সামনে পরীক্ষা। আপনি হয়তো আপনার
পড়াশোনা নিয়ে খুবই দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ।

কিন্তু
পাঠ্যবই দেখলেই গুণ গুণ করে গাইতে ইচ্ছে
করে ‘আর পারি না; আর পারি না,

আমার ভীষণ ক্লান্ত লাগে, আর বসে না, আর বসে
না, আমার মন পড়ার ঘরে।

অনেকের মাঝেই এই সমস্যা থাকতে পারে। তাহলে কি
করবেন? সবকিছু ছেড়ে পালিয়ে যাবেন?
নাকি পড়াশোনাই বাদ দিয়ে দিবেন?

আপনি পড়তে বসছেন ঠিক সেই মুহূর্তেই
আপনার চিন্তাধারা অন্য কোথাও ঘুরতে
লাগলো ।

বেশিরভাগ সময় লক্ষ্য করে দেখবেন পড়ার সময়টুকুতে যতসব আজেবাজে
চিন্তা মাথায় ঘুরোঘুরি করে।

আবার
অনেকেই আছেন যারা পাঠ্যবইয়ের বাইরে
অনেক বই পড়ে থাকেন, কিন্তু পাঠ্যবই ছুঁতে
মন সায় দেয় না তাদের। আবার অনেকে
পড়াশোনা ছাড়া বাকি সবকিছুকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে পড়াশোনার জন্যই আর সময়
খুঁজে বের করতে পারেন না।

মূলতঃ মানুষের মস্তিষ্কের দুটি দিক

রয়েছে। একটি সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম,
অপরটি পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টেম।
সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের আবার অনেক ভাগ রয়েছে। তার একটি হলো মেমোরি বা
স্মৃতিশক্তি।

পৃথিবীতে বেশি আইকিউ নিয়ে
কেউ জন্মগ্রহণ করে না।

তাদের ব্যবহারিক
আচরণের ওপর নির্ভর করে বুদ্ধিমত্তা বা
আইকিউ। যত চর্চা করা যাবে আইকিউ ততই
বাড়বে।

আত্মবিশ্বাসঃ আত্মবিশ্বাস যেকোনো
কাজে সফল হওয়ার প্রথম ও প্রধান শর্ত।
আপনি সব কিছু পারবেন, আপনাকে পারতেই
হবে তা মনকে বোঝাতে হবে। নেতিবাচক চিন্তা মন থেকে ঝেড়ে ফেলুন। মনে
রাখবেন,

কোনো বিষয়ে আগে থেকে ভয়
ঢুকে গেলে সেটা মনে রাখা বেশ কঠিন। মনোযোগ/ আগ্রহ বাড়ানোঃ

মনোযোগী হতে হলে আপনার আগ্রহ বাড়াতে হবে। তবে
মনোযোগটা থাকতে হবে নিজের প্রতি
এবং সময়ের প্রতি। যতক্ষণ পর্যন্ত না
আপনার আগ্রহ বাড়ছে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি
কখনোই মনোযোগী হতে পারবেন না। তাই
প্রথমে অমনোযোগের কারণটি খুঁজে বের করুন। কোন সময়টাতে পড়তে বসলে আপনার
মনোযোগ থাকেনা লক্ষ্য করুনl মনোযোগের
জন্যে আপনি কোন ভঙ্গিতে বসছেন সেটিও
গুরুত্বপূর্ণ। সোজা হয়ে আরামে বসুন।

অপ্রয়োজনীয় নড়াচড়া বন্ধ করুন।

চেয়ারে এমনভাবে বসুন যাতে পা মেঝেতে লেগে থাকে। টেবিলের দিকে একটু ঝুঁকে বসুন।
আপনার চোখ থেকে টেবিলের দূরত্ব অন্তত দু
ফুট হওয়া উচিৎ। লক্ষ্যের প্রতি মনোযোগীঃ

যদি কোনো কাজকে আপনি উপভোগ না করতে পারেন,
তাহলে কোনোভাবেই কাজে মনোযোগী
হওয়া সম্ভব নয়। যদি কোনো কাজ করার জন্য
প্রচুর পরিশ্রম করেও হঠাৎ মাঝপথেই থেমে
যান উক্ত কাজটি আপনার কোনোদিনই
সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে না।

তাই, নিজের লক্ষ্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। যদি
লক্ষ্যের প্রতি মনোযোগী হওয়া যায়, তা
হলে খুব সহজেই পাঠ্যবইয়ের প্রতিও
মনোযোগ চলে আসে।

19 thoughts on "পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার সহজ উপায়"

  1. Arman Arif Contributor says:
    মানুষের মস্তিষ্কের দুটি দিক রয়েছে।
    একটি সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম, অপরটি
    পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টেম।
    ↓↓↓↓↓
    ভাল করে একটু বুঝিয়ে দিলে ভাল হয়?
  2. জামিল Author Post Creator says:
    Hmm Next part Wait koran
  3. masud rana Contributor says:
    আরে ভাই যতই বলেন কাজ হবেনা
    1. জামিল Author Post Creator says:
      Any Problem ke masud_rana Bro vai..:)
    2. Masud Rana Contributor says:
      No problem
    3. জামিল Author Post Creator says:
      any problems bro..?
  4. Nxbay1 Author says:
    Nice Post Jamil Bro…?
    1. জামিল Author Post Creator says:
      Thank ভাইয়া কমেন্ট করা jono…
  5. Nxbay1 Author says:
    WellCome Back ↓↓↓↓↓
    1. জামিল Author Post Creator says:
      ok Nx 😉
  6. জামিল Author Post Creator says:
    আপনাদের কে সবাকেই ধন্যবাদ জানাই।
  7. Md Shofiul Alam Contributor says:
    খুব সুন্দর পোস্ট ভাইয়া
    1. জামিল Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ
  8. Owakil Hossain Contributor says:
    ট্রাই করে দেখি কাজ হয় কি না ।
    1. জামিল Author Post Creator says:
      Ha Bro try koran plzz 😉
  9. Md Nazim Contributor says:
    Amar somossa Math niya.
    Srijonsil bujina.
    1. জামিল Author Post Creator says:
      Hmm 😉 😉
    1. জামিল Author Post Creator says:
      tnx 🙂

Leave a Reply