কম্পিউটার জগতে কিছু বিপজ্জনক
ভাইরাসের কথা।
০১. জিউস: ২০০৭ সালে জিউস
ম্যালওয়ারের খোঁজ মেলে।
কম্পিউটারে এই ভাইরাস ইনস্টল হলে
আপনা আপনি ইন্টারনেট থেকে
আপডেট নিতে থাকে। সাইবার
ক্রাইমের দুনিয়ায় এই ভাইরাস ভয়ঙ্কর।
ব্যাঙ্ক বা বিভিন্ন বাণিজ্যিক
সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ নথি চুরি করার
ক্ষমতা রয়েছে এই ভাইরাসের।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২০০৯ সালে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৭০ হাজার
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আক্রান্ত হয়েছে।
এমন কী জিউসের নজরে নাসাও বাদ
যায়নি।
০২. জিউস গেমওভার: জিউস
এই ম্যালওয়ারও বাণিজ্যিক
সফটওয়ারগুলিতে প্রভাবিত করে।
ক্রেডিট কার্ড নম্বর, পাসওয়ার্ডের
মতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি করতে ওস্তাদ
জিউস গেমওভার। বিশ্বের এক লক্ষ
কম্পিউটা আক্রান্ত জিউস গেমসওভার
ভাইরাসে।
০৩. কনফিকার: ২০০৮ সালে প্রথম লক্ষ্য
করা যায় কনফিকার ভাইরাসকে।
সাধারণত উইনডোজ অপারেটিং
সিস্টেমকে ক্ষতি করে। এমন কী
কম্পিউটারে অ্যান্টি ভাইরাস
থাকলেও তাকে ডিজেবল করে খুব
সহজেই বাসা বাঁধতে পারে।
০৪. ক্রাইপ্টোলকার: খুব পরিচিত
ম্যালওয়ার ক্রাইপ্টোলকার।
কম্পিউটারে এই ভাইরাস ঢুকলে
সিস্টেম লক করে দেয়। যতক্ষণ না
ক্রাইপ্টোলকারের অরজিনাল
সিরিয়াল কি দেওয়া হচ্ছে সিস্টেম
খোলা যাবে না।
০৫. কোয়াকবট: পাসওয়ার্ড চুরি করার
জুরি নেই কোয়াকবটের। ২০১১ সালে
খোঁজ মেলে এই ভাইরাসের।
নেটব্যাঙ্কিং, কম্পিউটার লগইনের
মতো মূল্যবান পাসওয়ার্ড চুরি করার
ক্ষমতা রাখে কোয়াকবট।
ফেসবুক অটো লাইক শিখতে, ফেসবুক আইডি হ্যাক করা শিখতে , এবং ফেসবুক ফটো ভেরিফাই খুলতে কল
+8801859165532
অথবা
ফেসবুক আইডি