প্রত্যেকেই দেখছে যে কিছু বোলার
তাদের অ্যাকশনে ত্রুটি থাকার পরও
বেঁচে যাচ্ছে, কিন্তু অন্যদের অ্যাকশন
খুব কাছ থেকে দেখছে আন্তর্জাতিক
ক্রিকেট কাউন্সিল(আইসিসি)।
এক্ষেত্রে, অন্যদেশের বোলারদের
তুলনায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের
বোলরাদের ওপরেই আইসিসির
নজরদারি বেশি।
পাকিস্তানের পাকপ্যাশন.নেটকে
দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে
পাকিস্তানের অফ স্পিনার সাইদ
আজমল এসব কথা বলেন। সাইদ আজমল
বলেন, বোলারদের ক্যারিয়ার থেমে
আছে কিন্তু আইসিসি নিশ্চিত করে
বলতে পারবে না তাদের প্রযুক্তি
ক্যারিয়ার ধ্বংস হচ্ছে শুধুমাত্র
পরীক্ষা উপকরণের ত্রুটির কারণে।
আইসিসি যদি তাদের পরীক্ষা পদ্ধতি
শতভাগ নির্ভুল প্রমাণ করতে পারে
তাহলে আমি সন্তুষ্ট হব।
তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে ক্রিকেট
এমন একটি খেলায় পরিণত হয়েছে
যেটা শুধুই ব্যাটসম্যানদের জন্য।
স্পিনাররা তাদের বোলিং
অ্যাকশনের জন্য দণ্ডিত হচ্ছে কিন্তু এই
সময়ের ক্রিকেট ব্যাটগুলো দেখুন,
সেগুলো কাঠের ট্রাঙ্কের মতো।
এছাড়াও পাওয়ার প্লে ও পাওয়ার
প্লে চলাকালীন সমেয় ফিল্ডিংয়ের
কথাটা ভাবুন।
তিনি আরো বলেন, ফাস্ট বোলাররা
এক ওভারে ২টি বাউন্স দিতে পারেন
কিন্তু স্পিনারদের জন্য এমন কোনো
সুযোগ নেই। সন্দেহ আর তদন্ত ছাড়া
স্পিনারদের কিছুই দেওয়া হচ্ছে না।
যাচ্ছে। অফ-স্পিনারদের সংখ্যা কমে
যাচ্ছে এবং এমন কি যারা আছেন
তাদের বেশির অ্যাকশন ঝুঁকিতে।
২০১৫ বিশ্বকাপের আগে বোলিং
অ্যাকশনে ত্রুটির দায়ে ৩৮ বছর বয়সী
আজমলকে নিষিদ্ধ করে আইসিসি।
পরবর্তীতে অ্যাকশন শুধরে ফিরলেও খুব
একটা সুবিধা করতে পারেননি তিনি।
2 thoughts on "অাইসিসি কেবল বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের বোলারদেরকেই নিষিদ্ধ করতে পারে : আজমল"