সবচেয়ে কাস্টমাইজেবল ওএসগুলোর মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অন্যতম। আপনি হয়ত ভাবতে পারেন আপনার ডিভাইস রুট করার কোন প্রয়োজন নেই। কিন্তু আপনি রুট করার সুবিধাগুলো জেনে অবাক হয়ে যাবেন। চলুন জেনে নিই, রুট করার কয়েকটি সুবিধা।
১. হিডেন ফিচার আনলক করুন
রুট করার মাধ্যমে আর কিছু হিডেন ফিচার আনলক করতে পারেন। মাঝে মাঝে আপনার পছন্দের ফিচারগুলো আপনার ডিভাইসে থাকে না। রুট করার পর বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে আপনার ডিভাইসে পছন্দের ফিচার যোগ করতে পারেন। যেমন – এক্সপোসড্ ইন্সটলার।
২. ডিভাইসের স্পিড বুস্ট করুন
রুট করার মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসের স্পিড বৃদ্ধি করতে পারবেন। বিভিন্ন অ্যাপ যেমন – সেটসিপিইউ (setcpu)। এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসের cpu ওভারক্লক করে আপনার ডিভাইসের স্পিড বুস্ট করতে পারেন।
৩. ব্যাটারি লাইফ বুস্ট করুন
রুট করার আরেকটি সুবিধা হলো আপনি ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বুস্ট করতে পারবেন। সেটসিপিইউ (setcpu) অ্যাপটি দিয়ে আপনি আপনার ডিভাইসের cpu ডাউনক্লকও করতে পারেন। এতে আপনার ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বুস্ট হবে।
৪. অ্যাপের মধ্যে অ্যাড ব্লক করুন
রুট করার মাধ্যমে আপনি অ্যাপের মধ্যে অ্যাড ব্লক করতে পারেন। বিভিন্ন অ্যাপ যেমন – AdFree, Adblock Plus, Ad Away – এসব অ্যাপ আপনার ডিভাইসের অ্যাপগুলির অ্যাড ব্লক করে দিবে।
৫. ব্যাকআপ করুন
৬. প্রি-ইন্সটলড্ অ্যাপ মুছে ফেলুন
রুট করলে আপনি প্রি-ইন্সটলড্ অ্যাপ মুছে ফেলতে পারেন। Titanium Backup অ্যাপটি দিয়ে ব্যাকআপ করানো ছাড়াও অ্যাপটি দিয়ে আপনার ডিভাইসের প্রি-ইন্সটলড্ অ্যাপগুলি মুছে ফেলতে পারেন।
৭. কাস্টম রম ইন্সটল করুন
রুট করার পর আপনি আপনার ডিভাইসে অন্য কোনো রম(যেমন – CyanogenMod, Replicant ইত্যাদি) ইন্সটল করতে পারেন। এতে আপনার ডিভাইসে নতুন ফিচার যুক্ত হবে।
ফ্রি নেট
↓↓
BanglalinkFree Net