রাইটিং করে যারা অনলাইনে ইনকাম করতে চান তাদের এসইওর গুরুত্ব কি তা জানা ফরজ। একটি ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক পায় বেষ্ট কোয়ালিটি আর্টিকেলের মাধ্যমে। তাহলে প্রশ্ন হতে পারে কিভাবে কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল লিখবেন? একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল লিখতে এসইও (Search Engine Optimization)- এর উপর নজর দেওয়া অতি জরুরি।
SEO কি?
SEO (Search Engine Optimization) হলো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ মেথড বা পদ্ধতি যা গুগলকে প্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু বোঝাতে সক্ষম। এসইও টেকনিকের মাধ্যমে যে কোন ওয়েব পেজকে গুগলে এর প্রথম পেজে আনা সম্ভব।
SEO Optimized আর্টিকেল রাইটিং কি?
SEO Optimized আর্টিকেল রাইটিং এর অর্থ, লক্ষ্যযুক্ত শব্দ বা বাক্যাংশগুলিতে ফোকাস করা। এবং এটিকে কীওয়ার্ড বা কীওয়ার্ড বাক্যাংশও বলা হয় যা গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনেও দ্রুত র্যাঙ্ক পেতে সাহায্য করতে পারে। তাছাড়া, এসইও-ভিত্তিক বিষয়বস্তু লেখার জন্য, আপনাকে লক্ষ্যযুক্ত কীওয়ার্ডগুলিতে আর্টিকেলে উল্লেখ করা উচিত যা লোকেরা সাধারণত অনলাইনে খুঁজে পায়।
কেন রাইটিং- এ এসইওর গুরুত্ব দেয়া হয়?
প্রত্যেক ওয়েবসইট মালিক স্বাভাবিকভাবে তাদের ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে RANK করানোর জন্যে এসইও করে। আর্টিকেলে এসইও করার মাধ্যমে আমরা সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজের প্রথমে থাকার চেষ্টা করি। কারণ কোন ইউজার যখন কোনকিছু নিয়ে গুগলে সার্চ দেয় তখন রেজাল্ট পেজের প্রথমে যারা থাকে তাদের লিংকেই ক্লিক করে। আপনার কন্টেন্ট বা ব্লগ-এ যদি কাঙ্খিত কী ওয়ার্ড উল্লেখ না থাকে তাহলে খুজে পাবে না কেউ এটাই স্বাভাবিক।
আরেকটো ক্লিয়ার করার জন্য একটা উদাহরণ দিচ্ছি-
মনে করুন, আপনার একটি ব্লগ ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি ডায়াবেটিস নিয়ে লেখা লিখি করেন। এখন আপনি অবশ্যই চাইবেন যে গুগলে কেউ যখন ডায়ারেটিস নিয়ে কোন কিছু লিখে সার্চ দিবে তখন যেন গুগলে আপনার ওয়েবসাইটকেই প্রথমে দেখায়। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের লিংকে গ্রাহকরা এসে আপনার আর্টিকেলটি পড়বে এতে করে আপনার ভিজিটর বাড়বে।
সঠিক কীওয়ার্ড রিসার্চ ও আর্টিকেলে প্রয়োগ করা
কোন আর্টিকেল লেখার আগে বেশ কিছু কী ওয়ার্ড রিচার্জ করতে হবে যেগুলো মানুষ গুগলে সার্চ করে। কী ওয়ার্ড রিচার্জ করার জন্য কী-ওয়ার্ড প্ল্যানার বা অন্যান টুল ব্যবহার করতে পারেন।
নির্ধারিত কী ওয়ার্ডগুলো আর্টিকেল লেখার সময় ক্রমানোসারে বসাতে হবে। মনে রাখবেন, যখন কোন কী ওয়ার্ড বসাচ্ছেন তখন যেন বাক্যের এক গেয়ামী বা অসম্পূর্নতা না হয় এর ফলে এসইওর গুরুত্ব নষ্ট হয়ে যায়। বাক্যটি যেন মান সম্পন্ন হয় তার উপর নজন দেয়া অতি জরুরি।
১০০০ শব্দের একটি আর্টিকেলে কয়টি কী ওয়ার্ড রাখা দরকার
লেবু বেশি চিপলে যেমন তিতা হয়ে যায় তেমনি বেশি বাড়তি কিছু করলে ফলাফল খারাপ হয়। অথাৎ আর্টিকেল রাইটিং- এ এসইওর গুরুত্ব না থাকলে গুগল কখনই র্যাক দেয় না। ১০০০ শব্দের একটি আর্টিকেলে ৫ থেকে ৭ বার মেইন কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করা ভাল।
এই ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে iTipsbd ওয়েবসাইটি বিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। ধন্যবাদ Trickbd.
Bananer Dike Ektu Kheyaal Korben Please, Banan Bhul Post Er Shondorjo Noshto Kore Dey.