আসসালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আলোচনা করব মোবাইলের জন্য সেরা ১০টি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে। বিভিন্ন সময় আমাদের টুকটাক ভিডিও এডিটিং করার জন্য অথবা প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করার জন্য মোবাইলে ভিডিও এডিট করতে হয়। একটি ভিডিওর কোয়ালিটি অনেকটাই নির্ভর করে তার এডিটিং এর উপর।
আপনি যদি একজন নতুন ইউটিউবার হয়ে থাকেন তাহলে খুব সুন্দর এডিট এর মাধ্যমেই আপনি আপনার অডিয়েন্স দের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারবেন। কেননা বাজে ভিডিও এডিটিং সবারই চোখে পড়ে। কিন্তু আপনার এডিটিং যদি হাই লেভেলের হয় তাহলে অডিয়েন্স আপনার ভিডিওতে একদম ডুবে থাকবে। আর ভালো ভিডিও এডিটিং এর জন্য প্রয়োজন একটি ভালো ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার। তাই আজকে আমি ১০ টি জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করব। এখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজন এবং পছন্দ অনুযায়ী যে কোন একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সিলেক্ট করে নিতে পারেন। এই ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর লিস্টে ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর পাশাপাশি প্রিমিয়াম ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারও থাকবে। কিন্তু আপনারা চাইলেই প্রিমিয়াম ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারগুলোর মোড ভার্সন অনলাইন থেকে সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
শুরুতেই সফটওয়্যার গুলোর লিস্ট দেখে নেওয়া যাকঃ
- Wondershare Filmora
- InShot
- WeVideo
- Adobe Premiere Rush
- PicPlayPost
- VideoShow
- PowerDirector
- Quik
- KineMaster
- VivaVideo
উপরে উল্লেখিত সফটওয়্যার গুলোর সাহায্যে আপনি খুব সহজে এবং অল্প সময়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করার মতো ভিডিও এডিট করতে পারবেন। এবার চলুন সফটওয়ারগুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক এবং এদের ভালো মন্দ বিষয়ে জানা যাক।
১. Wondershare Filmora
আপনি যদি ভিডিও এডিটিং জগতে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে Wondershare Filmora আপনার জন্য একদম পারফেক্ট। এই সফটওয়্যার টি তে রয়েছে একদম বেসিক থেকে এডভান্স লেভেলে ভিডিও এডিটিং ফিচার। সফটওয়্যারটিতে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের জন্য ভিডিওর সাইজের রিসেট দেওয়া আছে। যার ফলে খুব সহজেই একটি পারফেক্ট সাইজ এর ভিডিও আপনি এডিট করতে পারবেন। আপনারা চাইলে এই সফটওয়্যারটি আপনাদের উইন্ডোজ অথবা মেক পিসিতেও ব্যবহার করতে পারবেন। গুগল প্লে স্টোর থেকে সফটওয়্যার টি বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। গুগল প্লে স্টোর থেকে এই সফটওয়্যারটি এখন পর্যন্ত মোট ৫০ মিলিয়নেরও বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। প্লে স্টোর থেকে এই সফটওয়ারটি সরাসরি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
২. InShot
