আসসালামু আলাইকুম আজকে আরেকটি বিষয় নিয়ে কথা বলব, তো এখানে যে কথাগুলো উল্লেখ করবো এটা সব ক্ষেত্রে একই,

 

এবং আমাদের কোন গুণ প্রকাশ করতে হলে এই কথাগুলো অবশ্যই একই থাকবে এক্ষেত্রে, কথাগুলোর কোন পরিবর্তন ঘটবে না! আর একটা কথা আজকের পোস্টটা অনেক ছোট হবে তো আর বেশি কথা বলছি না

,mচলে যাচ্ছে মেইন আলোচনায়। আপনি যুক্তিসংগত প্রশ্ন করেন: সমালোচনা সহ্য করতে পারেন এবং কাজের মাধ্যমে তার জবাব দিতে পারেন। যেমন ধরুন আপনি কোন একটি বিষয় কাউকে জানালেন বা কাউকে বললেন,

 

সেই কথা যদি আপনার কথার পরিপ্রেক্ষিতে উল্টো কথা বুঝে আপনাকে অপদস্ত বা অপমান করার চেষ্টা করে, তাহলে আপনি এমন কিছু করুন যেই কাজের মাধ্যমে আপনি আপনার অপমানের জবাব দিতে পারেন।

আপনি অন্যকে শারীরিক গঠন কিংবা এগুলো দিয়ে না মেপে তাকে মানুষ হিসেবে সমানভাবে মূল্যায়ন করেন।

আমরা এমনও অনেক অনেক মানুষ আছি যারা মানুষকে তারা শারীরিক গঠন দিয়ে তুলনা করি,

এটি মোটেও ঠিক না!

 

 

যেমন ধরুন কেউ কালো কেউ ফর্সা কেউ খাটো কেউ লম্বা এগুলো দিয়ে মানুষকে আমরা বিভিন্নভাবে কম্পেয়ার করার চেষ্টা করি, যেটা মূলত অভাবনীয় ঘটনা যা প্রায় ঘটে থাকে।

এবং এটি অনেকক্ষেত্রে ঘটে অনেকের ক্ষেত্রে ঘটে না, আমি সবার ক্ষেত্রে বলছি না তো আমরা এই সিস্টেমগুলো এড়িয়ে চলবো।

কে আপনার ক্লোজ আর কে অত বেশি ক্লোজ না, তা বুঝতে পারেন
আপনি খুব হতাশার মাঝে দিন কাটালেও আশপাশের কাউকে সেটা বুঝানোর চেষ্টা করবেন না।

 

এই কথাটার মধ্যে কিছু লজিক আছে সেটা যদি আমি আপনাদের একটু এক্সপ্লেইন করে দেই তাহলে ধরুন,

আপনি অনেক সময় এমন কোন বিপদের মধ্যে পড়ছেন যেটার ফলে আপনি হতাশায় ভুগছেন।

এ সময় আপনি এমন কোন লোকজনকে আপনার সমস্যার কথা বললেন, যে আপনার ভালো চায়না বা ভালো বোঝেনা।

 

 

কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আপনি জানেনই না যে সেই লোকটি আপনার ভালো চায়না।

আপনি সেই লোকটিকে ভালো ভেবে আপনার সমস্যার কথা বললেন, কিন্তু পরবর্তীতে দেখা গেল সেই লোকটি আপনার হতাশাগ্রস্ত সমস্যার কথাটাকে এমন ভাবে বানিয়ে আপনাকে আরো সমস্যার মধ্যে ফেলানোর চেষ্টা করবে।

 

তাই আমাদের উচিত আমাদের বিশ্বস্ত লোক এটা হতে পারে আমাদের বাবা-মা বা পরিবারে আত্মীয়-স্বজন তাদের সাথে আমাদের কথাগুলো শেয়ার করে আমাদের মনকে পাতলা করা

৫/ নিজের দুর্বলতা কারো সামনে প্রকাশ করেন না। এই ব্যাপারটা একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করুন দেখা যায়

আমরা অনেক ক্ষেত্রে বা অনেক কাজের ক্ষেত্রে বা বিভিন্ন প্রকার জিনিস বা বিষয়বস্তুর ক্ষেত্রে এমন কিছু সমস্যায় পড়ে যাই, যেখানে আমরা আমাদের দুর্বলতা গুলো মানুষের কাছে শেয়ার করি। এটা হতে পারে আমাদের ব্যক্তিগত বা অন্য কোন সমস্যা এবং এটা যে একটা দিক আছে, যেটা আমি চাইলে এটাকে সারিয়ে নিতে পারি।

তো এদিক থেকে আমরা ভালোভাবে উপস্থাপন বা নিজের ইচ্ছায় দুর্বলতাটাকে কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা না করেই,

 

সেই দুর্বলতাকে মানুষের কাছে প্রকাশ করে দেই এবং সমাজে এমন কিছু লোকজন আছে যারা আপনার সেই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে আপনাকে আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করবে

গায়ে পড়ে কাউকে উপদেশ দেন না।

কারো ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন না

 

(যেমনঃ বেতন কত, বিয়ে করো না কেন, স্মোক করো কেন) এবং ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে মাথা ঘামান না।

 

কাউকে কোনো কাজ করতে (তার মঙ্গলের জন্য হোক কিংবাআপনার মঙ্গলের জন্যই হোক) অতিরিক্ত ইনসিস্ট করেন না।

শত্রুর সাথে সরাসরি কোনো কোন্দল এ আপনি জড়ান না বরং তাদের সাথে মিষ্টভাষীর আচরণ করেন।

স্বল্পভাষী হলেও আপনি কখনোই অতিরিক্ত ইন্ট্রোভার্ট কিংবা অতিরিক্ত এক্সট্রোভার্ট না।

বেহুদা টাকা খরচ করেন না।

মুল সারমর্মঃ  Secret Science

তো সবাই ভালো থাকবেন।

~আল্লাহ হাফেজ।

4 thoughts on "কিভাবে বুঝবেন আপনি সব দিক দিয়ে ম্যাচিউর আছেন কিনা?"

  1. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
    কথা গুলো যুক্তি সম্পুর্ন
    1. Shofikul Islam Author Post Creator says:
      @MD Musabbir Kabir Ovi thanks bro
  2. Sabbir? Contributor says:
    সুন্দর হইয়েছে, তবে পয়েন্ট আকারে লেখলে আরেকটু সুন্দর লাগতো।
    1. Shofikul Islam Author Post Creator says:
      @Sabbir?
      Thank you bro.
      আমার ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ, পরবর্তী তে এই ক্যাটাগরির পোস্ট করলে সাজিয়ে লেখার চেষ্টা করবো।

Leave a Reply