[প্রথমেই বলে নিই যে আমার এই লোখাটি পড়েই আপনি হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন না; তবে কিভাবে ইনকাম করতে হয় সেটা শিখতে পারবেন। সুতরাং “এখনই চাই…এখনি দাও” এমন মানসিকতা থাকলে সময় নষ্ট করে বোরিং হবেন না…স্কিপ টু কিপ হ্যাপিনেস!!]
বিটকয়েন কি?
“বিটকয়েন হলো এক প্রকার ইলেকট্রনিক্স কারেন্সি/মুদ্রা যেটাকে ভার্চুয়াল টাকা বলা চলে; এটা মূলত পেয়ার টু পেয়ার ভিত্তিক ট্রানজেকশন সিস্টেমে পরিচালিত হয়। ”
উপরোক্ত সহজ সংজ্ঞাটুকু আমরা প্রায় সবাই জানি কিন্তু বাংলাদেশে আসলে কয়জন বিটকয়েনের মালিক আছে সেটা আতশীকাচে খুজতে হবে; যেখানে ১ বিটকয়েনের বর্তমান বাজার মূল্য ৫,৩৭,৮৪১ টাকা ( এটার মূল্য প্রতিনিয়ত উঠা নামা করে অনেকটা শেয়ার বাজার এর মতোই)।
বিটকয়েন হ্যাক করা কি আসলেই সম্ভব?
সহজ কথায় আমি বলবো “হ্যাকিং দ্বারা সবই সম্ভব” তাইবলে এটা বলছি না যে আপনি চাইলেই বিটকয়েন হ্যাক করে বিলিওনিয়ার হতে পারবেন(কার্যত কাজটা করার চেয়ে মুখে বলা সহজ)।
আদতে পুরো গুগল ঘাটলে আপনি হাতেগোণা ২/৫ টি ট্রাস্টেড ওয়েবসাইট পাবেন যারা সত্যি সত্যিই বিটকয়েন পেমেন্ট করে থাকে; বাকি সকল ওয়েবসাইট তো নামেই বিটকয়েন তথা সাতোশী(বিটকয়েনের ক্ষুদ্রতম একক) পে আউট করে পেমেন্টের বেলার ভাড়ে ভবানী!
তাহলে এতো মূল্যবান এবং প্রায় দুস্প্রাপ্য বিটকয়েন হ্যাক করা আদতে কতোটুকু সম্ভব আর কতখানি সত্য সেটা আপনার বিবেচনা আর মাথার মেরিটের ওপরই ছেড়ে দিলাম, আপনিই বিচার করে নিবেন।
তবে আসুন বিচার করার আগে এ বিষয়ে একটা বিশ্লেষণ জেনে নিই:
আমরা বিটকয়েন আর্নিং তথা হ্যাকিং বিষয়ে একটি নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট https://freebitco.in সাইট এনালাইসিস করবো। এই সাইটে প্রতি ঘন্টাতে ফ্রি রোল করে বিটকয়েন(সাতোশী) উইন হওয়া যায় আবার এখানে লাকি নাম্বার, লটারী, জ্যাকপট, রিওয়ার্ড, বিটিং হতেও বিটকয়েন(সাতোশী) আর্ন করা যায়।
এখন পুরো Google এবং Youtube ঘাটলে এমন বহু টিউটোরিয়াল/ভিডিও পাবেন যারা এই freebitco.in সাইটের হ্যাকিং বিষয়ে মজাদার কনটেন্ট তৈরী করে যার পেছনে প্রধান উদ্দেশ্য হলো স্ক্রিপ্ট বেঁচে টাকা কামানো নতুবা ভিউয়ার-ভিজিটর বাড়ানো!
একটা কমনসেন্স কাজে লাগান..
তারা বলে তাদের স্ক্রিপ্ট থেকে নাকি লাখ টাকা ইনকাম করা যাবে, তাহলে তারা নিজেরা কেন স্ক্রিপ্ট ইনপুট করে টাকা ইনকাম না করে এক হাজার/ দুই হাজার টাকাতে স্ক্রিপ্ট বিক্রি করার ধান্দা করেন? আর যদি স্ক্রিপ্ট হতে সত্যিই লাখ টাকা ইনকাম করা যায় তবে আগে স্ক্রিপ্ট দিন তারপর না হয় লাখ টাকা হতে স্ক্রিপ্ট মূল্য পরিশোধ করে দিবো…এবার কিন্তু কবি নীরব, তারা আর মুখে একটি কথাও বলবে না!!
