আমরা আমাদের ফোনে নানারকম অ্যাপস ইউজ করে থাকি আমার ফোনেও অনেকগুলো অ্যাপ ইন্সটল করা আছে যার বেশির ভাগ গুলোই খুব একটা দরকারি না তবে এমন কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো ছাড়া আমার একদম চলেই না। আজকে আপনাদের সাথে সেরকমই ৬ টা অ্যাপের বলবো যেগুলো খুবই প্রডাক্টিভ এবং এই অ্যাপ গুলো আমি প্রাইড প্রতিদিন ইউজ করি এই অ্যাপ গুলো আমার কাজ দিন ওভারঅল আমার লাইফ টা অনেক ইজি করে দিয়েছে।
আই হোপ এই ৬টি অ্যাপের মধ্যে কোন না কোন অ্যাপ আপনাদের ও কাজে আসবে, বাই দ্যা ওয়ে একটা কথা জানিয়ে রাখি এই লিস্টের মধ্যে কোন সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাপ ইনপুট করি নাই কারণ আমি জানি সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাপস আমরা সবাই খুব ইউজ করে থাকি।
১। lastpass
আমাদের লিস্টের প্রথম অ্যাপটির নাম হচ্ছে *লাস্টপাস* আমার মত অনেকেই হয়তো আছেন যারা ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণ সার্ফিং করেন নানান রকম ওয়েবসাইট এবং একাউন্ট খুলেন এরপর ভুলে যান যে কোন অ্যাপ্লিকেশনে বা ওয়েবসাইটে কি পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন তাদের জন্য আইডিয়াল সলিউশন হচ্ছে লাস্টপাস।
অনেকে আছি আমরা পাসওয়ার্ড লিখে রাখি যেন ভুলে না যাই, লিখে রাখার চাইতে লাস্টপাস এ সেভ রাখাটা অনেক বেশি আইডিয়াল কাজ কারণ আপনি যখনই লাস্টপাস এ পাসওয়ার্ড সেভ রাখবেন, তখন সেই একাউন্টে যদি লগইন করতে চান, তাহলে লাস্টপাস থেকে অটোমেটিকলি সেই পাসওয়ার্ডটি রিফিল হয়ে যাবে এবং আপনাকে বারবার টাইপ করতে হবে না।
আর আপনি চাইলে লাস্টপাস আপনার পিসিতেও ইউজ করতে পারেন আই মিন বিভিন্ন ব্রাউজারে সো ব্রাউজার এবং মোবাইল দুইটাতেই সবগুলো পাসওয়ার্ড একটা জায়গায় সেভ থাকবে এবং সেইসাথে আপনি লাস্টপাস এর পাসওয়ার্ডগুলোকে সেভ করে রাখতে পারেন, আই মিন আপনার যত পাসওয়ার্ড আছে যত ওয়েবসাইটের পাসওয়ার্ড সেগুলোকে রিসেট করে অটো জেনারেটেড স্ট্রং পাসওয়ার্ড গুলো আছে সেগুলো দিয়ে রাখতে পারেন তাহলে আপনার পাসওয়ার্ড মনে রাখতে হবে না,
আর পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে সমস্যা নেই হ্যাকাররা ও হ্যাক করতে পারবে না কারণ পাসওয়ার্ডগুলো অনেক স্ট্রং থাকে, আপনাকে শুধু একটা পাসওয়ার্ড মনে রাখতে হবে যেটি লাস্টপাস এ দেয়া থাকবে মানে লাস্টপাস এর একাউন্টে দেয়া থাকবে। সেই সাথে মোবাইল ইউজাররা লাস্টপাস এ আপনারা বায়োমেট্রিক যে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার আছে সেগুলো ইউজ করতে পারেন,যার মাধ্যমে আপনার পাসওয়ার্ড ইন্টার করা অনেকটাই ইজি হয়ে যায় ওভারঅল আমি এই অ্যাপটি ইউজ করে অনেক অনেক বেশি উপকৃত হয়েছি।
