amr hoitese.. ami nam pic r boi ta edit korlam…. email error dekhaise 2-3 bar taw hoise. update profile a click kore load ordek hoile taratari try korun.
html file updole kore…amr kase file ta ase lagle bolen.. dibo…r site er jonno domain hosting lagbe…. amr kase extra ekta domain hosting ase lagle boilen free te dibo.
amr nijer link 2 ti e disi..apni valo vabe dekhen… baki 2 ta dewa hoise help er jonno jader trickbd id nai tader help er jonno…. be positive think positive… sathei thakun.tnx
ভাই একটা সমস্যায় পড়েছি google setting এ গিয়ে security তারপর improve harmful app detection অ্যাকটিভ করার পর আমার ফোন আনরুট হয়ে গেছে। phone restart dici সবরকম চেষ্টা করেও পারছি না রুট করতে।sony xbo v5–4.4.2 version ফোনটা চাইনিজ
“Free Wifi” খুব লোভনীয় একটি কথা তাই না? কিন্তু এটি যদি হয় আপনাকে ধরার একটি ফাঁদ!
তখন কি করবেন? কিভাবে বাঁচবেন এই ফাঁদ থেকে? জানা আছে কি আপনার?
যদি না জেনে থাকেন তবে আজকের এই পোষ্টটি আপনারই জন্য। স্বভাব সুলভ ভাবে বলুন আর যেভাবেই বলুন Free Wifi পেলে কিন্তু সচরাচর আমরা সবাই কানেক্ট করে ব্রাউজ করা শুরু করি। একটি বারও ভাবিনা এটির মাধ্যমে আমার কোন ক্ষতি হচ্ছে না তো বা নিজে হ্যাকারদের শিকারে পরিণত হচ্ছি না তো?
মনে রাখবেন আপনার স্মার্টফোন বা ল্যাপটপের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য হাতিয়ে নেবার জন্য এটি অতি উত্তম একটি মাধ্যম। তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে কিন্তু খুব সহজেই আপনি হ্যাক হবার সম্ভাবনা থেকে মুক্ত হতে পারেন। এ নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলঃ-
Free Wifi ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা
আমার মতে বিভিন্ন শপ, লাইব্রেরী, বিশ্ববিদ্যালয়, সহ অন্যান্য যত পাবলিক প্লেসে আপনাকে ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করতে দিবে, চেষ্টা করুন এগুলো এড়িয়ে যাবার। তার কারণ এখানে যে নেটওয়ার্কটি ব্যবহার করা হচ্ছে সেটি সম্পূর্ণ অসুরক্ষিত অবস্থায় থাকে। আপনার পাসেই বসে থাকা হ্যাকার ঐ একই ওয়াইফাই কানেকশন ব্যবহার করে খুব সহজে আপনার ফোনের বা ল্যাপটপের তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। তারপরেও যদি আপনার ইচ্ছা করে ব্রাউজ করার তবে করুন কিন্তু তখন এমন কোনো সাইটে ঢুকবেন না যেখান থেকে আপনার গোপন তথ্য চুরি হবার ভয় থাকে যেমনঃ- ফেসবুক, টুইটার, পেপাল, পেওনির, ইত্যাদি। মনে রাখবেন আপনার পিসি বা ফোন যতই বলুক যে এটা সিকিউর্ড কানেকশন বা পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড তার মানে কিন্তু এই না যে এটি সিকিউর্ড বা নিরাপদ।