বর্তমানে স্মার্টফোনে ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সফটওয়্যার হল InShot। খুব কম বাজেটের ফোনেও InShot দিয়ে খুব ভালোভাবে ভিডিও এডিটিং করা যায়। তাছাড়া InShot এ রয়েছে অসংখ্য ইফেক্ট এবং এনিমেটেড গ্রাফিক্স যেগুলো আপনি আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ভিডিওকে হাই লেভেলে নিয়ে যেতে পারবেন। বর্তমানে ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ এবং গ্রুপে যে সকল ভিডিও গুলো দেখতে পাওয়া যায় সেগুলোর প্রায় বেশিরভাগ ভিডিওই InShot দিয়ে এডিট করা। তাছাড়া একটি ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার হিসেবে InShot এ রয়েছে এড দেখে ওয়াটারমার্ক রিমুভ করার সুবিধা। এই সফটওয়্যারটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। এবং ইউজার রিভিউ হচ্ছে ৪.৫ স্টার। এই অ্যাপটির প্রেমিয়াম ভার্শন আপনারা অনলাইনে খুঁজে পেয়ে যাবেন। প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
৩. WeVideo
আমাদের লিস্টের তৃতীয় নাম্বার ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার টির নাম হল WeVideo। এই সফটওয়্যার টি সম্পর্কে অনেকেই হয়তো এখনো জানেন না আবার হয়তো অনেকে জেনে থাকবেন। এটি একটি ক্লাউড বেইজড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার। অর্থাৎ, ডিভাইসে ইন্সটল না করে ওয়েব ব্রাউজার থেকে এটি দ্বারা ভিডিও এডিট করতে পারবেন। ক্লাউড বেইজড হাওয়াই এই সফটওয়ারটিতে আপনারা আপনাদের গুগোল ড্রাইভ একাউন্ট এড করে রাখতে পারবেন এবং এডিট করা ভিডিও গুগল ড্রাইভে সরাসরি আপলোড করে ফেলতে পারবেন। তাছাড়া আপনারা চাইলে আপনাদের ইউটিউব চ্যানেল এই ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর সাথে কানেক্ট করে রাখতে পারবেন ফলে ভিডিও এডিট শেষ হলে সরাসরি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ফেলতে পারবেন। সফটওয়্যারটি ব্রাউজার থেকে ব্যবহার করতে চাইলে WeVideo এর ওয়েবসাইটে চলে যান আর এন্ড্রয়েড ফোনে ব্যবহার করতে চাইলে এখান থেকে ইন্সটল করে নিন।
৪. Adobe Premiere Rush
Adobe Premiere Rush হলো এডোবি সিস্টেম ইনকর্পোরেশন এর একটি এন্ড্রয়েড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার। আপনারা যদি পূর্বে এডোবি এর কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জেনে থাকবেন যে এডোবি এর সফটওয়্যার গুলো কতটা প্রিমিয়াম হয়। এই সফটওয়্যারটিও তার ব্যতিক্রম নয়। এই সফটওয়ারটিতে ভিডিও এডিটিং এর জন্য সকল প্রিমিয়াম ফিচার পেয়ে যাবেন এবং একটি হাই কোয়ালিটি ভিডিও এডিট করার জন্য যে সকল টুলস এর প্রয়োজন হয় তার সবগুলোই এই সফটওয়ারে রয়েছে। তাছাড়া এই সফটওয়্যারটির ইউজার ইন্টারফেস বেশ ভালো। যার ফলে খুব সহজেই ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। কিন্তু যেহেতু এটি একটি হাই কোয়ালিটির ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার তাই এটির সাইজও তুলনামূলক অন্য সফটওয়্যার গুলোর থেকে একটু বেশি। আর এই সফটওয়্যারটির প্রেমিয়াম ভার্শন দিয়ে 4K ভিডিও এক্সপোর্ট করতে পারবেন। প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
৫. PicPlayPost
