আসসালামু আলাইকুম…

আশা করি ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।
Title দেখেই বুঝে গিয়েছেন হয়তো আজ কি নিয়ে কথা বলবো।
তো চলুন….

আল্লহ’র রাস্তায় আমলের ফজিলতঃ

#————–>>>

আল্লহ পাক মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদত করার জন্য। উম্মতে মোহাম্মদীর উপরে আল্লহ পাক দায়িত্ব দিয়েছে দুটি। প্রথমত নিজে ইবাদত করা এবং দ্বিতীয়ত মানুষকে নবীগণের ন্যায় আল্লহ পাকের হুকুম তথা দীনের দিকে ডাকা। ইসলাম ধর্ম বা দীন প্রচারের জন্য আল্লহ পাকের মনোনীত পন্থা হল নবীগণের তরীকা অর্থাৎ নবীরা যে তরীকায় মেহনত করেছেন ঠিক সেইভাবে যদি আমরা মানুষকে আল্লহ পাকের দিকে ডাকি সেটাই একমাত্র ফলপ্রসূ হবে। দীন কে নিজের জীবনে আনা এবং পুরা উম্মতের মধ্যে আনার একমাত্র মাধ্যম হল, নবীজীর তরিকায় এবং সাহাবাওয়ালা জজবা নিয়ে আল্লহ পাকের রাস্তায় বের হওয়া এবং জান, মাল ও সময়ের কুরবানী দিয়ে দীনের মেহনত করতে থাকা। আল্লহ পাকের ওয়াদা রয়েছে, পরবর্তী যামানার লোকেরা যখন দীনের মেহনত করতে থাকবে, তখন আল্লহ পাক তাদের ১০ জন সাহাবার সমান সাহায্য এবং ৫০ জন সাহাবার বরাবর সওয়াব দান করবেন। সূরা মোহাম্মদের ৭ নং আয়াতে আল্লহ পাক দীনের কাজ করনেওয়ালা বা দীনের সাহায্য করনেওয়ালাদের জন্য সাহায্যের ওয়াদা করেছেন। সূরা আল-বাক্বারার ২৬১ নং আয়াতে আল্লহ পাক, তাঁর রাস্তায় খরচের বদলা ৭০০ গুন বর্ধিত করবেন বলে ওয়াদা করেছেন। আল্লহ পাক আরো উল্লেখ করেন, যার জন্য খুশি আল্লহ পাক আরো বহুগুনে বর্ধিত করে দিবেন।

★ কোরান পাক এবং রাসুল (সাঃ) এর পবিত্র হাদিস পাকে আল্লহ’র রাস্তার ফজীলতের অনেক বর্ণনা রয়েছে যা বিস্তারিত বর্ণনা করা দুঃসাধ্য। কতিপয় ফজীলতের দিকে যদি আমরা আলোকপাত করি তাহলে আল্লহ চাহে তো বুঝে আসতে পারে যে, আল্লহ পাক তাঁর রাস্তায় মেহনতকারীদের জন্য কি বিপুল পুরস্কার ও মর্তবা রেখে দিয়েছেন। নিচে আল্লহর রাসুল (সাঃ) এর একটি হাদীস ভাবানুবাদ সহকারে উল্লেখ করা হল-

عن عمران بن حصين عن رسول الله صلى الله عليه و آله قال: من أرسل بنفقة في سبيل الله و أقام في بيته فله بكل درهم سبعمائة درهم، و من غزا بنفسه في سبيل و أنفق في وجهه فله بكل درهم يوم القيامة سبعمائة ألف درهم ثم تلا هذه الآية (و الله يضاعف لمن يشاء) …

★ অর্থঃ হযরত ঈমরান বিন হোসাইন (রাঃ) রাসূলুল্লহ (সাঃ) এর ইরশাদ বর্ণনা করেন যে, যদি কোন ব্যক্তি আল্লর রাস্তায় খরচ দেয় কিন্তু নিজে ঘরে অবস্থান করে তবে সে তার ব্যয়িত দিরহামের বিনিময়ে ৭০০ গুন সওয়াব লাভ করবে। আর যদি কোন ব্যক্তি নিজে আল্লহর রাস্তায় বের হয় এবং নিজের ব্যক্তিগত দরকারে এক দিরহাম খরচ করে তবে কিয়ামতের দিন প্রত্যের দিরহামের বিনিময়ে সে ৭০০,০০০ (সাত লক্ষ) গুন সওয়াব লাভ করবে। এরপরে তিলাওয়াত করেন, আল্লহ যাকে ইচ্ছা যতখুশি বর্ধিত করেন।

মুসনদে আহমদ শরীফে হযরত সাহল (রাঃ) রসূলুল্লহ (সাঃ) এর ইরশাদ বর্ণনা করেন যে, “আল্লহর জিকিরের সওয়াব এত বেশী যে, আল্লহর রাস্তায় খরচ এর চাইতে সাত লক্ষ গুন বেশী হয়ে যায়”। অর্থাৎ আল্লহর রাস্তায় নামাজ এবং জিকিরের বদলা খরচের উপরে আরো ৭০০,০০০ (সাত লক্ষ) গুন বাড়িয়ে দেয়া হয়। কোন কোন বর্ণনায় ৭০০ গুনের উল্লেখ পাওয়া যায়। কাজেই, নামাজ ও জিকিরের ফজীলত দানের উপরে ৭০০ গুন বেশী হলে হয় ৭০০ X ৭০০,০০০ = ৪৯,০০০০০০০ (ঊনপঞ্চাশ কোটি)।
★ আর যদি আহমদ শরীফের বর্ণনা অনুসারে ৭০০,০০০ গুন ধরা হয় তাহলে আল্লহ’র রাস্তায় নামাজ জিকিরের ফজীলত হবে ৭,০০০০০ X ৭,০০০০০= ৪৯,০০০,০০০০০০০ (ঊনপঞ্চাশ হাজার কোটি) গুন। এই সংখ্যা আমাদের কাছে যত বিপুল পরিমানই হোক না কেন, মহান আল্লহ পাকের সীমাহীন ভান্ডারের কাছে এই অবারিত দান কিছুই নয়! হাদীসে কুদসী থেকে জানা যায়, বান্দা আল্লহ পাক সম্পর্কে যেমন একীন রাখবে, আল্লহ পাক তার সাথে ঠিক তেমন ব্যবহার করবেন। কাজেই আমরা পুরস্কারের ব্যপারে আল্লহ পাকের অপার রহমতের প্রত্যাশা রেখে সর্বোচ্চোটাই কামনা করবো।
(লিখাংশটি লিখেছেন ড. জায়েদ বিন জাকির সাওন)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

[আল্লাহর রাস্তায় ১২০ দিনের সফরে আছি। তাই বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করতে পারলাম না। ১ম ৪০ দিন ছিলাম কুমিল্লার লাঙলকোট থানার ঢালুয়া ইউনিয়নে, পরের ২০ দিন ssc এর ছাত্রদের সাথে সিলেটের জাফলং ; আর এখন আলহামদুলিল্লাহ ৬০ দিনের জন্য গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানার পারুলিয়া ইউনিয়নে। ]

কোনো ভুল হলে মাফ করবেন।
কমেন্টের উওর দিতে দেরি হতে পারে। যাই হোক আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার দাওয়াত রইলো। আল্লাহ হাফিয।

206 thoughts on "তাবলীগ-ওয়ালাদের কথিত নেকি ঊনপঞ্চাশ কোটি গুণ বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়ে !!!"

  1. SafiullahArqami Contributor says:
    جزاك الله
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      জাজাকাল্লাহ
  2. MD Mizan Author says:
    বানানটা কি আল্লাহ হবে না কি আল্লহ।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      আল্লহ হবে।
    2. pakhi Contributor says:
      মুফতি ভাই আল্লহ কিভাবে হয়.???
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      মসজিদের ইমামের কাছ থেকে অথবা অন্য কোনো কুরানের হাফিজের কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন @ pakhi
    4. pakhi Contributor says:
      আচ্ছা ১টা কথা বলেন তো আপনি কি মুফতি উপাধি পেয়েছেন নাকি আপনার নামঈ মুফতি.???
    5. pakhi Contributor says:
      আপনার কাছে জানতে চাচ্ছি আপনি বলুন.???
    6. মুফতি Author Post Creator says:
      শ্রেফ নাম মুফতি
  3. MD Mizan Author says:
    ভাই আপনি তো এখন তাবলীগে আছেন আমাকে একটা হেল্প করবেন।আপনার ফেসবুক আইডির নামটা বা লিংক প্লিজ।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      facebook.com/mdmuftyp
      FB-তে যাওয়া হয় না । ছফর শেষ হলে ইনশাআল্লহ…
    2. MD Mizan Author says:
      আমার তো কিছু কথা ছিল?
    3. HD Mohan Contributor says:
      ভাই আপনি আমায় বলতে পারেন
    4. মুফতি Author Post Creator says:
      জি। বলার মতো হলে বলতে পারেন।
    5. MD Mizan Author says:
      এখানে না বলে অন্য জায়গায় বললে ভালো হত?
    6. মুফতি Author Post Creator says:
      ও.. Sorry ভাই আল্লাহর রাস্তায় আছিতো.. নইলে অন্য কোনো ব্যবস্থা করা যেতো।
    7. MD Mizan Author says:
      আছেন বলেই তো যোগাযোগ করতে চাচ্ছি??
    8. মুফতি Author Post Creator says:
      আপনার phn Nmbr টা plzzzz @ mizan ভাই
  4. Trick MasterBd Contributor says:
    আমিন!
  5. Mohammad Burhan Contributor says:
    مَا شاَءَ ﷲ! جزاك اﷲ خيرًا
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      জাজাকাল্লাহ
  6. love871122 Contributor says:
    eto sundor ekta post deyar jonno onek dhonnobad…..
  7. JishanJN24 Contributor says:
    ভাইয়া আপনি কি রাতে মসজিদে থেকে তাবলীগ করছেন??
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      জি ভাইয়া। মুসলমানের ঘুমও ইবাদত। আমি নফল এতেকাফের নিয়তে মসজিদে থাকি। আর আমি সুন্নত style এ ঘুমাই। So আমি ঘুমিয়েও তাবলিগ করি @ zishan ভাই
    2. JishanJN24 Contributor says:
      এতেকাফের নিয়ম কি কি? আমাকে জানাবেন ভাই??
    3. JishanJN24 Contributor says:
      আর এতেকাফ থাকাকালীন কি কি করতে হয়?
    4. মুফতি Author Post Creator says:
      নফল এতেকাফ একদিন বা ১০ দিন নয়, স্বল্প সময়ের জন্যও হতে পারে।
      এর কিছু বিধিবদ্ধ নিয়ম আছে। আবু দাউদ শরিফের রেওয়ায়েতে হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, এতেকাফকারীর কতিপয় নিয়ম পালন করা আবশ্যক। ১. সে কোনো রোগীকে দেখতে যাবে না। ২. কোনো জানাজায় হাজির হবে না। ৩. স্ত্রীর সঙ্গে মেলামেশা করবে না এবং ৪. একান্ত বাধ্য না হলে মসজিদ থেকে বের হবে না। রোজা অবস্থায় ও জামে (নিয়মিত জামাত হয় এমন) মসজিদ ছাড়া এতেকাফ শুদ্ধ হয় না। (মেশকাত : ২০০৪)।
    5. মুফতি Author Post Creator says:
      এর আগের এক কমেন্টে আপনার নামের বানান ভুল লিখছিলাম। সে জন্য sorry ভাই
    6. মুফতি Author Post Creator says:
      এতেকাফের মূল কথা হচ্ছে, পার্থিব সব চিন্তাভাবনা ও ব্যস্ততা থেকে মনকে গুটিয়ে এনে শুধু আল্লাহর দরবারে পড়ে থাকা। সকলের থেকে আলাদা হয়ে আল্লাহতায়ালার ইবাদত ও জিকির তিলাওয়াতে নিমগ্ন থাকা।
    7. JishanJN24 Contributor says:
      রোজা ছাড়া এতেকাফ হয়?
    8. JishanJN24 Contributor says:
      ভাইয়া আমার উত্তর টা পেলাম না।
    9. মুফতি Author Post Creator says:
      ভাই আপনি ইসলামিক ক্ষেত্রে এখনো বাচ্চা।
      যাই হোক, রমজান মাসের এতেকাফ সুন্নাতে মুয়াক্কাদায়ে কেফায়া।
      যে-কোনো সময় মসজিদে প্রবেশের জন্য এতেকাফের নিয়তে প্রবেশ করতে হয়।
      শুধু রমজান মাসের জন্য এতেকাফ সীমাবদ্ধ না !!!

