কে খুঁজে বের করেন। সেই সাথে অফিসিয়ালি Antarctica আবিষ্কার করা প্রথম ব্যক্তি হয়ে যান। ১৮২০ সালে Antarctica খুঁজে পাওয়া গেলেও এই ৩০৭ বছর আগে কি করে এই Map তৈরি হয় এখনো পর্যন্ত এই প্রশ্নের উত্তর কেউ বের করেতে পারেনি।

Inside lake বিজ্ঞানীরা জানতে পারে বিশাল বরফে ঢাকা এই কন্টিনিটের নিচে খালি জায়গা রয়েছে। এই বরফের নিচে এমন অনেক জায়গা রয়েছে যেখানে খালি জায়গা বাতাস ও Oxygen এর উপস্থিত রয়েছে। Antarctica বরফের ভিতরে এক জায়গায় অনেক বড় Lake ও রয়েছে । যেটা ১৫ হাজার স্কয়ার কিলোমিটার পর্যন্ত বড়। এবং Lake টি ৪ হাজার ফিট পরিমাণ গভীর এই Lake টির উপরে বরফের পেসার অনেক বেশি। এই জায়গায় সূর্যের আলো পৌঁছাতে পারে না।

কিন্তু তার পরেও বিজ্ঞানীরা কিছু আজব রকম ব্যাকটেরিয়া পেয়েছে। যা পৃথিবীর অন্য সব ব্যাকটেরিয়া থাকে একদম আলাদা। এই জায়গায় কোটি কোটি বছর ধরে পৃথিবী থেকে আলাদা ছিল হয়তো আলাদা থাকার কারণে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো নিজের মতো করে সৃষ্টি হয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন হওয়ার কারণে Antarctica অনেক বরফি প্রায় গলে গেছে। যখন এই বরফ গলে তখন তখন ওর মেইন লাইন থেকে গ্লেসিয়া আলাদা হয়ে যায় এবং তা ভেঙ্গে পড়ে যায়। বিজ্ঞানী চার্য হেবগুব বলেন Antarctica প্রাচীন কালে কোন বিকৃত সভ্যতা উপস্থিত ছিল। তিনি আরো বলেন Antarctica শুরু থেকে কখনো এতো ঠান্ডা ছিল না কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তন হওয়ার কারণে সেই সভ্যতার সমাপ্তি ঘটেছিল।

এরপর Antarctica বরফের মোটা চাদরে ঢাকা পরে যায়। চার্য এই তথ্য আটস্ফিটিং Trust এর উপর ভিত্তি করে দিয়েছিল। তার এই তথ্যের সাথে অনেকেই একমত হয়েছিলেন। যাদের মধ্যে মহান বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ও ছিলেন। এই জায়গায় মানুষের বিচিত্র আকারের মাথার কঙ্কাল পাওয়া যায়। এসব কঙ্কাল গুলো মাথার পিছনে দিকটি খুব অস্বাভাবিক আকারে বড় ছিল ১৯৯৫ সালে বৃটিশ লেখক Graham Hancock

Finger Prints Of The Gods নামে একটি বই বের করেন যেখানে Graham বলেন আজকে থেকে প্রায় দশ হাজার বছর আগে পৃথিবীর Map এর পরিবর্তন হওয়ার কারণে অনেক আধুনিক সভ্যতার অবসান ঘটে। তাই এখনো Antarctica বরফের নিচে আজব আকৃতি মাথার খুলি পাওয়া যায়। Graham আরো বলেন এই সভ্যতার বেঁচে যাওয়া বংশদের প্রাচীন মায়া ও মিসরের সভ্যতার সাথে মিল পাওয়া যায়। আমেরিকার ও ইউরোপিয় কিছু বিজ্ঞানীরা বলেন Antarctica কিছু বরফ গলে যাওয়া কারণে মিসরের মতো বড় পিরামিড দেখতে পারছেন।