আসসালামু আলাইকুম
আশা করি সকলে অনেক ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো দক্ষিণ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বেশি কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।
দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় ব্যাচেলর করতে যাওয়ার জন্য কি কি লাগবে?
১. SSC CERTIFICATE
২. HSC CERTIFICATE
৩. IELTS
দক্ষিণ কোরিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় মাস্টার্স করতে গেলে কি কি লাগবে?
১. BACHELOR CERTIFICATE
২. IELTS
Bank statement কত দেখাতে হবে?
দক্ষিণ কোরিয়াতে আপনার Living cost কত যেতে পারে?
(বাংলাদেশী টাকায়)৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা যেতে পারে।
টিউশন ফি(Tuition fee) কত টাকা লাগতে পারে?
পাবলিক ইউনিভার্সিটি এর ক্ষেত্রে:
২ লক্ষ ৫০ হাজার থেকে ৩ লক্ষ টাকা (বাংলাদেশী টাকায়) পাবলিক ইউনিভার্সিটিতেও স্কলারশিপ পাওয়া যায় তবে তা পাওয়া অনেক কষ্টকর।
প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এর ক্ষেত্রে: (প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ার জন্যই বেশিরভাগ বাংলাদেশী গিয়ে থাকে)
৫-৭ লক্ষ টাকা (বাংলাদেশী টাকায়)
তবে যদি কারো স্কলারশিপ থাকে তাহলে তার বেতন লাগতে পারে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে তিন লক্ষ টাকা (বাংলাদেশি টাকায়)
প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্কলারশিপ কিভাবে পাবেন?
প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্কলারশিপ পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই IELTS-এ ৫.৫ থেকে ৬ পয়েন্ট পেতে হবে। এতে করে আপনার ৭০% থেকে ৭৫% সুযোগ থাকবে স্ক্লারশিপ পাওয়ার।
দক্ষিণ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসায় গিয়ে পার্ট টাইম জব কি করা যাবে?
হ্যাঁ যাবে। সপ্তাহে ২৪ ঘন্টা কাজ করতে পারবেন।
দক্ষিণ কোরিয়ায় ফুড ডেলিভারির কাজ করলে বেতন সবথেকে বেশি পাওয়া যায়।
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামারের বন্ধ দুই মাস যাবত থাকে। তখন আপনারা ফুলটাইম জব করতে পারবেন।
পার্ট টাইম জব করে কি Living cost এবং tuition fee আয় করা সম্ভব?
হ্যাঁ অবশ্যই করতে পারবেন। যদি আপনি বেশি কষ্ট করতে পারেন। এমনকি অনেকেই আছে যারা কিনা বাসায় টাকাও পাঠায় পার্ট টাইম জব করেই।
আপনাদের আরো কিছু জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।
আর কোন দেশ সম্পর্কে জানতে চান তা অবশ্যই আমাকে জানাবেন।
আমি অবশ্যই তা আপনাদেরকে তা পোষ্টের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।
সকালে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিজের যত্ন নিবেন।
আল্লাহ হাফেজ।
2 thoughts on "দক্ষিণ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য"