      ★যেমন , হাদিস শরীফে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘যখন কোনো ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করবে, তখন সে দরুদ শরিফ পাঠ করবে।’ এরপর মসজিদে প্রবেশ করার দোয়া পড়বে, ‘আল্লাহুম্মাফ-তাহলি আব-ওয়াবা রাহমাতিক।’ (আবু দাউদ : ৩৯৩)।

      উক্ত তিনটি কাজ একসঙ্গে এভাবে করা যায়, ‘বিসমিল্লাহি, ওয়াস-সালাতু ওয়াস-সালামু আলা রাসুলিল্লাহ, আল্লাহুম্মাফ-তাহলি আব-ওয়াবা রাহমাতিক।’

      এরপর ডান পা দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করবে। মসজিদে প্রবেশ করে এতেকাফের নিয়ত করবে। মসজিদে প্রবেশের সময় এই পাঁচটি কাজ করা সুন্নত।

      বুঝলেন Jishan ভাই????

    10. JishanJN24 Contributor says:
      আপনি বললেন “এতেকাফের মূল কথা হচ্ছে, পার্থিব সব চিন্তাভাবনা ও ব্যস্ততা থেকে মনকে গুটিয়ে এনে শুধু আল্লাহর দরবারে পড়ে থাকা। সকলের থেকে আলাদা হয়ে আল্লাহতায়ালার ইবাদত ও জিকির তিলাওয়াতে নিমগ্ন থাকা।” এটাই যদি হয় তবে আপনারা দল বদ্ধ হয়ে মসজিদে বাহিরের মানুষের সাথে কিভাবে কথা বলেন? এতেকাফ থাকাকালীন মোবাইলে হ্যালো আর লুটুস-পুটুস কেমনে করেন?
    11. মুফতি Author Post Creator says:
      আপনার প্রশ্নগুলা আল্লহর দিকে রুজু হয়ে করা উচিত। এমন ভাষায় কোনো পরহেজগার লোক কথা বলে !!???

      রসূল(সঃ) কক্ষোনো এমন ভাষায় কথা বলেন নাই ।
      শালিন ভাষায় কথা বললে ভালো হয়।
      নিজেকে ছোট করে কি লাভ বলেন ?
      যাজ্ঞে, আমি মিথ্যা কথা বললে সেটা আমার দোষ। তাই বলে আপনি পুরো ইসলাম ধর্মের দোষ দিতে পারেন না।
      তেমনি এতেকাফ অবস্থায় কেও ওমনটা করে থাকলেও নিশ্চয় তাবলিগের দোষ না, বরং সেই ব্যক্তির একার দোষ।
      জাযাকাল্লাহ খায়ের….

    12. JishanJN24 Contributor says:
      জ্বি ভাই এখন থেকে আপনার কথা মতো মসজিদে এতেকাফের নিয়তে প্রবেশ করে খাওয়া দাওয়া করবো, ঘুমাবো।

      মুসলমানদের মসজিদে ঘুমানোও ইবাদত। আর কাকরাইল মসজিদের মতো নিজের এলাকার মসজিদকেও থাকা খাওয়ার জন্য উপযোগী করে তুলবো। আপনি খুশিতো?.

    13. মুফতি Author Post Creator says:
      অবশ্যই!!! আল্লাহ তায়ালা যাকে নেক কাজ করার তৌফিক দান করেন কেবল সে-ই নেক কাজ করতে পারে, আর যাকে তৌফিক দান করেন সেই কেবল গুনাহ থেকে বেচে থাকতে পারে!! @ Jishan Vaiii
  8. Mojahid Author says:
    ও বিজ্ঞানী ভাই টাইটেল দেখে তো ভয় পেয়ে গেছিলাম…
    পাছে আবার তাবলীগের বিরোধীতা করে কিছু লিখলেন নাকি!!!
    একটু আপডেট করে দিলে ভাল হয়… যে কেউ অন্য ধারণা করতে পারে…….
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      ভালো পরামর্শ দিয়েছেন Mojahid ভাই… একটু বুদ্ধি খাটাইছিতো তাই। মাফ করে দিয়েন।আসসালামু আলাইকুম
    2. Mojahid Author says:
      wa alaikumussalam
  9. Mojahid Author says:
    আর হ্যা ভাই আল্লাহর রাস্তায় আছেন এখন আপনার দোয়া কবুল..
    অতএব এই গোনাহগারের জন্য একটু দোয়া কইরেন আল্লাহর কাছে, যেন আমাকে ইসলামের সঠিক বুঝ দান করেন…
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      ফি-আমানিল্লাহ mojahid ভাই…
    2. Mojahid Author says:
      jazakallah
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      আলহামদুলিল্লাহ…
  10. Akondo Subscriber says:
    হাদীসে আল্লাহ্‌র রাস্তায় জীহাদের সময় এই ফজিলত বলা,। আর তোরা তা পিকনিকে লাগাইলি,,,, দুনিয়ায় তবলিগ মসজিদ
    মাদরাসা অনেক বেড়েছে,
    কিন্তু মানুষ আগের চেয়ে
    অনেক বেশি খারাপ হইলো
    কেন? ভাই তুমি মিষ্টি
    ফলের গাছ রোপন করছ,কিন্তু
    তার ফল টক হবে কেন?
    তাবলীগি,দেউবন্দী,কউমি,
    ওয়াহাবি,জামাতি,লা মাজহাবি,এরা
    হাদীসে বর্ণিত ৭২ দল,এরা যত বাড়বে, মানুষ তত খারাপ হবে, দুনিয়াময়
    পাপ তত বাড়বে। কারন এরা
    ইসলামের নামে ধোকাবাজ।
    হেদায়েত নাই যাদের
    নসিবে তারাই কেবল
    ইলিয়াছের তাবলীগ করে।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      যারা অন্ধ তাদেরকে সাদা কালো রঙ চিনানো কি আদৌ সম্ভব ????!!!!
  11. Akondo Subscriber says:
    হাদীসে আল্লাহ্র রাস্তায় জীহাদের সময় এই ফজিলত বলা,। আর তোরা তা পিকনিকে লাগাইলি,,,,
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      জিহাদ কাকে বলে Akondo ভাইয়া?
    2. SHAWON 60 Contributor says:
      জিহাদ মানে কি মসজিদে মসজিদে গিয়ে পিকনিক করা???
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      আপনাকে আল্লহ যদি ঘরে বসিয়ে ভালো ভালো খাবার খাওয়ান আর তাতে কোনো সমস্যা না হয় তবে আল্লহ আমাদের মসজিদে খাবার খাওয়াইলে সমস্যা কোথায় @ shawon 60 ভাই
    4. SHAWON 60 Contributor says:
      তাবলিগ আসে মসজিদ নোংরা করতে এদের দ্বারা মসজিদের কোনো উপকার হয় না বরং মসজিদের নামাজরত মানুষ নানা সমস্যায় ভোগে,,,এসে আসে মুসলিমদের মুসলাম বানাতে এরা জিবনও কোনোদিন হিন্দুদের মুসলমান বানাতে পারে,,,,,,এদের একটাকে হিন্দুটারিতে নিয়া গেলে জিবনও লেকচার দিতে পারবে না
    5. SHAWON 60 Contributor says:
      সেই খাবার আল্লাহ আমাকে নিজ এলাকায়ও বসিয়ে খাওয়াতে পারে ,,,সেই জন্যে হাজার মাইল দূরে জাওয়া লাগবে না
    6. মুফতি Author Post Creator says:
      ভাই আমরা অন্যের হেদায়েতের জন্য আল্লাহ তা’য়ালার রাস্তায় বের হই না। নিজের সংশোধনের জন্য বের হই @ shawon ভাই
    7. মুফতি Author Post Creator says:
      ভাই আপনি বুজুর্গ লোক। কিন্তু আমি গোনাহগার তাই সাহাবী (রাযিঃ)-দের মতো আল্লাহর রাস্তায় বের হই ঈমান বানানোর জন্য।
  12. Akondo Subscriber says:
    মিথ্যা নবুয়ত এর দাবীদার ইলিয়াসের স্বপ্নদোষে পাওয়া তবলিগ যে করে সে বেদীন ,নবীজির তবলিগ করো তবেই মুসলমান হবে
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      উনি নবুয়তের দাবী করেছেন এমন একটা প্রমাণ দেন ভাই।
      না দিতে পারলে আপনি অন্যের উপর মিথ্যা-অপবাদ-দানকারী। @ akondoooo ভাই
  13. Md.Abid Perves Author says:
    আমার জন্য দোয়া করবেন।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      ফি-আমানিল্লাহ ভাই
  14. মিঠু Contributor says:
    তথাকথিত তাবলিগ হচ্ছে মুসলমানদের দমিয়ে রাখার জন্য ইহুদী নাসারাদের একটা চাল।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      আল্লহ-ই ভালো জানেন। class 8 এ থাকতে দাঁড়াইয়া হিসু করতাম। তাবলীগ বইসা হিসু করা শিখাইলো। আবার স্বপ্ন দোষ হওয়া পেন্ট নিয়া ফযর নামাজও পরতাম। তাবলিগের বরকতে এখন আল্লহ ফরয গোসলও শিখায়ছেন। আরও কতো কি….
      আমার মনে হয় এমন কাজ যেখান থেকে শিখানো হয় সেটা ইহুদি -নাসারাদের চাল না।@ মিঠু ভাই!!!
      আল্লহ আমাদের সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন। (আমিন)
    2. মিঠু Contributor says:
      আপ্নারা কেন বাতিলের বিরুদ্দে প্রতিবাদি হোন না। বাতিলের বিরুদ্দে কেন আন্দোলন সংগ্রামে করেন না।
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      কবে আমরা বাতিলের বিরুদ্ধে কাজ করি নাই /
      অথবা কোন কাজটা বাতিলের বিরুদ্ধে না ভাই?
    4. Mojahid Author says:
      ভাই বাতিলটা কি???
      একটু বুঝাননা আমাগোরে!!!!!!!
    5. মুফতি Author Post Creator says:
      হুম একটু বুঝান যে, বাতিল কি!!!???
    6. SHAWON 60 Contributor says:
      সেটা মনে হয় ইসলাম থেকে শেখা জায় না তাবলওগ থেকে শোখা জায়???
    7. SHAWON 60 Contributor says:
      সেটা মনে হয় ইসলাম থেকে শেখা জায় না তাবলিগ থেকে শেখা জায়য়???
    8. মুফতি Author Post Creator says:
      আমাকেতো তাবলীগে আসার আগে কেও শিখাতে আসলো না। কারণটা কি ভাইয়া
    9. SHAWON 60 Contributor says:
      সেটা কি ইসলামের দোষ নাকি নিজ এলাকা ও পরিবারের জ্ঞানের অভাব কোনটা?????আগে নিজ পরিবার ও এলাকার লথা চিন্তা করেন তার পর অন্য দূর এলাকা!!!!!আগে নিজ পরিবারকে ইসলামিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে করেন তাহলে আপনি জেটা আপনার পরিবার থেকে শিখতে পারেননি সেটা আপনার পরের প্রজন্ম তার পরের প্রজন্মকে শিখাতে পারবে তাহলেই সবাই সফল!!!
    10. মুফতি Author Post Creator says:
      SHAWON ভাই, আমিতো আগেই বললাম আমি নিজে শিখার জন্য অন্য এলাকায় যাই। অন্যকে শিখানোর জন্য না
    11. JishanJN24 Contributor says:
      আপনি যদি শিখার জন্যে যান তাহলে এটা শিক্ষা সফর,
      => শিক্ষা সফর আর তাবলীগ কি এক জিনিস?

