স্বাধীনতার মাস “অগ্নিঝরা march” চলছে। আমাদের পূর্বপুরুষেরা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করে বীরত্বের সাথে বিজয় দিয়ে গেছে। তাদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
অনেক সংগ্রাম আর ত্যাগ বিসর্জন দিয়ে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। এখন সময়, সারা বিশ্বকে বাঙালীর তেজ, শক্তি, সামর্থ্য দেখানোর। এর জন্য প্রথমে নিজেকে গড়তে হবে। আর আজ এমন একটা বই নিয়ে এসেছি, যা আপনাকে নিজেকে সঠিকভাবে গড়তে এবং সফলতা লাভে অনেকটাই হেল্প করবে।
বইয়ের বিবরণ
বইয়ের নামঃ তুমিও জিতবে লেখকঃ Shib Khera ধরণঃ সফলতার নির্দেশনমূলক পৃষ্টাঃ ১৬২ সাইজঃ ৬ mb ডাউনলোড লিংকঃ যেকোনো একটা লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন। ? |
ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করলে একবারে ছবির মতো পেজ আসবে। ওখানে ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।✌
বইটি সম্পর্কে আমার মতামত
এই বইটি “You can win” এর বঙ্গানুবাদ। আন্তর্জাতিক ভাবে সবথেকে বেশি বিক্রি হওয়া বই এটি। অর্থাৎ সারাবিশ্বেই এই বইটার প্রচুর চাহিদা। তাই, বিশ্বের অসংখ্য ভাষাতেই বইটির অনুবাদ করা হয়েছে।
বিদেশের পাশাপাশি বাংলাদেশেও বইটির তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। প্রায় ছোট বড়ো সব লাইব্রেরিতে বইটি পাওয়া যায়। তো মোবাইলে যেখানে সেখানে যখন খুশি পড়তে pdf টা সংগ্রহে রাখতে পারেন। আর আপনার ভাই-বোন, বন্ধুদের বইটা দিতে পারেন। এতে তারা সফলতা লাভের ভলো একটা গাইডলাইন পাবে এবং খুশি হবে।
অনেক কোম্পানি তাদের কর্মচারীদের বইটি পড়ার অনুরোধ করে, এমন নজিরও পাওয়া গেছে।
বইটিতে অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় জীবনে সফলতা লাভের টেকনিক, মনকে জাগ্রত করার উপায়, সুসম্পর্ক রক্ষা প্রভৃতি খুটিনাটি বিষয় নিয়ে চমৎকার ভাবে বর্ননা করা হয়েছে।
বইটি পড়ে আপনি মানসিকভাবে অনেক শক্ত হতে পারবেন। আসলে বই পড়লেই যে সফল হবে এমন কথা নেই, তবে এটা আপনাকে শক্তি জোগাবে। আর মাঝে মাঝে বইটার দু এক চ্যাপটার পড়লে শক্তি পাবেন।
বইটার কয়েকটা গল্প দিলামঃ
(Story 1)
একজন লোক মেলায় লাল-নীল-সবুক ইত্যাদি অনেক রংয়ের বেলুন বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করত । কখনও কখনও তার বিক্রি কমে গেলে সে হিলিয়াম গ্যাসে ভর্তি একটি বেলুন আকাশে উড়িয়ে দিত । বেলুনটিকে আকাশে উঠে যেতে দেখলে উৎসাহী বাচ্চারা বেলুনওয়ালার কাছে ভিড় করে তার বিক্রি বাড়িয়ে দিত । সারাদিন এই পদ্ধতিতে বেলুনওয়ালা বেলুন বিক্রি করত ।
একদিন পিছন থেকে জামায় টান পড়াতে বেলুনওয়ালা মুখ ফিরিয়ে দেখল একটি বাচ্চা ছেলে ।
ছেলেটি জিজ্ঞেস করল, “ কালো রংয়ের বেলুনও কি আকাশে উড়বে? ”
