আমার সবচেয়ে প্রিয় একটা মুভি।১০০ বারের ও বেশিবার দেখা হয়েছে।১ বছর আগে ডাইনলোড করে দেখেছিলাম।এখনো দেখি যখন মন খারাপ থাকে।যদি এই মুভি আপনি না দেখে থাকেন তাহলে আপনি হয়ত মুভিজগতের নাম্বার ওয়ান জিনিসই মিস করে আছেন।সকল গোয়েন্দা নির্ভর মুভির বস এই মুভি।
Movio Information
Name; Sherlock Holmes
Year:2009
Country:America
Language:Bengali Verson
Size:700 mb
Type:Advanture+Crime+mystery
Rating:9.2/10
My Rating:10/10
StoryLine
চলচ্চিত্রটির ঘটনাপ্রবাহ চিত্রিত হয় ১৮৯১ সালের লন্ডনে। দেখা যায়, গোয়েন্দা শার্লক হোমস এবং তার সহকারী ড. জন ওয়াটসন। লর্ড ব্ল্যাকউড কর্তৃক একজন নারীকে হত্যা করা থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে। লর্ড ব্ল্যাকউড এর আগেও আরো পাঁচজন অল্পবয়স্কা নারীকে হত্যা করে। সে কালো জাদু করত এবং এসব নরবলি সেসব আচার-অনুষ্ঠানের অংশবিশেষ ছিল। পরিশেষে তারা ব্ল্যাকউডকে থামাতে সক্ষম হয়। এর মধ্যেই ইন্সপেক্টার লেসট্রেড ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং ব্ল্যাকউডকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে।
এরপর পেরিয়ে যায় তিন মাস।লক ব্ল্যাকউডের ফাঁসির আদেশ হয়। তার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী হোমস তার সঙ্গে দেখা করতে কারাগারে যায়। সেখানে ব্ল্যাকউড হোমসকে আরো তিনটি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে সতর্ক করে যেগুলো পৃথিবীর ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দিবে। পরবর্তীকালে ব্ল্যাকউডের ফাঁসি হয়।
এরপর আবারো ঘটনাক্রমে ব্লাকউড বেচে ওঠে।
হোমস আত্মগোপন করে ব্ল্যাকউডের তন্ত্র-মন্ত্র ও হত্যার ধরণের যোগসূত্র খুঁজে বের করে। সেখান থেকে সে সিদ্ধান্তে আসে যে ব্ল্যাকউডের পরবর্তী আক্রমণ পার্লামেন্টে হবে। হোমস অত্যন্ত চাতুরীতার সাথে লর্ড কাওয়ার্ডের কাছ থেকে জেনে নেয় যে তারা পার্লামেন্টের সদস্যদের মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেছে। পরবর্তীতে হোমস, ওয়াটসন ও অ্যাডলার ওয়েস্টমিন্স্টার প্রাসাদের নিচে রিঅর্ডানের বানানো একটি যন্ত্র দেখতে পায়। এই যন্ত্রটি এমনভাবে স্থাপন করা হয়েছে যে এর দ্বারা নিঃসরিত বিষাক্ত সায়ানাইড গ্যাস লর্ড ব্ল্যাকউডের লোক ব্যতীত পার্লামেন্ট কক্ষের সকল সদস্যকে মেরে ফেলবে। ব্ল্যাকউড আগে থেকেই তার দলের লোকদেরকে এই গ্যাসের প্রতিষেধক সেবন করিয়েছিল। ব্ল্যাকউড পার্লামেন্ট কক্ষে প্রবেশ করে ঘোষণা দেয় যে শীঘ্রই তার সমর্থক ব্যতীত সকলেই মারা যাবে। এদিকে হোমস ও ওয়াটসন ব্ল্যাকউডের অন্যান্য লোকদের সাথে মারামারিতে লিপ্ত হয়। এরই ফাঁকে অ্যাডলার যন্ত্রটির সায়ানাইড ভর্তি ধারকটি নিয়ে পালায়। হোমস তা দেখে তার পিছু নেয়। এদিকে যথাসময়ে গ্যাস নিঃসরণ না হওয়ায়, ব্ল্যাকউড ও কাওয়ার্ড বুঝতে পারে যে তাদের পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছে। তাই তারা পালিয়ে যেতে চায়। কিন্তু ব্ল্যাকউড পালাতে সক্ষম হলেও, কাওয়ার্ড ধরা পড়ে যায়। হোমস ও ব্ল্যাকউড এবার পরস্পরের মুখোমুখি হয়। মারামারির এক পর্যায়ে হোমস কৌশলে ব্ল্যাকউডকে টেম্স নদীর উপরের সেতুতে শিকল ও দড়ি দ্বারা আটকিয়ে ফেলে। এসময় হোমস বলে যে ব্ল্যাকউডের কোন কাজকর্মই অলৌকিক ছিল না। বরং সেগুলোর পেছনে ছিল বিজ্ঞানের সুনিপুণ কলাকৌশল। এরপরে আরো কিছুক্ষণ ধস্তাধস্তির পরে, ব্ল্যাকউডের গলায় দুর্ঘটনাক্রমে শিকলের ফাঁস আটকে যায় আর সেতু থেকে পড়ে যেয়ে চূড়ান্তভাবে মারা যায়।
সম্পূর্ন মুভি রিভিউ বাই শাহিন।আপনাদের কাছে একটা রিকুয়েস্ট মুভিটা অবশ্যই দেখবেন।এরকম মুভি হয়ত বা আপনি জীবনে ও কোনদিন দেখেন নি।
post à¦à¦¾ Publish à¦à¦°à§à¦¨à¥¤
í ½í±í ½í±âí ½í±í ½í±âí ½í±í ½í±âí ½í±í ½í±âí ½í±âí ½í¸í ½í±