      তাবলীগ করে ইহুদীদের মাঝে দ্বীন প্রচার করতে হয়, যারা ঈমান এনেছে তাদের উপর নয়।

    12. JishanJN24 Contributor says:
      ভাই এই কাজ গুলো মক্তবের প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষা দেওয়া হয়। আপনাদের এলাকায় হয়তো মক্তবের শিক্ষা নাই।
      তাই ভুল তাবলীগ নিয়ে এতো দৌড়াদৌড়ি শুরু করে দিয়েছেন।
    13. মুফতি Author Post Creator says:
      দয়া করে বিধর্মীদের দাওয়াত দেন গিয়া। এইখানে কেন আপনি ভাই??? আপনার মতে সাহাবী (রাঃ)-গণতো এরকম দাওয়াতি কাজ করতেন না…
    14. JishanJN24 Contributor says:
      দাওয়াত এর নাম কইরা পেট ভরে খাচ্ছো আর মসজিদে ঘুমিয়ে মসজিদকে অপবিত্র করছো। এটাই কি তোমাদের দাওয়াত? নাকি ইলিয়াসী তাবলীগের দালাল সাজছো?
  15. Rimel Contributor says:
    Amio tablige gesilm.. valoi. Onk sikhar ache.
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      মাশা-আল্লহ.. ৩ চিল্লার নিয়ত রাইখেন ইনশাআল্লহ। আর মসজিদ আবাদি মেহনতে লাইগা ইনশাআল্লহ.. @rimel ভাই
    2. Rimel Contributor says:
      Obossoi..
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      আলহামদুলিল্লাহ
  16. Astonnoor Subscriber says:
    সারা বছর চুরি ডাকাতি হারাম খাওয়া/ কুফরি শিরক করে 2/3 দিন চিল্লা না কি বলে। এই করে পাপ মাফ নাকি। দুনিয়াত এতই সহজ।
    1. Semiheart Contributor says:
      Astonnoor ভাই , আপনার কমেন্ট আর “মুফতি” ভাইয়ের কমেন্টের পার্থক্য করে দেখুন, আশা করি বুঝতে পারবেন তাবলীগে কি শেখানো হয়।
      আলাহ তাআলা আমাদের বোঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)
    2. JishanJN24 Contributor says:
      তাবলীগে কি শিখানো হয়? মসজিদে থাকা খাওয়ার নিয়ম কোথায় পেলেন ভাই?? আমি দেখতে চাই।
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      সহিস বুখারীর হাদিস হলে চলবে???
    4. মুফতি Author Post Creator says:
      কয়টি হাদিস লাগবে আপনার ভাই?
    5. মুফতি Author Post Creator says:
      মসজিদে ঘুমানোর কয়েকটি প্রমাণঃ
      ১. قَالَتْ: «فَجَاءَتْ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَسْلَمَتْ»، قَالَتْ عَائِشَةُ: «فَكَانَ لَهَا خِبَاءٌ فِي المَسْجِدِ
      হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। এক মহিলা ইসলাম গ্রহণ করলো, তারপর মহিলাটি ইসলাম গ্রহণ করলে তাঁর থাকার জন্য মসজিদে একটি তাবু খাটানো হল। {সহীহ বুখারী হা. নং ৪৩৯}
      ২। হযরত সাহল ইবনে সা‘দ রা. বলেন,
      ” جَاءَ رَسُولُ اللَّهِ بَيْتَ فَاطِمَةَ فَلَمْ يَجِدْ عَلِيًّا فِي الْبَيْتِ، فَقَالَ: أَيْنَ ابْنُ عَمِّكِ؟ قَالَتْ: كَانَ بَيْنِي وَبَيْنَهُ شَيْءٌ فَغَاضَبَنِي فَخَرَجَ فَلَمْ يَقِلْ عِنْدِي، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ لِإِنْسَانٍ: انْظُرْ أَيْنَ هُوَ، فَجَاءَ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هُوَ فِي الْمَسْجِدِ رَاقِدٌ، فَجَاءَ رَسُولُ اللَّهِ وَهُوَ مُضْطَجِعٌ قَدْ سَقَطَ رِدَاؤُهُ عَنْ شِقِّهِ وَأَصَابَهُ تُرَابٌ، فَجَعَلَ رَسُولُ اللَّهِ يَمْسَحُهُ عَنْهُ، وَيَقُولُ: قُمْ أَبَا تُرَابٍ، قُمْ أَبَا تُرَابٍ.
      একদিন রাসূলুল্লাহ সা. হযরত ফাতেমার ঘরে এসে আলীকে (রা.) পাননি। জিজ্ঞেস করলেন, আলী কোথায়? ফাতেমা বললেন, আমাদের দু’জনে মধ্যে কিছু রাগারাগি হয়েছে। ফলে তিনি রাগ করে এখানে বাইরে চলে গেছেন। রাসূলুল্লাহ সা. একজনকে বললেন, তাকে একটু খুঁজে দেখ কোথায়। লোকটি এসে জানাল, আলী মসজিদে ঘুমিয়ে আছেন। রাসূলুল্লাহ সা. এসে দেখলেন আলী শুয়ে আছেন। শরীর এক পাশ থেকে চাদর পড়ে গেছে। আর গায়ে ধুলো-বালি লেগে রয়েছে। রাসূলুল্লাহ সা. তাঁর গায়ের বালি ঝেঁড়ে দিচ্ছেন আর বলছেন ‘আবু তোরাব উঠ উঠ। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৪৪১,৪৩০}
      ৩। عَنْ عَبَّادِ بْنِ تَمِيمٍ، عَنْ عَمِّهِ، أَنَّهُ «رَأَى رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُسْتَلْقِيًا فِي المَسْجِدِ، وَاضِعًا إِحْدَى رِجْلَيْهِ عَلَى الأُخْرَى» وَعَنْ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ المُسَيِّبِ، قَالَ: «كَانَ عُمَرُ، وَعُثْمَانُ يَفْعَلاَنِ ذَلِكَ»

