মহাকাশ নিয়ে মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই। মহাকাশ নিয়ে আমাদের অনেল কিছুই অজানা রয়েছে। মহাকাশের নতুন নতুন রহস্য উন্মোচন করতে বিজ্ঞানীরা
১। মহাকাশে গেলে সেখানকার পরিবেশের গন্ধ কেমন? নভোচারীরা
জানিয়েছেন তাঁরা যখন স্পেস এ ভ্রমণ করেন তখন তাদের কাছে মহাকাশের গন্ধ উত্তপ্ত ধাতু এবং ওয়েল্ডিং এর সময় যে গন্ধ বের হয় ঠিক সে রকমই লাগে।
২। ১৯৬২ সালে আমেরিকা মহাকাশে হাইড্রোজেন বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল যা জাপানের হিরোশিমাতে
বিস্ফোরিত বোমার চেয়ে ১০০ গুণ শক্তিশালী ছিল।
৩। মহাকাশচারীরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অবস্থান কালে প্রতিদিন ১৫ বার সূর্যোদয় এবং ১৫ বার সূর্যাস্ত দেখেন।
৪।আচ্ছা বলুন তো , পৃথিবীতে ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল স্থাপনা কোনটি ? আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হল সেই স্থাপনা যা তৈরিতে খরচ হয়েছিল ১৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৫।মহাকাশ স্টেশনটি একটি ৫ কক্ষবিশিষ্ট ঘরের সমান যা প্রতি ঘন্টায় ১৭,৫০০ মাইল বেগে ঘুরছে এবং এর আয়তন একটি ফুটবল মাঠের সমান।
৬।অধিকাংশ
মহাকাশে গেলে দুই ইঞ্চি লম্বা হয়ে যান।
৭।মহাকাশে গেলে সূর্যকে আপনি কখনও হলুদ দেখবেন না ,তখন সূর্যকে সম্পুর্ণ সাদা দেখায়।
৮।মহাকাশ স্টেশনে অবস্থান কালে নভোচারীরা প্রতিদিন প্রায় ২ ঘন্টা শারীরিক অনুশীলন করেন।
৯।একটা স্পেস স্যুট বানাতে খরচ হয় প্রায় ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
১০।মহাকাশে ইচ্ছা করলেও আপনি কাঁদতে পারবেন না,তবে মনে মনে কাঁদতে পারবেন। কারণ চোখের পানি আপনার চোখ থেকে পড়তে পারবে না।
আরো পোস্টঃ গ্রামীনফোনে ১ টাকায় ৮ এমবি [ SD ও VAT ছারা]!
2 thoughts on "অজানা পৃথিবীর তথ্য সমগ্র ~ পর্ব ৪ | (মহাকাশ রহস্য) মহাকাশ সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য!"