Site icon Trickbd.com

৮টি শীর্ষে থাকা ফ্রী ফায়ার ইউটিউবার সম্পর্কে জানুন।

Unnamed

আসসালামু আলাইকুম,

আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আমরা ফ্রি ফায়ারের এমন ৮ জন ব্যক্তির নিয়ে কথা বলবো। যারা এই কমিউনিটিতে অনেকদিন যাবত কাজ করে আসতেছে।

আর তারই সঙ্গে তাদের হেটার্স খুঁজে পাওয়া অনেকটাই এক ছিপে দুই মাছ ওঠার মত ব্যাপার। এর মানে হলো খুবই কম মানুষ আছে যারা এদের হেটারস।

তো আজকের পোস্টের বিষয় হচ্ছে- ফ্রী ফায়ার এর মোস্ট love youtuber দের কে নিয়ে যাদের হেটার্স খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আর আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আপনার ফেভারিট ইউটিউবারও থাকতে পারে তাই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার আমন্ত্রণ রইল।


ফিয়ারলেস ম্যান


ইনি হল একজন ইন্ডিয়ান ইউটিউবার আর তার চ্যানেলের মধ্যে সে ফ্রী ফায়ারের এডিটিং ভিডিও আপলোড করে থাকেন। সে যেহেতু এডিটিং ভিডিও আপলোড করে সেজন্য সমস্ত অডিয়েন্স লেবেল ই তাকে দেখে।

তার youtube চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার এর সংখ্যা ৬.৮ মিলিয়ন। তার চ্যানেলে এত এত সাবস্ক্রাইবার থাকা সত্বেও তার হেটার্স এর সংখ্যা হাতে গুনে কয়েকটা।

সে তার নতুন একটা youtube চ্যানেল খুলেছিল মাত্র এক মাস আগে সেখানে মাত্র ১৪ টা ভিডিও আপলোড করেছিল। এবং ওই চ্যানেলেও এখন ৪ লাখের উপরে সাবস্ক্রাইবার হয়ে গেছে। প্লাস তার অডিয়েন্স বেছ এ যারাই রয়েছে, যারাই তার ভিডিওস গুলো দেখে সেখান থেকে ৯৯ পারসেন্ট কমেন্ট থাকে লাভ কমেন্ট। তার ব্যাপারে হেড কমেন্ট খুবই কমই থাকে।

হতে পারে তাকে হয়তো আপনি এখনো চিনেনও না আপনি না অনেকেই তাকে এখনো চিনেই না, তার প্রায় সেভেন মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার তারপরও বাংলাদেশের অনেক মানুষ তাকে চিনে না।

আর এর একটাই কারণ সেটি হলো সে এখনো পর্যন্ত কোনো রকম কন্ঠ ভার্সিটিতে জড়ায়নি। এতদূর আসতে গেলে তো অনেক কিছুতেই জড়াতে হয় বাট এই মানুষটি এখনো পর্যন্ত কোন কন্ঠভার্সিটি করে নাই।

কোন কিছু না করেই সে এখনো পর্যন্ত এই জায়গাতে আসতে পেরেছে, আর সেই কারণে হয়তো বাংলাদেশের অনেকেই তাকে চিনে না।

বর্তমানে সে একটা পেজ খুলেছে এই পেজের কারণে প্লাস তার যে ভিডিওস এর কোয়ালিটি আছে এই কোয়ালিটির কারণে তার সাবস্ক্রাইবার রা তাকে এতটা ভালবাসে।

তো গাইস আপনারা যারা এখনো তাকে চিনেন না তার ভিডিওগুলো দেখে আসতে পারেন আশা করছি তার এডিটিং গুলো আপনারও ভালো লাগবে।


রাইস্টার গেমিং চ্যানেল


এই রাইস্টারের ও হেটারস এর সংখ্যা খুবই কম, আজ থেকে তিন থেকে চার বছর আগে রাইসটার মোবাইলের মধ্যে অস্থির লেভেলের গেম প্লে করতো। এখন যে করে না বিষয়টা তা না এখনো করেন, কিন্তু ওই টাইমে তিনি এতটাই অ্যাডভান্স লেভেলের গেম প্লে করতো যে একপর্যায়ে সকল মানুষ তার ফ্যান হতে শুরু করলো।