      হযরত আব্বাদ বিন তামীম তার চাচা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি দেখেছেন, রাসূলুল্লাহ সা. মসজিদে এক পা অপর পায়ের উপর রেখে চিৎ হয়ে শুয়ে আছেন। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৪৭৫, ৪৬৩}
      ★আরও প্রমাণ লাগবে ভাইয়া….???
      [ অন্যের পোস্ট থেকে কপি করে এইখানে দিয়েছি ভাই]

    6. JishanJN24 Contributor says:
      তাবু তৈরি করে তারা থাকত। কিন্তু আপনারা কি সেটা করছেন?? আর আপনার দেওয়া হাদিস গুল আমি যাচাই করবো।
    7. মুফতি Author Post Creator says:
      ওই সময় মসজিদ পাকা ছিলো না। উপরে ছাদ ছিলো খেজুরের পাতার। এখন্ব যদি ওই খেজুরের পাতা-ওয়ালা মসজিদ পাই তবে তাবু টানিয়ে থাকবো ইনশাআল্লহ।
    8. JishanJN24 Contributor says:
      আরে ভাই আপনারা বলেন তখন এতো মসজিদ ছিল না, তখন মসজিদ পাকা ছিল না,
      আর একন কি মসজিদ গুল পাকা করে তৈরি করা হয়েছে আপনারা এসে পিকনিক করতেন?
    9. মুফতি Author Post Creator says:
      আপনার কমেন্টগুলা দেখে মনে হয় আপনি Science এর ছাত্র না। অন্যের পোস্ট থেকে উরা ধুরা কপি মাইরা কমেন্ট করলেই হইলো নাকি। এই যে উত্তর দেই তাও ঘুইরা একি কথা।
      Picnic অর্থ কি সেইটাও হয়তো ভুইলা গেছেন!!! মূর্খ নাকি !!!
    10. মুফতি Author Post Creator says:
      তাহলে কি করবো ভাই???
    11. মুফতি Author Post Creator says:
      ওসব গুনাহ আলহামদুলিল্লাহ আমি করি না। কে/কারা করে আমায় একটু বলবেন ভাই???
    12. pakhi Contributor says:
      ( মিঠু) তোমার নামে বুঝা যাচ্ছে তুমি ১টা হিন্দু মালাউন তুমি এসব নিয়ে নাক না গলিয়ে নিজে বাতিলের বিরুদ্ধে নেমে যাও,, বাড়িতে বসে কি করো মুরগি ডাকাচ্ছো নাকি.???
    13. মুফতি Author Post Creator says:
      pakhi ভাই/বোন, মিঠু ভাইকে এই ভাবে না বলি।
    14. SHAWON 60 Contributor says:
      tora giye mosgid mosgid e giye picnic kor
    15. মুফতি Author Post Creator says:
      দাওয়াত রইলো SHAWON ভাই। আমাদের কোনো জামাতের সাথে এসে খেয়ে যাইয়েন ইনশাআল্লহ।
    16. SHAWON 60 Contributor says:
      আমরা আপনার মত পিকনিকে বিশ্বাসি নই নিজ এলাকার মানুষের কথা আগে চিন্তা করি তারা নামাজ পরল কিনা,,,,,জারা নামাজ পরে না তাদের নামাজ নামাজ পরার জন্য আওবান করি নিজ এলাকায়,,,হাজার মাইল দূরে অজানা এলাকায় অজানা মানুষদদের নিয়ে পিকনিক করি না
    17. মুফতি Author Post Creator says:
      জি আপনিওতো তাবলিগ-ই করতেছেন @ SHAWON ভাই.
    18. SHAWON 60 Contributor says:
      upnar tablig r amar tablig er hajar gun parthokko ace
    19. MD Mizan Author says:
      বুঝছি SHAWON 60 ভাই আপনি ভন্ড পীরের মুরিদ??
    20. JishanJN24 Contributor says:
      Md Mizan ভাই ভন্ড কে?
    21. SHAWON 60 Contributor says:
      আমি কোনো ভন্ড পিরের মুরিদ না,,,পির মুরিদিতে আমি বিশ্বাস করি না
    22. মুফতি Author Post Creator says:
      plzzz কাওকে ভন্ড না বলি. আমরা কেউ-ই ভন্ড না। শুধু একটা স্বচ্ছ মন-mind এর অভাব।
      আসলে মুসলমানের উন্নতিতে আমরা মুসলমানরাই আসল বাধা!
      একত্রিত হয়ে মেহনত করা চাই। ভুল থাকতেই পারে। বিষয়গুলিকে Friendly দেখলেই হয়!!!
    23. মুফতি Author Post Creator says:
      Shawon ভাই পীর-মুরিদি বিশ্বাস না করার কি কি? আর ওই system এ Problem কি???

      ★কেউ যদি Discover 135 CC নিয়া Accident করে ফেলে তবে দোষ কাকে দিবেন?
      Bike-কে? নাকি চালক-কে? =অবশ্যই চলকের দোষ! So পীর ভন্ড হলেও পীর মুরিদি প্রথা ভন্ড হতে পারে না। পীর প্রথা bike টার মতো।
      অথচ আপনার comment অনুযায়ী আপনি Bike-কেই দোষ দিচ্ছেন, অর্থাৎ পুরো পীর প্রথাকেই!!!
      আল্লহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করেন, আমিন…
      @ shawonn…ভাই

    24. JishanJN24 Contributor says:
      পাখি ভাইয়া, আপনি মিটু নামে কি খারাপ দেখলেন? আপনার নামও তো পাখি। মিটু আর পাখি এদের মধ্যে কি এমন তফাত যে আপনি মুসলিম আর মিটু হিন্দু প্রামাণ হয়? বলবেন একটু??

      আর হ্যা শুনেন, আবু জাহেল নামটা কিন্তু খারাপ না। কিন্তু লোকটা ছিল খুব খারাপ। সে আমার প্রিয় নবি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)- তার উপর ঈমান আনেনি। আবু জাহেল সুন্দর নামের লোকটি ঈমান নিয়ে মরতে পারলো না। তার নাম কি থাকে বেহেস্তে নিবে????( প্রশ্ন) উত্তর টা পাখি ভাইয়া দিবেন।।

      আপনার ঈমান যদি ঠিক না থাকে তবে আপনি যতোই আমল করুন না কেন সেই আমলের কোন দাম নাই। (উদাহরণঃ কবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর, মুখে ছিলো দাড়ি, কিন্তু সেই দাড়ি ঈমানে ছিল না।)

    25. pakhi Contributor says:
      jishan bro…..pakhi amr nam na eta fake nam use korci kintu tate hindu muslim kunu posno hoyna apni eta bukar moto posno korlen kunu paki ki hindu ase ha ha ha..ar mitu nam ta hindu r nam manuser upor o probab rakhe bujlen..kalk hashorer din babar nam dore daka hobe tokon tar cele meyeder hindu baba name daka hobe bujlen..
    26. pakhi Contributor says:
      হা হা হা আপনি কি জানেন আবু জাহেল অর্থ কি.???…না জেনে বুঝলেন কি করে খারাপ না.?? হা হা হা
    27. JishanJN24 Contributor says:
      আখি ভাইয়া আমি আপনাকে পাগল বা বোকা বলবো না। আমি আপনাকে ২টা প্রশ্ন করে ছিলাম। কিন্তু আপনি মনে হয় পড়তে পারেন না। যদি পড়তে পারতেন তাহলে আমি কি বলেছি আপনি বুঝতে পারতেন।

      আপনি আমার লেখার ১ম কয়েকটা লাইন ভাল করে পড়েন, যদি আপনি না পড়তে পারেন অন্যদের বলুন পড়ে আপনাকে শুনাতে। যদি আমার প্রশ্ন বুঝতে পারেন দয়া করে উত্তর গুল দিয়ে যাবেন।

      আর আপনি নিজেই ফেইক নাম ব্যবহার করেন। অন্যের নাম নিয়ে এতো মাথা ঘামান কেন?

    28. JishanJN24 Contributor says:
      পাখি ভাইয়া আমি আপনাকে পাগল বা বোকা বলবো না। আমি আপনাকে ২টা প্রশ্ন করে ছিলাম। কিন্তু আপনি মনে হয় পড়তে পারেন না। যদি পড়তে পারতেন তাহলে আমি কি বলেছি আপনি বুঝতে পারতেন।

      আপনি আমার লেখার ১ম কয়েকটা লাইন ভাল করে পড়েন, যদি আপনি না পড়তে পারেন অন্যদের বলুন পড়ে আপনাকে শুনাতে। যদি আমার প্রশ্ন বুঝতে পারেন দয়া করে উত্তর গুল দিয়ে যাবেন।

      আর আপনি নিজেই ফেইক নাম ব্যবহার করেন। অন্যের নাম নিয়ে এতো মাথা ঘামান কেন?