প্রায় সময়ই আমাদের একাধিক ভিডিও নিয়ে কোলাজ ভিডিও এবং স্লাইড শো ভিডিও তৈরি করতে হয়। এমন এডিটিং এর ক্ষেত্রে PicPlayPost একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার। আমরা প্রায় সময়ই ইনস্টাগ্রামে অথবা ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের কোলাজ ভিডিও দেখে থাকি। এরকম ভিডিও যদি আপনিও তৈরী করতে চান তাহলে PicPlayPost সফটওয়্যারটি দিয়ে সহজেই তৈরি করতে পারবেন। তাছাড়া এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে Gifs তৈরি করতে পারবেন আর ম্যাক্সিমাম 4K পর্যন্ত ভিডিও এক্সপোর্ট করতে পারবেন। ভালো বৈশিষ্ট্যের পাশাপাশি এই সফটওয়্যারটির কিছু মন্দ দিকও রয়েছে। যেমনঃ অধিকাংশ ফিচারই ব্যবহার করার জন্য আপনাকে এই অ্যাপটির প্রেমিয়াম ভার্শন ব্যবহার করতে হবে এবং প্রিমিয়াম ভার্সন ব্যবহার না করলে ভিডিওর মধ্যে ওয়াটারমার্ক আসবে। এই সফটওয়্যারটি গুগল প্লে স্টোর থেকে সর্বমোট ৫ মিলিয়নেরও বেশি বার ইনস্টল করা হয়েছে। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।
৬. VideoShow
আমাদের লিস্টের ৬ নাম্বারের সফটওয়্যার টির নাম VideoShow। এই সফটওয়্যারটির সাহায্যে ভিডিও এডিটিং এর পাশাপাশি আরও অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন। যেমনঃ এই অ্যাপটির সাহায্যে কোন ভিডিও থেকে অডিও কে আলাদা করতে পারবেন, ভিডিওর সাইজ কম্প্রেড করতে পারবেন, অডিওর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ইফেক্ট দিতে পারবেন, রিভার্স ভিডিও তৈরি করতে পারবেন ইত্যাদি। আর এই সফটওয়্যারটিতেও রয়েছে আকর্ষণীয় সব গ্রাফিক্স, এনিমেটেড ভিডিও, ইমোজি ইত্যাদি। এই সফটওয়্যারটির সাহায্যে 4K এর পাশাপাশি 60FPS এ ভিডিও এক্সপোর্ট করতে পারবেন। এই সফটওয়্যারটির ৪০০ মিলিয়নেরও বেশী ইউজার রয়েছে এবং প্লে স্টোর থেকে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি বার ইনস্টল করা হয়েছে। স্মার্ট ফোন দিয়ে ব্লগিং করার জন্য এবং ব্লগিং ভিডিও এডিট করার জন্য এই সফটওয়্যারটি একদম পারফেক্ট। প্লে স্টোর থেকে সফটওয়্যার টি ইন্সটল করতে এখানে ক্লিক করুন।
৭. PowerDirector
স্মার্টফোনে ভিডিও এডিটিং করার জন্য জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার হলো PowerDirector। এই সফটওয়্যার টি সম্পর্কে অনেকেই হয়তো ইতিমধ্যে অবগত আছেন। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করার সময় একটি প্রিমিয়াম ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ফিল পাবেন। গ্রিন স্কিন এডিটিং ও মোশন ট্রেকিংয়ের মতো দরকারি সব ফিচার রয়েছে এই সফটওয়ারটিতে। টাইমলাইন নিয়ে ভিডিও এডিট করার অপশন রয়েছে যার ফলে খুব সহজে এবং গুছিয়ে ভিডিও এডিট করতে পারবেন। প্লে স্টোর থেকে এই সফটওয়্যার টি ১০০ মিলিয়নেরও বেশি বার ইন্সটল করা হয়েছে রেটিংও খুব ভালো। তাছাড়া সফটওয়্যারটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের এনিমেশন এগুলো নিয়মিত আপডেট করা হয়। সফটওয়্যার প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
৮. Quik
আপনারা অনেকেই হয়তো GoPro কোম্পানিটির নাম শুনে থাকবেন। যারা তৈরি করে আসছে অসাধারণ সব একশন ক্যামেরা। Quik সফটওয়্যারটিও GoPro কোম্পানির তৈরি একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার। GoPro এই সফটওয়্যারটি মূলত ডেভলপ করেছে তাদের একশন ক্যামেরা ব্যবহারকারীরা যে ফুটেজগুলো নেয় সেগুলো যাতে তারা এই সফটওয়্যারটি দ্বারা এডিটিং করতে পারে। কিন্তু আপনি চাইলে যেকোন ভিডিও এই ভিডিও এডিটরের মাধ্যমে এডিট করতে পারবেন। এই সফটওয়্যারটিতে একই সাথে ৭৫ টা পর্যন্ত ছবি বা ভিডিও নিয়ে ভিডিও এডিট করতে পারবেন। যেহেতু এটি GoPro এর একটি সফটওয়্যার তাই বিশেষ ফিচার হিসেবে এতে রয়েছে সরাসরি GoPro ক্যামেরা থেকে ফুটেজ ইমপোর্ট করা। সফটওয়্যারটি প্লেস্টোর থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
