ফাং শান কি। কম্পিউটার কি-বোর্ডের একেবারে
উপরে থাকা এই ১২টি
বাটনের কাজ বিভিন্ন।
উইন্ডোজ থেকে ম্যাক,
আলাদা অপারেটিং
সিস্টেমের জন্য এদের ব্যবহার বিভিন্ন। বেশির
ভাগ ক্ষেত্রে ১২টি
ফাংশান
কি থাকলেো কোনও কোনও
ক্ষেত্রে অতিরিক্ত fn কি
থাকে। প্রতিটা ফাংশান কি-র কাজ কিন্তু বিভিন্ন।
উইন্ডোজের ক্ষেত্রে এই
কি-
গুলির প্রতিটার কাজ
দেখে
নিন এক নজরে। বেশির ভাগ সফ্টওয়্যারের
ক্ষেত্রে এটি হেল্প বাটন
হিসাবে কাজ করে।
উইন্ডোজের নিজস্ব হেল্প
কি-ও F1। কোনও
হাইলাইটেড ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম করার
শর্টকাট এই কি।
মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের
ক্ষেত্রে কোনও ডকুমেন্ট
খুলতে alt+ctrl+f2 ব্যবহার
করা হয়। উইন্ডোজ ডেস্কটপের
ক্ষেত্রে এই বাটন
সার্চের
কাজ করে। ডস মোডে এই
বাটন আপনার লেখা শেষ
লাইন আবার ফিরিয়ে আনবে। উইন্ডোজ
এক্সপ্লোরার বা
এক্সপ্লোরারের
ক্ষেত্রে এই বাটন
অ্যাড্রেস বার খোলার কাজ করে।
অ্যাক্টিভ উইন্ডো একবারে
বন্ধ করতে alt+f4 ব্যবহার
করা হয়। যে কোনও
ব্রাউজারের
ক্ষেত্রে এই বাটন রিফ্রেশের কাজ করে।
মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের
ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে
একবারে Find, Replace,
Go
To ডায়লগ উইন্ডো খোলা যায়। যে কোনও
ব্রাউজারের
ক্ষেত্রে এই বাটন
অ্যাড্রেস
বারে কার্সার নিয়ে
যায়। কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে
এই
বাটন দিয়ে ভলিউম
কমানো
যায়। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড
এবং আউটলুকের ক্ষেত্রে বানান
এবং ব্যাকরণ চেক করার
জন্য এই বাটন ব্যবহৃত হয়।
কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে
এই
বাটন দিয়ে ভলিউম বাড়ানো
যায়। উইন্ডোজকে সেফ
মোডে খুলতে
এই বাটন ব্যবহার করা
হয়।
কিছু কম্পিউটারে এই কি দিয়ে উইন্ডোজ রিকভারি
সিস্টেম শুরু করা যায়।
মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের
রিফ্রেশের কাজ করে।
কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে এই
বাটন দিয়ে ব্রাইটনেস
কমানো যায়। যে কোনও
অ্যাক্টিভ
উইন্ডোজের ক্ষেত্রে এই
বাটন দিয়ে মেনু বার খোলা
হয়। কিছু ল্যাপটপের
ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে
ব্রাইটনেস বাড়ানো যায়।
যে কোনও ব্রাউজারের
ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ফুল
স্ক্রিন মোড অ্যাক্টিভ
করা
যায়। কিছু কম্পিউটারে
ctrl
+f11 দিয়ে লুকনো পার্টিশন
অ্যাক্টিভ করা যায়।
মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে
কোনও
ফাইল সেভ করতে এই কি
ব্যবহৃত হয়।
See More Tips
GPFreeBD.Com