বালকটির অত্যধিক আগ্রহ লক্ষ্য করে লোকটি তাকে আশ্বস্ত করে বলল, “ভাই, রংয়ের জন্য বেলুস আকাশে ওড়ে না, ভেতরের গ্যাস বেলুনকে আকাশে ওড়ায়।”
মানুষের জীবনেও এ কথা সত্য । আমাদের ভিতরে কি আছে সেইটাই প্রধান ।আমাদের ভিতরের যে জিনিসটি উপরে উঠতে সাহায্য করে তা হোল আমাদের মানসিকতা ।
আপনারা কি কখনও চিন্তা করে দেখেছেন, কেন কোনও কোনও ব্যক্তি, সংস্থা বা দেশ অন্যদের তুলনায় বেশি সফল ? এর মধ্যে কোনও গূঢ় রহস্য নেই । সফল ব্যক্তিরা একটি নির্দিষ্ট ও কাঙ্খিত ফললাভের জন্য চিন্তা ও কাজ করেন । তারা জানেন, ফললাভের লক্ষ্যে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ মানুষ । তারা আরও জানে তাকে কিভাবে গড়ে তুলে কাজে লাগাতে হয় । আমার বিশ্বাস যে কর্মীর গুণমানের উপর যে কোনও ব্যক্তি, সংস্থা বা দেশের সাফল্য নির্ভর করে। আমি বিশ্বের প্রধান সংস্থাগুলিতে নিযুক্ত উচ্চ আধিকারিদের সঙ্গে কথাবার্তার সময় সবাইকে একটা প্রশ্ন করেছি: “ যদি আপনাকে একটি যাদুদন্ড দেওয়া হয় এবং বলা হয় যে ব্যবসায় উৎপাদনশীলতা ও লাভ বাড়াবার জন্য আপনি যে জিনিসটির পরিবর্তন চান, সেই জিনিসটি কী? ” উত্তরে তারা সবাই একবাক্যে বলেছেন যে, সংস্থায় কর্মরত ব্যক্তিদের মনোভার যদি উন্নততর হয়, সংস্থার প্রতি আনুগত্য বাড়বে এবং সাধারণভাবে ঐ সংস্থা কর্মতৎপরতার দৃষ্টান্ত-স্থল হিসাবে পরিগণিত হবে । হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের উইলিয়ম জেমস্ (William James) বলেন, “ আমাদের প্রজন্মের সর্বশ্রেষ্ঠ আবিষ্কার হোল এই যে মানুষ মনোভাবের পরিবর্তন ঘটিয়ে তার জীবনযাত্রার পরিবর্তন ঘটাতে পারে ।” অভিজ্ঞতার নিরিখে আমরা জানি মানব সম্পদই সমস্ত রকমের উদ্যোগে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ । মূলধন বা যন্ত্রপাতি ইত্যাদির থেকেও অনেক মূল্যবান । দুর্ভাগ্যক্রমে এই সম্পদের অপচয়ও অনেক বেশি । মানুষ আপনার মহত্তম সম্পদ কিংবা বৃহত্তম দায় হয়ে উঠতে পারে ।
(Story 2)
একজন কৃষক তার ক্ষেতে কুমড়ো ফলিয়েছিলেন। কুমড়ো যখন খুব ছোট তখন মাচার একটি ছোট কুমড়োকে একটি কাঁচের জারের মধ্যে ভরে জারটি মাচা থেকে ঝুলিয়ে দিলেন। কুমড়ো যখন তোলার মত হল তখন দেখা গেল অন্য কুমড়ো বেশ বড় এবং বিভিন্ন আকৃতির হলেও কাঁচের জারের মধ্যে রাখা কুমড়োটি কাঁচের জারের আকৃতি পেয়েছে; তার বেশি বাড়তে পারেনি। মানুষও তার নিজের ধারণা ও চিন্তার সীমার মধ্যেই বাড়ে। তার বাইরে যেতে পারে না।
(Story 3)
ডেভিড ও গোলিয়াথ
ডেভিড-গোলিয়াথ গল্প অনেকের জানা আছে।
গোলিয়াথ নামে দৈত্যটি গ্রামের ছেলেমেয়েদের ভয় দেখিয়ে সম্ভ্রস্ত করে রাখত।একদিন, ডেভিড নামে একটি ১৭ বৎসরের রাখাল ছেলে গ্রামে তার ভাইদের কাছে বেড়াতে এসে ওদের জিজ্ঞাস করল, “তোমরা, দৈত্যটার সঙ্গে লড়াই কর না কেন?”