৯. KineMaster
আমাদের লিস্টের এবারের সফটওয়ারটি প্রায় সবারই পরিচিত একটি সফটওয়্যার। যার নাম KineMaster। আমরা অনেকেই ইতিমধ্যে এই সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও এডিট করেছি বা করছি। স্মার্টফোনে ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানীয় একটি সফটওয়্যার হল এটি। একটি ভিডিওকে পারফেক্ট ভাবে এডিটিং করার জন্য যত রকমের ফিচারের প্রয়োজন তার প্রায় সকল ফিচার রয়েছে এই সফটওয়্যারটির মধ্যে। এই সফটওয়্যার এর রয়েছে মাল্টিলেয়ার নিয়ে কাজ করার সুবিধা। যার ফলে খুব দ্রুত সময়ে এবং পারফেক্ট ভাবে ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। এই সফটওয়্যারটির অনেক ধরনের মুড ভার্শন অনলাইনে রয়েছে। তাই সহজেই ওয়াটারমার্ক ফ্রী অ্যাপটি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তাছাড়া আপনারা চাইলে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। প্লে স্টোর থেকে KineMaster ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
১০. VivaVideo
আমাদের লিস্ট এর সর্বশেষ সফটওয়্যারটির নাম VivaVideo। এই সফটওয়্যার ডেভলপার QuVideo Inc.। VivaVideo হল অ্যান্ড্রয়েডের জন্য অল ইন ওয়ান ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটির সাহায্যে ভিডিও ট্রিম করা, মার্জ করা, স্পিড বাড়ানো, স্পিড কমানো, রিভার্স করা, ব্লার করা, অডিও এডিট করা সহ প্রায় সকল ধরনের ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। ট্রেন্ডিং সকল ইফেক্ট টেমপ্লেট এবং ফিল্টার এই সফটওয়্যারটিতে পেয়ে যাবেন এবং এগুলো নিয়মিত আপডেট করা হয়। তাই আপনারা যদি খুব সহজে ভিডিও এডিটিং করতে চান অর্থাৎ খুব বেশি ভিডিও এডিটিং দক্ষতা না থাকে তাহলেও আপনারা এই সফটওয়্যার টি দিয়ে খুব সহজেই ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। গুগল প্লে স্টোর থেকে এই সফটওয়্যারটি এখন পর্যন্ত মোট ১০০ মিলিয়নেরও বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। VivaVideo সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
এতক্ষণ আমি যেই দশটি বেস্ট ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করেছি আশাকরি এগুলোর মধ্যে থেকে আপনারা আপনাদের কাঙ্ক্ষিত ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার টি সহজেই বেছে নিতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং করার ক্ষেত্রে কোনো কিছু না বুঝলে তা ইউটিউবে লিখে সার্চ দিলেই আপনারা পেয়ে যাবেন এবং সাথে সফটওয়্যারটির নাম উল্লেখ করে দিলে আপনি যে সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করছেন সেটি দিয়ে কিভাবে সে কাজটি করবেন তাও খুব সহজে পেয়ে যাবেন। আর এরকম আরো ইন্টারেস্টিং টপিক পাওয়ার জন্য আমাদের ব্লগ টি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
This article was originally published on www.PriyoTrick.com
r CapCut koi?