আশা করি সকলেই ভালো আছেন।
আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আমরা যারা রুটেড ইউজার আছি আমরা কোন রমটি ব্যবহার করব স্টক নাকি কাস্টম – এ বিষয়ে আজকে আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো।
আমি একজন রুটেড ইউজার আমি আমার ফোনটিকে রুট করেছি এবং কাস্টম রম ফ্ল্যাশ করেও বেশ কিছুদিন চালিয়েছি।
সুতরাং এ বিষয়ে আমার বেশ কিছুটা ধারণা হয়েছে ও অভিজ্ঞতা হয়েছে তো সেই অভিজ্ঞতাটা আমি আপনাদের মাঝে আজকে শেয়ার করব।
রুট করার পর আমরা সবাই কাস্টম রম ফ্ল্যাস করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠি। জেনেবুঝে হোক বা না জেনেই হোক।
যেমন ধরুন আমি একটা রম ইন্সটল করলাম কিন্তু রমটা ইনস্টল করার পর আমার ফোনের ক্যামেরাটা ঠিকমতো কাজ করতেছে না।
অথবা গুগল প্লে স্টোর ঠিক মতো কাজ করতেছে না।
আবার কোন সময় লোকেশন, ওয়াইফাই, ব্লুটুথ কিংবা কলিংও ঠিকমতো কাজ করে না।
এসবের পিছনে মূল কারণ কি জানেন?আমরা যখন কোন ফোন কিনি তখন ফোনের কোম্পানির লোকজন অনেকজন ডেভলপার হায়ার করে ফোনের প্রতিটি ফিচার চেক করে তারপর ফোনটি বাজারজাত করে।
কিন্তু আমরা যখন কোন কাস্টম রম ইন্সটল করি এসব রম আসলে খুব কম সংখ্যক ডেভলপার দিয়ে তৈরি করা হয় এবং তেমন একটা যাচাই করা হয় না সব ফিচার সেজন্য অনেক বাগ রয়ে যায়।
কাস্টম রম এর বিষয়টা অনেকটাই এমন যে আপনি একটা বিষয়ে ভালো পারফরম্যান্স পাচ্ছেন কিন্তু আরেকটা বিষয় আপনাকে অবশ্যই স্যাক্রিফাইস করতে হবে।
সেজন্য ফোন রুট করার সাথে সাথে মরিয়া হয়ে কাস্টম রম ইনস্টল করার জন্য পাগল হওয়ার কোন কারণ নেই।
বিশেষ করে আমরা যারা শাওমি, অপো,ভিভো ফোন ইউজ করি আমাদের স্টক রমেই অনেক ভালো পারফমেন্স এবং এখানে অনেক বেশি ফিচার রয়েছে যা আমরা কাস্টম রমে পাবো না
আল্লাহ হাফেজ।