আমরা অনেকেই একটু অলস প্রকৃতির মানুষ। কেমন সেটা বলি, মনে করে দেখেন যখনি আপনি ফেসবুক বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় সাইটে ঢুকছেন তখন আপনার ব্রাউজার স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপনাকে “Remember Password” নামের একটি নোটিফিকেশন দিচ্ছে। এটি Yes করে দেবার মানে হল পরবর্তীতে আপনি যখন এই একই ওয়েবসাইটে ঢুকবেন তখন আর আপনাকে নতুন করে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড দেয়া লাগবে না। আপনার ব্রাউজারই সেটি মনে রাখবে। এটি আমাদের খুবই মারাত্মক একটি ভুল। হ্যাকাররা অনেক সময় আপনার ব্রাউজার কে টার্গেট করে থাকে। এই ফিশিং থেকে বাঁচার জন্য মজিলা ফায়ারফক্সে মাস্টার পাসওয়ার্ড নামে একটি অপশন আছে সেটি অন করে নিবেন। তবে আমার মতে দরকারি ওয়েবসাইট গুলার Password ব্রাউজারে সেভ না করাই বেষ্ট প্র্যাকটিস।
কোনো ওয়েবসাইট ব্যবহার করলে এইচটিটিপি (HTTP) আপনার কাজ সংকেত হিসেবে নেয়। তখন ওখানে যে কাজ করছেন সেটা কনফিডেনশিয়াল হয়ে যায়। তাই এইচটিটিপি এভরিহোয়্যার (HTTPS Everywhere) ইনস্টল করে নিন। বিভিন্ন জনপ্রিয় সাইটে আপনার ক্রিয়াকলাপ সংকেত হিসেবে পৌঁছাতে বাধ্য হবে।
অনেক সময় দেখা গেছে হ্যাকাররা “ফ্রি ওয়াইফাই” বা অন্য নতুন নামে একটি ভুয়া নেটওয়ার্ক তৈরি করে। সেক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হবে, আপনি যখনি নতুন কোন জায়গার ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করবেন তখন সেটি ব্যবহার করার আগে অবশ্যই কতৃপক্ষের কাছ থেকে উক্ত কানেকশনের নাম এবং পাসওয়ার্ড জেনে নিয়ে তারপর সেটি ব্যবহার করবেন।
খুবই ব্যক্তিগত ব্যবহার যেমনঃ- অনলাইনে কেনাকাঁটা করা, ব্যাংক ট্রান্সফার, ইত্যাদি স্পর্শকাতর কাজগুলো ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করে করবেন না। প্রয়োজনীয় কাজ গুলো আপনার বাসায় সেরে ফেলুন। সর্বপরি চেষ্টা করুন উপরের নির্দেশনা ঠিক মতো মেনে চলার। আর হ্যাঁ আরেকটি কথা, সবসময় চেষ্টা করবেন একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে। সেটা আপনার পিসিতেই হোক বা স্মার্টফোনে।
লেখক: রুটেড ব্রেইন collected
আমি ১০০% কমেন্ট এর রিপ্লে দেই তাই যেকোনো সমস্যা হলে কমেন্টে জানান ১০০% সমাধান করা
আপনার নামতো ছিল একটা এখন দেখি শুধু rafy।।। প্লিজ বলেন এখন কি প্রোফাইল ইডিট করা যাচ্ছে?
msg jacce na
pls accept rqst
file ta
কিন্তু আপনি তো ৪ টি করছেন!
মেসেজ না দিতে পারে
আমি বন্দ করতে চাই।
…
and jodi kew tar parsonal wifi ar password amak bola tahola ki problem hoba
তখন কি করবেন? কিভাবে বাঁচবেন এই ফাঁদ থেকে? জানা আছে কি আপনার?
যদি না জেনে থাকেন তবে আজকের এই পোষ্টটি আপনারই জন্য। স্বভাব সুলভ ভাবে বলুন আর যেভাবেই বলুন Free Wifi পেলে কিন্তু সচরাচর আমরা সবাই কানেক্ট করে ব্রাউজ করা শুরু করি। একটি বারও ভাবিনা এটির মাধ্যমে আমার কোন ক্ষতি হচ্ছে না তো বা নিজে হ্যাকারদের শিকারে পরিণত হচ্ছি না তো?
