ডিলারশিপ ব্যবসার আইডিয়া

বন্ধুরা আজকে আপনাদের সাথে ডিলারশিপ ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে । আমরা প্রায়ই বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ডিলারশিপ ব্যবসা ও ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেখতে পাই । বিভিন্ন শিল্প কারখানা ও কোম্পানি তাদের পণ্য বিক্রি ও প্রচারণার জন্য বিভিন্ন ডিলার নিয়োগ করে থাকে ।

আমরা এই ধরনের বিজ্ঞাপনগুলো দেখে হয়তো বুঝে উঠতে পারিনা কিভাবে একটি ডিলারশিপ ব্যবসা শুরু করা যায় । কিন্তু বন্ধুরা ডিলারশিপ ব্যবসা অন্যান্য ব্যবসার তুলনায় লাভজনক এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ একটি ব্যবসা ।

এর কারণ হচ্ছে এই ব্যবসায় ডিলারকে প্রোডাক্ট পচে যাওয়ার দুশ্চিন্তা করতে হয় না । এছাড়াও ডিলারশিপ কোম্পানিগুলো ডিলারদেরকে পণ্য বিক্রি করার জন্য সেলার বা সেলসম্যান নিয়োগ করে থাকে ।

এই সুবিধাগুলোর পাশাপাশি কোন পণ্যের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে তা ডিলার কোম্পানিগুলো পণ্যগুলো ফেরত নিয়ে থাকে । যার কারণে ডিলারশিপ ব্যবসা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে । আপনি যদি একটি ভালো কোম্পানির ডিলারশিপ নিতে পারেন সেক্ষেত্রে দ্রুত একটি লাভজনক স্থানে পৌঁছে দিতে পারবেন ।

তবে ডিলারশিপ ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়মকানুন রয়েছে । তাহলে চলুন বন্ধুরা দেখে নেয়া যাক কিভাবে একটি ডিলারশিপ ব্যবসা শুরু করা যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত ।

ডিলারশিপ কি ? what is dealership business ?

ডিলারশিপ ব্যবসা হচ্ছে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানির পণ্য সামগ্রী নিয়ে নির্দিষ্ট একটি এরিয়াতে তার এজেন্ট ও প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করা । এবং সেই কোম্পানির পণ্যদ্রব্যগুলো পাইকারি এবং খুচরা বিক্রেতাদের নিকট বিক্রি করা ।

আপনি কোন একটি ডিলারশিপ কোম্পানি থেকে ডিলার নেওয়ার অর্থ হচ্ছে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট এলাকা বা এরিয়ায় ওই কোম্পানির পণ্য সামগ্রী বিক্রয়, বিপণন ও বন্টনসহ যাবতীয় ক্রয়-বিক্রয় কার্যাবলী পালন করতে হবে । এবং যে বা যারা এই ধরনের দায়িত্ব গুলো পালন করে থাকে তাদেরকে ডিলার বলা হয়ে থাকে ।

আজকের আর্টিকেলের শুরুতেই আপনাকে বলেছিলাম ডিলারশিপ এর ব্যবসা অন্যান্য ব্যবসার চেয়ে যেমন কম ঝুঁকিপূর্ণ তেমন লাভবান একটি ব্যবসা ।

তবে এই ডিলারশিপ ব্যবসা করে সফল হতে হলে উদ্যোক্তার প্রয়োজন সঠিক বাজার বিশ্লেষণ করার দক্ষতা । এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণে উপস্থিত দক্ষতার উপর ডিলারশিপ ব্যবসার সফলতা নির্ভর করে ।

আরো পড়ুন: ১৩টি লাভজনক দৈনিক আয়ের ব্যবসা ।
ডিলারশিপ পেতে কি কি দরকার ?

ডিলারশিপ ব্যবসা শুরু করতে আপনাকে অবশ্যই কোম্পানির কিছু নির্দিষ্ট শর্ত মেনে চলতে হবে । অন্যথায় আপনার ডিলারশিপ চুক্তি বাতিল হয়ে যেতে পারে । বিভিন্ন কোম্পানীর বিভিন্নধরনের শর্ত রয়েছে তবে কিছু শর্ত রয়েছে যা প্রায় সব ডিলারশিপ ব্যবসার জন্য প্রয়োজন হয়ে থাকে । নিচে শর্তগুলো দেওয়া হলো :

একটি ব্যাংক একাউন্ট ।
একটি এজেন্সি ফার্ম থাকতে হবে ।
যে কোম্পানীর থেকে ডিলার নিবেন তার সাথে চুক্তি বা রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ।
ব্যবসার নামে একটি ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে ।

