প্রতিদিনের মতো আপনাদের সামনে আমি আবারও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাঁজির হয়েছি। আমরা আপনাদের কথা মাথায় রেখেই নিত্যনতুন পোস্ট নিয়ে আসি। আজকেও ব্যতিক্রম নয়। আমার এই পোস্ট গুলো পড়লে আপনি কম্পিউটার সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পারবেন। কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে সম্যক জানতে পরবেন। তো আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি মূল পোস্টে চলে যায়।
আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে পার্সোনাল কম্পিউটার ও ল্যাপটপের বিভিন্ন হার্ডওয়্যার সম্পর্কে আলোচনা করবো।
হার্ডওয়্যার (Hardware): হার্ডওয়্যার মূলত একটি ইংরেজি শব্দ। এর বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে আমরা সচরাচর লোহালক্কড়কে বুঝে থাকি। কম্পিউটারের ক্ষেত্রে যে-সমস্ত উপাদানের সমন্বয়ে কম্পিউটার তৈরি, যেগুলো স্পর্শ করা যায়, সে সব উপাদানকে হার্ডওয়্যার বলে। কী-বোর্ড, প্রিন্টার, ডিস্ক ড্রাইভ, মনিটর, মাউস এবং সিস্টেম ইউনিটের যন্ত্রাংশসমূহের সমষ্টি হলো কোনো কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার।
■ মাইক্রোপ্রসেসরের উপর ভিত্তি করে বহুল প্রচলিত মাইক্রোকম্পিউটারকে দুই শ্রেণিতে ভাগ করা হয়ঃ
(ক) অ্যাপল মাইক্রোকম্পিউটার (Apple Microcomputer): এ সকল কম্পিউটারের প্রস্তুতকারক অ্যাপল কর্পোরেশন। এগুলোতে মটোরোলা (Motorola) কোম্পানির তৈরি মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার করা হয়। মটোরোলার তৈরি মাইক্রোপ্রসেসরের সিরিজ হলো- 6800, 68000, 68040, 68100 ইত্যাদি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রকাশনার কাজে এ সকল কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। Apple II, Apple Machintosh, Classic ইত্যাদি হলো এ ধরনের কম্পিউটারের উদাহরণ।
(খ) আইবিএম বা আইবিএম কম্পাটিবল মাইক্রোকম্পিউটার (IBM or IBM Compatible Computer): আশির দশকের গোড়ার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের আইবিএম কর্পোরেশন (IBM Corporation) ইন্টেলের 8086 মাইক্রোপ্রসেসর -ভিত্তিক আইবিএম পিসি (IBM PC) ও আইবিএম পিসি/এক্সটি (XT) মাইক্রোকম্পিউটার নামে বাজারজাত করে (এখানে XT বলতে Extended Technology বুঝানো হয়েছে)। পরবর্তীতে আইবিএম ইন্টেলের 80286, 80386, 80486 মাইক্রোপ্রসেসরগুলো ব্যবহার করে আইবিএম/এটি (IBM/AT Advanced Technology) নামে আরও কতকগুলো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার বাজারজাত করে। ইন্টেল ছাড়াও এএমডি (AMD Advanced Micro Devices), সাইরিক্স (Cyrix), ডিইসি (DEC-Digital Equipment Corporation) ইত্যাদি কোম্পানিগুলো মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করে থাকে। বর্তমানে ইন্টেল বা অন্যান্য কোম্পানির তৈরিকৃত অনুরূপ মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার করে COMPAQ-AMT, Dwil, AST, Hewlett Packard, EPSON ইত্যাদি আরও অনেক কোম্পানি তাদের নিজস্ব নামে আইবিএম-এর অনুরূপ মাইক্রোকম্পিউটার বাজারজাত করছে। এ সকল মাইক্রোকম্পিউটার আইবিএম-এর ন্যায় আচরণ করে বলে এদেরকে কম্পাটিবল (IBM Compatible) বা আইবিএম কোলন (IBM Colone) বলা হয় ।
গঠন ও আকৃতিভেদে মাইক্রোকম্পিউটারকে আবার কয়েক শ্রেণিতে ভাগ করা যায়, যথাঃ
হার্ডওয়্যার (Define hardware)
পার্সোনাল কম্পিউটার এবং ল্যাপটপের বিভিন্ন অংশ (List and demonstrate different parts of a personal computer and laptop)
(ক) অ্যাপল মাইক্রোকম্পিউটার এবং
(খ) আইবিএম বা আইবিএম কম্পাটিবল মাইক্রোকম্পিউটার।
- ডেস্কটপ কম্পিউটার (Desktop Computer)
- ল্যাপটপ কম্পিউটার (Laptop Computer)
- পামটপ কম্পিউটার (Palmtop Computer)
- নোটবুক কম্পিউটার (Notebook Computer)
- পকেট কম্পিউটার (Pocket Computer)
ডেস্কটপ কম্পিউটার (Desktop Computer)
আমরা সচরাচর অফিস, বাসা, ব্যবসার কাজে যে-সকল কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোকে বলে ডেস্কটপ কম্পিউটার। সাধারণত ডেস্কে রেখে কাজ করা হয় বলে এ জাতীয় কম্পিউটারকে বলে ডেস্কটপ কম্পিউটার।
ল্যাপটপ কম্পিউটার (Laptop Computer):
পামটপ কম্পিউটার (Palmtop Computer):
নোটবুক কম্পিউটার (Notebook Computer)
পকেট কম্পিউটার (Pocket Computer)
মাইক্রোকম্পিউটারের বিভিন্ন অংশঃ
ধন্যবাদ।
7 thoughts on "পার্সোনাল কম্পিউটার এবং ল্যাপটপের বিভিন্ন হার্ডওয়্যার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।"