ইন্টারনেটের এই যুগে শপিং মল থেকে শুরু করে
পার্ক, বাসাবাড়ি, অফিস পর্যন্ত ফ্রি ওয়াইফাই
সংযোগের আওতায় চলে আসছে। আপনার বাসা
কিংবা অফিসের ওয়াইফাইয়ের নিরাপত্তা
সম্পর্কে আপনি ওয়াকিবহাল থাকলেও থাকতে
পারেন। কিন্তু এর বাইরে? আপনি জানেনও না
অপরিচিত ফ্রি ওয়াইফাই থেকে আপনার কী
ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে: .
★★★…০১. অপরিচিত ফ্রি-ওয়াইফাই
নেটওয়ার্ক মানেই কি ফাঁদ? নর্টনস সাইবার সিকিউরিটি ইনসাইট রিপোর্ট বলছে, অধিকাংশ অনামী ফ্রি ওয়াইফাই হ্যাকারদের ফাঁদ।।পৃথিবীর প্রায় ৫০ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ক্রেডিট কার্ড কারচুপির।শিকার হচ্ছেন।।বেশিরভাগই ওয়াইফাইয়ের মধ্যে হ্যাক।হচ্ছে বলে দাবি রিপোর্টের।
.
★★★…০২. ইন্টেল সিকিউরিটির।ম্যানেজিং ডিরেক্টর জগদীশ মহাপাত্র একটি নামী গ্যাজেটস ওয়েবসাইটকে জানিয়েছেন, অনেক প্রোমোশনাল
লিঙ্কের মধ্যে দিয়ে হ্যাকাররা নজরদারি চালায়।
.
প্রোমোশনাল লিঙ্কের মাধ্যম দিয়ে চুরি করতে পারে স্মার্টফোনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
.
★★★…০৪. ফ্রি পার্সওয়ার্ড ওয়াইফাইয়ে
অনেক সময় ‘অথেনটিকেশনের’ সমস্যা হয়।
ফ্রি ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে ফায়ারশিপের
মাধ্যমে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার
মোবাইল তথ্য।
.
★★★…০৫. ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে
হ্যাকারদের আর এক ধরনের প্রচলিত ফাঁদ হল
ম্যান ইন দ্য মিডল অ্যাটাক। অ্যাকসেস পয়েন্ট থেকে আপনার স্মার্টফোন, এই নেটওয়ার্কের মাঝে হ্যাকাররা রাউটারের মাধ্যমে অনায়াসে চুরি করতে পারে যে
কোনও তথ্য।
.
★★★…০৬. সাইডজ্যাকিং আর এক ধরণের
ফ্রি ওয়াইফাই হ্যাকিং পদ্ধতি যেখানে আনএনক্রাপ্টেড কুকি মাধ্যমে চুরি হয়ে যেতে পারে মেল, ফেসবুক পার্সওয়ার্ড।
.
★★★…০৭. কীভাবে বাঁচবেন এইসব
.
★★★…০৮. সব ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক
কানেক্টের সময় ল্যাপটপে ফাইল শেয়ারিং
নিষ্ক্রিয় করে রাখুন। এমন কী স্মার্টফোনের নেটওয়ার্ক