বাংলাদেশের অনেকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কবর কে রওজা বলেন ;
—————- এতে ক্ষতি আছে ————-
তার আগে প্রশ্নঃ আমরা তার কবর কে রওজা কেন বলি? সম্মান দেওয়ার জন্য, সাওয়াব এর জন্য ই ———- খেয়াল করুন
# প্রথম কথা হলো – সর্বদা মনে রাখতে হবে = লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ – মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
তাহলে কোন কিছু তে সাওয়াব এর জন্য ও ইবাদত এর জন্য ২ টি শর্ত ।
(১) আল্লাহর সন্তুষির উদ্দেশ্যে হতে হবে আর কারো নয়, (২) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেখানো পথে, ও পদ্ধতিতে হতে হবে।
তাই সাওয়াব হতে গেলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তরিকা লাগবে —– এখন খেয়াল করুন –
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনোও তার ভবিষ্যত কবর কে কখনোও রওজা বলেন নি,
তাছাড়া……
কবর কে রওজা বললে কয়েকটা অন্যায় হয়;
বড় অন্যায় ——– রওজা টা বলা কে যদি আদব মনে করলেন, তাহলে কবর বলা কে বেয়াদবী মনে করলেন , তাহলে বেয়াদব বানালেন কাদেরকে? নবী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবী দের, তারপর তাবেয়ী আলেম গণ তো আছেন ই। তার মানে আপনি তাদের চেয়ে জ্ঞানী?
আসলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাত নয়, সাহাবী দের সুন্নাত নয়,আগেই বলেছি । রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কবর ই না, অন্য কারোও কবরকে ও রওজা বলা আরেকটা বানানো প্রচলিত ভুল। ।
# AssunnahTrust Publication
You must be logged in to post a comment.
সুন্দর।। নিজের ভুল ধরতে পারলাম।।। এখন থেকে আর রওজা বলব না।।।
Allah apnake tawfiq din,,,,,
ভাই একটা ভিডিও এড করেছি।
BD te peer der / Oli de eita bole, question ta oikhan theke ashche :
এজিদি মুনাফিক তুই
এজিদ সাহাবী নয়।এজিদের প্রতি এত দরদ? জান্নাতি যুবক তথা সকল জান্নাতির (যেহেতু জান্নাতি যুবক হয়ে জান্নাতে যায়) সবার সর্দার ইমাম হোসেনের খুনির প্রতি এত ভালবাসা? আর তোমাদের মওদুদী সাহাবিদের দোষারোপকারী
chi eshob ki bolen? eni abar ke? ami emon kauke bektigoto vabe chinina…… ete valobaasar ki ache, hoyto tini tabeyi. kintu imam hasan ke khun korara kotha tini janten o na eta thik, ar apni ja korlen, munafiq bollen amake, ejid keo bolle, 2 joner upor opobad dilen karon 2 jonkei apni chenen na, er pap ei 2 jon maf na korle maf hobena janen?
আশ্চর্জ – কারো দলীল কুরআন ও সুন্নাহ, কারো দলীল মনের জোর আর মুখের কথা। আমি এ সম্পর্কে জানি । আলো আর আন্ধার ।
আপনার কথা মানতে পারলামনা।
আপনার পোষ্টটি ১০০% ভুল, ডিলেইট করেন নাহয় স্বাধীন ভাইকে বলে, ট্রেইনার শিপ বাতিল করতে বাদ্য হবো।
apni ei ekta kaj e paren? ….. soudi aroba keu thakle ask kore dekhte paren na je ROUJA kontare bole? ……….. hadith khule dekhte paren na je kothau kobor ke rouja bola hoye che kina? taholei to letha chuke jay. taina? ke 100% vul ta to ei 2 ta check korlei ber hoia jay………… true ta mante paren na , naki title pore text na porei comment?
apnar moto purono user er kach theke nitanto emon behave asha kora jayna…..
ওহ তাহলেত এই ১৪শ বৎসর পৃথিবির সবাই ভুল পথে চিলো।?
নতুন আলেম হলেন নাকী।?
amar about a dekhun 2 ta sohih aqidar siite dewaw ache, porle onke kichu jante parben Inshallah,. angladeshi alem o ache, chaile jogajog o korte parben. amra (muslim ra) sohih sunnat o Quran er kotha chara onno karo kotha na dekhe grohon kora uchit noy.
১৪ শত বছর ধরে ……………
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনোও তার ভবিষ্যত কবর কে কখনোও রওজা বলেন নি,
সাহাবীরা কখনোও তার কবর কে কখনোও রওজা বলেন নি,
তাবেয়ী রা কখনোও তার কবর কে কখনোও রওজা বলেন নি,
তাবে তাবেয়ী রা কখনোও তার কবর কে কখনোও রওজা বলেন নি,
৪ ইমাম রা কখনোও তার কবর কে কখনোও রওজা বলেন নি,
আপনার আলেম রা এনাদের চেয়ে জ্ঞানী নাকি ভাই??????????
bolen ni = karon bolar proma hadith gulo te nai, kono masalyel er kitab gulo teo proman nai. shob jaygate KOBOR lekha. pore dekhun na . hadith er boi ki nei dekhe? online eo to ache kinte na parle
kotha ki thik ?tahole ki eto eto Alem,olamara wrong korce?!