ফ্রী ফায় কমিউনিটিতে তার হেটার্স খুঁজে পাই অনেকটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে গেছিলো। পরবর্তীতে এমন একটা সময় আসে যখন সমস্ত রোস্টার রা এটা প্রুফ করার জন্য লেগে পড়ে যে রাইস্টার আসলে real player না রাইসটার হলো হ্যাকার।

এটা প্রমাণ করার জন্য ওই সময়কার এক্সপোজাররা অনেক বেশি কষ্ট করতে থাকে এন্ড মানুষকে প্রমাণ ও একটা সময় দিয়ে দেয় যে রাইস্টার আসলে হ্যাকার।

আর এর কারণ হলো একটাই ওই টাইমে এতটা অ্যাডভান্স লেভেলের গেম প্লে আমরা সচরাচর দেখতেই পাইতাম না। আর তখন এমন একটা সময় ছিল যখন আমরা এসব হ্যাকের ব্যাপার নিয়ে তেমন একটা কথাও বলতাম না।

তো সবকিছু মিলিয়ে মোটামুটি ওই সময়টা রাইজটারের জন্য অনেকটাই খারাপ যাচ্ছিল, ওইখানে রাইসটার চুপ ছিল কোন কথারই জবাব দেয় নাই।

এবং আস্তে আস্তে যখন মানুষজন এডভান্স গেম প্লে এর দিকে মুভ করতে থাকে, তখন সবাই নিজে থেকে বুঝতে পারে যে রাইসটার আসলে হ্যাকার না।

আর যারা রাইসটার কে হ্যাকার প্রমান করছিল তারাও নিজের মুখে স্বীকার করেছিল যে রাইস্টার আসলে হ্যাকার না।

আর এই কথাবার্তা শোনা মাত্রই ওই টাইমে যখন রাইসটারকে যারা হেট করত তারাও রাইস্টার ইউটিউব চ্যানেলের ফ্যান হয়ে যায় এক নিমিষে। এবং ওই সময় থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত রাইস্টারের হেটার্স খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল একটা ব্যাপার। এমন কোন ফ্রি ফায়ার প্লেয়ার নাই যে রাইসটার ইউটিউব চ্যানেলের অনার কে ভালোবাসেন না।

সে ফ্রি ফায়ার এর জন্য ইন্ডিয়ান কমিউনিটিতে অনেক কিছুই করে গিয়েছেন, আর তার এডভান্স গেম প্লে দেখে অনেক ক্লিয়ার অনেক কিছু শিখতে পেরেছেন। তাই বর্তমান সময়ে এসেও রাইসস্টার এর হেটার্স নাই বললেই চলে।


Savage 420


৬ নাম্বারে যাকে রাখছি সে হলো আমাদের বাংলাদেশের একজন ইউটিউবার সে আপাতত এখন ফ্রি ফায়ার কমিউনিটিতে নাই, কিন্তু যতদিন ফ্রি ফায়ার কমিউনিটিতে ছিলেন তার হেটার্সের সংখ্যা খুজে পাওয়া খুবই কষ্ট সাধ্য একটা ব্যাপার ছিল। আর সে বর্তমানে ফ্রি ফায়ার কমিউনিটি ছেড়ে দিলেও তার হেটার্স এখনো জন্মায়নি।

কারণ সে আজ পর্যন্ত এমন কোন কাজ করেনি যে আমাদের যার কারনে তার হেটার্স জমবে। সে আমাদের বাংলাদেশের ফ্রী ফায়ার কমিউনিটির জন্য অনেক কিছু করে গিয়েছেন, তাই সে ফ্রী ফায়ার কমিউনিটি ছেড়ে চলে যাওয়ার পরেও অনেক অডিয়েন্স রয়েছে যারা এখনো তাকে ভালোবাসেন।

কারণ বাংলাদেশের সেই সর্বপ্রথম বাইরের দেশের প্লেয়ার এনে খেলিয়েছেন, এমন কোন ইউটিউবার এই কাজটি করতে পারেনি বাইরের দেশের কোন নামি দামি প্লেয়ারের বাংলাদেশে এনে খেলানোর। আরেকটি সেই মানুষটা সর্বপ্রথম করেছিলেন।