    29. মুফতি Author Post Creator says:
      আমিতো এমন গুনাহের কাজ করি না @ Astonnoor ভাই
  17. HD Mohan Contributor says:
    ভায় আমিও ভয় পাইছিলাম টাইটেল দেখে যে তাবলিগের বিরুদ্ধে বলবেন না কি।একটু টইটেল থিক করেন।আর কোন জেলাই আছেন এখন আর কয় চিল্লা দিছেন।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      এখন আলহামদুলিল্লাহ ৬০ দিনের জন্য গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানার পারুলিয়া ইউনিয়নে আছি। আর প্রায় ২৪/২৫ দিন বাকি আছে..
  18. Semiheart Contributor says:
    তাবলীগে হজরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর হাদীস ও সুন্নত অনুযায়ী দীন শিক্ষা করা হয়।
    যদি কারো শেখার ইচ্ছা না থাকে , তাহলে কেউই তাকে শিখাইতে পারবে না।
    শিখতে চাইলে দিনের রাস্তায় বেরিয়ে দেখুন।
    1. Semiheart Contributor says:
      মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের সহীহ দিন শেখার তোফিক দান করুন আর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায় করার তৌফিক দান করুন (আমিন)
    2. মুফতি Author Post Creator says:
      আমিন…
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      সহিহ
  19. rabby Subscriber says:
    খুব ভালো লাগলো।।। ধন্যবাদ মুফতি ব্রো।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      আলহামদুলিল্লাহ @ (ফজলে/গোলাম) rabby ভাই…
    2. rabby Subscriber says:
      ???
  20. HR Lubab Author says:
    Apnar kache prosno:
    1)Sahabi (razi:)hobe na (radi:) hobe?
    2)Tablig ortho ki?
    1. pakhi Contributor says:
      আমি যা জানি দিচ্ছি পরে না হয় মুফতি ভাই দিবেন..
      .১).তাবলিগ অর্থ এর শাব্দিক অর্থ অলো…তাবলিগ এটি বাবে তাফয়িল এর ছিগা এর অর্থ হলো.. পৌছানো
      পরিভাষায় তাবলিগ বলা হয়,দ্বিনী কোন কথা বার্তা অন্য মানুষের নিকট পৌছানো কে…
      ২)রাদি বা রাযি (রা:) কোন টাই ঠিক নয়,আবার উভয়টি ও ঠিক,,কারন রাদি বল্লে দাল উচ্চারণ হবে দোয়াদ উচ্চারণ হবে না আবার রাযি বল্লে যোয়া উচ্চারণ হবে দোয়াদ উচ্চারণ হবে,,তাই এটার সঠিক উচ্চারণ নিজের কাছে আছে লিখলে হয়তো পুরপুরি দোয়াদ উচ্চারণ হবেনা কিন্তু মুখে বল্লে এটা সম্বব…তাই এটা নিজের কাছে আছে…বাকিটা হয়তো বুঝে যাবেন আশা করি
    2. pakhi Contributor says:
      আমি যা জানি দিচ্ছি পরে না হয় মুফতি ভাই দিবেন..

      .১).তাবলিগ অর্থ এর শাব্দিক অর্থ অলো…তাবলিগ এটি বাবে তাফয়িল এর ছিগা এর অর্থ হলো.. পৌছানো

      পরিভাষায় তাবলিগ বলা হয়,দ্বিনী কোন কথা বার্তা অন্য মানুষের নিকট পৌছানো কে…

      ২)রাদি বা রাযি (রা:) কোন টাই ঠিক নয়,আবার উভয়টি ও ঠিক,,কারন রাদি বল্লে দাল উচ্চারণ হবে দোয়াদ ২),,উচ্চারণ হবে না আবার রাযি বল্লে যোয়া উচ্চারণ হবে দোয়াদ উচ্চারণ হবে না,,তাই এটার সঠিক উচ্চারণ নিজের কাছে আছে লিখলে হয়তো পুরপুরি দোয়াদ উচ্চারণ হবেনা কিন্তু মুখে বল্লে এটা সম্বব…তাই এটা নিজের কাছে আছে…বাকিটা হয়তো আশা করি বুঝে যাবেন

    3. pakhi Contributor says:
      ২)রাদি বা রাযি (রা:) কোন টাই ঠিক নয়,আবার উভয়টি ও ঠিক,,কারন রাদি বল্লে দাল উচ্চারণ হবে দোয়াদ উচ্চারণ হবে না আবার রাযি বল্লে যোয়া উচ্চারণ হবে দোয়াদ উচ্চারণ হবে না,,তাই এটার সঠিক উচ্চারণ নিজের কাছে আছে লিখলে হয়তো পুরপুরি দোয়াদ উচ্চারণ হবেনা কিন্তু মুখে বল্লে এটা সম্বব…তাই এটা নিজের কাছে আছে…বাকিটা হয়তো আশা করি বুঝে যাবেন
    4. HR Lubab Author says:
      Amar kache bangla keyboard nei, tai uccharon ta likhe dekhate parchina. Eta ridmik er avro diye likhle hove (radwi:), ar uni likhechen (razi:), ete arbi ekta horofer sothik uccharon nostho hoye zay, ar 2nd question ta ami unake korechilam. Apnar answer dewar kunu mane hoyna.
    5. HR Lubab Author says:
      Ar ekhane arekta jinish dekhen, tablig ortho powche dewa, zar parivashik ortho holo bidormider nikot diner dawat powche dewa, ar tabligwalara zeta kpren, setake ‘amru bil ma’ruf wannahi anil munkar’ bollew hoy. Othocho eta protiti musolmaner upor foroj, tar jonno alada dol korar ki proyojon?
    6. মুফতি Author Post Creator says:
      ১ নং প্রশ্ন আমার মূল topic না।
      ২নং প্রশ্নের উত্তরঃ তাবলীগ শব্দের অর্থ হলো প্রচার করা। সাধারণভাবে দ্বীন প্রচার করাকে তাবলীগ বলে।
    7. HR Lubab Author says:
      1 no. prosno korar karon apni vul korechen, ar ditiyotar ans hoy ni.
    8. মুফতি Author Post Creator says:
      যদিও আমি বই থেকেই লিখছি। যাজ্ঞে, যদি ভুল হয় তবে সেটা একটা মানুষ হিসেবে আমার ভুল।
      আর দ্বিতীয় Ans ভুল কেমনে???@ Hb Lubab ভাই!!!
    9. HR Lubab Author says:
      Apni arbi byakoron+ onnano kitab dekhen
    10. মুফতি Author Post Creator says:
      ভুল পাইলাম না তো….
  21. তড়িৎ Contributor says:
    তাবলীগের যে জিনিশগুলো জিনিস খারাপ লাগে
    ১:ডিসেন্ট্রালাইজেশন-সমস্ত বিশ্বের মুসলিমদের একমাত্র স্বীকৃত মিলনক্ষেত্র হচ্ছে কা’বা,হাজ্জ্ব এর সময়ে।কিন্তু এর বাইরে এসে ইজতেমা নাম দিয়ে পৃথিবীর অন্য কোথাও বছরের নির্দিষ্ট সময়ে মিলিত হওয়াটা অযৌক্তিক লাগে।
    ২:পুনরাবৃত্তি-৩দিনের জন্য তাবলীগে গেলে যে জিনিসগুলো শেখানো হয় তা দরকার।কিন্তু তিনদিনের তাবলীগে সবসময়ে মোটামোটি একই জিনিস শেখানো হয়।তাহলে একটা মানুষ বারবার(প্রতি মাসে ২বার করে তিনদিনের জামাতে যাওয়া লোক ও আছে)তিনদিনের জামাতে কেন যাবে?
    ৩:মসজিদের সম্পদ ব্যাবহার-যে মাসজিদে যাওয়া হয় শেখানকার ফ্যান,লাইট ইত্যাদি নিজের বাড়ির মত করে ব্যবহার করাটা কতটুকু যৌক্তিক?এখনো শুনিনি কোন জামা’ত কোন মসজিদের বিদ্যুৎ বিলে শরীক হয়েছে।
    1. HR Lubab Author says:
      Right
    2. মুফতি Author Post Creator says:
      Sorry তড়িৎ ভাইয়া। ইসলামিক কাজ কারো ভালো/খারাপ-লাগার উপর Depend করে নাহ।
      আপনার প্রথম কথাটির জন্য নিচের কথা গুলা যাচাই করতে পারেন —–
      ১। (ক) হুবহু ইজতেমা’র প্রমাণ
      আছে কি নাই, এমন প্রশ্ন করেন
      যারা তারা কি কখনো আমাদের
      দেশে প্রচলিত ওয়াজ মাহফিলগুলোর
      বৈধতার চ্যালেঞ্জ করেছিলেন?
      (খ) ইসলামে এ ইজতেমার হুবহু
      কোনো প্রমাণ আছে কি না, এ
      বিষয়ে তখনি প্রমাণ খোজ করার
      প্রয়োজন ছিল যখনি প্রচলিত এ
      ইজতেমাকে ইসলাম ধর্মের ন্যূনতম
      কোনো আমল মনে করা হত।অথচ
      তাবলীগের
      মুবাল্লিগরা একে কোনো বিশেষ আমল
      বলে প্রচার করেনা।
      বরং এটা সারা বিশ্বের তাবলীগ
      জামাতের মুসল্লীদের ঐতিহাসিক
      সম্মেলন।যেখানে হেদায়াত মূলক বয়ান
      রাখা হয়।আর
      সে বয়ানে যারা যোগদান করবে,
      তারা আখেরাতে লাভবান হবেন।
      কিন্তু আজ যদি বলা হত যে, ইজতেমায়
      গেলে এত এত সাওয়াব
      কিংবা যদি বিদয়াতীদের মত ‘সকল
      ঈদের ঈদ, ঈদে মিলাদুন্নবী বা ঈদে আযম’
      এরূপ মুখরোচক
      বুলি আওড়িয়ে ইজতেমা সম্পর্কে এটা ওট
      নানা রকম সাওয়াব বা ফজিলতের
      দাবী বা দলিল দেয়া হত,
      তাহলে তখনি ইজতেমা শরয়ী অনুমোদিত
      নয় বলে চ্যালেঞ্জ করা যেত।
      ২। প্রশ্ন ছিল, প্রচলিত
      ইজতেমাকে বিদয়াত
      বলা যাবেনা কেন?
      জবাবঃ এর সমাধান প্রথম প্রশ্নের
      উত্তরমালায় এসে গেছে।তথাপি আবার
      উত্তর দেয়া গেল।আসলে বিদয়াতের
      সংজ্ঞাটা আগে বুঝতে হবে।
      তাহলে ইজতেমাকে বিদয়াত
      বলা যাবে কি যাবেনা,
      তা উপলব্ধি করা সহজ হবে।
      বিদয়াতের পরিচয়ঃ
      ১।বুখারী শরীফের ১/৩৭১ ও মুসলিম
      শরীফের ২/৭৭ তে হযরত
      আয়েশা রাঃ বর্ণনা করেছেন যে,
      “যে আমাদের দ্বীনের মধ্যে নতুন কিছু
      সংযোজন করবে যা এ দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত
      নয়, তাহলে তা প্রত্যাখ্যাত হবে”।
      ২।হাফেজুল হাদীস শায়খ ইবনে রজব
      হাম্বলী রহঃ জামেউল উলূম ওয়াল
      হেকাম কিতাবের ৪২ নং পৃষ্ঠায়
      লিখেছেন যে, “কুল্লু মান আহদাছা ফীদ
      দ্বীনি মা লাম ইয়াযান বিহিল্লাহু
      ওয়া রাসূলুহু
      ফা লাইসা মিনাদ্দীনি ফী শাইয়িন”
      অর্থাৎ, যে কেউ দ্বীনের (ইসলাম)
      মধ্যে এমন কিছু উদ্ভাবন করবে যার
      অনুমতি আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল দেননি,
      তার সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক
      নেই।
      কিন্তু আমি আগেও স্পষ্ট করেছি যে,
      ইজতেমা হল তাবলীগ জামাতের বিশ্ব
      মিলনকেন্দ্র বা বিশ্ব সম্মেলন।
      ইজতেমাকে দ্বীনী আমল
      মনে করেনা কেউ, বরং ইজতেমার
      অন্তর্নিহিত আমলগুলো তথা তাসবীহ
      তাহলীল, কুরআন তেলাওয়াত ও বয়ান
      ইত্যাদী এ সবকেই শুধু দ্বীনি আমল
      মনে করা হয়।তাই ইজতেমাকে বিদয়াত
      বললে গুনাহ হবে।

