ফেসবুকসহ সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বয়সের সীমা বেঁধে দেওয়া হলে কেমন হবে। নাহ কোনো অবাস্তব কথা নয়। এরই মধ্যে অনেক দেশে সর্বনিম্ন বয়সসীমা আছে। নির্দিষ্ট বয়সীমার নিচের বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করা নিষিদ্ধ বা ব্যবহারে অভিভাবকের অনুমতি নিতে হয়। আর সম্প্রতি ইউরোপে একই বয়সসীমা করার চেষ্টা হয়েছে।

বিবিসি জানিয়েছে, বেশ কদিন ধরেই ইউরোপে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সর্বনিম্ন বয়স বিষয়ক এক আইনের প্রচেষ্টা চলে। গত সপ্তাহে ইইউয়ের আলোচনায় ফেসবুক, টুইটার ইনস্টাগ্রাম এবং অপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জন্য সর্বনিম্ন বয়সসীমা বিষয়ক আইন করার আহ্বান জানানো হয়। সর্বনিম্ন বয়স ১৬ করার কথা বলা হয়। এর নিচের বয়সীরা অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে পারবে না। ইউয়ের অনেক দেশ ওই বয়সের সঙ্গে একমত হতে পারেনি। তবে একমত না হলেও বয়সীমা কিন্তু ঠিকই চালু হবে।

ইইউয়ের মাধ্যমে পুরো ইউরোপের ওপর একই আইন প্রচলন সম্ভব না হলেও এখন প্রতিটি দেশ আলাদা আলাদাভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে সর্বনিম্ন বয়স চালু করতে পারে। এমইপি জ্যান ফিলিপ আলব্রেচ বলেন, অনেক দেশ সর্বনিম্ন বয়স ১৬ না করে ১৩ বছরও করতে পারবে।

জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সর্বনিম্ন বয়সীমা ১৩। আবার কিছু কিছু দেশে এই বয়সীমা সর্বনিম্ন ১৪। নির্দিষ্ট দেশের আইন মেনেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে কোনো দেশে ব্যবসা চালাতে হয়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সর্বনিম্ন বয়স করার বিষয়টি আলোচনায়র আসার পর থেকেই প্রযুক্তিবিষয়ক প্রতিষ্ঠানগুলো এর সমালোচনায় মুখর।  তবে অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, বিশ্বজুড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সর্বনিম্ন বয়সসীমা ১৩ বা ১৬ করা হলে, এই বয়সের নিচের যুবকরা আরো বেশি পড়াশোনার সুযোগ পাবে।

3 thoughts on "ফেসবুক ব্যবহারে সর্বনিম্ন বয়সসীমা!"

  1. Akas Seikh Contributor says:
    Boyos janbe kivabe.?
    Boyos gopon koreo use korte pare
  2. Shadhin Author Post Creator says:
    :/
  3. Evo Author says:
    ভাইয়া আমি নতুন ও মানসম্মত পোষ্ট করব
    ভাইয়া সুধুমাত্র একটি সুযোগ দিন
    Please amake treinar banan shadhin vai
    ভাইয়া আমি ট্রিকবিডির সকল প্রকার নিয়মকানুন
    মেনে চলব

Leave a Reply