ডিলারশিপ ব্যবসার চুক্তিপত্র

ডিলারশিপ ব্যবসাকে চুক্তির ব্যবসা বলা হয় এর কারণ যতক্ষণ কোম্পানীর সাথে আপনার চুক্তি রয়েছে ততক্ষণ আপনি কোম্পানীর সাথে তার পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন । তাই অবশ্যই ডিলারশিপ ব্যবসায় করতে হলে আপনাকে কোম্পানীর সাথে চুক্তি করে নিতে হবে ।

তাই অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে ভালোভাবে ডিলারশিপ ব্যবসার চুক্তিপত্রটি পড়ে নেওয়ার ও সর্তকতার সহিত চুক্তি সাইন করা ।

ডিলাশিপ ব্যবসার সর্তকতা

ডিলারশিপ ব্যবসায় চুক্তি করার সময় অবশ্যই কিছু বিষয় খুব ভালোভাবে নজর রাখবেন তা নিচে দেওয়া হলো ।

আপনি যে কোম্পানীর থেকে পণ্য নিবেন তার থেকে কি কি পন্য নিয়ে ব্যবসা করবেন তা চুক্তিপত্রে উল্লেখ করুন ।

কতটুকু পণ্য নিয়ে আপনি আপনার ডিলারশিপের ব্যবসা পরিচালনা করতে চান তাও চুক্তিপত্রে উল্লেখ করুন ।

কোম্পানী আপনাকে প্রতি ১০০ টাকায় বা প্রতি ১০০০টাকা বিক্রির বিপরীতে কত টাকা কমিশন প্রদান করবে তাও চুক্তিতে উল্লেখ করুন ।

কোম্পানী কিভাবে তার পণ্যগুলো আপনার নিকট পৌছাবে তাও চুক্তিপত্রে উল্লেখ করুন ।

কোম্পানী পণ্য বিক্রির জন্য কোনো ( SR ) বা সেলস ম্যান দিবে কিনা এবং তার বেতন কে প্রদান করবে তা সম্পর্কেও চুক্তিপত্রে ক্লিয়ারভাবে উল্লেখ করুন ।

এবং সবকিছু যদি আপনার পছন্দ হয়ে থাকে তবে আপনি চূড়ান্তভাবে চুক্তিপত্রে সাইন করুন ।

ডিলারশিপ ব্যবসায় পুজিঁ কেমন দরকার ?

একটি ডিলারশিপ ব্যবসা করতে কমপক্ষে আপনার ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা প্রয়োজন হবে । তবে তা নির্ভর করছে আপনি কি পরিমাণ পণ্য নিচ্ছেন ও কি ধরনের পণ্য নিচ্ছেন ।

এছাড়াও ডিলারশিপ ব্যবসায় ২টি উপায়ে মূলধন বিনিয়োগ করতে হয় যেমন : ১/সিকিউরিটি মানি ইনভেসমেন্ট ২/ পণ্যের খরচ ।

সিকিউরিটি মানি ইনভেসমেন্ট বলতে বোঝায় আপনি কোম্পানীকে কিছু অর্থ অগ্রিম প্রদান করবেন কোম্পানীর সিকিউরিটির জন্য । যাতে কোম্পানী কোনোধরনের চিন্তা ছাড়াই আপনার সাথে ব্যবসা করতে পারে । অন্যদিকে পণ্যের খরচ বলতে বোঝায় আপনি যে পণ্যে নিবেন তার খরচ । তবে ,,

এই ক্ষেত্রে আপনি এক ট্রাক পণ্যের অর্ডার করলে আপনাকে অর্ধেক গাড়ী মালের টাকা অগ্রিম প্রদান করতে হবে । এবং বাকি অর্ধেক গাড়ী মালের টাকা মাল বিক্রির পরও দিতে পারবেন ।
আশা করি ডিলারশিপ ব্যবসায় পুজিঁ বিনিয়োগের ব্যাপারটি বুঝেছেন ।

তবে সিকিউরিটি মানি ইনভেসমেন্টের ক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানী বিভিন্ন প্রকার এমাউন্ট দাবি করে থাকে । তবে সাধারণত বেশিরভাগ কোম্পানী ৫০ থেকে ১ লক্ষ টাকা নিয়ে থাকে সিকিউরিটি মানি ইনভেস্টমেন্ট হিসাবে ।

আরো পড়ুন : ১৫টি ১লাখ টাকায় ব্যবসার আইডিয়া

ডিলারশিপ কমিশন এবং আয় কেমন ?