আর আমারও কষ্ট করে এখন পাসওয়ার্ড মনে রাখতে হয় না আমি সবগুলো পাসওয়ার্ড একটি জায়গায় সেভ করে রেখেছি, সো লাস্টপাস এর যে পাসওয়ার্ডটি আছে সেটি আপনার লাস্ট পাসওয়ার্ড যেটি আপনাকে মনে রাখতে হবে। তো অবশ্যই আপনি
এই লিংক থেকে অ্যাপসটি ডাউনলোড করে ট্রাই করতে পারেন।
২। my Airtel
আমি মূলত একজন এয়ারটেলের গ্রাহক তাই মাই এয়ারটেল অ্যাপ টি আমার প্রতিদিন ইউজ করতে হয়, আমার মত আপনারা হয়তো অনেকে আছেন যারা এয়ারটেলের ইউজার বিভিন্ন ফিচার এবং সার্ভিস ইনজয় করতে হলে ম্যানুয়ালি করেন, এক্সাম্পল এসএসডি ডায়াল করে কিংবা কাস্টমার কেয়ারে ফোন করে ইত্যাদি ইত্যাদি।
কিন্তু এই কাজগুলো আপনারা চাইলে নিমিষে এবং চুটকিতে করে ফেলতে পারেন মাই এয়ারটেল নামক এই অ্যাপটি দিয়ে, এছাড়াও মাই এয়ারটেল অ্যাপ এ কিছু এসক্লুসিভ অফার থাকে যেগুলো আপনারা বাইরে পারবেননা ফর এক্সাম্পল আপনারা যদি ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনতে চান, তাহলে দেখতে পাবেন মাই এয়ারটেল অ্যাপ এ বেশ কিছু প্যাকেজ আছে যেগুলো অনেকে এক্সক্লুসিভ এবং খুবই কম দামে আপনারা বিগ ভলিয়মের ডাটা কিনতে পারবেন।
আর এটা আমার জন্য বেশ কাজের বলবো, সেই সাথে ইন্টারনেট ব্যালেন্স মোবাইল ব্যালেন্স চেক করা থেকে শুরু করে কাস্টমার সার্ভিস এর সাথে চ্যাট করা বিভিন্ন সমস্যার সমাধান নেওয়া, বিভিন্ন আপডেট যেমন এখন রমজান চলছে রমজানের আপডেট করোনাভাইরাস এর আপডেট থেকে শুরু করে সকল ধরনেরই ফিচারস মাই এয়ারটেল অ্যাপ এর মধ্যে আছে।
আপনারা একটু কষ্ট করে ডাউনলোড করে চেক করবেন, কারণ ফিচারস এর লিস্ট যদি আপনাদেরকে আমি বলতে থাকি তাহলে আজকে পোস্ট লিখে শেষ করতে পারবো না আর আপনি যদি এয়ারটেল এর ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে ডেফিনেটলি এই লিংকে ক্লিক করে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইউজ করে দেখবেন। আশা করছি এখন আপনার বেশ কিছু কাজ ইজি হয়ে যাবে।
আমি একটা এক্সাম্পল দিলে আপনি হয়তো বুঝবেন ফর এক্সাম্পল আমি যখনই ফেসবুকে কোন কিছু পোস্ট করি শেষ স্ট্যাটাসটা অটোমেটিকলি টুইটারে টুইট হয়ে যায় আর আমি যখনই ইউটিউব এ কোন কিছু আপলোড করি এটা অটোমেটিকলি টুইটারে শেয়ার হয়ে যায় কিংবা ইনস্টাগ্রামে শেয়ার হয়ে যায়।