      ★ বাকি কথা গুলা অন্য সময় দেখা যাবে ইনশাআল্লহ। তালিমের সময় হয়ে গিয়েছে!!
      আসসালামু আলাইকুম….
    3. HR Lubab Author says:
      Apni bid’at ki bujhen? bid’ater duita prokar ache janen? na bujhe Eid-e-miladunnobi ke bid’at bole fellen? ami apnake agamikal dolil debo, r apni ekno basic porjayer manush, tai bujesune kotha bolben, noyto apnar i’man niye tanatani lagbe
    4. মুফতি Author Post Creator says:
      Hr lubab ভাই, আগামীকাল দলিল দেয়ার ক্ষেত্রে “ইনশাআল্লহ ” বললে ভালো হতো। আর আমার সম্পর্কে আপনি অনেক বেশি ভালো ধারণা করে ফেলেছেন। কারণ আমি হয়তো এই basic পর্যায়ের মানুষের অন্তর্ভুক্তও নই, আরও low level এর মানুষ আমি।
      আসসালামু আলাইকুম…
    5. HR Lubab Author says:
      Inshallah nij mone bollew chole. Now see:
      Jalaluddin suyuti (r:) tar سبيل الهداي في مولد المصطفي gronthe abu darda (ra:) hote bornona koren, قال مررت مع النبي صلي الله عليه و سلم الي بيت عامر الانصاري يعلم و قاأع ولادة لابناأه و عشيرته و يقول هذا اليوم فقال النبي صلي الله عليه و سلم ان الله فتح عليك ابواب الرحمة و ملاإكته ستغفرون لكم.
      (Ekdin rasul (s:) soho abu amer ansari (ra:) er ghore gomon kore dekhte pelen ze, abu amer (ra:) tar nij sontanadisoho onnanno atiyo-sojonke ekotrito kore rasul (s:) er beladoter biboroni sunacchen. tar ekaje rasul (s:) bollen, he amer, niscoy allah ta’ala tumar jonno rohomoter dar unmukto korechen ebong ferestalul tumar jonno khoma partona korochen. zara erup kormo korobe, taraw poritran pabe.
    6. HR Lubab Author says:
      Echara aro onk dolil ache, za ekgane likha somvob na, tobe eituku jene rakhen, ze oliullah muhaddise dehlobi(r:), abdul hok dehlobi(r:), ibnul jazri(r:), jalaluddin suyuti(r:), mulla ali kari(r:) eder sobai milad porten ebong e somporke sikritio diyechen. Tachara thanbi(r:) er torikatul milad er 8 prishtay er boidota niye aluchona ache.
    7. মুফতি Author Post Creator says:
      ২ নং প্রশ্নের ক্ষেত্রে আমিইই আপনাকে প্রশ্ন করবো উত্তর আপনি দিবেন।
      প্রশ্নটি হলোঃ- ” একই খাবার=ভাত বার বার খান কেনো? একদিন একবেলা খেয়ে নিলেইতো হয় !!! “
  22. SHAWON 60 Contributor says:
    ? ইলিয়াসী তাবলীগে গেলে মানুষ, মুসলিম থেকে মুসরিক হয়,,,,
    ?প্রমাণ ?
    ======
    ?: 1:= ইলিয়াসী তাবলীগ একটা নতুন ধর্ম যা ১৯ শতকে ভারতে জন্ম নেয়া ইলিয়াস নামক একজন ব্যক্তির স্বপ্নে পাওয়া মতবাদ,,
    ? যেমন: চিল্লা, গাসত, ৬, উসুল, রমজান ছারা ইতেকাফ করার নামে মসজিদে পিকনিক স্পট তৈরি করা,ইত্যাদি,
    ?: নবী ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি স্বপ্ন অহী হিসাবে বিবেচিত নয়,
    বিধয় বর্তমান প্রচলিত তাবলীগ ইসলামের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয়, আল্লাহ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন জীবনব্যবস্থা/ মতবাদ/তরিকা করবেন না,,
    (সূরা আল ঈমরান, 3 আয়াত 85,,বাকারাহ 2 আয়াত 115,,)
    ?:2:=তাবলীগ জামাত তাদের নির্ধারিত কিতাব ছাড়া অন্য কোন কিতাবের তালিম দেন না,
    যেই নির্ধারিত কিতাব দিয়ে তালিম দেওয়া হয় ,সেখানে বহু জাল হাদীস প্রচার করা হয়, জাহান্নামেযাওয়ার রাস্তা,,
    প্রায় ৭০ বছর ধরে এই ভুল গুলো তুলে ধরা সত্বেও তারা জাল হাদীস গুলি তাদের কিতাবে অহংকারের সহিত রেখে দিয়েছে,,
    ?যেমন: এক ওয়াক্ত সালাত (নামায) কাজা করিলে, ২,কোটি, ৮৮ লক্ষ বছর জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে, (সূত্র ফাজায়েল আমল নামায অধ্যায়) হাদীস টি জাল,
    জাল মানে ভূয়া, ভূয়া মানে বাটপারী,,
    ?:3:= রাসুলুল্লাহ ছ্ল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এ শরীর যেই জায়গায় মিলিত রয়েছে (মদীনার মাটি)উহা আল্লাহর আরশ হইতেও শ্রেষ্ঠ, ক্বা’বা হইতেও শ্রেষ্ঠ, এমন কি আসমান জামিনের মধ্যে অবস্থিত যে কোন স্থান হতে শ্রেষ্ঠ, দেখুন: (ফাজায়েলে হজ্জ, তাবলীগ কুতুব খানা (বাংলা)পৃষ্ঠা ১১৮ ) সনদ:জাল, ভূয়া, ভূয়া মানে, (মেইড ইন চায়না)
  23. SHAWON 60 Contributor says:
    ? ইলিয়াসী তাবলীগে গেলে মানুষ, মুসলিম থেকে মুসরিক হয়,,,,
    ?প্রমাণ ?
    ======
    ?: 1:= ইলিয়াসী তাবলীগ একটা নতুন ধর্ম যা ১৯ শতকে ভারতে জন্ম নেয়া ইলিয়াস নামক একজন ব্যক্তির স্বপ্নে পাওয়া মতবাদ,,
    ? যেমন: চিল্লা, গাসত, ৬, উসুল, রমজান ছারা ইতেকাফ করার নামে মসজিদে পিকনিক স্পট তৈরি করা,ইত্যাদি,
    ?: নবী ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি স্বপ্ন অহী হিসাবে বিবেচিত নয়,
    বিধয় বর্তমান প্রচলিত তাবলীগ ইসলামের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয়, আল্লাহ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন জীবনব্যবস্থা/ মতবাদ/তরিকা করবেন না,,
    (সূরা আল ঈমরান, 3 আয়াত 85,,বাকারাহ 2 আয়াত 115,,)
    1. Astonnoor Subscriber says:
      Thik Bolchen Vai.
    2. মুফতি Author Post Creator says:
      স্বপ্ন কত প্রকার হয়ে থাকে জানেন কি ভাই ?
      উত্তর- স্বপ্ন ও তার ব্যাখ্যা বিশেষজ্ঞ ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে সীরিন রহ. বলেছেন :
      স্বপ্ন তিন ধরনের হয়ে থাকে। মনের কল্পনা ও অভিজ্ঞতা। শয়তানের ভয় প্রদর্শন ও কুমন্ত্রণা ও আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সুসংবাদ। (বর্ণনায় : বুখারি)
      স্বপ্ন তিন প্রকার:
      ==========
      এক. মনে মনে যা সারাদিন কল্পনা করে তার প্রভাবে ঘুমের মধ্যে ভাল-মন্দ কিছু দেখা। এগুলো আরবীতে আদগাছু আহলাম বা অলীক স্বপ্ন বলে।
      দুই. শয়তানের কুমন্ত্রণা ও প্রভাবে স্বপ্ন দেখা। সাধারণত এ সকল স্বপ্ন ভীতিকর হয়ে থাকে।
      তিন. আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে ইশারা, ইঙ্গিত হিসাবে স্বপ্ন দেখা।
      ১-হাদিসে এসেছে
      আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, নবুওয়তে আর কিছু অবশিষ্ট নেই, বাকী আছে কেবল মুবাশশিরাত (সুসংবাদ)। সাহাবীগণ প্রশ্ন করলেন, মুবাশশিরাত কী? তিনি বললেন: ভাল স্বপ্ন। (বর্ণনায় : সহীহ বুখারি)
      এ হাদিস থেকে আমরা যা জানতে পারলাম:
      এক. স্বপ্ন নবুওয়তের একটি অংশ। নবি ও রাসূলদের কাছে জিবরীল যেমন সরাসরি ওহী নিয়ে আসতেন, তেমনি স্বপ্নের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার নবি ও রাসূলদের কাছে প্রত্যাদেশ পাঠাতেন।দুই. মুসলিম জীবনে স্বপ্ন শুধু একটি স্বপ্ন নয়। এটা হতে পারে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে স্বপ্নদ্রষ্টার প্রতি একটি বার্তা।তিন. আল মুবাশশিরাত অর্থ সুসংবাদ। সঠিক স্বপ্ন যা আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে হয়ে থাকে, তা স্বপ্ন দ্রষ্টার জন্য একটি সুসংবাদ।
      কিছু বুঝলেন????@ shawon ভাই
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      মাওঃ ইলিয়াস সাব (রহঃ)-এর মতো আরও হয়তো অনেকেই স্বপ্নের মাধ্যমে মুবাশশিরাত পেয়েছেন, তাদের মধ্যে একটি হচ্ছে- ★ইমাম বুখারী রহ. বর্ণনা করেন, একদা আমি স্বপ্নে দেখলাম যে, আমি একটি হাতপাখা দিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দেহে মোবারকে বাতাস করছি এবং তাঁর দেহ মোবারক থেকে মাছি তাড়াচ্ছি। একজন অভিজ্ঞ স্বপ্ন ব্যাখ্যাকারকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি তদুত্তরে বললেন, তুমি এমন কোন কাজ করবে যার দ্বারা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি মিথ্যা ও জাল কথা সম্পৃক্ত করার ঘৃণ্য প্রয়াস মূলোৎপাটিত হবে।” বস্তুত উক্ত স্বপ্নই সহীহ বুখারী লিখতে আমাকে অনুপ্রাণিত করে। (হাদিউস সারী ৯:৬৫)
    4. মুফতি Author Post Creator says:
      কথা গুলা উরাধুরা বইলা ফালাইতেছেন, অথচ এই কথা গুলারব হিসাব নেয়া হবে ইংশা-আল্লহ।মনের খায়েশতার বশবর্তী না হয়ে neutrally কথা বললে ভালো হয়।
      @ Shawon ভাই
  24. SHAWON 60 Contributor says:
    ?:2:=তাবলীগ জামাত তাদের নির্ধারিত কিতাব ছাড়া অন্য কোন কিতাবের তালিম দেন না,
    যেই নির্ধারিত কিতাব দিয়ে তালিম দেওয়া হয় ,সেখানে বহু জাল হাদীস প্রচার করা হয়, জাহান্নামেযাওয়ার রাস্তা,,
    প্রায় ৭০ বছর ধরে এই ভুল গুলো তুলে ধরা সত্বেও তারা জাল হাদীস গুলি তাদের কিতাবে অহংকারের সহিত রেখে দিয়েছে,,
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      নির্ধারিত কিতাব তালিম দেয়ার কারণ —>
      এটা মাদ্রাসা নয় যে হাদীসগ্রন্থগুলো তালিম দেয়া হবে। এখানে কিছু কিতাব লিখা হয়েছে যাতে স্বল্প সময়ের জন্য আসা মানুষগুলোর মাঝে দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করার আকাঙ্খা সৃষ্টি হয়।
      আমাদের মধ্যে কুরআন এর তাফছীর পড়াতে কোন নিষেধ নেই। হাদীস পড়তে কোন নিষেধ নেই। ইসলামী গ্রন্থ পড়তে নিষেধ নেই।
      তবে যে লোকটি এখনো অ, আ, ক, খ পড়তে শিখেনি। তাকে যদি একটি সাহিত্য গ্রন্থ দেয়া হয় তাহলে সেতো পড়তে পারবে না বরং তাকে দিতে হবে একটি আদর্শলিপি। যাতে সে পড়া শিখতে পারে। তদ্রুপ আমাদের জামায়াতে যে সমস্ত ভাইয়েরা আসেন তারা যাতে দ্বীনের জ্ঞান অর্জনের পড়া শিখতে পারে তার জন্য সে অনুযায়ী ফাযায়েলে আমল, ফাযায়েলে সাদাকাত, মুন্তাখাব হাদীস, হায়াতুস সাহাবা ইত্যাদি গ্রন্থ পড়তে দেয়া হয়। ফাযায়েল অর্থ হলো লাভ। মানুষ যে জিনিসে লাভ দেখে তা পাওয়ার জন্য জীবনও দিয়ে দেয়। সে জন্য তাবলিগের ভাইদের দ্বীনের জ্ঞান চর্চায় উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে এই ধরনের গ্রন্থ গুলো আগে পড়তে উৎসাহিত করা হয়।