মনে রাখবেন আপনার স্মার্টফোন বা ল্যাপটপের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য হাতিয়ে নেবার জন্য এটি অতি উত্তম একটি মাধ্যম। তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে কিন্তু খুব সহজেই আপনি হ্যাক হবার সম্ভাবনা থেকে মুক্ত হতে পারেন। এ নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলঃ-
Free Wifi ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা
আমার মতে বিভিন্ন শপ, লাইব্রেরী, বিশ্ববিদ্যালয়, সহ অন্যান্য যত পাবলিক প্লেসে আপনাকে ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করতে দিবে, চেষ্টা করুন এগুলো এড়িয়ে যাবার। তার কারণ এখানে যে নেটওয়ার্কটি ব্যবহার করা হচ্ছে সেটি সম্পূর্ণ অসুরক্ষিত অবস্থায় থাকে। আপনার পাসেই বসে থাকা হ্যাকার ঐ একই ওয়াইফাই কানেকশন ব্যবহার করে খুব সহজে আপনার ফোনের বা ল্যাপটপের তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। তারপরেও যদি আপনার ইচ্ছা করে ব্রাউজ করার তবে করুন কিন্তু তখন এমন কোনো সাইটে ঢুকবেন না যেখান থেকে আপনার গোপন তথ্য চুরি হবার ভয় থাকে যেমনঃ- ফেসবুক, টুইটার, পেপাল, পেওনির, ইত্যাদি। মনে রাখবেন আপনার পিসি বা ফোন যতই বলুক যে এটা সিকিউর্ড কানেকশন বা পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড তার মানে কিন্তু এই না যে এটি সিকিউর্ড বা নিরাপদ।
আমরা অনেকেই একটু অলস প্রকৃতির মানুষ। কেমন সেটা বলি, মনে করে দেখেন যখনি আপনি ফেসবুক বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় সাইটে ঢুকছেন তখন আপনার ব্রাউজার স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপনাকে “Remember Password” নামের একটি নোটিফিকেশন দিচ্ছে। এটি Yes করে দেবার মানে হল পরবর্তীতে আপনি যখন এই একই ওয়েবসাইটে ঢুকবেন তখন আর আপনাকে নতুন করে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড দেয়া লাগবে না। আপনার ব্রাউজারই সেটি মনে রাখবে। এটি আমাদের খুবই মারাত্মক একটি ভুল। হ্যাকাররা অনেক সময় আপনার ব্রাউজার কে টার্গেট করে থাকে। এই ফিশিং থেকে বাঁচার জন্য মজিলা ফায়ারফক্সে মাস্টার পাসওয়ার্ড নামে একটি অপশন আছে সেটি অন করে নিবেন। তবে আমার মতে দরকারি ওয়েবসাইট গুলার Password ব্রাউজারে সেভ না করাই বেষ্ট প্র্যাকটিস।
কোনো ওয়েবসাইট ব্যবহার করলে এইচটিটিপি (HTTP) আপনার কাজ সংকেত হিসেবে নেয়। তখন ওখানে যে কাজ করছেন সেটা কনফিডেনশিয়াল হয়ে যায়। তাই এইচটিটিপি এভরিহোয়্যার (HTTPS Everywhere) ইনস্টল করে নিন। বিভিন্ন জনপ্রিয় সাইটে আপনার ক্রিয়াকলাপ সংকেত হিসেবে পৌঁছাতে বাধ্য হবে।
অনেক সময় দেখা গেছে হ্যাকাররা “ফ্রি ওয়াইফাই” বা অন্য নতুন নামে একটি ভুয়া নেটওয়ার্ক তৈরি করে। সেক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হবে, আপনি যখনি নতুন কোন জায়গার ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করবেন তখন সেটি ব্যবহার করার আগে অবশ্যই কতৃপক্ষের কাছ থেকে উক্ত কানেকশনের নাম এবং পাসওয়ার্ড জেনে নিয়ে তারপর সেটি ব্যবহার করবেন।
খুবই ব্যক্তিগত ব্যবহার যেমনঃ- অনলাইনে কেনাকাঁটা করা, ব্যাংক ট্রান্সফার, ইত্যাদি স্পর্শকাতর কাজগুলো ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করে করবেন না। প্রয়োজনীয় কাজ গুলো আপনার বাসায় সেরে ফেলুন। সর্বপরি চেষ্টা করুন উপরের নির্দেশনা ঠিক মতো মেনে চলার। আর হ্যাঁ আরেকটি কথা, সবসময় চেষ্টা করবেন একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে। সেটা আপনার পিসিতেই হোক বা স্মার্টফোনে।
লেখক: রুটেড ব্রেইন collected
আমি ১০০% কমেন্ট এর রিপ্লে দেই তাই যেকোনো সমস্যা হলে কমেন্টে জানান ১০০% সমাধান করা
HAHA