Hello everyone,
কেমন আছেন সবাই? যারা যারা পোস্টটি দেখছেন তারা সবাই আশা করছি ভালো আছেন।
যে পোস্টটি এখন দেখছেন এমন আরো একটি পোস্ট আমি আগেও দিয়েছি। আপনারা যারা সে পোস্টটি দেখেননি চেক করতে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে। আর কথা না বাড়িয়ে মূল টপিকে ফিরে যাই।
আজ আমি এমন ৫টি ওয়েবসাইটের কথা বলবো যেগুলো আমার কাছে খুবই ইন্টারেস্টিং আর খুবই মজার লেগেছে। এছাড়াও অনেক শিক্ষনীয়ও লেগেছে সাইটগুলো। আশা করছি আপনাদেরও ভালো লাগবে। যদি না লাগে তবে নেগেটিভ কমেন্টের কোনো প্রয়োজন নেই।

5) ? Site name : Spend Bill gate’s money

? Site link : https://neal.fun/spend

আপনি কি একজন বিলিওনিয়ার হতে যান? বা আপনার কি প্রচুর পরিমানের টাকা কামানোর ইচ্ছা বা স্বপ্ন আছে? আপনি কি জানতে চান একজন বিলিওনিয়ার হলে আপনি কি কি দামী দামী জিনিসপত্র কিনতে পারবেন? নামটি শুনে বুঝতেই পারছেন সাইটটির কাজ কি। এই সাইটটিকে বিনোদোনের জন্যে তৈরি করা হয়েছে। এই সাইটে আপনারা বিল গেইটসের সব টাকা বিভিন্ন জিনিসপত্রের উপর খরচ করতে পারবেন।

অবশ্য সত্যিকারের টাকা না ?। আপনারা একটি ধারনা পেতে পারেন যে বিল গেইটসের টাকা কোথায় কোথায় কি পরিমানে জিনিস কিনলে কত টাকা শেষ বা খরচ করা যাবে।

এখানে খরচ করার মতো প্রচুর জিনিস ও তার দাম দিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেমনঃ

1) Big mac (burger)
2) flip flops
3) coca cola pack
4) movie ticket
5) book
6) lobster dinner
7) video game
8) amazon echo
9) year of netflix
10) air jordans
11) airpods
12) gaming console
13) drone
14) smartphone
15) bike
16) kitten puppy
17) auto rickshaw
18) horse
19) acre of farmland
20) designer handbag

21) hot tub
22) luxury wine
23) diamond ring
24) jet ski
25) Rolex
26) f-150 car
27) tesla
28) monster truck
29) ferrari
30) single family home
31) goldbar
32) McDonald’s franchise
33) superbowl ad
34) yacht
35) m1 abrams
36) formula 1 car
37) apache helicopter
38) mansion
39) make a movie
40) boeing 747
41) monalisa art
42) skyscraper
43) cruise ship
44) nba team

এখানে সবচেয়ে কমদামী জিনিস থেকে পৃথিবীর সব দামি দামি জিনিসপত্রের কালেকশন আছে। আপনি যেখানে ইচ্ছা টাকা খরচ করে বুঝতে পারবেন একজন বিলিওনিয়ার হওয়ায় আপনার কাছে কি পরিমানের সম্পদ থাকতে পারে আর বিল গেইটসের কাছেই কি পরিমানের সম্পদ আছে।

এই মজার ওয়েবসাইটটি আপনাকে বিভিন্ন জিনিসের দাম সম্পর্কেও একটু ধারনা দিতে পারবে। আমার কাছে একটু শিক্ষনীয়ও মনে হয়েছে। কিন্তু মজার লেগেছে সাইটটি অনেক। ভিসিট করে দেখতে পারেন।

