দেখা যায় ফেতনায় ভরপুর। নারীরা
এখন কোনো অংশে পুরুষদের থেকে
পিছিয়ে নেই। সামাজিক নানা
কাজের পাশা পাশি তারা এখন
পীর আউলিয়াদের মাজার
জিয়ারতে গিয়ে থাকেন।
ইসলামে নারীদের এমন কাজের জন্য
নিষেধ করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে
হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত
আছে- “রাসূলুল্লাহ (সা.) কবর
যিয়ারতকারী নারীদের ওপর
অভিসম্পাৎ করেছেন।”
প্রথমত শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ
(রহ.) বলেন- “যদি নারীকে যিয়ারত
করার সুযোগ দেয়া হয়, তাহলে
প্রথমত : সে অস্থিরতা, বিলাপ ও
রয়েছে দুর্বলতা, অধিক অস্থিরতা ও
কম ধৈর্য। দ্বিতীয়ত : তার এসব কর্ম মৃত
ব্যক্তির জন্য কষ্টের কারণ। তৃতীয়ত br />
তার চেহারা ও আওয়াজ দ্বারা
পুরুষদের মধ্যে ফেতনা হওয়ার সমূহ
সম্ভাবনা রয়েছে।
অপর এক হাদীসে এসেছে- “(হে
নারীকুল তোমরা কবর যেয়ারত
করতে যেয়ো না) কেননা, তোমরা
জীবিতদের ফেতনায় ফেলো এবং
মৃতদের কষ্ট দাও।”
অতএব নারীদের কবর যিয়ারত
ফেতনার কারণ, যা তাদের ও
পুরুষদের মাঝে কিছু হারাম বিষয়কে
জন্ম দেয়। এতে যেয়ারত করার
হেকমতও সুনিশ্চিত নয়, কারণ
যেয়ারতের এমন কোনো সীমা
নির্ধারণ করা সম্ভব নয় যা এসব অপরাধ
জন্ম দেবে না।
আবার এক যেয়ারতকে অপর যিয়ারত
জায়েয বলা যাবে। নারীর
যেয়ারতে এমন কিছু নেই যা এসব
ফ্যাসাদ মোকাবেলায় সক্ষম। কারণ,
যেয়ারতে মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া
ব্যতীত কিছু নেই; সুতরাং সে তা
ঘরে বসেই করতে পারে।