ঘরের মধ্যে থাকা মডেম ও
রাউটারগুলি থেকে বেরুনো
রেডিয়েশন ঘরের বাতাসকে দূষিত
করে তুলছে।
আসুন জেনে নিই কিভাবে ওয়াই-
ফাই এর বিকিরণ আমাদের ক্ষতি
করছেঃ
.
.
গর্ভবতী মহিলা ও শিশুদের
ক্ষেত্রেঃ
গর্ভবতী মহিলাদের এই সম্পর্কে অত্যন্ত
সচেতন হওয়া উচিত। এই ধরনের
বিকিরণ ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলে
গর্ভবতীদের উপরে। একইসঙ্গে
বাড়িতে যদি ছোট শিশু থাকে
তাহলে অবশ্যই ওয়াই-ফাই প্রযুক্তিকে
এড়িয়ে চলা উচিত।
.
.
নিদ্রাহীনতাঃ
দিনের মধ্যে বেশিরভাগ সময় ওয়াই-
ফাই রেডিয়েশনের মধ্যে থাকলে
নিদ্রাহীনতার সমস্যা হতে পারে
অবশ্যই। ঘুমের সময়ে অবশ্যই ওয়াই-ফাই
বন্ধ করে ঘুমানো উচিত।
.
এনার্জি লেভেলঃ
বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে
দেখা গেছে, যারা ওয়াই-ফাই
বিকিরণের মধ্যে থাকেন, তাদের
এনার্জির মাত্রা অনেক কম থাকে।
.
.
মস্তিষ্কের ক্ষমতাঃ
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, স্কুলে
পড়া বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ওয়াই-
ফাইয়ের মারাত্মক প্রভাব পড়ে।
বড়দের ক্ষেত্রে মনসংযোগের অভাব
দেখা দেয় সবচেয়ে বেশি।
.
.
প্রজননে অক্ষমতাঃ
এক্ষেত্রে পুরুষদের উপরে ওয়াই-ফাই
এর প্রভাব পড়ে সবচেয়ে বেশি। শুধু
স্পার্ম নয়, ডিএনএ-তেও প্রভাব পড়ে
এর।
.
.
বৃদ্ধিঃ
কোষের বৃদ্ধিতে প্রতিবন্ধক হয়ে
দাঁড়ায় ওয়াই-ফাই বিকিরণ। একইসঙ্গে
মোবাইলের বিকিরণও সমানভাবে
ক্ষতি করে। তাই বিজ্ঞানীদের
পরামর্শ, যতটা পারা যায় ততটা
কমানো উচিত প্রযুক্তির ব্যবহার।
.
.
হৃদকম্পন বৃদ্ধিঃ
ওয়াই-ফাই চালু করলেই এর ক্ষতিকর
বিকিরণের ফলে হৃদকম্পন বেড়ে
যেতে পারে অনেকের। হার্টের
দুর্বলতা থাকলে এর প্রভাব সবচেয়ে
বেশি পড়তে পারে।
.
.
মাথা ব্যথাঃ
মাত্রাতিরিক্ত বিকিরণের মধ্যে
থাকলে মাথা ব্যথা হওয়া খুব
স্বাভাবিক। প্রথমে বোঝা না
গেলেও পরের দিকে এর মাত্রা
অনেক বেড়ে যায়।
ধন্যবাদ
তথ্য প্রযুক্তি সেবায় আপনাদের পাশে