ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দেওয়ার আগেই যদি চিন্তা করেন রাতারাতি বড়লোক বনে যাবেন তাহলে বোধহয় ভূল করছেন! এক্ষেত্রে অনেকটা সময়ের ব্যাপারও আছে। আপনাকে মাথায় রাখতে হবে কাজের ক্ষেত্রে কিছুটা দক্ষতা থাকলেও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনি একজন নতুন। তাই আপনাকে এগোতে হবে সময় নিয়ে, ধীরে ধীরে। আবার এটাও মনে করার কারণ নেই যে নতুন হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি হয়ত ভাল কিছু করতে পারবেন না বা উন্নতি করতে অনেক বেশি সময় লেগে যাবে। মনে রাখবেন ধৈর্য রাখতে না পারলে যে কোন কাজে আপনি সহজে সফল হবেন না যেটা ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রেও রিকমান্ডেড। আপনাদেরই পরিচিত অনেক কে দেখবেন এই সেক্টরে অনেক সফল আবার কেউ কেউ অনেক হতাশ। অর্থাৎ আপনাকে বুঝতে হবে এক্ষেত্রে অনেক কিছু টিপস ফলো করার ব্যাপার আছে আবার যোগ্যতারও প্রয়োজন আছে। ভাল কিছু টিপস জানা থাকলে এবং যোগ্যতা থাকলে আপনিও ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হবেন ১০০% গ্যারান্টি। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন তাড়াহুড়ো করে কোনো লাভ নেই বরং মাঝখান থেকে ঝরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সময়ের সাথে সাথে নিজের প্রচেষ্টা চলতে দিতে পারলে কখন সফল একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে গেছেন নিজেও খেয়াল করতে পারবেন না।

ফ্রিল্যন্সার হতে হলে যে কয়েকটি টিপস মনে রাখবেনঃ


এই সেক্টরে বলতে গেলে আমিও আপনার মতই নতুন। নতুন হিসেবে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখি বা যে টিপসগুলো মেনে চলি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। কাজে লাগতে পারে।

সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিনঃ


আমার কছে মনে হয় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আসার আগে কয়েকটি সূক্ষ্ম বিষয় নিয়ে চিন্তা করা উচিৎ। চিন্তা করবেন এই কাজটির জন্যে আপনি আসলেই যোগ্য কিনা, আপনার পর্যাপ্ত সময় আছে কিনা। মনে রাখবেন হুটহাট করে কিছুই হয় না সবকিছুর জন্য প্ল্যানিং লাগে। যেমন ধরুন আপনি যদি একজন চাকুরীজিবী। চাকরীর পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন অথবা প্রতিদিন নিয়ম করে অফিসে যাওয়া আসা, অফিসে বসে কাজ করতে আপনার বোরিং মনে হয়। সে কারণে চাকরী ছেড়ে ফ্রল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন। কিন্তু আপনাকে আগে চিন্তা করতে হবে চাকরীর পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনি পর্যাপ্ত সময় দিতে পারবেন কিনা বা পরিশ্রম সহ্য করার মত সাহসীকতা আছে কিনা? কারণ ফ্রিল্যান্সিং মানেই কিন্তু সব কাজ সবসময় ফ্রিলি করতে পারবেন এমন কিছু না। এখানেও আপনাকে আপনার ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। কোনো একটি প্রোজেক্ট শুরু করার আগে ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজের ডেডলাইন দিয়ে দিবে অথবা আপনার সাথে পরামর্শ করতে পারে যে এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করতে পারবেন কিনা। তখন আপনি যদি চাকরীর পাশাপাশি কাজ করতে যান হয়ত সময়মত কাজটি শেষ করতে পারলেন না বা কাজটি শেষ করতে অনেক সময় নিলেন। তখন ক্লায়েন্ট আপনাকে কখনোই ভাল ফিডব্যাক দিবে না এবং পরে আপনার সাথে কাজ করার কোনো আগ্রহ দেখাবে না। আর চাকরী ছেড়ে ফ্রিল্যান্সিং এ আসার আগেও চিন্তা করতে হবে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য আপনি পুরোপুরী প্রস্তুত কিনা অর্থাৎ এই সেক্টরে যে কাজগুলো থাকে সেগুলোতে আপনার ধারণা কেমন, ঠিকঠাক কাজগুলো গুছিয়ে দিতে পারবেন কিনা। আমার কাছে মনে হয় আপনি যদি স্টুডেন্ট হন তাহলে আপনার জন্যে ফ্রিল্যান্সিং পারফেক্ট। পড়াশুনার পাশাপাশি কাজগুলো আপনি অনায়াসেই চালিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে নিজেও কিছু ইনকাম করলেন সাথে অভিজ্ঞতাও বাড়ালেন। তাছাড়া আপনার যদি কাজগুলোতে ভাল অভিজ্ঞতা না থাকে কিন্তু ভাল গাইডলাই পেলে ফ্রিল্যান্সিং এ ভাল করার কনফিডেন্স আছে তাহলে আপনি ভাল কোনো ইন্সটিটিউট এ কোর্স করার যথেষ্ট সময়ও পাচ্ছেন। কাজেই আপনি স্টুডেন্ট হয়ে থাকলে ফ্রিল্যান্সিং এ আপনাকে স্বাগতম।

