আসসালামু আলাইকুম আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব হ্যাশট্যাগ সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়াতে হয়তো আপনি এরকম কিছু শুনে থাকবেন। আজকে আমি চেষ্টা করব হ্যাশট্যাগ সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা আপনাদেরকে দেওয়ার।
আশা করি শব্দটির সাথে আপনারা খুব বেশি পরিচিত না হলেও কখনো না কখনো শুনে থাকবেন।2007 সালে twitter সর্বপ্রথম হ্যাশট্যাগ ফিচারটি নিয়ে আসে। তারপর ধীরে ধীরে প্রায় সব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হ্যাস ট্যাগ ব্যবহার শুরু করে।
হ্যাশট্যাগ কি?
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনরকম স্পেস ছাড়াই শব্দ বা অক্ষাংশের আগে # চিহ্ন থাকলে সে শব্দ বাক্যাংশ টাকে হ্যাশট্যাগ বলে। একটি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে চিহ্নিত করা হয়। অর্থাৎ hash tag হলো এক ধরনের মেটাডেটা ট্যাগ। যেমনঃ #vamos_argentina
অর্থাৎ হ্যাস এর সঙ্গে যে শব্দটা থাকে সেটাকেই বলে হ্যাশট্যাগ। আর বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে hashtag খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন facebook, instagram, twitter, youtube ইত্যাদি জায়গায় হ্যাস ট্যাগ ব্যবহার করলে সেটা অটোমেটিকলি হয়ে clickable link হয়ে যায় , এইজন্যই মূলত বর্তমানে hashtag খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
কেন হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করবেন
ইতিমধ্যে আমরা হ্যাশট্যাগ সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছি। তো এখন আমরা কয়েকটি তো তদারকি করে দেখব কেন আমরা হ্যাশটেক ব্যবহার করব এ বিষয়ে।
- আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার ফেসবুক পেজ এর রিজ বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে হ্যাশটেক সাহায্য করতে পারে।
- আপনার যদি কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকে বা কোন রকম প্রোডাক্টের পাবলিসিটি বাড়াতে চান তাহলে সেই প্রোডাক্টের হ্যাসটেক ক্রিয়েট করে সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
- একই রকমের হাজার হাজার কনটেন্ট আপনি এই হ্যাশট্যাগ এর মাধ্যমে খুঁজে পাবেন।
আরো পড়ুনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রের সার্ভার কপি নেওয়ার উপায় ২০২২
আরো পড়ুনঃ Robi Free Internet Offer Update – 26GB-30GB Free Data
আশা করি হ্যাশট্যাগ সম্পর্কে আপনাদের আর কোন দ্বিধাদন্দ নেই। তো আজকে এই পর্যন্ত ভালো যখন সুস্থ থাকুন আরো নতুন নতুন বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা হবে পরবর্তী আর্টিকেলে সে পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।