4) ? Site name : Life Stats

? Site link : https://neal.fun/life-stats/

এটি একটি ইন্টারেস্টিং একটি ওয়েবসাইট। সাইটটিতে ভিসিট করার পর আপনাদের জন্মসাল সম্পর্কে জানতে চাইবে। আপনি আপনার জন্মসালটি দিবেন। এরপর আপনাকে আপনার জন্ম থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আপনার নিজের সাথে ও সারা পৃথিবীতে যা যা হয়েছে সবকিছু সম্পর্কে ধারনা পাবেন। যেমনঃ আমি আমার জন্মসালটি দেওয়ার পর আমি এ পর্যন্ত কতদিন ধরে বেচে আছি, আমার হার্ট কতবার পাম্প হয়েছে ???, আমার শরীরে কতবার Red blood cell তৈরি হয়েছে, আমি কতবার শ্বাস নিয়েছি বা নিচ্ছি, কতদিন ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিয়েছি, আমার আশেপাশের পৃথিবীতে কি কি পরিবর্তন হয়েছে যেমনঃ আমার জন্মসাল থেকে আজ পর্যম্ত ১,৩৬০,৭৯০,৪০১ মানুষ জন্মগ্রহন করেছে, বাতাসে কার্বন-ডাইঅক্সাইডের পরিমান বেড়েছে ১০%, ডলারের দাম বেড়েছে ১.৪%, পৃথিবী সূর্যকে কতবার কেন্দ্র করে ঘুরেছে, চাঁদ পৃথিবী থেকে ৭২ সেন্টিমিটার দূরে সরে গিয়েছে, পৃথিবীতে দারিদ্র সীমা কমেছে ৫৯%, পৃথিবীতে শিক্ষার হার বেড়েছে ৮৫-৮৬%, এমনকি আমি যে সালে জন্মগ্রহন করেছি তার ৫% মানুষ ২০২২ পর্যন্ত বেচে থাকতে পারেনি। এমন প্রচুর সুন্দর সুন্দর তথ্য পেতে পারবেন এই মজার সাইটটি থেকে।

বিঃদ্রঃ এখানে দেওয়া তথ্য ১০০% সত্য নয় অবশ্যই। যেমনঃ আপনি কতবার চোখের পলক ফেলেছেন তা এই সাইট বলে দিলেও তা ১০০% সত্য হবে না। এটা শুধুমাত্র একটি ধারনা মাত্র। শুধুই ধারনা। দুবার বললাম কারন অনেকেই কমেন্ট বক্সে এসে উলটা পালটা কথা বলতে পারেন। তাই বলে দিলাম। তবুও এখানে অনেজ তথ্যই Research এর উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে। যেমনঃ চাঁদ পৃথিবী থেকে কত বছরে কতটুকু দূরে সরে গিয়েছে ইত্যাদি।

ইন্টারেস্টিং লেগেছে বলেই Recommend করছি। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। ভালো লাগলে জানাবেন অবশ্যই।

3) ? Site name : Who Was Alive

? Site link : https://neal.fun/who-was-alive/

প্রথমে সাইটটিতে ভিসিট করে ভেবেছিলাম সাইটটি মজার ছলে বানানো। কিন্তু পরে যখন একটু research করা শুরু করলাম তখন দেখি সাইটটিতে সকল তথ্য শতভাগ সঠিক। নাম শুনেই হয়তো বুঝতে পারছেন সাইটটি কি নিয়ে বানানো হয়েছে।

এই সাইটে আপনারা ২০০০ সালের আগে থেকে যত পূর্বে আপনারা যেতে পারেন তত আগে পর্যন্ত পৃথিবীতে আসা সকল জ্ঞানী, মনিষী, বিশ্বখ্যাত, পৃথিবীর ইতিহাসে যেসব মানুষের জ্ঞান ও অবদান দুটিই অতুলনীয় প্রত্যেকটি মানুষের জন্মসাল দেখতে পাবেন। যেমনঃ আমি যদি ৫৭০ সালে যাই তাহলে আমাকে দেখাবে আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর জন্মসাল। তার সাথে আরো যেসব মনীষিরা একই সালে একই দিনে জন্মগ্রহন করেছিলেন বা যাদের জন্ম হওয়ার পর তাদের বয়স কত ছিল সব দেখিয়ে দিবে।