কোন কাজটি করবেনঃ


যাদের কাছে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অন্তত কিছু ধারণা আছে তারা জানেন এই সেক্টরে বিভিন্ন ধরণের কাজ পাওয়া যায় এবং আপনি যে কাজের এক্সপার্ট অবশ্যই সেই কাজটিই করবেন। অন্য একজন ঐ কাজটি করছে আমিও করি এভাবে চিন্তা করতে যাবেন না। এভাবে কাজটি সম্পর্কে ভাল ধারণা না থাকার কারণে আপনি হয়ত কাজটি পেয়েও ঠিকমত করতে পারলেন না এবং ক্লায়েন্টকে খুশি করতে পারলেন না। এক্ষত্রে আপনার প্রোফাইলে খারাপ ফিডব্যাক আসবে এবং পরবর্তীতে কাজ পেতে সমস্যা হবে। এজন্য কাজ শুরু করার আগে কাজটি সম্পর্কে ভালভাবে আইডিয়া নিতে হবে। যে কাজগুলো সম্পর্কে আপনার টুকটাক অভিজ্ঞতা আছে সেই ধরণের কাজগুলোর স্পীড বাড়াতে হবে। এজন্য চাইলে ভাল কোনো ইন্সটিটিউটে কোর্স করে নিতে পারেন বা অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।  নেটে সার্চ দিলেও অনেক ভাল ভাল টিউটোরিয়াল বা টিপস পাওয়া যায় সেখান থেকেও ধারণা নিতে পারবেন। তবে আমার কাছে মনে হয় ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে ভাল গাইডলাইন পেলে আপনার শুরুটা অনেক ভাল হতে পারে।

সাধারণত যে কাজগুলো পেতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে:
এসইও এর কাজ পাবেন অনেক। এসইও এর ক্ষেত্রটা অনেক বিশাল যে কারণে কাজের কোনো শেষ নেই। অফপেইজের জন্যে লিংক বিল্ডিং, ব্লগ কমেন্টিং, ফোরাম পোস্টিং, বুকমার্কিং, ডিরেক্টরী সাবমিশন, স্যোসিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং এই কাজগুলো পাবেন। আবার অন পেইজের জন্যে সাইটের কন্টেন্ট সাজিয়ে দিয়ে সাইট বিল্ড করা দেওয়া, কী অয়ার্ড রিসার্চ বা সিলেকশন এমনকি সাইটের পুরো এসইও প্রজেক্ট পেয়ে যাবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ পাওয়া যায়। Photoshop, Illustrator, Indesign এগুলোতে ভাল দক্ষতা থাকলে লোগো ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, কার্ড ডিজাইন এই ধরণের কাজগুলো অনায়াসে করতে পারবেন। তাছাড়া গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টরে ডিজাইন প্রতিযোগীতা বা ডিজাইন বিক্রি করেও অনেক ভাল ইনকাম করতে পারবেন।
আপনার যদি ভাল ইংরেজী দক্ষতা থাকে এবং সেই সাথে রাইটিং স্কিলও ভাল থাকে তাহলে আর্টিকেল রাইটিং বা ব্লগ রাইটিং করেও টাকা কামাতে পারবেন। একটু আগে আলোচনা করেছিলাম চাকরীজীবিদের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নিয়ে। আপনারা চাইলে এই কাজে আয় করতে পারবেন কারণ এক্ষেত্রে আপনাকে খুব বেশি সময় নিয়ে কাজ করতে হবেনা এবং কাজের চাপও তেমন একটা থাকেনা।
ওয়েব প্রোগ্রামিং পারলে এই কাজে সবচেয়ে বেশি ইনকাম করতে পারবেন কারণ এই ক্ষেত্রেও অনেক কাজ থাকে এবং কাজের রেটও বেশি থাকে। খুব বেশি দক্ষ লোক না থাকার কারণে এখানে কম্পিটিশন তুলনামূলকভাবে কম থাকে যে কারণে ভাল স্কিল থাকলে সহজে কাজ পাওয়া যায়।
আমি এখানে শুধু সবচেয়ে বেশি পপুলার এবং কমন কাজগুলো দেখিয়েছি। এগুলো ছাড়াও আরো অনেক কাজ পাবেন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে এবং যথেষ্ট ইনকাম করা যায় এই কাজগুলো করেও।