ভাইয়েরা ভয়ে বলল, দেখছ না, “কী বিরাট চেহারা, ওকে আঘাত করাই মুস্কিল।”
ডেভিড বলল, “তা হবে কেন? বিরাট চেহারা বলেই আঘাত করা সহজ, কোনও তাক ফস্কে যাবে না।”
তার পরের কাহিনী সবাই জানে। ডেভিড গুলতির সাহায্যে দৈত্যটির হত্যা করে গ্রামের ছেলেমেয়েদের সন্ত্রাসমুক্ত করেছিল।
একই দৈত্য সম্পর্কে দুরকমের দৃষ্টিভঙ্গি, সাহসীর একরকম, আবার ভীতুদের অন্যরকম।
জীবনের লক্ষ্যপথে প্রতিহত হলে আমরা সেই অবস্থাকে কিভাবে গ্রহণ করব তা আমাদের মানসিকতার উপরই নির্ভর করে। যারা সমস্ত বিষয়ে ইতিবাচক চিন্তা করেন তারা বাধা-বিপত্তিকে সাফল্যের সোপান হিসাবে গ্রহণ করেন; যারা নেতিবাচক চিন্তা করেন তাদের কাছে যে কোনও বাধাই বিরাট প্রতিবন্ধক।
বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানগুলির শ্রেষ্ঠত্বের পরিমাপ সেখানকার, কর্মীদের বেতনহার দিয়ে বা কাজকর্মের পদ্ধতি দিয়ে হয় না। শ্রেষ্ঠত্বের বিচার হয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কর্মীদের আবেগ ও অনুভূতি কতটা জড়িত, কাজের প্রতি তাদের মনোভাব এবং কর্মীদের পারস্পরিক সম্পর্ক দিয়ে। কোনও কর্মী যখন বলেন, “এই কাজটা করতে পারব না,” তখন তার কথার দুটি সম্ভাব্য অর্থ আছে। হয় তিনি বলতে চান যে কাজটি কিভাবে করতে হয় তা তিনি জানেন না, কিংবা তিনি কাজটি করতে চান না। যদি কাজের পদ্ধতি না জানা থাকে তবে তা প্রশিক্ষণের সমস্যা। আর যদি কাজটি করতে না চান তবে তা হবে মনোভাবের সমস্যা,অর্থাৎ তিনি মনে করেন কাজটি করা উচিত নয়।
(Story 4)
হীরে ছড়ানো ক্ষেত (Acres of diamonds)
আফ্রিকায় এক কৃষক সুখী ও পরিতৃপ্ত জীবন নির্বাহ করত ।সে সুখী কারণ তার যা ছিল তাতেই ছিল সন্তুষ্ট; আবার সে সন্তুষ্ট বলেই সুখী ছিল ।
একদিন একজন বিজ্ঞ ব্যক্তি তার কাছে হীরের মহিমা-কীর্তন করে হীরের ক্ষমতা সম্পর্কে অনেক কথা বললেন ।তিনি জানালেন, “তোমার যদি বুড়ো আঙ্গুলের আকারের একটি হীরে থাকে তবে তুমি একটা শহরের মালিক হতে পারবে, আর হাতের মুঠির আকারের একটি হীরে থাকে তবে সম্ভবত একটা দেশের মালিক হতে পারবে।”
এই বলে বিজ্ঞ ব্যক্তিটি চলে গেলেন কিন্তু সেই রাত্রে কৃষক আর ঘুমোতে পারল না।তার মনে সুখ ছিল না, কারণ হীরের অভাবে সে অতৃপ্তির বোধে পীড়িত।অতৃপ্ত বলেই সে অসুখী। পরদিন থেকেই কৃষক তার খামার বাড়ি বিক্রি করার জন্য তোড়জোড় শুরু করে দিল।শেষপর্যন্ত সমস্ত বিক্রি করে, তার পরিবারকে একটি নিরাপদ জায়গায় রেখে সে বেরিয়ে পড়ল হীরের খোঁজ করতে।