একটি ডিলারশিপ ব্যবসায় ডিলারের আয় নির্ভর করে তাকে কোম্পানী কি পরিমাণ কমিশন দিচ্ছে তার উপর । এবং ডিলারশিপ কোম্পানীর পণ্যের মানের উপর । এর কারণ হচ্ছে অনেকসময় কমিশন কম হলেও পণ্যের জনপ্রিয়তা ও ভালো মানের পণ্য হওয়ার কারণে বিক্রি বেশি হয়ে থাকে । এবং দিনশেষে মোট আয় ভালো হয়ে থাকে ।

তবে বেশিরভাগ কোম্পানী সাধারণত ১০ থেকে ১৫ শর্তাংশ কমিশন প্রদান করে থাকে তাদের ডিলারদের ।

কিভাবে ডিলারশিপ নিবেন ?

আপনি যে ধরনের পণ্য নিয়ে ডিলারশিপ ব্যবসা করতে চান প্রথমে তাদের ফেসবুক পেইজ ও ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন । তাদের পণ্য সম্পর্কে মানুষের কেমন মন্তব্য তা বাজার বিশ্লেষন করুন । তাদের কি কি শর্ত রয়েছে তা সম্পর্কে বিস্তারিত খবর নিন । সকল তথ্য যাচাই করার পর যদি তাদের ডিলার নিতে চান তখন তাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।

যোগাযোগ করার জন্য তাদের ফোন নাম্বার সংগ্রহ করুন তাদের ফেসবুক অথবা ওয়েবসাইট থেকে । এবং পরর্বতীতে সশরীরে তাদের প্রতিষ্টান ভিজিট করুন । এবং তাদের সাথে সরাসরি ডিলারশিপ সম্পর্কে কথা বলুন এবং ডিলারশিপ নিয়ে ব্যবসা শুরু করুন ।

বর্তমানে বাংলাদেশের কয়েকটি জনপ্রি ডিলাশিপ কোম্পানী হলো :

ওয়ালটন ডিলারশিপ ।
প্রাণ কোম্পানীর ডিলারশিপ ।
অলটাইম ডিলারশিপ ।
বসুন্ধরা ডিলারশিপ ।
আকিজ কোম্পানীর ডিলারশিপ ।
টিসিবি ডিলারশিপ ।

কয়েকটি লাভজনক ডিলারশিপ ব্যবসার আইডিয়া

আজকের আর্টিকেল এর এই অংশে আপনাদের সাথে কয়েকটি লাভজনক ডিলারশিপ ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করা হবে । তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক ডিলারশিপ ব্যবসার কয়েকটি দারুন লাভজনক বিজনেস আইডিয়া ।

১/হেলথকেয়ার ও বিউটি প্রোডাক্টের ডিলারশিপ ব্যবসা

বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ এর বাজারে হেলথকেয়ার ও বিউটি পণ্যগুলোর প্রচুর চাহিদা রয়েছে । আপনি এই ধরনের হেলথকেয়ার এবং বিউটি পণ্য সামগ্রী নিয়ে ব্যবসা করুন ।

এই ধরনের ডিলারশিপ বিজনেস করতে অন্যান্য ব্যবসার মতো আপনার তেমন বেশি মূলধনের প্রয়োজন হবে নাহ । এর কারণ এই হেলথকেয়ার ও বিউটি পণ্যগুলো তুলানামূলক কম দামের পণ্য হয়ে থাকে ।

আপনি বাংলাদেশের বাজারে বিভিন্ন ধরনের ছোট বড় কোম্পানীর পণ্য সামগ্রী পাবেন । তবে কিধরনের পণ্যের চাহিদা বেশি তা বাজার বিশ্লেষণ করে ডিলারশিপ নেওয়ার চেষ্টা করবেন । এছাড়াও ডিলারশিপ নেওয়ার পূর্বে আজকের আর্টিকেলের উপরে দেওয়া সর্তকর্তাগুলো মাথায় রাখবেন ।

২/মুদি মালের ডিলারশিপ

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সবচেয়ে বেশি ব্যবহ্নত পণ্যসামগ্রী হলো এই মুদি মাল। যেমন : চাল,ডাল,তেল,মশলা,আদা,রসুন,পেয়াজ ইত্যাদি মুদি মালের ডিলারশিপ নিতে পারলে দ্রুতই লাভজনক অবস্থানে পৌছে যেতে পারবেন ।

মুদি পণ্যের মালের ডিলারশিপের ব্যবসায় তুলনামূলক কমিশন কম হয়ে থাকলেও এর প্রচুর বিক্রি হওয়ার কারণে দিনশেষে মোট আয় বেশি হয় ।