স্ক্রিপ্ট দিয়ে কি সত্যি সত্যিই হ্যাক করা যায়?
কথাটা ৯৯% মিথ্যা যে “স্ক্রিপ্ট দিয়ে ফ্রি বিটকো সাইট হ্যাক করা যায়” তবে ঐ ১% সত্যটুকুর মাঝে লুকিয়ে আছে অনেক এনালাইসিস এবং জ্ঞান যার দ্বারা সম্ভাবত ফ্রি বিটকো সাইট হতে বিটকয়েন আর্ন করা পসিবল(প্রায়)।
আসুন একটি ডিসকাশন করি:
ধরুন আপনি https://freebitco.in সাইটে ১০ বার High/Low bitting করলেন এবং পরপর ঐ ১০ বারই হেরে গেলেন তাহলে আপনার জেতার সম্ভাবনা হলো ০/১০x১০০=০ বার (অর্থাৎ আপনি নিশ্চিত হারবেন)। আচ্ছা ধরুন আপনি ঐ ১০ বার খেলার পরও আরো ৪০ বার খেললেন এবং অন্তত ১ বার জিতলেন তাহলে আপনার নিশ্চিত উইন হওয়ার সম্ভাবনা হলো ১/(১০+৪০)x১০০=১/৫০x১০০=২% তাহলে এইবার ভাবুন যে এই ২% কে ১০০% উইনিং তে রূপান্তর করতে আপনাকে কতোবার বিটিং করতে হবে তা শতকরা হিসেবে আপনিই ক্যালকুলেট করুন।
অংকটা খুবই সহজ তবে সেই অংকে বিটকয়েন জেতা ততোটা সহজ নয় কেননা আপনার ঐ যে উইনিং ক্যালকুলেশনের সময়টা(পর্যায় কাল) সেটাও আবার ভ্যারিয়েবল অর্থাৎ ফ্রি বিটকো সাইটের এসব রোলিং চলে একটি হিডেন কম্পিউটার প্রোগামিং দ্বারা। আচ্ছা এই হিডেন প্রোগামিং দ্বারা তাহলে কিভাবে এই ওয়েবসাইট পরিচালিত হয়? মূলত এই প্রোগামিংটাই হলো সেই স্ক্রিপ্ট এর প্রকারান্তর স্বরূপ!
কিন্তু আপনাকে/আমাকে তো আর ফ্রি বিটকো সাইট তাদের স্ক্রিপ্ট দিবেনা(ওয়েবসাইটের সকল ইনফোই ওয়েবসাইট owner এর কনফিডেনসিয়াল ডকুমেন্ট) বরং আপনাকে ঐ সাইট পর্যালোচনা করে সেই রোলিং মেথডটা খুঁজে নিতে হবে তথা অনুমান করে নিশ্চিত হতে হবে যেন তা অপেক্ষাকৃত সর্বোচ্চ সঠিক সম্ভাবনাময় হয়।
বিষয়টা তো ঠিক মাথায় ঢুকলো না….
আচ্ছা মনে করুন আপনি ফ্রিবিটকো সাইটে একই বিট করতে (হাই/লো) ১ম বার হারলেন, ২য় বার বার হারলেন, ৩য় বার হরলেন কিন্তু ৪র্থ বার জিতলেন( এইখানে উইনিং বিট শেষ)
আবার বিটিং শুরু করে ১ বার হারলেন, ২য় বার জিতলেন(উইনিং বিট শেষ)
আবার বিটিং শুরু করে ১ বার হারলেন, ২য় বার হারলেন, ৩য় বার জিতলেন( উইনিং বিট শেষ)।
এমনি করে চলতেই থাকে তবে আমি আলোচনার জন্য মনে করলাম আপনার টোটাল বিটিং শেষ!