তার মানে হচ্ছে গিয়ে আপনি সবগুলো অ্যাপ কে একসাথে মার্চ করে কম্বাইন করে একটি ইন্টিগ্রেটেড প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে পারবেন, সেম ভাবে আমার বাসায় কিছু স্মার্ট ডিভাইস আছে যেগুলো কে আমি এই অ্যাপটি দ্বারা খুব ইজিলি কন্ট্রোল করতে পারি।
ফর এক্সাম্প্লে-আমি জিও লোকেশন ট্র্যাক করে দিয়েছি যখনই আমি নির্দিষ্ট একটা এরিয়ার বাইরে চলে যাই আমার ফোনটা নিয়ে তখনই আমার বাসার যত লাইট ফ্যান সবকিছু অটোমেটিকলি অফ হয়ে যায়, আবার সেম ভাবেই আমি যখন ওই এরিয়ার মধ্যে ঢুকি সেগুলি অটোমেটিকলি এনাবেল হয়ে যায়।
যাতে বাসায় ঢোকার পরে এসিটা অটোমেটিকলি চলতে থাকে এবং রুমটা ঠান্ডা থাকে যেন আমি কমফোর্ট ফিল করতে পারি, এভাবেই আপনারা রিমাইন্ডার সেট করা থেকে শুরু করে আরো নানারকম ইন্টিগ্রেশন অটমেশন আছে যেগুলো আপনারা চেক করতে পারেন।
এবং এই সকল ফিচারস গুলোকে বলা হয় এফ লেট, আপনারা যদি গুগলের সার্চ করেন মস্ট উসফুল আইএফটিটিটি তাহলে অনেকগুলো লিস্ট পাবেন সেখান থেকে আই এম সিওর কোন না কোন টা আপনার অবশ্যই কাজে লাগবে।
আমি আইএফটিটিটি ডাউনলোড লিংকটা এখানে দিয়ে দিচ্ছি, আপনি যদি এখন ইউজ করে না থাকেন তাহলে তাহলে এখনি ট্রাই করতে পারেন আপনার লাইফকে ইজি তুলবে অনেকটাই আমি শিওর।
৪। AirDroid
এই অ্যাপটি হয়তো অনেকেই ইউজ করে থাকেন, এয়ার্ড্রয়েড এর মাধ্যমে আপনার মোবাইল এবং পিসিকে একসাথে কানেক্ট করতে পারবেন ওয়েলেসলি, আমি সবথেকে বেশি যে ফিচারটি ইনজয় করে থাকি সেটি হচ্ছে ফাইল ট্রান্সফার করা।
ওয়েল পিসি থেকে অনেক সময় ফাইল ট্রানস্ফের করতে হয় তখন বারবার ক্যাবল লাগিয়ে ঝামেলা করাটা আমার কাছে অনেক বিরক্তিকর মনে হয়, সেই কারণে আমি ওয়েলেসলি ফাইলগুলো মোবাইল থেকে পিসিতে কিংবা পিসি থেকে মোবাইলে ট্রান্সফার করতে পারি খুব ইজিলি।
এর বাইরে ও আপনারা চাইলে মোবাইল স্ক্রিনের নিরন করতে পারেন এই অ্যাপের মাধ্যমে মানে ওয়েলেস স্কিন আপনারা পিসিতে দেখতে পারেন, পিসি থেকে মোবাইলে রিমোট লি কন্ট্রোল করতে পারেন। আপনারা মোবাইলের ক্যামেরা পিসিতেও ইউজ করতে পারেন।
আরেকটা ফিচার ও আমি বেশ ইনজয় করি সেটা হচ্ছে মোবাইলে নোটিফিকেশন গুলো পিসির মধ্যে দেখা যখন পিসিতে কাজ করি তখন বারবার মোবাইলের নোটিফিকেশন আসলে মোবাইল আনলক করে চেক করাটা একটু time-consuming ব্যাপার, সে কারণেই মোবাইলে নোটিফিকেশন গুলো সরাসরি আমি পিসিতে দেখতে পারি এয়ার্ড্রয়েড এর মাধ্যমে এটা আমার জন্য বেশ টাইম সেভিং একটি ফিচার।