৩/কম্পিউটার পণ্যের ডিলারশিপ

আজকের এই আধুনিক বিশ্বের যোগাযোগের পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কম্পিউটারের অবদান ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয় । এছাড়াও বর্তমানে কম্পিউটারের ব্যবহার সর্বত্র রয়েছে । যার ফলে এই ইলেক্ট্রনিকস পণ্যের যেমন চাহিদা রয়েছে তেমন এর এক্সেসরিজ পণ্যেরও প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।

তাই আপনি যদি ভালো কোম্পানীর কম্পিউটার ও কম্পিউটার পার্টস ও এক্সেসরিজ নিয়ে ডিলার নিতে পারেন সেক্ষেত্রে দ্রুতই লাভবান একটি ব্যবসা গড়ে তুলতে পারবেন ।

৪/সিগারেটের ডিলারশিপ ব্যবসা

সিগারেট একটি নেশাদ্রব্য পণ্য হয়ে থাকলেও বাংলাদেশে এই সিগারেটের প্রচুর চাহিদা রয়েছে । তাই আপনি যদি একজন ব্যবসায়ীর পক্ষ থেকে চিন্তা করে থাকেন তাহলে সিগারেট আপনার জন্য একটি লাভজনক পণ্য । তাই যদি এই পণ্যে নিয়ে আপনি ডিলারশিপ ব্যবসা করতে পারেন তাহলে দ্রুতই একটি লাভজনক বিজনেস গড়ে তুলতে পারবেন ।

সিগারেটের ডিলারশিপ ব্যবসা নেওয়ার জন্য আপনি বিভিন্ন সিগারেট কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । এই পণ্য নষ্ট ও পচেঁ যাওয়ার সম্ভাবনা কম তাই আপনি নি:সন্দেহে এই বিজনেস করতে পারবেন ।
৫/ইলেক্ট্রনিকস প্রোডাক্টের ব্যবসা

আমাদের এই আধুনিকযুগে সকালে ঘুম থেকে ওঠে রাতে ঘুমানো যাওয়া র্পযন্ত আমরা শত শত ইলেক্ট্রনিকস প্রোডাক্টস ব্যবহার করছি । তাই যখন ইলেক্ট্রনিকস পণ্যের ব্যবসা নিয়ে কথা হয় তখন আলাদা করে আপনাকে কিছু বলার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি নাহ ।

তাই বাজারে চাহিদা রয়েছে এমন ভালো ইলেক্ট্রনিকস পণ্য নিয়ে ডিলারশিপ ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন ।

পরিশেষে

বন্ধুরা আজকের ডিলারশিপ ব্যবসায় আর্টিকেলে আপনাদের সাথে ডিলারশিপ ব্যবসা কি ? একটি ডিলারশিপ ব্যবসা শুরু করতে কি কি দরকার ? ডিলারশিপ ব্যবসারুক্তিপত্র , ডিলারশিপ ব্যবসা করার ক্ষেত্রে সর্তকতা সমূহ এবং একটি ডিলারশিপ ব্যবসা গড়ে তুলতে কি পরিমাণ পুঁজি দরকার এছাড়াও ডিলারশিপ ব্যবসার কয়েকটি লাভজনক আইডিয়া নিয়ে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে ।
এছাড়া পড়তে পারেনঃ ১৩টি দৈনিক লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া

তাই বন্ধুরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে ভাল লেগে থাকলে আপনার পছন্দের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন । এবং নিচে থাকা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আপনার মতামত ।

12 thoughts on "ডিলারশিপ ব্যবসার আইডিয়া জানুন"

  1. Mahbub Pathan Author says:
    অসাধারণ লিখছেন। এই বিষয়ের উপর আমারও কিছু আইডিয়া রয়েছে। কারণ আমিও কয়েক মাস আগে একটা ডিলারশিপ নেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম।
    1. sharif Author Post Creator says:
      Thanks for comment ?
    1. sharif Author Post Creator says:
      Thanks vai..
  2. MD Shakib Hasan Author says:
    অনেক সুন্দর লিখেছেন
    1. sharif Author Post Creator says:
      Thanks bro
  3. Nazma Akter Contributor says:
    অনেক সুন্দর লিখেছেন রাইটার ভাই । খুবই তথ্যবহুল উপকারি একটি পোষ্ট ।
  4. sharif Author Post Creator says:
    Thanks vai…??
  5. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
    ভালো লিখেছেন ভাই
    1. sharif Author Post Creator says:
      Thanks vai ??
    2. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
      You are wellcome ভাই

Leave a Reply