ডেভ হোয়াটমোর বলেছিলেন ”
মাশরাফির সাথে পৃথিবীর কোনো
খেলোয়াড় এর তুলনা চলেনা, তার তুলনা
সে নিজেই” কারন ■ ■ নিউজিল্যান্ডের
গতিদানব ‘শেন বন্ড’ দুইবার সার্জারীর
পরই ভয়ে ক্রিকেট ছেড়ে দেন… ■ ■
বিশ্ববিখ্যাত ইংলিশ অলরাউন্ডার
‘এন্ড্রু ফ্লিন্টফ’ মাত্র একটি সার্জারীর
ভয়েই ক্রিকেট কে গুডবাই
জানিয়েছেন… ■ ■ একমাত্র ক্রিকেটার
যিনি পরপর ৭টা মারাত্নক সার্জারী
করেও এখনো ক্রিকেট চালিয়ে
যাচ্ছেন… বিশ্বের কোন ফার্স্ট
বোলারই দুইবারের বেশি সার্জারী
করে খেলতে পারেননি কিন্তু তিনিই
এই অসাধ্য ব্যাপার সাধ্য করেছেন । ■ ■
একমাত্র পরিশ্রমী ক্রিকেটার যার ওজন
আশংকা ছিল তাই তিনি ১মাসে ১২
কেজী ওজন কমিয়ে সবাইকে আশ্চর্য
করে দিয়েছিলেন। ■ ■ যেকোন আঘাতে
তাঁর বাম পা পঙ্গু হয়ে যেতে পারে এমন
রিস্ক থাকা সত্ত্বেও তিনিই একমাত্র
সাহসী মানব যিনি প্রতিটি ম্যাচে
এখনো হিংস্র বাঘের মত বোলিং করে
যাচ্ছেন ! ■ ■ তিনিই একমাত্র
দেশপ্রেমিক যার একমাত্র আদরের ৫
মাস বয়সী ছেলে এ্যপোলো
হাসপাতালে ভর্তি হয়ে টাইফয়েডের
সঙ্গে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ রোগে মৃত্যুর
মুখো-মুখি, অথচ দেশের স্বার্থে হাজার
হাজার মাইল দূরে থেকে একমাত্র
ছেলের সুস্থ্যতার জন্য দু’হাত তুলে
দোয়া করে দেশের জন্য মাঠে
নেমেছেন। ■ ■একমাত্র ক্রিকেটার যে
প্রতি ম্যাচ শেষে হাটুতে জমে যাওয়া
রস নিজে সিরিঞ্জ দিয়ে বের করে
ফেলেন। ■ ■ তিনিই সেই ক্রিকেটার
সময় লাগে হাঁটু ভাঁজ করে বিছানা
থেকে নামতে। ■ ■ আমাদের একমাত্র
প্লেয়ার যে কিনা ইনজুরি বিধ্বস্ত
অবস্থায় বোলিং এর কষ্টকে ভুলতে
নিজেকে সান্ত্বনা দেন এই বলে
“মুক্তিযোদ্ধারা পায়ে গুলি নিয়েও যুদ্ধ
করে যেতে পারলে আমি কেনো
সামান্য অপারেশন নিয়েবোলিং
করতে পারবো না।