সারা আফ্রিকা সন্ধান করে কোথাও হীরে পেল না। সারা ইউরোপ খুঁজল, কিন্তু সেখানেও কিছু পেল না। যখন স্পেনে পৌছল তখন সে শারীরিক, মানসিক এমনকি অর্থনৈতিক দিক থেকে সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত। চরম হতাশাগ্রস্ত হয়ে অবশেষে বার্সিলোনা নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করল।
এদিকে যে লোকটি খামারবাড়িটি কিনেছিল সে একদিন সকালে ক্ষেতের মাঝখান দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট নদীটিতে উটকে জল খাওয়াচ্ছিল। নদীর ওপারে একটি পাথরটুকরোর উপর সকালের রোদ পড়ে রামধনুর মতো বিচিত্রি রংয়ে ঝকমক করে উঠল।বসার ঘরের টেবিলের উপর পাথরটি বেশ ভালো দেখাবে মনে করে লোকটি পাথরটি কুড়িয়ে নিয়ে বাড়ি ফিরল।
সেদিন বিকালেই সেই বিজ্ঞ ব্যক্তিটি বাড়িতে এসে টেবিলের উপর ঝকমকে পাথরটি দেখে জিজ্ঞেস করলেন, “হাফিজ কি ফিরে এসেছে?”
হাফিজ ছিল পুরানো মালিকের নাম।
খামারবাড়ির নতুন মালিক বললেন, “না,কিন্তু একথা জিজ্ঞেস করছেন কেন?”
বিজ্ঞ ব্যক্তিটি বললেন,“ঐ পাথরটি একটি হীরে,আমি হীরে চিনি।”
মালিক কিন্তু মানতে চাইল না; সে বলল, “না, এটি একটি পাথর, আমি নদীর ধারে কুড়িয়ে পেয়েছি।আমার সঙ্গে আসুন, দেখবেন সেখানে ঐ ধরনের আরও অনেক আছে।তারা দু’ জনে কিছু পাথর কুড়িয়ে পরীক্ষার জন্য জহুরির কাছে পাঠিয়ে দিল। পাথরগুলি হীরেই। দেখা গেল সমস্ত ক্ষেতটিতেই একরের পর একর জুড়ে অজস্র হীরে ছড়ানো আছে।
এ গল্পটি কী নীতিশিক্ষা দেয়? এই গল্পটি থেকে পাঁচটি শিক্ষা পাই।
১. হাতের কাছে সুযোগটিকে যথার্থভাবে সদ্ব্যবহার করাই সঠিক মনোভাব। একরের পর একর বিস্তৃত হীরে ভরা ক্ষেতটি ছিল হাতের কাছের সুযোগ। সোনার হরিণের সন্ধানে না ছুটে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে প্রাপ্ত সুযোগের সদ্ববহার করাই উচিত।
২. নদীর অপরপারের ঘাসকে অনেক বেশি সবুজ মনে হয়।দূরবর্তী সম্ভারনাকে মানুষ অনেক বেশি উজ্জ্বল মনে করে।
৩. প্রাপ্ত সুযোগকে কাজে না লাগিয়ে যারা সুদূর সম্ভারনার স্বপ্নে বিভোর থাকে তারা জানে না যে আর একজন ঐ সুযোগটি পাওয়ার আশায় উন্মুখ হয়ে আছে। সে খুশি হবে ঐ সুযোগটি পেলে।
৪. সুযোগ-সম্ভাবনা বোঝার ক্ষমতা যাদের নেই, তারা সুযোগ এসে যখন দরজায় কড়া নাড়ে, তখন আওয়াজ হচ্ছে বলে বিরক্ত হয়।
৫. একই রকম সুযোগ দু’বার আসে না।পরবর্তী হয়ত বেশি ভালো হবে কিংবা খুবই কষ্টসাধ্য হবে কিন্তু একইরকম হবে না।
(Story 5)
আমি জানতাম, তুমি আসবে (I know you would come)