তাহলে আপনার উইনিং চেইন হলো ৪র্থ→২য়→৩য় (এটাকে স্টিয়ারিং পাওয়ার চেইন বলতে পারেন)।
এখন আপনাকে ওয়েবসাইট এনালাইসিস করে এই উইনিং চেইনটা খুজে বের করতে হবে( যা খুবই দুঃসাধ্য)।
আপনি কিভাবে বুঝবেন উইনিং চেইন ঠিক কতোটা লম্বা? এরজন্য আপনাকে ক্রমাগত বারবার বিট করতে হবে এবং সেই রেজাল্ট টুকে রাখতে হবে এবং একইসাথে এটাও খেয়াল করতে হবে ঠিক কোন অংশে একটি চেইন প্রায় ক্রমিক বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করছে, তাহলে সেটাই হলো চেইন পয়েন্ট।
ঠিক কিভাবে এই কাজটা করা যায়?
এটার জন্য অবশ্যই বারবার বিটিং করতে হবে, সেটা করতে আপনি নূন্যতম পরিমান সাতোশী যেমন ১ সাতোশী দিয়ে বিটিং এনালাইজেশন করতে পারেন, আবার পেইজের সোর্স কোর্ড হতেও আপনি এমন এনালাইজেশন সহজে রিপোর্ট করতে পারেন।
আশা করি Script এবং Hacking বিষয়টা পরিস্কার হলো।
আসুন এবার আমরা এই স্ক্রিপ্ট হতে বিটকয়েন হ্যাকিং এর একটি সংগৃহীত লাইভ ভিডিও দেখি(এখানে স্ক্রিপ্ট মুখ্য বিষয় না বরং কিভাবে স্ক্রিপ্ট ইনপুট করে হ্যাকিং করা পসিবল সেটাই দেখানো হলো)। ইউটিউবে কোনটা রিয়েল আর কেনটা ফেইক ভিডিও সেটা বুঝতে পারবেন আপনি ভিডিও এর শেষে ট্রানজেকশন দেখে কেননা ফেইক ইউটিউবারেরা শুধুমাত্র পেইজের কোড বদল করে উইনিং এমাউন্ট দেখাবে তবে ট্রানজেকশন দেখাতে পারবে না।
আসুন এবার বাস্তবে ফিরি(এচিভমেন্ট):
এই অংশে আমি নিজে স্ক্রিপ্ট ইনপুট করে ফ্রি বিটকো সাইট হতে বিটকয়েন আর্ন করেছি সেটা দেখাবো:
ইনভেস্টমেন্ট→
যেহেতু এটা হ্যাকিং তাহলে ইনভেস্ট করতে হবে কেন? কারন আপনি যখন বিটিং করবেন তখন যতোটা বেশী এমাউন্ট নিয়ে বিটিং শুরু করবেন ততোটাই বেশী লাভ হবে। মনে করলাম আমি ইনভেস্ট ছাড়াই স্ক্রিপ্ট ইনপুট করে ফ্রি রোল করে যে ২০ সাতোশী পেয়েছি সেটা দিয়েই বিটিং করছি তাহলে আমার উইনিং এমাউন্টও কমে যাবে আর এই সময়ের ভেতর যদি স্ক্রিপ্ট ইনভ্যালিড তথা এক্সপায়ার্ড হয়ে যায় তাহলে কি করবেন?
তখন দেখা যাবে যে ঐ এনালাইজেশন করতে যতোটুকু পরিমান সাতোশী খরচ করেছেন সেটাও তুলতে পারছেন না।
স্ক্রিপ্ট এক্সপায়ার্ড হয় কিভাবে?
ফ্রি বিটকো সাইট একটি র্যানডম সময় পরপর তাদের সাইট আপডেট করে যেন সাইটের বাগ খুজে পাওয়া কঠিন হয় এবং সিকিউরিটি মজবুত হয়। একইভাবে আপডেট হওয়ার সাথে সাথে উইনিং চেইন বা স্টিয়ারিং পাওয়ার, চেইন পয়েন্ট সবই পরিবর্তন হয়ে যায়।
কিভাবে জানতে পারবেন যে সাইট আপডেট হচ্ছে?