এবার ধৈর্য ধরুনঃ


শুরুতেই কাজ পেয়ে যাবেন বা কাজ শুরু করে ইনকাম করতে পারবেন এভাবে চিন্তা করতে যাবেন না কারণ তখন বেশি ধৈর্য ধরতে পারবেন না, হতাশ হয়ে যাবেন। বরং চিন্তা করুন আপনি আস্তে আস্তে এগোবেন এবং প্রথমে টুকটাক কাজ করতে করতে পরে নিজের অভিজ্ঞতা বাড়াবেন। যখন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে ঢুকে প্রথম প্রথম কাজের জন্য এপ্লাই করবেন তখন আপনার প্রোফাইলে কোনো রেটিং থাকবে না কেননা আপনি আগে এই প্রোফাইলটি থেকে কোনো কাজ করেন নি। কিন্তু ক্লায়েন্ট তো কাজ দেওয়ার আগে আপনার প্রোফাইলটি অবশ্যই দেখে নিবে আর আপনি যদি ক্লায়েন্টের জায়গায় থাকতেন আপনি কি ভাল র‍্যাটিং আর আগের করা ভাল কাজের নমুনা দেখতে চাইতেন না? কারণ আপনি যে কাজটির জন্যে এপ্লাই করেছেন সেখানে আপনার সাথে আরো অনেকে আছে যাদের প্রোফালেইর র‍্যাটিং অনেক ভাল বা তারা এই ধরণের কাজ আগে যে করেছে তার নমুনা প্রোফাইলে সেট করা আছে। তাহলে ক্লায়েন্ট কাজটি দেওয়ার আগে অবশ্যই তাদেরকে আগে বিবেচনায় নিবে। এই কারণে আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।

যারা এখন সফলভাবে কাজ করতেছে বা ভাল ইনকাম করছে তারাও তো কোনো এক সময় প্রথম বারের মত কাজ পেয়েছে যেটি হয়ত তারা ভালভাবে শেষ করতে পেরেছে। তাহলে আপনি কেন পারবেন না? অবশ্যই পারবেন। কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না। একটি বিষয় মাথায় রাখবেন আপনার যদি যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনাকে ঠেকানোর কেউ নেই। কভার লেটার গুলো লেখার ক্ষেত্রে গুছিয়ে সুন্দরভাবে লেখার চেষ্টা করবেন। কীভাবে লিখলে ক্লায়েন্ট আপনার প্রতি আগ্রহী হবে বা আপনাকে ইন্টারভিউ নিতে পারে চিন্তা করুন এবং সবচেয়ে সেরাটাই লিখুন। এভাবে চেষ্টা করতে পারলে এক্সময় আপনি অবশ্যই কাজ পেয়ে যাবেন এবং সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার পথে এক পা এগোলেন।

যখন কাজ পাওয়া শুরু করবেনঃ


এবার যখন ক্লায়েন্ট আপনাকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকছে বা হায়ার করতে চাচ্ছে তখন যে বিষয়গুলো মনে রাখবেন

