অনলাইন মার্কেটিংয়ের
ক্ষেত্রে সোশ্যাল
মিডিয়াকে পাশ কাটিয়ে চলে
যাওয়ার কোনো
উপায় নেই। গুগলের সর্বশেষ
পান্ডা সিস্টেমে আপডেটের সময়
জানানো হয়েছে,
নতুন এই সিস্টেমে একটি
ওয়েবসাইটের মান
নির্ধারণে সামাজিক যোগাযোগ
সাইটগুলো প্রধান ভূমিকা পালন করবে। এর কারণ হলো,
তথ্য শেয়ারিংয়ের জন্য
সামাজিক যোগাযোগ
সাইট বেশি ব্যবহৃত হয়।
এজন্য আপনাকে প্রথমত বিভিন্ন
সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার সাইটের
নামে পেজ অথবা
ফ্যান পেজ তৈরি করতে হবে। নিচে কিছু High pr social site
এর নাম
দেওয়া হলো ফেসবুক ডিগ টুইটার
স্টাম্হেলইউপন প্রপিলা
ইউটিউব ব্লগ টিউমেন্ট :
অনলাইন মার্কেটিং বা সাইটে ট্রাফিক বাড়াতে
আরেকটি জনপ্রিয়
মাধ্যম হলো ব্লগ টিউমেন্টিং
বা ব্লগ
টিউমেন্ট। এটি শুধু মাত্র
ট্রাফিক ই নয় কোন সাইটের জন্য ব্যাকলিংক
পেতেও খুবি
কার্যকরী ভুমিকা পালন করে।
তবে কোনো ব্লগে টিউমেন্ট
করার জন্য অবশ্যই
সেটি যেনো ঐ ব্লগের কনটেন্টের সঙ্গে মিল
থাকে অর্থাৎ রিলেভেন্ট হওয়া
বাঞ্ছনীয়
বিশেষ করে গুগলের রিসেন্ট
আপডেটের পর
থেকে এটি খুবি শক্ত ভাবে নজরদারি করছে
গুগল। নইলে স্প্যাম হওয়ার
সম্ভবনা থাকে।
বর্তমানে টপ ব্লগারদেও
চিন্তার বিষয় হলো
স্প্যাম টিউমেন্ট। টিউমেন্ট করার ক্ষেত্রে
সাফল্য পেতে টপলেভেল ও
জনপ্রিয়
ব্লগগুলোতে রেজিস্ট্রেশন করা
প্রয়োজন।
ভালোমানের ব্লগে সংশ্লিষ্ঠ ১টি টিউমেন্ট থেকে ৫০ থেকে
১০০ ভিজিটর পাওয়া সম্ভব
আর পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের
জন্য
সার্চ ইঞ্জিন কে কাজে লাগিয়েই আপনার ব্লগ
বা ওয়েব
সাইট রিলেটেড ব্লগ
টিউমেন্টিং সাইট খুঁজে
পেতে পারে। ফোরাম টিউনিং : ট্রাফিক এবং
ব্যাকলিংক
বাড়ানোর ক্ষেত্রে আরেকটি
জনপ্রিয় ও
কার্যকর পদ্ধতি হলো ফোরাম
মার্কেটিং। ফোরাম এমনই একটা প্লাটফর্ম
যেখানে
ব্যবহারকারীরা কোনো সমস্যার
কথা তুলে
ধরে সংশ্লিষ্ঠদের কাছ থেকে
সমাধান পেয়ে থাকেন। এখানে একজন ব্লগার সংশ্লিষ্ঠ
সমাধানের সাথে নিজের পণ্য
বা সেবা
সম্পর্কে ব্যবহারকারীদেও
অবহিত করতে
পারবেন এবং তার ব্লগে আনতে পারবেন।
এখানে সবচেয়ে বেশি কার্যকর
একটি বিষয়
হলো সিগনেচার ব্যবহার করা,
যেখানে আপনার সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশনের জন্য কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে
পারবেন। এছাড়া
টিউনিং, টিউমেন্টিং
পাশাপাশা প্রোফাইল
লিংকিং এর সুবিধা ত আছে ই।
কিভাবে ফোরাম টিউনিং করবেন তার
সঠিক গাইড
লাইন পাওয়ার জন্য কিভাবে
করবেন ফোরাম
টিউনিংশিরোনামের টিউনটি
পড়ে নিতে পারেন যেটি ট্রাফিক
পাওয়াসহ সার্চ
ইঞ্জিনে আপনার ব্লগকে এগিয়ে
নিয়ে আসবে।
আপনি সার্চ ইঞ্জিন কে কাজে
লাগিয়েই আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট
রিলেটেড ফোরাম
খুঁজে পেতে পারে। ইয়াহু Answer: আপানারা
নিশ্চয় বুঝতে
পারছেন যে Yahoo Answer
কি? এখনে
অনেকে বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে
আসে বা প্রশ্নের উত্তর খুজতে আসে। এখানে আপনি
আপনার সাইট
রিলেটেড প্রশ্নের উত্তর দিতে
পারেন এবং
উত্তর শেষে আপনার সাইট এর
লিঙ্ক দিলে সেখান থেকে ভিজিটর পাবেন। ইয়াহু
Answer খুবই উপকারি আপনার
সাইটের
এখানে আপনি
আপনার সাইটের লিঙ্ক দিলে আপনার ব্যাক-
লিঙ্কের তেমন কোন ভেল্যু নাই,
কিন্তু আপনি
ভিজিটর ভাল পাবেন। তবে,
আপনাকে ইংলিশ জানতে হবে। ডিরেক্টরি সাবমিশন:
ডিরেক্টরি সাবমিশন
সম্পর্কে আমি আগেও আলোচনা
করেছি তাই
এখানে বলার কিছুই নেই।
আপনার সাইটকে অবশ্যই বিভিন্ন ডিরেক্টরিতে
সাবমিট
করতে হবে। এটা ভিজিটর
বাড়ানোর এক অনন্য
উপায়। গুগলে সার্চ দিলে অনেক
গুলো ফ্রী সাইট পাবেন ডিরেক্টরি সাবমিশনের
জন্য।
তাছাড়াও আমি আপনাদের আমার
ব্লগের একটি
লিঙ্ক দিয়ে ছিলাম সেখানেও
অনেক ডিরেক্টরি সাবমিশন সাইট এর
লিস্ট আছে
আপনারাথেকে সেটি সংগ্রহ
করতে পারেন। সোশ্যাল বুকমার্কিং: ব্লগে
ভিজিটর
বাড়ানোর জন্য সোশ্যাল
বুকমার্কিং আরেকটি
জনপ্রিয় উপায়। এর মাধ্যমে খুব
সহজে এবং দ্রুত আপনে কোয়ালিটি
ব্যাকলিঙ্ক পাবেন
এবং সাথে সাথে আপনি অনেক
রেফারেল
ভিজিটর পাবেন। ভালোমানের
কিছু সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট এর রেজিস্ট্রেশন করুন এবং
সম্ভব হলে আপনার
ব্লগ এর প্রতিটা টিউন শেয়ার
করুন। এভাবে প্রতিদিন কাজ
করুন দেখবেন আপনার
সাইটের ভিজিটর বাড়বেই (ইনশা আল্লাহ)
আমি ও এই নিয়ম গুলা মেনে
চলার চেষ্টা করি
ওয়েব সাইট এsms