এছাড়াও আপনারা বিখ্যাত মনিষীদের ছবি দেখতে পাবেন। কিন্তু মহানবীর ছবি আপনারা পাবেন না। এটাই স্বাভাবিক। তার ছবি সারা পৃথিবীর কোথাও নেই, অথচ তার আগে আসা প্রচুর মানুষ যারা ইতিহাসের পাতায় এখনো সোনার কালিতে নাম আছে তাদের ছবি আপনারা উইকিপেডিয়াতে গেলেই পেয়ে যাবেন। কিন্তু মহানবীর ছবি আপনারা কোথাও পাবেন না। এটাও আল্লাহর এক নিদর্শন। যাই হোক, বিষয়টা একটু ক্লিয়ার করে দিলাম। না হলে অনেকে অনেক কিছু বলতে পারেন। এ পর্যন্ত collect করা সকল গবেষনার উপর ভিত্তি করেই ছবিগুলো দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষনীয় অনেক কিছুই আছে এই সাইটে। একবার হলেও ভিসিট করে দেখতে বলবো। আপনাকে শুধু সালটি লিখতে হবে আর এই ওয়েবসাইট আপনাকে সেই সালে নিয়ে যাবে। আর সেই সালে থাকে সেসব মানুষদের সম্পর্কে জানাবে যাদের অবদান পৃথিবীর ইতিহাসে অতুলনীয়।

2) ? Site name : Progress

? Site link : https://neal.fun/progress/

এই সাইটের মাধ্যমে আপনারা চলতে থাকা সময় ও কখন কি আসতে চলেছে মানে এই সময় হতে কতটুকু সময় পর ১ মিনিট হতে চলেছে, এক ঘন্টা হতে চলেছে, ১ দিন হতে চলেছে, এক মাস কতটুকু সময় পর আসবে, ১ বছর কত সময় পর আসবে, পরের ভ্যালেন্টাইন্স ডে কবে আসতে চলেছে, কতদিন পর saint patrick’s day আসতে চলেছে, easter আসতে চলেছে, বিশ্ব বাবা দিবস কিংবা বিশ্ব মা দিবস কতদিন বা সময় পর আসতে চলেছে, পরের halloween, thanksgiving, chrismas আসতে চলেছে, এমনকি আপনি কতটুকু স্ক্রল করছেন ওয়েবসাইটটির এই পেজটি সেটিও কখন শেষ হতে চলেছে, Next New Moon কত সময় পর আসতে চলেছে, পরের পূর্নিমা কবে আসতে চলেছে, পরের দশক কত সময় পর আসবে, পরের শত বছর কত বছরের মধ্যে আসবে, Halley’s Comet আবার কত বছর পরে আবার দেখা যাবে, আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি এন্ড্রোমিডা গ্যালাক্সির সাথে সংঘর্ষ হতে চলেছে, সূর্য কবে শেষ হয়ে যাবে এমন প্রচুর খবরাখবর এই সাইটে অতি সুক্ষভাবে Research করে calculation করে দেওয়া হয়েছে।
আমার কাছে শিক্ষনীয় মনে হয়েছে এই সাইটটিকে। মজারও খুব সাইটটি।
চাইলে ভিসিট করে দেখতে পারেন। জ্ঞানপিপাসু লোকেরা ভিসিট করবে এটা আমি জানি। কেননা এখানে অনেক তথ্য দেওয়া হয়েছে সময়কে ঘিরে।