সেই মানুষটার চ্যানেলের নাম হচ্ছে গিয়ে cybus 420 যাকে আমরা আলামিন ভাই নামেও চিনি। উনি যখন আমাদের ফ্রি ফায়ার কমিউনিটিতে ছিল বা এখনো তার হেটার্স খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কার একটা ব্যাপার।

সে কমিউনিটি ছেড়ে চলে গিয়েছে তারপরও তার সাবস্ক্রাইবার রা ছিল তারা আমাদের এই কমিউনিটি। আমাদের এই কমিউনিটির অডিয়েন্স এখনো তার ভিডিও দেখে যাই। তার চ্যানেলে এখন সে মুভি এক্সপ্লেনেড করে, কিন্তু তারপরেও এখনো ফ্রি ফায়ার এর অডিয়েন্স তার ভিডিও দেখে।

ইভেন আপনারা যারা পোস্টটি পড়ছেন তাদের মধ্যেও অনেকে আছেন হয়তো তার ভিডিওটি দেখেন।

সবকিছু মিলিয়ে তার যে হেটার্স বিহীন ফ্যান ফলোয়ার রয়েছে এটাকে আমি স্যালুট জানাই কারণ আসলেই এরকম একটা মানুষের হেটার্স থাকা উচিত নয়। যদি কেউ তার হেটার্স থেকেও থাকে হয়তো বা তারা তাকে বুঝতে ভুল করেছে বা তারা বোঝার ক্ষমতাটুকু রাখেন না।


ডিবিএলএন


এই মানুষটি ফ্রী ফায়ারের এমন একজন কনটেন্ট ক্রিকেটার যে কিনা আজ পর্যন্ত মানুষের কাছে সবচাইতে বেশি রিয়েকশন পেয়েছে, আর পাবেইনা বা কেন তার যে কনটেন্ট রয়েছে ভাই……. এই কনটেন্টে সমস্ত ইউটিউবার এর রিঅ্যাকশন দিতে মন চায়।

এক মুহূর্তে মনে হয় যে সমস্ত ইউটিউবারস ই অডিয়েন্স হয়ে তার ভিডিও গুলো দেখেন, কারণ সে এমন ধরনের এডিটিং ভিডিও আপলোড করেন যে ইডিট গুলো স্বপ্নেও ভাবা মুশকিল।

মানে সে এমন এমন এডিট করেন যে এডিট গুলি আমাদের ফ্রি ফায়ার কমিউনিটিতে আজ পর্যন্ত কেউ করার সাহস পায়নি বা করেনি।

এছাড়া তার ইডিটের যে সমস্ত বিষয়বস্তুগুলো রয়েছে এগুলো দেখেও বোঝা যায় না যে আসলে সে এডিটটা করে কিভাবে। এর কারণ হলো যেই জিনিসটা করা সম্ভব না সে ইডিট এর মাধ্যমে সেটি করে দেখান।

তার চ্যানেলে এখনো কম ভিডিও আপলোড করা রয়েছে কিন্তু তার এই অল্প ভিডিও থাকা সত্ত্বেও কিন্তু সারা পৃথিবীর অডিয়েন্স এর মন জয় করে নিয়েছে সে। আর এর কারণ হলো নতুনত্ব সবাই পছন্দ করে আর সেই নতুনত্বের ছোঁয়ায় মানুষের মধ্যে সে দিয়েছে।

আর এই মানুষটিরও হেটার্স খুঁজে পাওয়া অনেকটাই কঠিন, কারণ একটা মানুষ যদি এভাবে মনস্থির করে যাই যাই হোক না কেন আমি ওই মানুষটাকে হেটস দিব। তার ভিডিও দেখা শুরু করে শেষ করার আগ পর্যন্ত একজন হেটার্স ও তার ফ্যান হয়ে যাবে।

আর এর কারণ হলো তার ভিডিও যে দেখবে আজমটাই সে অবাক হয়ে যাবে এবং অনেক হাসি পাবে আর মনে হবে ভাই রে ভাই এটা ও করল কেমনে।


illusionist


এই মানুষটি হলো আমাদের বাংলাদেশের একজন কন্টেন্ট ক্রিকেটার। আর সে হলো আমাদের ফ্রী ফায়ার বাংলাদেশ কমিউনিটির সর্বপ্রথম ইউটিউবার। তার হাত ধরেই বাংলাদেশ ফ্রী ফায়ার কমিউনিটির যাত্রাটা শুরু হয়েছিল।

সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত তার এই ইউটিউব জার্নি টা সে চালিয়ে যাচ্ছে, সে যখন একদম প্রথম দিকে ফ্রী ফায়ার কমিউনিটিতে ভিডিওস বানানো শুরু করেন তখন তার হেটার্সের অভাব ছিল না।

কারণ এরকম গেমপ্লের ভিডিও ওই সময় বাংলাদেশের খুব কমই আপলোড করতো মানুষজন, আর সেই কারণে তাকে মানুষও ইচ্ছামত গালাগালি করতো আর এই হেটার্সগুলোকে লাভার্স বানানোর কাজ করেছে সে নিজেই।

কমিউনিটিতে কিছু অডিয়েন্স সৃষ্টি করেছে যারা ফ্রি ফায়ার এর ভিডিও দেখে, আর এরপরে নতুন নতুন ইউটিউবাররা আসে আর তাদের আর এসেই গালাগালি খেতে হয়নি কারণ কিছু অডিয়েন্স ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে গেছিল যারা এই সমস্ত ফ্রী ফায়ার গেম প্লে ভিডিও দেখতো।

কারণ এই ইউটিউবার আগে থেকেই এই হেটার্সগুলোর গালি খেয়ে খেয়ে তাদের লাভার বানিয়ে ফেলেছে, আর এই কমিউনিটির জন্য তার অবদান অনেক বেশি।

আর সেই সাথে বর্তমানে প্রেক্ষাপটের ব্যাপারে যদি বলি তাহলে ভাই বর্তমানে এই মানুষটার হেটার্স খুঁজে পাওয়া যাবে না একদমই। কারণ হেটার্সদের লাভারও সে বানিয়েছে আর বর্তমানে তার ভিডিও যারা দেখেন তারা তার লাভারস হয়েই দেখেন, আর অনেকদিন যাবত তার ভিডিও দেখতেছেন তারা।

তাই এই মানুষটার কমিউনিটিতে যে অনেকটাই অবদান রয়েছে এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আর বর্তমান সময়ে তার হেটার্স খুঁজে পাওয়া একদমই অসম্ভব।


গেমিং উইথ নাঈম


এই থ্রি পজিশনে যে ইউটিউবার টা রয়েছে সেও হলো একজন বাংলাদেশী ইউটিউবার। আর তিনিও একজন একদম প্রথম সারির ইউটিউবার বাংলাদেশের।

সে ফ্রী ফায়ার এর মন্টেস ভিডিও আপলোড করত মানে গেম প্লে ভিডিও, আর এই মানুষটাই সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে বাইরের দেশের রিপ্রেজেন্ট করেন।

বাংলাদেশের তখন এমন কোন ইউটিউবার ছিল না যারা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড কনটেন্ট বানিয়ে মানুষের কাছে পৌছাইতে পারে। তখন এই মানুষটাই সর্বপ্রথম ওয়ার্ল্ডের জন্য কনটেন্ট বানিয়েছিল।

মানে ইনি এমন গেম প্লে ভিডিও বানান যে গেমপ্লে ভিডিওটি পুরো ওয়ার্ল্ড ওয়াইড থেকে ভিউয়ার্সরা দেখে থাকতো।

আর তার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে যে সমস্ত অডিয়েন্সরা রয়েছে তারা এই বাংলাদেশি নামের সাথে পরিচিত হয়। অনেক দেশের অডিয়েন্স আছে যারা বাংলাদেশের মত একটা দেশ আছে তারা জানতোই না।

কিন্তু নাঈম আলম এই কাজটি করিয়ে দেখিয়েছেন এবং তিনি এমন একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর যে কিনা বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে ভালোবাসা নিয়েছে তার পাশাপাশি পুরো পৃথিবীর মানুষের কাছ থেকে ভালোবাসা সে পায়।