      যতো উত্তর-ই দেই ভাই আপনার দাবী আগে যেটা সেটাই থাকবে।
      আল্লাহ আমাদের সকলকে একত্রে মেহনত করার তৌফিক দান করুণ -(আমিন)

    2. মুফতি Author Post Creator says:
      ধরলাম ওই হাদিস গুলা তুলে দেয়া হয়েছে। আপনার দাবি সব মেনে নেয়া হয়েছে তখন আপনি কি করবেন?
      মেনে নিয়ে কাজে লাগে যাবেন? নাকি নতুন ক্ষুদ খুঁজবেন???
      @ shawon ভাই…
  25. SHAWON 60 Contributor says:
    ?যেমন: এক ওয়াক্ত সালাত (নামায) কাজা করিলে, ২,কোটি, ৮৮ লক্ষ বছর জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে, (সূত্র ফাজায়েল আমল নামায অধ্যায়) হাদীস টি জাল, জাল মানে ভূয়া, ভূয়া মানে বাটপারী,,
  26. SHAWON 60 Contributor says:
    ?:3:= রাসুলুল্লাহ ছ্ল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এ শরীর যেই জায়গায় মিলিত রয়েছে (মদীনার মাটি)উহা আল্লাহর আরশ হইতেও শ্রেষ্ঠ, ক্বা’বা হইতেও শ্রেষ্ঠ, এমন কি আসমান জামিনের মধ্যে অবস্থিত যে কোন স্থান হতে শ্রেষ্ঠ, দেখুন: (ফাজায়েলে হজ্জ, তাবলীগ কুতুব খানা (বাংলা)পৃষ্ঠা ১১৮ ) সনদ:জাল, ভূয়া, ভূয়া মানে, (মেইড ইন চায়না)
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      আমি পড়ে দেখিনি। লিখাটা নেই/আছে কিছুই বলতে পারতেছি না।যদি থেকেই থাকে তবে এর সনদ ভূয়া কি না এটা আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন?
    2. মুফতি Author Post Creator says:
      যাই-ই হোক শেষের কমেন্টটা পুইড়া নেন……
  27. Astonnoor Subscriber says:
    নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,
    “শেষ জামানায় এমন এক সম্প্রদায় আবির্ভাব হবে, যারা হবে অল্প বয়স্ক যুবক, নির্বোধ। তারা সৃষ্টির সব চাইতে শ্রেষ্ঠতম কথা (কুরআন) থেকে আবৃতি করবে। অথচ ঈমান তাদের গলদেশ অতিক্রম করবেনা। তারা দ্বীন থেকে এমন ভাবে বের হয়ে যাবে যেমন তীর শিকার ভেদ করে বের হয়ে যায়। ”
    (বুখারী শরিফ ১০ম খন্ড, ৬৪৬১ নং হাদিস, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      হাদিসটা মনে হয় আপনাকেই indicate করতেছে।
    2. JishanJN24 Contributor says:
      মুফতি ভাই এই কথা টা আপনাকে indicate করছে কেননা দেখেন আপনি ইলিয়াসী তাবলীগ করছেন। ১৯শতকের যে ভুল প্রথা।
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      আপনি কি করতেছেন একটু বলবেন কি ???
      সাহাবী (রাঃ)হুম গণ নিজের জান, মাল সময় নিয়ে আল্লাহ তায়ালার রাস্তায় বের হতেন। জিহাদ করতেন, নিজের জীবন দিতেন। কিন্তু আপনি???
    4. JishanJN24 Contributor says:
      হুম সাহাবীগণ আপনাদের মতো মসজিদে বসে বসে খাইতো, ঘুমাইতো, আড্ডা দিতো, আর বিকেল হলেই গ্রামের কোন মেয়ে টা বেশি সুন্দর অইসব দেখার জন্য রাস্তায় বের হইতো তাইনা??
    5. মুফতি Author Post Creator says:
      ঐ যে বললাম , মূর্খতা। এই জিনিসটা আপনাকে ভালোই হাতিয়ে নিয়েছে।
      ঘুরে ফিরে সেই ব্যক্তির দোষ-ই তাবলিগের উপর দিতেছেন ।
      আরে ভাই , আমি যদি ইসলাম মেনে না চলি তবে আমার দোষ। আপনার মূর্খতা মতে উল্টা ইসলামেরই দোষ হবে দেখছি…..!!!! @ Jishan Vai…
  28. Faahadh Contributor says:
    ভন্ড পীরের মুরুদের পিছনে আগুন লেগেছে এই পোস্ট দেখে।
    আল্লাহ তাদের হেদায়াত দান করুক – আমিন।
    আর মুফতি ভাই আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে আমিও আল্লাহর রাস্তায় বের হতে পারি ☺☺
    1. JishanJN24 Contributor says:
      কে ভন্ড পীর??
    2. JishanJN24 Contributor says:
      আপনার বাসা কোথায়?
    3. SHAWON 60 Contributor says:
      akhane pir aslo koi theke r akhane k murid
    4. মুফতি Author Post Creator says:
      ফি-আমানিল্লাহ Faahaad ভাই।
      আর হচ্ছে যে, উনাদের সম্পর্কে স্পষ্ট না জেনে মন্তব্য না করলে ভালো হয়।
      আল্লহ আমাদের হিদায়াত দান করুণ!!! (আমিন)
  29. Tanha Akter Misu Contributor says:
    এখানে পীরের মুরিদ নেই! কিন্তু কিছু সহীহ বাবার ভক্ত আছে!
    যারা সহীহ সহীহ করে অথচ নিজের মধ্যে ভুল!
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      Allah know d best…
    2. JishanJN24 Contributor says:
      হুম ভালো কথা। তাহলে তাদের ভুল গুল ধরিয়ে দিন? আর যদি সেই ব্যক্তি ভুল কিছু করে থাকে তবে সে ভণ্ড হবে। কিন্তু আপনা রা তাদের সামনে গিয়ে বলবেন, দূর থেকে গিবত করবেন না। আপনি আগে ভাল ভাবে একজনের সম্পর্কে ভাল করে কিছু না জেনে অন্য জনের মুখের কথায় কান লাগিয়ে মানুষের গিবত করবেনা।

      আর হ্যা,,,,, আপনি কি শাহ্‌ জালাল, শাহ্‌ পরাণ, বড় পীর আব্দুল কাদির জিলানী তাদের বিশ্বাস করেন না??