1) ? Site Name : The Size Of Space

? Site link : https://neal.fun/size-of-space/

এই সাইটের কাজ হচ্ছে Space এর আকৃতি কতটুকু বড় সে সম্বন্ধে ধারনা দেওয়া। আমার কাছে  শিক্ষনীয় সাইট মনে হয়েছে এটিকে। কেননা এখান থেকে শিখার অনেক কিছুই আছে। উদাহারন দিয়েই দিয়ে বুঝাচ্ছি। একজন নভোচারী থেকে Hubble Telescope (মানুষের তারা তৈরি) অনেক বড় দেখায়। এর থেকে বড় Space Shuttle সেটিও মানুষের দ্বারা তৈরি। এর থেকে বড় Space Station. এর থেকে বড় Saturn B Rocket. এর থেকে বড় একটি Asteroid যার নাম Bennu. এর থেকে বড় মঙ্গলের একটি চাঁদ যার নাম Deimos. এর থেকে বড় আরো একটি Asteroid যার নাম 243 ida. এর চেয়েও বড় আরো একটি Asteroid যার নাম 4 Vesta. এর থেকে বড় একটি Dwarf Planet. এর থেকে বড় আরো একটি Dwarf Planet. এর থেকে বড় Pluto. এর থেকে বড় বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদ ইউরোপা। এরপর এর থেকে বড় আমাদের পৃথিবীর চাঁদ আর এর থেকে বড় বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদ lo। এর থেকে আরো বড় বুধগ্রহটি। এর থেকে বড় Titan নামক গ্রহটি। এরপর এর থেকেও বড় আরো একটি গ্রহ যাকে আমরা মঙ্গল নামে চিনি। এরপর এর চেয়ে আরো অনেক বড় একটি Dwarf planet আছে। এরপর এর থেকেও বড় আরো একটি গ্রহ যাকে আমরা শুক্র বলে জানি। এই শুক্র গ্রহ থেকে বড় আমাদের পৃথিবী।

আমি তো মাত্র কয়েকটা গ্রহের কথা বললাম পৃথিবী পর্যন্ত আসতে আসতে। এছাড়াও আরো প্রচুর গ্রহ, ধুমকেতু,নক্ষত্র,গ্যালাক্সি আরো কত কিছু যে আমাদের এই ছোট্ট গ্রহ থেকে বিশাল দানব আকৃতির সে সম্বন্ধে আমাদের ধারনাও নেই। এই সাইটের মাধ্যমে আপনারা সে ধারনা পাবেন। মানুষ এ পর্যন্ত সমস্ত মহাবিশ্ব সম্পর্কে যা যা জানতে পেরেছে সে সম্পর্কে একটু ধারনা আপনারা পাবেন।

শিক্ষনীয় কেন বলছি। এই বড় বড় গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি, ধূমকেতু ইত্যাদি গুলো দেখে বুঝতে পারবেন আমরা এ মহাবিশ্বে কতটা ছোট। সামান্য গ্রহও কত প্রকান্ড। একটা সময় আমাদের এই পৃথিবীটাকেই আমাদের কাছে কত বড় মনে হতো। আর এখন এত কিছু জানতে পেরে আমাদের এই গ্রহটাকে খুব ছোট মনে হয়। কিন্তু যখন ঘর থেকে বের হই তখনই রাস্তা দিয়ে তৈরি হওয়া কত উঁচু উঁচু বড় বড় বিল্ডিং, ইমারত, পাহাড়-পর্বত, আরো বড় আসমান এর চেয়েও বড় আরো কত কি আমরা দেখতে পাই। এসবের তুলনায় আমরা নিতান্তই পিপড়ার সমান। তবুও আমরা নিজেদেরকে কতটা বড় মনে করি। আমাদের অহংকারের শেষ নেই। আমার এটা আছে, ঐটা আছে আরো কত কি! নিজেদেরকে এতটাই বড় মনে করি যে আমাদের থেকেও যে আরো বড় কত কিছু আছে সেটা আমরা একেবারেই ভুলে যাই। অথচ আমরা আমাদের থেকে বড় বড় জিনিসগুলো প্রতিদিনই দেখতে পাই। তবুও কেন জানিনা সব কিছুই ভুলে যাই একেবারে। এছাড়াও প্রতিদিনই নেগেটিভিটি তো আছেই। তাকে খুচা মারা। এর সম্বন্ধে খারাপ কথা বলা, ও কে নিয়ে গীবত করা আরো কত কি। অন্যের পিছু লাগা যেন আমাদের স্বভাবে পরিনত হয়েছে।