এই বিষয়টা আসলে কোনভাবেই আগে হতে জানা যায়না তবে বিভিন্ন ফরেইন বিকয়েন ডিসকাশন ফোরাম হতে আপনি উপাত্ত এবং আইডিয়া পাবেন যেটা অভিজ্ঞ বিট মাইনারদের ওপেন ডিসকাশন প্লাটফর্ম।
যাই হউক আমার ইনভেস্টমেন্ট ছিলো প্রায় ৫০০০ টাকা সমমূল্যের সাতোশী →
Lucky Number উইনিং→
বিটিং করে উইনিং→
জ্যাকপট উইনিং→
টোটাল ব্যালেন্স→
ট্রানজেকশন(ট্রানজেকশন ফি একইরূপ বিটকয়েন মূল্য ওঠা নামার ওপর নির্ভর করে)→
আমার ট্রানজেকশন রিপোর্ট→
ব্লকচেইনে আমার ট্রানজেকশন দেখতে পারেন→
https://www.blockchain.com/en/btc/tx/fbd8bf384846e21edd69c96cd9c55e1eb84c1e33204d10ab63df844fcfddc7d1
কয়েনবেজে ট্রান্সফার(কয়েনবেজে আমার সর্বমোট এমাউন্ট)→
কয়েনবেজ থেকে বিকাশে ট্রান্সফার(যেহেতু বাংলাদেশ সরাসরি বিটকয়েন ক্রয় বিক্রয় নিষিদ্ধ তাই buy/sell এর পরিবর্তে Transfer হতেই এটাকে কনভার্ট করতে হয়। বিকাশ লিমিট যেহেতু একদিনে পারসোনাল নাম্বারে মাত্র ৩০০০০ টাকা তাই ২ টি আলাদা নাম্বারে টোটাল পেমেন্ট নেওয়া হলো ১৫,০০০+১৫,০০০+১,৫৪০টাকা = ৩১,৫৪০ টাকা)→
বিকাশ পেমেন্ট (তবে চাইলে আপনি পেপাল/স্ক্রিল হতেও পেমেন্ট রিসিভ করতে পারেন তবে সেটা নির্ভর করবে এক্সচেঞ্জ সাইটের ওপর। আমি এখানে একটি বিশেষ কারনে এক্সচেঞ্জ সাইটের নাম বলবো না কেননা তাতে হয়তো অনেকে বিপদে পড়তে পারেন সেই দায় এড়াতেই আমি এটা উহ্য রাখলাম। শুনতে খারাপ লাগলেও সত্য বাংলাদেশের বেশীর ভাগ সাইট রেপুটেশনের চেয়ে অন্যের টাকা মেরে নিতেই পারদর্শী তাই বড় ট্রানজেকশনে সরাসরি এডমিন এর সাথে ফেস টু ফেস ডিল করুন।)→
এই শতাংশ ৫৩০% মার্ক করে রাখুন এটা হলো আইসোলেটেড কনস্ট্যান্সি।
প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তি:
এবার অনেকে হয়তো রিকুয়েস্ট করতে পারেন আমি যেন স্ক্রিপ্ট’টা আপনাকে দিই, আমি আবারো বলছি যারা এমন স্ক্রিপ্ট নিয়ে ব্যবসা করে তারা ফ্রড; কেননা যারা এতো কষ্ট করে রিয়েল স্ক্রিপ্ট তৈরী করে তারা তা বিক্রি না করে কাজে লাগায়…যাদের খেয়ে দেয়ে কাজ নেই তারাই এমন স্ক্যামে জড়িয়ে পড়ে। তাই আমি সকলকে এমন বিষয়ে সচেতন হতে অনুরোধ করবো।
আবার স্ক্রিপ্ট কখন ইনভ্যালিড হয় সেটা সাইটের ওপর নির্ভর করে যারপরনাই আমার স্ক্রিপ্ট’টি ইতিমধ্যে এক্সপায়ার্ড হয়েছে, তাইতো এই সময়ে টিউটোরিয়াল লিখছি।
তাহলে আমি কি পেলাম?
হ্যা এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হতে পারে যে এতো লম্বা একটা পোস্ট পড়ে যদি আর্নিং না করতে পারলেন তাহলে লাভ কি হলো?