এছাড়াও মোবাইলের সকল ছবি ভিডিও সহ বিভিন্ন ফাইল কন্টাক্ট ইনফর্মেশন মেসেজ নোটিফিকেশন সবকিছু যেহেতু পিসি থেকে অ্যাক্সেস করতে পারেন তো অনেক টাইম সেভ হয়ে যায় এখানে বারবার মোবাইলে ধরতে হয় না, পিসিতে বসে থাকলে আপনি পিসি থেকেই সবকিছু করতে পারবেন।
আর এই কাজটি আমি প্রায়ই ডেইলি করে থাকি আমার জন্য অনেক অনেক বেশি টাইম সেভিং একটি অ্যাপ আমি ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিচ্ছি এখানে। যদি আপনার ফোনের মধ্যে না থাকে ট্রাই করতে পারেন।
৫। Google tasks & Google keep
এই দুইটাই অনেক বেশি প্রটেক্টিভ অ্যাপ এবং আমি প্রায়ই প্রতিদিন এই অ্যাপ্লিকেশন গুলো ইউজ করে থাকি গুগোল টাক্স হচ্ছে একটি টু-ডু লিস্ট এর অ্যাপ যেখানে আমার কাজগুলো আমি লিস্ট করে রাখি কোনডা পেন্ডিং আছে কোনটা আপকামিং কাজ আছে সেগুলো লিখে রাখি।
এবং কোন কাজ কমপ্লিট হয়ে গেলে আমি টিক চিহ্ন দিয়ে দিতে পারে তখনই সেই কাজগুলো কমপ্লিটেড একটা লিস্ট আছে সেখানে চলে যাই এবং আমি যখনই কমপ্লিট হাওয়া টাক্স গুলো দেখি, তখন নিজের মধ্যে একটা মোটিভেশন কাজ করেছে অনেকগুলো কাজ কমপ্লিট করেছি।
সেই সাথে যে কাজগুলো পেন্ডিং আছে সেগুলো দেখলেও মোটিভেশন কাজ করে যে অনেকগুলো কাজ পেন্ডিং আছে আমাকে এই কাজগুলো করতে হবে, সেই সাথে কাজগুলোর মধ্যে আমি রিমাইন্ডার সেট করে দিতে পারি ডেট সেট করে দিতে পারি। যখনই কাজের কোন ডেট লাইন চলে আসে তখন আমাকে নোটিফিকেশন দেয় এতে টাক্স আন্ডারে সাব টাক্স এড করা যায়।
সো ফিচার প্যাক একটা অ্যাপ বলবো এবং এটি ইউজ করার ফলে আমার লাইফ অনেকটাই ইজি হয়ে গিয়েছে স্পেশালি আমার ওয়ার্ক লাইফ অনেক বেশি স্মুথ হয়েছে আমার ওয়ার্ক প্রসেস অনেক ইসমত হয়েছে।
আর গুগল কিপ হচ্ছে একটি নোট কিপিং অ্যাপ আমি প্রচুর পরিমাণ নোট রাখি গুগল কিপ এ যখন ইম্পরট্যান্ট কোন কিছু মাথায় আসে তখনই সেটা লিখে রাখি গুগল কিপ এর মধ্যে, সেই সাথে আপনারা চাইলে ছবি তুললেও নোট করে রাখতে পারেন এরকম অনেকগুলোই ফিচারস আছে গুগল কিপ এর মধ্যে আপনারা চেক করতে পারেন অবশ্যই।
এবং দুইটা অ্যাপের সবথেকে বড় ফিচারস হচ্ছে এগুলো যেহেতু গুগলের সাথে সিঙ্ক্রোনাইজ করা সো আমি আমার জিমেইল এর সাথে সিঙ্ক্রোনাইজ করতে পারি আমি ডিভাইস চেঞ্জ করলেও সবগুলো ডাটা একসাথে সিঙ্ক্রোনাইজ হয়ে যায়,