সামান্য জীবের প্রতি দয়াটাও আমরা করি না। আমাদের থেকে যারা একটু সামান্য পর্যায়ের মানুষজন আছে তাদেরকে আমরা সাহায্য করি না। দিনরাত শুধু টাকার পিছনে ছোটাছুটি। টাকার কথা না-ই বললাম।

বিশাল এ জগতে আমাদের অস্তিত্ব খুবই নগন্য। তবুও ধনীরা নিজেদেরকে আরো ধনী করে তুলছে। ক্ষমতাবানরা আরো ক্ষমতা দখলে নিচ্ছে। আর যারা ছোট শ্রেনীতে আছে তারা আরো ছোটই হয়ে থাকছে। যাই হোক, এসব নিয়ে বলতে গেলে আমাকে আবার মানুষ আরো জ্ঞান দিতে চলে আসবে।

অথচ এসবই একটা সময় শেষ হয়ে যাবে। এই বড় বড় গ্রহ এমনকি আমাদের নিজেদের গ্যালাক্সিটিও একটা সময় শেষ হয়ে যাবে বলে বিজ্ঞানীরা ধারনা করছেন। এসব বলার পিছনে কারন একটাই, শিক্ষা। যারা এ বিষয়টাকে উপলব্ধি করতে পারবেন তারা মহান সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব সম্পর্কে একটু হলেও চিন্তাভাবনা করে দেখবেন আসা করি। কেননা দিনশেষে আপনাকে একবার না একবার সেই সৃষ্টিকর্তার দিকে ফিরে যেতেই হবে, হয়তোবা আজ না। কিন্তু কোনো একদিন। সে সৃষ্টিকর্তা যিনি আপনাকে, আমাকে আর এই বিশাল জগৎকে সৃষ্টি করেছেন।

আর তাছাড়া এত কিছু সম্বন্ধে ধারনা পাওয়ার পর আশা করছি আপনারা একটু Open minded হতে পারবেন।

অবশেষে বলবো, আপনারা চাইলে ওয়েবসাইটগুলোতে ভিসিট করতেও পারেন আবার না-ও করতে পারনে। আমার এক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই। আমার এ ধরনের ইন্টারেস্টিং টপিক গুলো নিয়ে লিখতে ভালো লাগে। যারা জানতে চায় বা নতুন কিছু শিখতে চায় তাদের জন্যেই আমি লিখি।

অনেকেই বলতে পারেন, ভাই আপনি প্রত্যেকটা ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট দিতেন তাহলে বুঝতে সুবিধা হতো। আমি জেনে শুনেই স্ক্রিনশট দেইনি। কারন আমি জানি স্ক্রিনশট দিলে বেশিরভাগ মানুষই সাইটে ঢুকে দেখবে না। যার ফলে আমার পোস্ট লেখাটা সার্থক হবে না। এত কষ্ট করে পোস্ট লিখে যদি কেউ পোস্টের গুরুত্বই না বুঝে তাহলে কিভাবে হবে বলেন? তাই আপনারা নিজেরা প্রত্যেকটা সাইটে গিয়ে দেখে আসুন। এতে আপনারা নিজেরা নিজেরাই প্রত্যেকটি সাইট সম্পর্কে ধারনা পাবেন। আমি তো আপনাদেরকে একটু ধারনা দিলামই সাইটগুলো কি সম্পর্কে বানানো। এখন বাকিটা আপনারা নিজেরাই explore করুন।

ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য
This is 4HS4N
Logging Out….

One thought on "৫ টি মজার ও শিক্ষনীয় সাইট যা আপনার ইন্টারনেটের বোরিং সময়কে আরো মজাদার করে তুলবে! (Part-1)"

Leave a Reply