মানুষের জীবন এখন চলছে ইন্টারনেট স্পিডের সাথে তাল মিলিয়ে। যদি আপনার দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ থাকে তাহলে সব কাজ সহজেই গুছিয়ে ফেলতে পারবেন, আর যদি তা হয় ধীরগতির, তাহলে এ যুগে আপনার জীবনটাই বৃথা! যোগাযোগ বা কাজের ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়বেন আপনি। ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক ট্র্যাকার ‘আকামাই’ সম্প্রতি ‘দ্য স্টেট অব দি ইন্টারনেট’ নামের একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সমৃদ্ধ ১০টি দেশের তালিকা দেওয়া হয়েছে। মজার বিষয় হলো প্রথম ১০টি দেশের তালিকায় স্থান পায়নি যুক্তরাষ্ট্র।
১. দক্ষিণ কোরিয়া
তালিকার প্রথমেই রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। গড়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় ইন্টারনেট সংযোগের গতি থাকে ২২.২ এমবিপিএস।
২. হংকং
হংকংয়ে ইন্টারনেটের গড় গতি থাকে ১৬.৮ এমবিপিএস। গত চার মাসে এই গতি বেড়েছে ৩.৪% হারে।
৩. জাপান
আগের দুইটি দেশের মতো দ্রুত গতির ইন্টারনেট সংযোগের তৃতীয় দেশটিও এশিয়ার। জাপানে একজন ব্যবহারকারী গড়ে ১৫.২ এমবিপিএস গতি পেয়ে থাকেন। গত এক বছরে এই গতি বেড়েছে ১৬% হারে।
৪. সুইডেন

চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে সুইডেন। গড়ে একজন ব্যবহারকারী ১৪.৬ এমবিপিএস গতি পান ইন্টারনেট ব্যবহারের সময়। গত বছরের তুলনায় যা বেড়েছে ৩৪% হারে।
৫. সুইজারল্যান্ড
‘দুনিয়ার স্বর্গ’ বলা হয় সুইজারল্যান্ডকে। গত বছর চার নম্বর অবস্থানে থাকলেও এবার তাদের অবস্থান এক ধাপ নিচে নেমে এসেছে। ইন্টারনেটের গড় গতি ১৪.৫ এমবিপিএস।
৬. নেদারল্যান্ডস
গড়ে নেদারল্যান্ডসের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা ১৪.২ এমবিপিএস গতি পেয়ে থাকেন।
৭. লাটভিয়া
গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে লাটভিয়ার অবস্থান। গড়ে এই দেশের ইন্টারনেট সংযোগের গতি ১৩ এমবিপিএস।
৮. আয়ারল্যান্ড
আয়ারল্যান্ডের একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী গড়ে ১২.৭ এমবিপিএস গতি পেয়ে থাকেন ইন্টারনেট সংযোগে।
৯. চেক রিপাবলিক
এই দেশে ইন্টারনেট সংযোগের গড় গতি ১২.৩ এমবিপিএস।
১০. ফিনল্যান্ড
ব্যবহারকারীরা গড়ে ১২.১ এমবিপিএস গতি পেয়ে থাকেন ইন্টারনেট সংযোগে।

5 thoughts on "কোন দেশে ইন্টারনেট সবচেয়ে দ্রুত?"

  1. Sheikh Rasel Author Post Creator says:
    Tnx Bro
  2. Shadhin Contributor says:
    তাহলে আমার দেশ ডিজিটাল হয়ে কি হলো
  3. Sheikh Rasel Author Post Creator says:
    এটাই তো প্রশ্ন

Leave a Reply