হযরত আজরাঈল (আ) যখন জান কবজ করতে
আসবেন, তখন মৃত্যু পূর্ব মুহুর্তে কষ্ট হবেই।
তবে মহান আল্লাহ তায়ালার মমিন
বান্দারা সেই কষ্টটা কম পেয়ে
থাকেন।
তবে আল্লাহ পাক বলছেন,
আল কোরআনে বর্ণিত ছোট্ট এই
দোয়াটি পড়লে মৃত্যু আযাব হালকা
হয়ে যাবে।
দোয়াটিকে আমরা সবাই
আয়তুল করসি বলেই জানি।
দোয়াটি নিম্নরূপ-
আয়াতুল কুরসী
উচ্চারণঃ আল্লাহু লাইলাহা
ইল্লাহুওয়াল হাইয়্যুল ক্বইউম,
লাতা’খুযুহু
সিনাতুওঁ ওয়ালা নাওম, লাহু মাফিস্*
সামাওয়াতি ওয়ামা ফিল আরয।
ইল্লা বিইযনিহ।
ইয়ালামু মা বাইনা
আইদীহিম ওয়ামা খালফাহুম, ওয়ালা
ইউহীতূনা বিশাইয়িম মিন ইলমিহি
ইল্লা বিমাশাআ ওয়াসিয়া
কুরসিয়্যুহুস সামাওয়াতি ওয়াল আরযা,
ওয়ালা ইয়াউদুহু হিফযুহুমা ওয়াহুওয়াল
আলিয়্যুল আযীম।
(সূরা বাকারঃ ২৫৫)
আয়াতুল কুরসি পড়ার ফজিলত:
আয়াতুল কুরসি পড়ে বাড়ি
থেকে বের হলে ৭০ হাজার
ফেরেস্তা চর্তুদিক থেকে
তাকে রক্ষা করে।
এটি পড়ে বাড়ি ঢুকলে
বাড়িতে দারিদ্রতা প্রবেশ
করতে পারেনা।
এটি পড়ে ঘুমালে সারারাত
একজন ফেরেস্তা তাকে
পাহারা দেন।
ফরজ নামাযের পর পড়লে তার
জিনিসেরই দূরত্ব থাকে; তা
হলো মৃত্য।
এবং মৃত্য আযাব এতই
হালকা হয়; যেন একটি পিপড়ার
কামড়।
ওজুর পর পড়লে আল্লাহর নিকট ৭০
গুন মর্যাদা বৃদ্ধি লাভ করে।
(সহীহ হাদিস)
My Site Plz Vist
3 thoughts on "আয়াতুল কুরছি এর ফজিলত,,,"