আচ্ছা বিয়ে তো করবেন কিন্তু আগামী ভবিষ্যৎ নিশ্চিতে পরীক্ষা দিয়েছেন? আমি মেডিকেল টেস্ট এর কথা বলছি। সঠিক পরিবার কল্পনা সাথে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়িয়ে দাম্পত্য জীবন নিশ্চিতে কিন্তু বিয়ের আগে পাত্র পাত্রী উভয়ের এই মেডিকেল টেস্ট বেশ জরুরি।
শীত এলেই যেন চারিদিকে বিয়ের ধুম পড়ে যায়, যেসব হবু বর কনে এই মৌসুমে বিয়ের ছক আটছেন তাদের জন্য বিয়ের আগে খুব দরকার কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষা।
এই যেমন ধরুন এসআইবি পরীক্ষা! রক্ত আর সিরাপ পরীক্ষা থেকে জানা যাবে ভাইরাসটি শরীরে আছে কিনা। জীবন সাথী হিসেবে যিনি আসছেন তিনি কতটা নিরাপদ তা আগেভাগেই জেনে নিন।
একটু বয়স করে বিয়ে কিংবা পরিবর্তিত জীবন যাপন করেন অনেক নারী, বয়সের সাথে ডিমবানুর পরিমাণ কমতে থাকে যদি সমস্যা থাকে ওবারিতে সন্তান ধারণের যা জটিলতার সৃষ্টি করে, তাই এই টেস্ট বিশেষ জরুরী।
যেকোনো গ্রুপের রক্তের চেকেও অন্য গ্রুপের যে কাউকে বিয়ে করে সংসার বাধতে পারেন! তবে পজিটিভ নেগেটিভ এর মিলনে হতে পারে বিস্ফোরণ, বিশেষ করে হবু স্ত্রীর নেগেটিভ গ্রুপ আর স্বামী যদি পজিটিভ গ্রুপের হন।
তাই ঝুকি এড়াতে সময় করে মিলিয়ে নিন দুজনের রক্তের গ্রুপ!
বন্ধ্যাত্ব থাকতে পারে নারী-পুরুষ উভয়ের ই, হিসাবে প্রায় অর্ধেক অর্ধেক। তাই হবু স্বামীর সিমেন্ট পরীক্ষার পাশাপাশি দুজনেরই রক্তের হরমোন টেস্ট নিশ্চিত রাখবে দাম্পত্য জীবন।
তবে এত ভেবেচিন্তে কি আর বিয়ে হয়? অনেকে তো প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করে ফেলেন ? বিয়ের আগে না হলেও বিয়ের পরে অন্তত চিকিৎসকের পরামর্শটা অন্তত নিবেন।
পোস্ট টি একেবারে ছোট হয়ে যাচ্ছিল তাই আরেকটি টিপস এই পোষ্টের মধ্যে ইনক্লুড করে দিলাম।
আপনার কি চুল আগা ফেটে যাচ্ছে ? প্রতিরোধ করবেন কিভাবে জেনে নিন।
শীতের শুরুতেই আমাদের চুলে এর প্রভাব পড়তে শুরু করে। খুশকির সমস্যা তো থাকেই, সেইসঙ্গে চুল হয়ে যায় রুক্ষ ও প্রাণহীন। এসময় বাতাসে আর্দ্রতা কমতে শুরু করে। যে কারণে শুরু হয় চুলের আগা ফেটে যাওয়ার সমস্যা। এতে চুল হয়ে পড়ে ভঙ্গুর। শীতের সময়ে চুলের আগা ফাটা প্রতিরোধে বেছে নিতে পারেন কিছু ঘরোয়া উপায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কি সেই উপায়।
চুলের আগা ফাটা রোধে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে নারিকেল তেল। নারিকেল তেলকে বলা হয় প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। এতে থাকে মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড। এই উপাদান চুল ভালো রাখতে কাজ করে। এছাড়া চুলকে ময়েশ্চারাইজও করে নারিকেল তেল। যে কারণে চুলের আগা ফাটা সমস্যা সারিয়ে তোলা সহজ হয়।
নারিকেল তেল ব্যবহারের আগে অল্প গরম করে নিন। এরপর তা মাথার ত্বক ও চুলে ভালো করে লাগিয়ে নিন। এভাবে অপেক্ষা করুন ঘণ্টা দুয়েক। এরপর শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিন চুলে এভাবে নারিকেল তেল ব্যবহার করলেই উপকার পাওয়া যাবে।
চুলের জন্য নারিকেল তেলের মতো আরেকটি উপকারী তেল হলো আমন্ড অয়েল। এটিও চুলকে ময়েশ্চারাইজ করতে কাজ করে। চুলে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা বজায় থাকলে আগা ফাটার সমস্যা থাকে না। পরিমাণমতো আমন্ড তেল নিয়ে মাথার তালু ও চুলে ভালো করে মেখে নিতে হবে। এভাবে দুই ঘণ্টার মতো রেখে দিন। এরপর শ্যাম্পু করে নিন। এভাবে সপ্তাহে ৩ দিন এটি ব্যবহার করতে পারেন।
চুলের যত্নে অন্যতম আরেকটি উপাদান হলো টক দই। এটি ব্যবহারে চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখা সহজ হয়। যে কারণে চুলে পুষ্টি পৌঁছায় সহজেই। একটি পাত্রে ৪ চামচ টক দই, ১ চামচ অলিভ অয়েল ও ১ চামচ মধু মিশিয়ে ঘন একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এবার সেই মিশ্রণ মাথার ত্বক ও চুলে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এভাবে রেখে দিন ১ ঘণ্টা। এরপর শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে ১ বার এভাবে ব্যবহার করলেই চুলের আগা ফাটা থেকে নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
LG Velvet 5G Review in Bangla – ৭,৯৯০ টাকায় ইতিহাসের সেরা স্মার্টফোন !
পোস্ট করবেন ভালো কথা,মানসম্মত করেন।
বানান ভুল, গুছিয়ে লিখতে পারেন নাই,পোস্ট ও ছোট করেছেন।পোস্ট যেহেতু করবেন একটু ডিটেইলস এ লেখেন,তাহলেই না পোস্ট টা সার্থক হবে।