আপনি সবার আগে শিখুন, জানুন এবং সেই শিক্ষা সঠিকভাবে নিষ্ঠার সাথে প্রয়োগ করুন তাহলেই তো সফলতা আসবে।
আমি আমার ভেতর যতোটুকু শিক্ষা আছে সেটা পুরোটাই কোনরূপ কার্পণ্য ছাড়াই দেবার চেষ্টা করেছি…এবার কতোটুকু আপনার মাথার ওপর থেকে গেল কতোটুকু মাথার ভেতরে ঢুকলো সেটা আপনার মাথা আর মনের ব্যপার।
তবুও যদি একান্তই কখনো আমার সহায়তা প্রয়োজন হয় তবে আমি নিঃস্বার্থ সেটা করতে কখনোই দ্বিধাবোধ করবো না…এর বেশী করার সাধ্যি যে আমার নেই!
আমি তো বড়লোক যাবো…শুনছো বেলা?!
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন যে আমি মাত্র ৩ ঘন্টাতে ২৬ হাজার টাকা ইনকাম করলাম তাহলে তো আমি এক মাসে কোটিপতি হয়ে যাবো, এটাই আসলে ভুল ধারনা কেননা আপনারা শুধু উইনিংটা দেখলেন অথচ এই স্ক্রিপ্ট’টা তৈরী করতে আমাকে প্রায় দুই সপ্তাহের অধিক সময় ব্যয় করতে হয়েছে।
আবার যদি এমন হতে যে স্ক্রিপ্ট তৈরী হওয়ার আগেই সাইট আপডেট হয়ে গিয়েছে তাহলে নিশ্চিত এই আমাকেই ক্ষতির সম্মুখীন হতে হতো, আবার এনালাইজেশন এর সময় আমাকে বেশ কিছু টাকা (সাতোশী খরচ করতে হয়েছে) সেটাও লসের অংশ হতে পারতো।
তবে নিশ্চিত লাভের সূত্র জানতে চান?
“লোভ করবেন না তাহলে নিশ্চিত লাভ পাবেন”
আমি তো হ্যাকার হইয়া গেনু রে…..
আসলে একটু ভালোভাবে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন যে এটা কিন্তু এক প্রকার সম্ভাবনাকে সম্ভব করার একটা আনুমানিক যুক্তিগত প্রক্রিয়া ছাড়া আর কিছুই না।
আর আমি কোন হ্যাকার নই…হ্যাকিং জগতে তুচ্ছ এক নগন্য বালুকণার চেয়েও ক্ষুদ্র আমার জ্ঞান
[একটা বিশেষ কথা: আপনারা হয়তো মনে করেন যে উপরের ঐ ট্রানজেকশন ফি হয়তো সাইট নিয়ে নেয়, আসলে এটা ভুল ভাবনা। এই ফি চলে যার বিটকয়েন মাইনিং করার কাজে নিয়োজিত কম্পিউটারগুলার মালিকের নিকট যারা হ্যাশ সলভ করে ব্লকচেইন ট্রানজেকশন সম্পন্ন করেন]
সোজা সাপ্টা কথা….স্ক্রিপ্ট’টা দেন, একবার দেখমু!
আচ্ছা আপনি নতুন বিভিন্ন ফ্রি বিটকো স্ক্রিপ্ট পেতে পারেন গিটহাবে, সেখান হতে তা ডাউনলোড করে txt ফরম্যাটে কনভার্ট করে (যদি করা না থাকে) কোডগুলা সম্পর্কে আইডিয়া পেতে পারেন, তবে যারপরনাই উল্লেখযোগ্য থাকে যে এসব স্ক্রিপ্ট হয় ইনভ্যালিড নয়তো ইনএক্টিভ ফাইল ছাড়া আর কিছুই না।
শেষকথা:
আপনার ভেতরে যদি শেখার মতো আগ্রহ, বিশ্বস্ত হওয়ার মতো নির্ভরতা, শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা আর এক মন উদারতা থাকে তাহলে সফলতা আসবেই আসবে….লেকচারেরা সর্বদাই অবজ্ঞার পাত্র হয় তবুও লেকচার যেন উপেক্ষিত না হয়; শুভকামনা রইলো সবার জন্য।
ফেসবুকে আমি → Nishan Ahammed Neon
আল্লাহ হাফেজ