ছেলেবেলার দুই বন্ধু এক সঙ্গে স্কুল-কলেজের পড়া শেষ করার পর এক সঙ্গে সৈন্যদলে যোগ দিল। যুদ্ধ শুরু হোল, ওরা দু’ জনে একই সঙ্গে লড়াই করছিল।
একদিন তাদের ইউনিট অতর্কিত আক্রমণের মুখে পড়ল। অন্ধকারে চারিদিকে বুলেট বৃষ্টি। এমন সময় অন্ধকার ভেদ করে, একটি স্বর শোনা গেল, “ হ্যারি, আমাকে সাহায্য কর।” এটি হ্যারির ছেলেবেলার বন্ধু বিলের গলা।
হ্যারি বিলকে সাহায্য করার জন্য ক্যাপ্টেনের অনুমতি চাইল, কিন্তু ক্যাপ্টেন অনুমতি দিল না। ক্যাপ্টেন বলল, “না আমি তোমাকে যেতে দিতে পারি না, কারণ আমার লোক কমে গেছে। তা ছাড়া বিলের গলা শুনে মনে হচ্ছে ও বাঁচবে না।” শেষ পর্যন্ত থাকতে না পেরে হ্যারি ক্যাপ্টেনকে বলল, “ক্যাপ্টেন, ও আমার ছেলেবেলার বন্ধু, আমাকে ওকে সাহায্য করতেই হবে।” ক্যাপ্টেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও অনুমতি দিতে হ্যারি বুকে হেঁটে অন্ধকারে বিলের কাছে পৌছাল, এবং টেনে তাকে ট্রেঞ্চে নিয়ে এল।
বিল কিন্তু মারা গেল।ক্যাপ্টেন রাগ করে বলল, “বলেছিলাম না, বিল মারা যাবে, তুমিও মারা যেতে পারতে এবং আমার একজন লোক কমে যেত।কাজটা ঠিক হয়নি।”
হ্যারি বলল, “ক্যাপ্টেন, আমি ঠিক করেছি। আমি যখন ওর কাছে পৌছালাম, বিল বেঁচে ছিল, এবং ওর শেষ কথা ছিল, হ্যারি, আমি জানতাম তুমি আসবে।”
পারস্পরিক সুসম্পর্ক সহজে পাওয়া যায় না, একবার যদি তা তৈরি হয় তবে তা লালন করা উচিত। প্রায়ই বলা হয়, তোমার স্বপ্ন সফল করার জন্য সচেষ্ট হও। কিন্তু অপরের ক্ষতি করে তুমি তোমার স্বপ্ন সফল করতে পারবে না। যারা বিবেকবোধ শূন্য তারাই তা করতে পারে। আমাদের পরিবার, বন্ধু এবং যারা আমাদের ভালোবাসে ও আমাদের উপর নির্ভর করে তাদের জন্য আমাদের ত্যাগ স্বীকার করতে হয়।
বইটি ডাউনলোড করতে কিংবা অন্য কোন সমস্যা হলে কমেন্ট কিংবা ফেসবুকে নক করবেন। হেল্প করার চেষ্টা বো।✌
পোস্ট এর শেষে “ফেবু – Fabu” না লিখে ফেসবুক বা FB লিখুন। – এখন edit করে রাখুন।
কোথায় গিয়ে ধরা খাইলাম, সেইটা নিয়া আফসোস। ??
কর্মজীবন কিংবা ছাত্রাবস্থায় বইটা মাঝে মাঝে পড়লে কাজের গতি অনেকটা বৃদ্ধি পাবে। কারণ বইটা এমনভাবে সাজানো যাতে নিজের শক্তি সম্পর্কে ধারনা আসে, কাজের প্রতি আগ্রহ বাড়ে। ✌
আপনি অন্য ব্রাউজার দিয়ে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। লিংক ঠিকই আছে।
✌✌
আমি এইমাত্র চেক করে দেখলাম ডাউনলোড করা যাচ্ছে। আমি crome browser & puffin দিয়ে দেখেছি
আপনার যদি তবুও সমস্যা হয়, তবে কষ্ট করে আমার ফেসবুকে নক দেন। আমি পরে আলাদাভাবে সেন্ড করার চেষ্টা করবো।✌