কম্পিউটারের যত্ন নিতে আমাদের ভাবতে হবে কম্পিউটারের ধারন হ্মমতার উপর । কিছু কম্পিউটারে এমনিতেই অনেক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দেয়া হয় যাতে এর কাজের উপর খুব একটা প্রভাব পড়েনা । কিন্তু আমাদের দেশে তো এগুলো কল্পনাই । যাও পাই তাও বেশির ভাগই চাইনিজ বা থাই ।
তাই এসব কম্পিউটার দীর্ঘদিন ব্যাবহার করতে নিতে হবে বাড়তি সতর্কতা ।
কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়ার ব্যবহার করা হয়। একজন ব্যবহারকারী সফটওয়ারটিতে কি কি ধরণের কাজ করতে পারবে তা নির্ধারিত করা থাকে। যখনই তার বাহিরে কোনো কিছু করতে যাবে কম্পিউটার বার্তার মাধ্যমে তাকে জানিয়ে দিবে যে কাজটি সম্ভব নয়।
খুব দ্রুত কাজ করার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় জেনে রাখা প্রয়োজন ।
কম্পিউটার ব্যবহার শেখার ক্ষেত্র কিছু বিষয় জানা থাকলে অন্য সব কাজই সহজে হয়ে যায়। নিয়মিত কাজ করার জন্য কী-বোর্ডের বিভিন্ন শর্টকাট মনে রাখলে দ্রুত কাজ করে ফেলা সম্ভব, যেমন কপি করতে Ctrl + C, কাট করতে Ctrl + X, পেস্ট করতে Ctrl + V, আনডু করতে Ctrl + Z, রিডো করতে Ctrl + Y এবং সেভ করতে Ctrl + S ইত্যাদি।
অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়ার ব্যবহার
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য উচিত কম্পিউটারে হালনাগাদ করা অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করা। অন্যথায় পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ড বা নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত অন্যান্য কম্পিউটারের মাধ্যমে ভাইরাস, ম্যালওয়ার বা ক্ষতিকর প্রোগ্রাম কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারে।
পরিষ্কার স্থানে রেখে ব্যবহার করা :
কিছু দিন পূর্বে মানুষের এমন ধারণা ছিল যে, কম্পিউটার সব সময় শীতাতপ নিয়নিন্ত্রত ঘরে রাখতে হবে। এটি সম্পূর্ণ সঠিক না হলেও কম্পিউটার পরিষ্কার ও ধুলা-ময়লামুক্ত স্থানে রাখা উচিত। কারণ ধুলা ও ময়লা কম্পিউটারে হার্ডওয়ারের উপর একটি আবরণ তৈরি করে ফলে কম্পিউটার সঠিকভাবে তাপ নিঃসরণ করতে পারে না ফলে উত্তপ্ত হয়ে কম্পিউটার হয়ে যেতে পারে বা বার বার রিস্টার্ট নিতে পারে।
একাধিক ব্যবহারকারীর জন্য একাধিক অ্যাকাউন্ট
কম্পিউটারে যদি একাধিক ব্যবহারকারী থাকেন, তবে নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীর জন্য একাধিক অ্যাকাউন্ট তৈরি করা উচিত।
এতে প্রত্যেকে কম্পিউটারের প্রোগ্রামগুলো তাদের প্রয়োজন মাফিক ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া ব্যক্তিগত কাজের বিভিন্ন ফাইলও আলাদাভাবে মাই ডকুমেন্টস ফোল্ডারে সংরক্ষণ করতে পারবেন।
ল্যাপটপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে চার্জার লাগিয়ে ব্যবহার করা:
যতক্ষন পর্যন্ত আমরা বৈদ্যুতিক সংযোগের আশে পাশে আছি ল্যাপটপের চার্জার লাগিয়ে কাজ করা। যদিও অনেকের ধারনা চার্জার যুক্ত করে কাজ করলে অতিরিক্ত চার্জের কারণে ল্যাপটপ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এই ধারণাটি সঠিক নয়, কারণ ল্যাপটপের চার্জ নিয়ন্ত্রনের জন্য আলাদা সার্কিট থাকে, যেটি ল্যাপটপের ব্যাটারিতে ঠিক কতটুকু চার্জ প্রয়োজন তা নির্ধারণ করে। ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ সম্পূর্নরূপে শেষ করা উচিত নয়। আবার দীর্ঘদিন ল্যাপটপ ব্যবহার
না করলে চার্জ পূর্ণ করে যথাযথভাবে রেখে দিতে হবে।
ইন্টারনেট ব্যবহার করতে জানা :
কম্পিউটারের অন্যান্য কাজ করার পাশাপাশি ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়া ও ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে জানা উচিত।
ইন্টারনেট হলো এমন একটি জগৎ যেটি দৈনন্দিন অনেক কাজের সাথে যুক্ত। সঠিকভাবে ব্যবহার করলে নতুন বিষয় জানা ও শেখা যায়।
এহ্মেত্রে আপনি কটন বাড দিয়ে পরিষ্কার করে দেখতে পারেন ।
অন্যথায় , এক্সপার্ট কাউকে দেখান ।
ধন্যবাদ, আমরাইতো ডট কম