এবং সর্বশেষ যদি তার হেটার্সের কথা বলি ওইটা ভাই একদম ০ এর খাতায় চলে যাবে। এরকম মানুষকে কেউ হেট করতে পারেই না।


Badge 99


ভাইরে ভাই তার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা প্রায় নয় মিলিয়ন এরও বেশি। আর এত সাবস্ক্রাইবার থাকার পরও এই মানুষটার যে হেটার্স নাই এই কথাটা অনেকেই বিশ্বাস করতে চাইবে না। আর না করতে চাইলেও বিশ্বাস আপনাকে করতেই হবে।

কারণ ভাই আসলেও তার হেটার্স আমি আসলে কখনো দেখি নাই, ইভেন তারে নিয়ে কণ্ঠভাসছি আমি খুব কমই দেখেছি। যদিও থেকে থাকে তাহলে সেটি হল তার স্ক্রিপ্টেড কনটেন্ট এর ব্যাপারে।

কিন্তু যেই স্ক্রিপ্টেড কন্টেন্ট সে করেছেন সেটাতেও মানুষের ভালোবাসা সে পেয়েছে। মানে মোটকথা যেটা বলতে হয় সেটা হল তার যে হেটার্স আছে এটা নিজের মনে নিজেরই একটা প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াই।

তারি সাথে যারা পোস্টটি দেখছেন তারা বইলেন কমেন্ট সেকশনে আপনারা কি badge 99 এর হেটার্স কখনো দেখেছেন?

আর এর ই সাথে badge 99 এর হেটার্স যদি কেউ থেকেও থাকেন তাহলে অনেস্টলি বইলেন আপনি হেটার্স কিনা। মানে এমনভাবে বলার দরকার নেই যে তার হেটার্স নেই দেখে আপনি নিজেই হেটার্স হয়ে গেলেন।

তবে এটা বলতেই হয় ফ্রী ফায়ার ইউটিউবারদের মধ্যে বা ইন্ডিয়ান কমিউনিটিদের মধ্যে সবচাইতে কম হেটার্স যদি কারো থেকে থাকে তাহলে সেটি হল badge 99 এর।


Born2kill


সবাই তাকে বিটুকে বলেই চেনে। তার পপুলিটি যে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এ কতটুকু এটা আসলে নতুন করে বলার কিছু নাই এই ব্যাপারে আমরা আশা করছি সকলেই ইতিমধ্যে জেনে গেছি।

আর তারই সাথে এই মানুষটির যে হেটার্স কতগুলো আছে সেটিও আমরা ইতিমধ্যেই আশা করছি জানি কারণ এই মানুষটাকে আমরা হেট করবো কি দিয়ে? তাকে হেট করার মত কিছুই আমরা খুঁজে পাই না।

যখন ফ্রি ফায়ার কমিউনিটির সবচাইতে বড় বড় ইউটিউবাররা পর্যন্ত হ্যাক ইউজ করে ধরা খেয়ে গেছিল, সেই সময়টা কেউ সে নিজেকে ফেয়ার রেখেছে।

শুধু ফেয়ারী না মানুষ যখন একদম রেড নাম্বার দেখতে পছন্দ করত, তখনো সে মানুষের এত পছন্দের জন্য রেড নাম্বার দিত না।

কারণ এতে এত রেট নাম্বার এত এত বোরিং ভিডিওর মাঝখানেও তার ভিডিও শান্তি দিত অডিয়েন্সের। তাই এই মানুষটা এত এত মানুষের ইন্সপিরেশন হিসাবে কাজ করে সেটি বলে বোঝানোর মতো না।

তিনি এই জিনিসটা প্রমাণ করে দিয়েছে যে তুমি হেড শট না মারতে পারো কিন্তু তোমার যদি ভালো মুভমেন্ট স্পিড থাকে তবে একটা স্কট খেয়ে দেয়া তোমার পক্ষে ব্যাপারই না।

আর এই সমস্ত কারণে এই মানুষটার হেটার্স খুঁজে পাওয়া পুরো ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এর মধ্যে খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার।

আরো পড়ুন


আপনার পছন্দের খাবারই আপনাকে প্রতিনিয়ত মেরে ফেলছে!


৫টি ইউজফুল গেজেট যেগুলোর দাম কম কিন্তু কাজ অনেক বেশি।