ki eto eto Alem,olamara kara ? kader kotha bolchen plz nam bolun to, ar apnar bibek ache na? kotha gulo amar na, egulo muhaddith, mufti ra bolechen Quran o hadith er alokei,,,,,,,,,,,,,, apnar bibek diye chinta korun ami ekhane ki ki bolechi protiti line ………
eta amr kotha noy, sobar jonno post —— রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সমগ্র জীবনটাই আমাদের জন্য সুন্নাত trickbd. com/islamic-stories/287686
লামত তোর উপর শেষ পর্যন্ত নবীর রওজাকে ছাড়লিনা, এই আদর্শ তো আইএস জংগীর, আইএস জংগীদের তো ইচ্ছা কাবা ঘর এবং নবীর রওজা ভাংগার, লানত তোদের উপর।
নবীর রওজা ভাংগার kotha ke bolche? NObi sallalllahu alyhi wasallam er sunnat ke jara obogga kore tara vangche, ami to sunnat er kotha e bolchi. dekhun apni lekha ta na porea comment korle kintu ami report korbo……..
কিরে আর কিছু পাইলেন না? ( ফাউল)
kare bolen? ( ফাউল)
লেখকে।
kintu jekhane hadith, Quran o Islam er kotha bola hoy, sekhane take kono vabe insult korlei direct hadith, Quran o Islam Kei insult kora hoy. ar lekhar konobanan vul, ba information a vul thakle ta hadith, Quran o Islam e Alokei tik konta ta ullekh kore vul dhoriye dite hoy………… thanks for understand. ami kichu mone korini.
Atour, কে।
manush shirok korteche, tauhi bojhena, ar bolle faul faul lage,
আমার চ্যালেঞ্জের উত্তর কেউ দেয়না ,
হা হা হা নতুন পাগল আইছে নতুন করে ইসলাম শিখাতে, তোমার ঈমান নিয়ে তুমি থাকো, উল্টাপাল্টা কাউকে বুঝিওনা, ঠিকনাই জুতা পেটাও খেতে পারো।
হা হা হা নতুন পাগল কে তা ইসলাম বলে দিবে, তোমাদের বলতে হবেনা………। তোমরা ঈমান ঠিক করো, উল্টাপাল্টা কমেন্ট দিওনা, শিরক সহ ইবাদত আবু জেহেল রা করতো, আবু লাহাব রা করতো। শিরক বাদ না দিলে সব ইবাদত বৃথা।
রওজা বলা শিরক এর রেফারেন্স দেন।
শিরক বলা হইনি এখানে – টপিক আবার পড়ুন- কোন হাদিসে (জাল, সহীহ, যয়ীফ কোনো হাদীসে) কবরকে রওযা বলা হয়নি। আমরা কি এমন মাতব্বর হলাম যে রওজা বলে মনে করবো সম্মান দিচ্ছি, তাই যদি হয় তাহলে কবর বলা সম্মান হীনতা হয় । সাহাবীরা, তাবেয়ীরা কবর ই বলেছেন। আমি এটা বলেছি। বিস্তারীত এই ওয়াজ থেকে শুনে নিবেন। আর আপনাকে বিশাল জাল রেফারেন্স গুলো আনতে হবেনা। ধন্যবাদ। আপনার আগেও ৪ জন চেষ্টা করেছে পোস্ট করতে/ পারেনি। পেন্ডিং ছিলো যা আমি দেখেছি। অথর রা পেন্ডিং কমেন্ট দেখতে পায়।
এটা বিদআত , আর বিদআত বাদ না দিলে সব ইবাদত বৃথা।
তোমার মত আগেও এখানেই ৪-৫ জন আর্গু করেছেন। কিন্তু তারা কেউ আমার প্রশ্নের উত্তর টা দিতে পারেন নি।
চিন্তা করনা আমি তোমাত ভুল ভেগেং দেবো বিশাল রেফারেন্স নিয়ে আমি আসতেছি অপেক্ষা করো।
সহিহ হাদীস, কুরআন আমার কাছে আছে ও আমি পড়ি। ব্রেল্ভীর দরবার শরীফ থেকে যে রেফারেন্স আসে তা আমি দেখেছি। সব রেফারেন্স এর হাদিস গুলো জাল। আর আয়াত গুলো তো জাল করার চান্স নাই কিন্তু আয়াত গুলো অর্ধেক অর্ধেক করে লেখা। পুরো আয়াত এর অর্থ ভিন্ন আসে আর অর্ধেক আয়াত এর অর্থ আসে উলটা। এটা আল্লাহর আয়াত নিয়ে জালিয়াতির চেষ্টা ছাড়া কিছুই নয় ভাই। >>>>> আমি একটা পরামর্শ দেবো = সহীহ কোন হাদিসের বই তে সেই হাদিস গুলো অধ্যায় ধরে পড়ো, আর আয়াত গুলো নিজেই কুরআন খুলে নিজেই পুরো আয়াত টা পড়ো, সাথে অর্থ ও bikkhato আলেম দের তাফসীর। যেমন – ইবনে কাসির, তাইমিয়াহ, কুরতুবী, আবু হানিফা (রহ) ইত্যাদি। বাঙ্গালী আলেম দের টা না।