পেপাল একাউন্ট যেন সোনার হরিন অনলাইনে
যারা কাজ করেন তাদের কাছে। আর
ভেরিফাইড একাউন্ট! তাও আবার
আমেরিকান? কী লাগবে নাকি আপনার?
চলুন জেনে নেয়া যাক সবচেয়ে সহজ
পদ্ধতিটি। এভাবে কাজ করলে অবশ্যই
ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট পাবেন। তবে
যারা একবার করেছেন, তাদের জন্য নয়।
শুধুমাত্র নতুনদের জন্য।
চলুন ধারাবাহিকভাবে বিষয়গুলো জেনে নেয়া
যাক:
যা যা লাগবে:
একটি আমেরিকান ঠিকানা
একটি আমেরিকান ব্যাংক একাউন্ট
১. আপনার একটি আমেরিকান ঠিকানা
আছে?
না থাকলে সমস্যা নেই। কীভাবে পাবেন
সেটা বলে দিচ্ছি। যেকোনো একটি
আমেরিকান ওয়েবসাইট থেকে আপনি
ঠিকানা পেতে পারেন। অথবা
ফেকনেমজেনারেটক ডট কম
(FakeNameGenerator.com) নামের একটা
ওয়েবসাইট আছে। ওখান থেকেও পেতে পারেন।
২. একটি আমেরিকান ব্যাংক একাউন্ট
প্রশ্ন হতে পারে বাংলাদেশে বসে কীভাবে
আপনি একটি আমেরিকানা ব্যাংক
একাউন্ট পাবেন? এটা কঠিন মনে হলেও
আসলে খুবই সোজা। যদি আপনার পেওনিয়ার
একাউন্ট থাকে।
পেওনিয়ার একাউন্ট মানে কি?
পেওনিয়ার একটি সার্ভিস প্রোভাইডার
কোম্পানি। যাদের সার্ভিস হলো
ইন্টারন্যাশনাল মাস্টারকার্ড প্রদান করা।
আমরা যাকে পেওনিয়ার মাস্টারকার্ড
হিসেবেই জানি।

কীভাবে পেওনিয়ার মাস্টাকার্ড পাবেন?
পেওনিয়ার মাস্টারকার্ড পাওয়া খুবই সহজ।
নিচের নোটটি খেয়াল করুন:
পেওনিয়ার মাস্টারকার্ডের খরচ কত?
কোনো খরচ নেই। পেওনিয়ার মাস্টাকার্ড
ফ্রিতে আপনি পেতে পারেন। আর সেই সাথে
বোনাসও পেতে পারেন ২৫ ডলার। কীভাবে?
উপরের লিংকে ক্লিক করে সাইনআপ করুন।
তাহলেই আপনি ফ্রি পেওনিয়ার
মাস্টারকার্ড + ২৫ ডলার বোনাস পাবেন।
কারণ? কারণ আমি পেওনিয়ার
মাস্টারকার্ডের অফিসিয়ার আরপিএ।
পেওনিয়ার একাউন্টে সাইনআপ করার ১-৩
দিনের মধ্যে আপনার একাউন্ট একসেপ্ট
করবে। একসেপ্ট করার পর আপনি
পেওনিয়ার অনলাইন একাউন্টে লগিন করতে
পারবেন। লগিন করে সেখানে আপনি একটা
আমেরিকান ব্যাংকের ইনফরমেশন পাবেন।
কারণ? করণ হলো- প্রতিটি পেওনিয়ার
মাস্টারকার্ডের সাথে একটি আমেরিকান
ব্যাংক একাউন্ট দেয়া থাকে। ওখানে
আমেরিকান ব্যাংকের একাউন্ট নাম্বার,
রাউন্টিং নাম্বার সব ইনফরমেশন পাবেন।
পেপাল ভেরিফাইড একাউন্ট
এবার পেপাল ডট কমে আমেরিকান পেপার
একাউন্ট ওপেন করুন উপরের এড্রেস দিয়ে।
ইমেইল ভেরিফাইড করুন। তারপর “এড এ
ব্যাংক একাউন্টে” ক্লিক করে পেওনিয়ার
একাউন্টে পাওয়া ব্যাংক একাউন্টটি এখানে
যোগ করুন।
তারপর?
তারপর ১-৩ দিনের মধ্যে পেপাল আপনার
পেওনিয়ার একাউন্টে দুটি ছোট ছোট পেমেন্ট
সেন্ড করবে। ছোট বলছি এই কারণে- দুটি
এমাউন্টই এক ডলারের নিচে হবে। খেয়াল
করুন: সাথে সাথে পেমেন্ট আসবে না। ১-৩
দিন লাগবে। তবে সাধারণত কয়েকঘণ্টার
মধ্যেই এসে পড়ে।
যখন পেওনিয়ারে পেমেন্ট দুটি আসবে, তখন
কী করবেন?
তখন পেপালে পুনরায় লগিন করবেন। এড এ
ব্যাংক একাউন্ট-এ ক্লিক করে ভেরিফাইড
একাউন্ট-এ ক্লিক করবেন। তারপর একটি
পেজ ওপেন হবে। সেখানে পেওনিয়ারে পাওয়া
এমাউন্ট দুটি দিয়ে সাবমিট করবেন।
দেখবেন সাথে সাথে আপনার পেপাল একাউন্ট
ভেরিফাইড হয়ে গেছে।
ব্যস! এই তো! এই পেপাল দিয়ে সহজেই
আপনি যেকোনো অনলাইন কেনাকাটা করবেত
পারবেন। তাছাড়া পেওনিয়ার থেকে পেপালে
এবং পেপাল থেকে পেওনিয়ারে ডলার আনতে
পারবেন।
সর্বমোট ১০০ ডলার পেওনিয়ারে লোড
দিলেই আপনি ২৫ ডলার বোনাস পেয়ে
যাবেন। তবে সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র উপরের
লিংক থেকে একাউন্ট ওপেন করলেই।
আশা করি কারও বুঝতে সমস্যা হয়নি।
সমস্যা হলে প্রশ্ন করবেন। ধন্যবাদ। ভালো
থাকুন।

নোট: পেওনিয়ার মাস্টারকার্ডের জন্য
সাইনআপ করতে পারেন এখান থেকে:
পেওনিয়ার মাস্টারকার্ড ফ্রি সাইন
আপ । তাহলে মাস্টারকার্ডের সব
সুবিধা পাবেন। সেই সাথে কার্ডে যখন
মোট ১০০ ডলার লোড হবে, ২৫ ডলার
বোনাস পাবেন।

My siteTipsfo.tk

3 thoughts on "বাংলাদেশ থেকে আমেরিকান ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট নেয়ার"

  1. Md Fahim Author says:
    কপি পেস্ট মারছ

Leave a Reply