১. প্রশ্ন : বাংলাদেশের দীর্ঘতম
গাছের নাম কী?
উত্তর : বৈলাম গাছ।
২. প্রশ্ন : সুন্দরবনের মোট আয়তন কত?
উত্তর : ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার।
৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশের বন গবেষণা
কেন্দ্র কোথায়?
উত্তর : চট্টগ্রামে।
৪. প্রশ্ন : ক্রান্তীয় বনাঞ্চলের
প্রধান গাছ কোনটি?
উত্তর : শাল বা গজারি।
৫. প্রশ্ন : পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে
কোন গাছটি ক্ষতিকারক?
উত্তর : ইউক্লিপটাস।
৬. প্রশ্ন : বাংলাদেশের জাতীয়
বননীতি কত সালে প্রণীত হয়?
উত্তর : ১৯৭৯ সালে।
৭. প্রশ্ন : দেশের প্রথম ইকোপার্ক ও
বোটানিক্যাল গার্ডেন কবে উদ্বোধন
করা হয়?
উত্তর : ১৭ জানুযারি ২০০১।
৮. প্রশ্ন : দেশের প্রথম ইকোপার্ক ও
বোটানিক্যাল গার্ডেন কোথায়

অবস্থিত?
উত্তর : চন্দ্রনাথ পাহাড়ে।
৯. প্রশ্ন : উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনীয়
বনাঞ্চল কয়টি জেলায় সৃষ্টি করা
হয়েছে?
উত্তর : ১০টি জেলায়।
১০. প্রশ্ন : কোনো দেশের পরিবেশের
ভারসাম্য রক্ষায় মোট ভূমির কত
শতাংশ বনাঞ্চল থাকা প্রয়োজন?
উত্তর : ২৫ শতাংশ।
১১. প্রশ্ন : বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষ
কোনটি?
উত্তর : আম গাছ।
১২. প্রশ্ন : সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের
অংশ হিসেবে ঘোষণা করে কোন
সংস্থা?
উত্তর : UNESCO.
১৩. প্রশ্ন : সুন্দরবনের কত শতাংশ
বাংলাদেশের মধ্যে রয়েছে?
উত্তর : ৬২ শতাংশ।
১৪. প্রশ্ন : সুন্দরি গাছ কত লম্বা হতে
পারে?
উত্তর : ৪০ থেকে ৬০ ফুট।
১৫. প্রশ্ন : বাংলাদেশে কোন জাতীয়
গাছ নতুন আমদানি করা হয়েছে?
উত্তর : ইপিল ইপিল ও নীলগুল মোহর।
১৬. প্রশ্ন : ‘নেপিয়ার’ কী?
উত্তর : এক জাতীয় ঘাস।
১৭. প্রশ্ন : বাংলাদেশ পরিবেশ
অধিদফতরের পূর্ব নাম কী?
উত্তর : বাংলাদেশ পরিবেশ দূষণ ও
নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।
১৮. প্রশ্ন : এশিয়ার বৃহত্তম অরণ্য
কোনটি?
উত্তর : তৈগা।
১৯. প্রশ্ন : গোলপাতা কী কাজে
লাগে?
উত্তর : ঘরের ছাউনি হিসেবে।
২০. প্রশ্ন : টাইডাল বন কী?
উত্তর : যে ভূমি জোয়ারের পানিতে
প্লাবিত হয় আবার
ভাটায় শুকিয়ে যায় তাকে টাইডাল বা
জোয়ার-ভাটার
বন বলে।

Leave a Reply