যে কোন মূল্যে কাজটি পাওয়ার জন্যে বা এই কাজটি শেষ করে আবার কাজ পাবেন এই আশায় বেশি অল্প দামে কাজটি নিবেন না আবার কাজটির চেয়ে বেশি মূল্যও চাইতে যাবেন না। তখন আবার ক্লায়েন্ট অন্যকে কাজটি দিতে পারে। আপনার কাজের প্রাপ্য মূল্যটাই চাইবেন ক্লায়েন্টের কাছে।
কাজটি নেয়ার আগে নিজে কনফার্ম হয়ে নিবেন যে কাজটি আপনি সঠিকভাবে শেষ করতে পারবেন কিনা এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বা পারলে তার আগে শেষ করার চেষ্টা করবেন। এক্ষেত্রে আপনি হিসেব করে কাজটির জন্যে কত সময় লাগতে পারে তার চেয়ে কিছু সময় বাড়িয়ে নিবেন যাতে সেই সময়ের মধ্যে আপনি অবশ্যই কাজটি শেষ করতে পারেন। এভাবে ক্লায়েন্ট খুশি হয়ে আপনাকে ভাল রেটিং দিবে এবং মাঝে মধ্যে অল্প কিছু বখশিস দিতে পারে।
ধরেন আপনি একজন ক্লায়েন্টের কাজ শেষ করলেন এবং আরো অন্য দুই একজন ক্লায়েন্টের কাজ আপনার হাতে আছে। এখন যে ক্লায়েন্টের কাজ শেষ করলেন সেই ক্লায়েন্ট আপনাকে আরো একটি কাজ অফার করছে। তখন কি করবেন? শুধুমাত্র আগের ক্লায়েন্টকে খুশি করার জন্যেই আপনি কাজটি নিবেন? আমি বলব না যদি আপনার সন্দেহ থাকে আপনি দুই তিনটা কাজ একসাথে করতে পারবেন না। কারণ তখন দেখা যাবে সময়ে কূলাতে পারছেন না কোনোকাজই ঠিকমত করতে পারছেন না যে কারণে কাজগুলো ঠিকমত সাবমিট করতে পারবেন না। কাজেই কাজ নেওয়ার আগে বা এপ্লাই করার আগে সবকিছু পজিটিভ ভাবে চিন্তা করে নিবেন যা আসলেই কাজটি করার মত যথেষ্ট যোগ্যতা এবং সময় আপনার আছে কি নেই।

শেষে যা বলব সেটা হল ফ্রিল্যান্সিং এ ভাল ক্যারিয়ার গড়ার বা ভাল কিছু রোজগার করার চিন্তা ভাবনা থাকলে আপনার জন্য শুভকামনা থাকবে। কিন্তু মনে রাখবেন কোনো কিছুরই সর্টকাট রাস্তা নেই এবং থাকলেও সেগুলো খুব একটা নির্ভরযোগ্য না। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে বর্তমান সময়উপযোগী একটি পেশা এখানে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বা নিজেকে প্রমোট করার ভাল একটি মাধ্যম। ফ্রল্যান্সিং সেক্টরে নিজেকে মেলে ধরতে হলে বা ভালো পজিশনে যেতে হলে রেগুলারিটি মেইনটেন করুন, চেষ্টা করতে থাকুন আর পরিশ্রম করুন। জয় আপনার হবেই হবে।

আপনাকে নতুন যারা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য কিছু আগাম টিপস। এই পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

14 thoughts on "নতুন যারা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য কিছু আগাম টিপস।"

  1. shuvo Contributor says:
    Nice post
    1. Tuhin Bairagi Author Post Creator says:
      THANKS
  2. Dip Dey - Walker #57341 Contributor says:
    Vai Onek Valo Post Hoice
    1. Tuhin Bairagi Author Post Creator says:
      Thanks
    1. Tuhin Bairagi Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ। কিন্তু নামটা দেখে ভয় পেয়ে গেলাম।
    2. হ ভাই ভয় পাওয়ার এ কথা। কিন্তু ভোয় প্যায়ে কি করবেন আপনিও মানুষ আমিও আপনার মতই মানুষ
  3. Tahmid Rayat Author says:
    Inspirational Post 🙂
    1. Tuhin Bairagi Author Post Creator says:
      Thanks
  4. Shohag Ahmed Contributor says:
    Droidvpn ki off hoye gece
  5. Najim Contributor says:
    এতো সুন্দর পোস্ট করার জন্যে ধন্যবাদ ,আমি প্রফেশনাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই ,ছোট বেলা থেকে অনেক আগ্রহ ,এখন আমি কোথায় থেকে ভালো ভাবে কোর্স করে পারি ,কিভাবে কোথায় কোর্স টি করলে ভাল হবে ,বিস্তারিত বলে দিলে আমার জন্যে খুব ভালো হতো ।ক্রিয়েটিভ আইটি ইন্সটিটিউট
    1. Tuhin Bairagi Author Post Creator says:
      আমার মতে আপনি ইউটিউব থেকেই অনেকটা শিখে নিতে পারবেন।

      তারপর প্রয়োজন হলে কোনো ইন্সটিটিউট এর সাহায্য নিতে পারেন।

  6. Nobin Contributor says:
    SEO(লেখাই টাই দিলের ভিতর ভাল লাগে) ঘাটাঘাটি করে যদি বুঝতে পারি আমি এটা পারমু তাহলে এটা নিয়ে কাজ করমু ইনশাল্লাহ ???
    1. Tuhin Bairagi Author Post Creator says:
      SEO নিয়ে অনেক পোস্ট হবে।।
      অপেক্ষা করুন।

Leave a Reply