সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন! যাই হোক
চলে যাই মুল টিউনে,
ফেসবুক-কী আসলেই হ্যাক করা যায়?
ফেসবুক হ্যাকিং এখন এত সুজা নয় বা কোন হ্যাকার নেই
ফেসবুক ডাইরেক্টলি হ্যাক করবে। কারণ ফেসবুকের কোন
দুর্বলতা দেখিয়ে দিতে পারলে ১০ লক্ষ টাকা পুরুস্কার
ঘোষণা করেছেন ফেসবুকের সি ই ও Mark Zuckerberg সো
যদি কেও যদি ডাইরকেটলি ফেসবুক হ্যাক করতে পারে
তাইলে সেই প্রথম ১০ লক্ষ টাকার মালিক হবে আপনাকে
আমাকে বলবে না। তাই এইস সব প্রশ্ন থেকে বিরত
থাকবেন । “ভাই আমি ফেসবুক হ্যাকিং শিখব, আমায়
একটা আইডি হ্যাক করে দেন আমি আপনায় প্রয়জনে টাকা
দিব কত দিবেন বর জুরে ১০ হাজার? আর হ্যাক করতে
পারলে ১০ লক্ষ :p এখন বুজলেন। তাই এই সব প্রশ্ন থেকে
বিরত থাকবেন, আর কাওকে টাকা দিবেন ও না। নাইলে
আম সহ আম গাছ যাবে। তাহলে এখনতো ক্লিয়ার হলেন
আসলেই কি হ্যাক করা যায়! ফেসবুক হ্যাকিং বা তখনি হয়
যখন একজন কোন ভুল করে, একজন ইউজার যখন ভুল করবে
তখনি আপনি তার আইডি হ্যাক করতে সফল হবেন!
তবে কি ফেসবুক আইডি হ্যাক করা যায় না? যায় তবে
তা ইউজার কে বুকা বানানো বা ইউজার এর ভুল এর
সুযোগ নেওয়া। আর আমি আপনাদের সাথে আজ
আলোচনা করব ফেসবুক হ্যাকিং সেরা ৫ উপায় গুলা।
১. ফিশিং (pishings)
ফেসবুক হ্যাকিং এর অন্যতম আর সব চেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে
ফিশিং। ফিশিঙে একজন হ্যাকার ফেসবুকের লগ ইন
পেজ এর মত দেখতে একটি পেজ তৈরি করে, যা একটি নখল
লগইন পেজ। এই ফেইক লগ ইন পেজ কে ভিক্টিম আসল
ফেসবুক পেজ মনে করে লগ ইন করে এবং লগ ইন এর সাথে
এর কাছে।
২. কিলগিং (keylogging)-
ফেসবুক হ্যাকিং এর আরেকটি জনপ্রিয় এবং অন্যতম
পদ্ধতি কি লগিং :D। কি লগিং (keylogging) হচ্ছে
খুবই বিপজ্জনক পদ্ধতি, অনেক সময় দেখা যায়
কম্পিউটার সম্পর্কে দক্ষ মানুষ ও কি লাগার দ্বারা
আক্রান্ত হন।
কি লগার যে ভাবে কাজ করেঃ
এ ক্ষেত্রে হ্যাকার যে কোন ফাইল বা কোন একটি ছবি
বাইন্ডিং করে ভিক্টিম এর কম্পিউটারে সেন্ড করে
দেয়, keylogging ভিক্টিম এর কম্পিউটারে সকল ধরনের
অ্যাক্টিভিটি রেকর্ড করে। যেমন,
{ফেসবুক ইমেইল, ইমেইল পাসওয়ার্ড সহ কম্পিউটার এর
যাবতীয় কিছু} তারপর FTP- র দ্বারা বা সরাসরি
হ্যাকারের ইমেইল ঠিকানায় যাবতীয় রেকর্ড সেন্ড
করে।
এর থেকে রক্ষা পাওায়ার উপায়ঃ
কি লগিং থেকে রক্ষা পেতে হলে আপনার কম্পিউটারে
সবসময় একটি ভাল এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হবে। এবং
Untrusted ফাইল ব্যবহার পরিহার করার চেষ্টা করুন।
৩. মোবাইল ফোন হ্যাকিং (mobile phone hacking)-
বিশ্বের প্রায় ৮৯ শতাংশ মানুষ মোবাইল দিয়ে ফেসবুক
ব্যবহার করে। আর মোবাইল দিয়ে ফেসবুক ব্যবহার কারির
মোবাইল যদি হ্যকার ভিক্টিমের মোবাইল হ্যাক করতে
পারে তাহলে হ্যাকার খুব সহজেই সে ভিক্টিম এর ফেসবুক
access নিতে পারবে। যদি ভিক্টিম এবং হ্যাকার একই
Network এ থাকে তাহলে হ্যাকার সহজেই DNS Spoofing
ব্যবহার করে Facebook.com অরজিনাল পেজ কে চেঞ্জ
করে ফিশিং পেজে রুপান্তর করতে পারবে।
৪. (ইউ এস বি হ্যাকিং) USB Hacking-
এটা প্রায় কিলগিং এর মত। এ ক্ষেতে হ্যাকার তার
পেনড্রাইভে এমন একটি প্রোগ্রাম করে রাখে যা ভিক্টিম
হয়ে যায় এবং keyloggingএর মত কাজ করে। তার ফলে ই এস
বি এর জন্য হ্যাকার ভিক্টিম এর সকল রেকর্ড পেয়ে যায়।
এটা থেকে রক্কা পাওায়ার উপায়ঃ
ভাল এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। এবং ইউ এস বি ডুকালে
নিয়মিত স্কেন করুন।
৫. Stealers
প্রায় 59% শতাংশ মানুষ, তাদের ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড
সংরক্ষণ করে রাখেন। কিন্ব্যতু অনেক সময় এই Stealers
বিপজ্জনক হয়ে উটে :D। Stealers সফটওয়্যার
বিশেষভাবে ভিক্টিমের ব্রাউজারেসংরক্ষিত
পাসওয়ার্ডগুলি ক্যাপচার করার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে
করা হয়েছে।
তাছাড়া, আরো অনেক পদ্ধতি আছে হ্যাকিং এর
যেমন, সেশন ছিনতাই, Sidejacking With Firesheep, . Man In
the Middle Attacks, Botnets ইত্যাদি।
পোষ্ট টি আগে TrickBDco.Ga প্রকাশিত হয়েছে।
আশা করি ভালো লেগেছে।আগামীতে আরও টিউন দিবো সাথে থাকবেন।ধন্যবাদ
Full Credit :Erorrs(Find Me)
হ্যাকিং সফটওয়্যার বিক্রয় করা হয় এবং হ্যাকিং শিখতে চাইলে যোগাযোগ করুন। নিছের নাম্বার -এ।
nejar nam ta deoya valo!!!