৬। wallet
ওয়েল আমি একজন ফ্যামিলি পার্সন মানে ফ্যামিলি মেইনটেইন করি সে কারণে প্রচুর পরিমাণ ইনকাম এবং খরচের হিসাব রাখতে হয় এবং এই অ্যাপটি আমি অনেক ইনজয় করে ইউজ করি।
আপনারা যদি টাকা-পয়সার হিসাব না রাখেন তাহলে অবশ্যই রাখবেন এটার কিছু ভালো ফল আছে আর এই বিষয়ে বেশি জ্ঞান দিলাম না,
তবে এই অ্যাপটি অনেক অনেক বেশি ইউজফুল এখানে আপনি আপনার সবগুলো একাউন্টের হিসাব রাখতে পারেন ফর এক্সাম্পল আপনার ব্যাংক একাউন্টে কত টাকা আছে, আপনার কাছে ক্যাশ কত আছে, বিকাশ কিংবা অন্যান্য একাউন্টে কত টাকা আছে! সেগুলো একসাথে করে আপনার যে হাতে যে টাকাটা আছে সেটার হিসেব করতে পারবেন।
এবং বিভিন্ন সোর্স থেকে যে ইনকাম গুলো আসবে সেই ইনকাম গুলোর হিসাব রাখতে পারবেন কোন জায়গা থেকে কত টাকা ইনকাম আসছে সেই সাথে আপনি কোথায় কবে কিভাবে কি খরচ করছেন সেই খরচের লিস্ট টাও থাকবে।
মাস শেষে সুন্দর একটা এনালাইসিস সুন্দর একটা রিপোর্ট দেখতে পারবেন যে আপনার ইনকাম এত খরচ এত হাতে আছে এত সবগুলোতে একত্রিত করে একটা রিপোর্ট আপনার সামনে দেয়া হবে যেটা আমার কাছে খুবই ইউজফুল লেগেছে। এবং এতে করে আমার কাছে মনে হয় কিছুটা সেভ ও করতে পারি পাশাপাশি মাস শেষে একটা হিসাব ও এটলিস্ট আমার মাথার মধ্যে থাকে, যে এই জায়গায় এত টাকা আমি ইনকাম করছি বা এত এত খরচ হয়েছে।
এই অ্যাপটি যদি কেউ এখনো ব্যবহার না করে থাকেন, তাহলে বলবো ডেফিনেটলি এই অ্যাপটি আপনি ইউজ করবেন আমি ডাউনলোড লিংক এখানে দিয়ে দিচ্ছি।
তো ভিউয়ার্স এই ছিল আমাদের লিস্টে ৬ টি চমৎকার অ্যাপ সবগুলো অ্যাপ্লিকেশন ই খুবই ইউজফুল খুবই প্রডাক্টিভ আই হোপ ৬টি অ্যাপ থেকে কোনো না কোনো একটি অ্যাপ আপনাদের ও কাজে আসবে, আর আপনি যদি এই সাইটে অ্যাপের মধ্যে অলরেডি একটি ইউজ করে থাকেন তাহলে সেই অ্যাপটির নাম লিখে কমেন্ট করে ফেলুন।
এই লকডাউন এ ঘরে বসেই ডলার-কেনা-বেচা করুন ১০০% নিরাপদে!
তো এই ছিল মূলত আজকের অ্যাপ রিভিউ আশা করছি পোস্টটি আপনাদের ভাল লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে প্লিজ লাইক দিয়ে যাবেন,আর কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন কেমন লাগলো আর শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের মধ্যে ছড়িয়ে দিন। তো দেখা হচ্ছে পরবর্তী পোস্টে আজকের মত আল্লাহাফেজ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে! ❤️
সেটা কোন ভাবেই কপি হয় না ভাই।