    3. মুফতি Author Post Creator says:
      jishan ভাই, মহিলাটা হয়তো আপনাদেরই পক্ষে কথা বলিতেছেন।
    4. Tanha Akter Misu Contributor says:
      আপনি তো সহীহ বাবার মুরিদ সহীহ ছাড়া কিছুই বুঝেন না!
      কুরআন হাদিসের পূর্ণ জ্ঞান না থাকা সত্ত্বেও অপরের ভুল ধরে বেড়ান।
      দাড়ি রাখা যাবে না কোন সহীহ হাদিসে পেয়েছেন উত্তর দিয়ে যাবেন?
      তাবলীগের সকল কর্মকান্ডে সরাসরি সহীহ হাদিস খুঁজেন!
      আপনি পিস টিভি দেখা জায়েজ এ মর্মে সরাসরি হাদিস দেখাবেন! জয়ীফ হাসান হলেও চলবে!
    5. JishanJN24 Contributor says:
      আপনি এই কথা গুল কাকে বললেন? @Tanha
    6. Tanha Akter Misu Contributor says:
      যে সহীহ বাবার ভক্ত তাকেই বললাম!
      আর তো খুব সহীহ সহীহ করেন,তো দাড়ি না রাখার ব্যাপারে একটা সহীহ হাদিস দেখান।
    7. JishanJN24 Contributor says:
      আপুনি আমি কি বলেছি দাড়ি রাখা যাবে না? আপনি যে কেন শুধু দাড়ি রাখার কথাই মাথায় নিচ্ছেন আমি বুঝতে পারলাম না। আমি বলেছিলাম ঈমান না থাকলে আমলের কোন দাম নাই। ঈমান না থাকলে দাড়ি রাখে লাভ কি?

      আর আমি দাড়ি রাখতে মানা করলাম নাকি কাওকে?? বললবেন দয়া করে।

    8. মুফতি Author Post Creator says:
      কথাগুলা আপনাকে বলা হয়েছিলো @ jishan ভাই
  30. Fahim Uddin Contributor says:
    ভাই আলহামদুলিল্লাহ এই দাওয়াত ও তাবলীগের দ্বারা সূরা কেরাত গুলো মুটামটি শুদ্ধ হয়েছে, পরুষ এবং মহিলাদের, সুন্নত, ফরজ, সম্পর্কে জানতে পারছি, আরো খাওয়ার আদব, ঘুমের আদব সহ প্রায় মুটামুটি অনেক কিছুই শেখা হয়েছে,,,
    কিন্তু ভাই এগুলো আমি বই কিনে পড়তে পারতাম, অথবা নেটে সার্চ দিয়ে পড়তে পারতাম, কিন্তু এতে আমি শুধু হয়ত শিখতে পারতাম, কিন্তু শেখার নাম কামেয়াবি নয় মানার মধ্যে কামেয়াবি।
    আল্লাহ আমাকে সহ সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুন।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      আমিন…
  31. MD Mizan Author says:
    আপনি কয়েকটিয়েকটি প্রমাণ বা দলিল দিতে পারবেন যে তাবলিগ যায়েজ তাবলীগ করা যাবে।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      নিচের কমেন্টটা আল্লহর ওয়াস্তে দেখে নিলে ভালো হয় @ Md Mizan ভাইয়া…
  32. MD Mizan Author says:
    তাবলীগ কোন ভূয়া না এমনমন কিছু দলিল থাকলে দিন।আপনি না জানলে আমীর(হুজুর)এর কাছ থেকে জেনে নিন।প্লিজ
  33. মুফতি Author Post Creator says:
    بسم الله الرحمن الرحيم

    এই লিখাটুকু পইড়া নেন। তার পরও সন্দেহ থাকলে ১২০ দিনের জন্য নিজের জান, মাল, সময় নিয়ে তাবলিগে বের হন। এতে আপনার যদি কোনো গুনাহ হয় তবে সেই গুণাহের জন্য হাশরের ময়দানে আমাকে দায়ী সাব্যস্ত কইরেন। আমি সব মাথা পেতে নিবো ইনশাআল্লহ…

    ♥ ♦♦♦♥
    কুরআন হাদীসের দৃষ্টিতে তাবলীগ

    তাবলীগ মুসলিম মিল্লাতের অতি পরিচিত একটি শব্দ। যার অর্থ প্রচার ও প্রসার। কিয়ামত পর্যন্ত আগত সকল বিশ্ব মানবের নিকট দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছাবার যে গুরু দায়িত্ব মুহাম্মদ সাঃ কর্তৃক সকল উম্মতে মুহাম্মদীর উপর অর্পিত হয়েছে, পরিভাষায় সেটাকেই তাবলীগ বলে।

    মূলত রাসূল সাঃ বিশ্ব মানুষের কাছে দ্বীনের এ দাওয়াত পৌঁছাবার ও প্রচার-প্রসারের মহান দায়িত্ব নিয়েই পৃথিবীতে আগমণ করেছিলেন। যেমন আগমণ করেছিলেন রাসূল সাঃ এর পূর্বে ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবী ও রাসূল। রাসূল সাঃ কে তাবলীগ করার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন-

    { يَاأَيُّهَاالرَّسُولُبَلِّغْمَآأُنزِلَإِلَيْكَمِنرَّبِّكَوَإِنلَّمْتَفْعَلْفَمَابَلَّغْتَرِسَالَتَهُ [المائدة:67]

    হে রাসূল! আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আপনার উপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তা আপনি প্রচার করুন। যদি আপনি তা না করেন তাহলে আপনিআল্লাহর বার্তা প্রচার করলেন না। (সূরা মায়েদা : ৬৭)

    রাসূল সাঃ হলেন সর্বশেষ নবী। তার পর পৃথিবীতে আর কোন নবী আসবে না। তাই বিদায় হজ্বের সময় রাসূল সাঃ বজ্র কণ্ঠের ঘোষণা فليبلغ الشاهد الغائبতথা “পস্থিত লোকেরা যেন দ্বীনের এ দাওয়াত অনুপস্থিত লোকদের কাছে পৌছে দেয়” এর মাধ্যমে সমস্ত উম্মতে মুহাম্মদীই তাবলীগ তথা দ্বীন প্রচারের ব্যাপারে দায়িত্বশীল হয়ে যায়। যে ব্যক্তি দ্বীন সম্পর্কে যা জানে তা’ই অন্যের কাছে পৌছে দেয়ার দায়িত্বশীল করে রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন-আমার পক্ষ থেকে একটি বাণী হলেও [মানুষের কাছে] পৌঁছে দাও। {তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-৫৫৭০, সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩২৭৪, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬২৫৬, সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৬৯}

    সাহাবায়ে কিরাম রাসূল সাঃ এর উক্ত নির্দেশের বাস্তবায়ন ঘটিয়েছেন যথাযথভাবে। পরবর্তীতে সর্বযুগেই উলামায়ে উম্মত “ওলামায়ে কিরামই হলেন নবীদের ওয়ারিস” হাদীসের সফল বাস্তবায়নের জন্য জীবন বাজী রেখে সংগ্রাম করেছেন।

    উল্লেখিত আয়াত ও হাদীস ছাড়াও অসংখ্য আয়াত ও হাদীসে তাবলীগ তথা দ্বীন প্রচার ও প্রসারের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে।

    আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন:

    ادْعُإِلِىسَبِيلِرَبِّكَبِالْحِكْمَةِوَالْمَوْعِظَةِالْحَسَنَةِوَجَادِلْهُمبِالَّتِيهِيَأَحْسَنُ (النحل: ١٢٥(

    আপনি আপনার প্রতিপালকের দিকে আহবান করুন হিকমত বা প্রজ্ঞা দ্বারা এবং সুন্দর ওয়াজ-উপদেশ দ্বারা এবং তাদের সাথে উৎকৃষ্টতর পদ্ধতিতে আলোচনা-বিতর্ক করুন।(সূরা নাহল: ১২৫)

    অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেন

    وَلْتَكُنمِّنكُمْأُمَّةٌيَدْعُونَإِلَىالْخَيْرِوَيَأْمُرُونَبِالْمَعْرُوفِوَيَنْهَوْنَعَنِالْمُنكَرِوَأُوْلَئِكَهُمُالْمُفْلِحُونَ (آل عمران: ١٠٤(

    আর যেন তোমাদের মধ্যে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম। (সূরা আলেইমরান: ১০৪)

    অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেন:

    كُنتُمْخَيْرَأُمَّةٍأُخْرِجَتْلِلنَّاسِتَأْمُرُونَبِالْمَعْرُوفِوَتَنْهَوْنَعَنِالْمُنكَرِوَتُؤْمِنُونَبِاللَّهِوَلَوْآمَنَأَهْلُالْكِتَابِلَكَانَخَيْرًالَّهُممِّنْهُمُالْمُؤْمِنُونَوَأَكْثَرُهُمُالْفَاسِقُونَ)آل عمران: ١١٠(

    তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি, মানবজাতির (কল্যাণের) জন্য তোমাদের আবির্ভাব হয়েছে। তোমরা ন্যায়কার্যে আদেশ এবং অন্যায় কার্যে নিষেধ কর এবং আল্লাহতে বিশ্বাস কর। (সূরা আলেইমরান: ১১০)

    আল্লাহ তাবারকা ওয়া তাআলা আরও বলেন:

    وَالْمُؤْمِنُونَوَالْمُؤْمِنَاتُبَعْضُهُمْأَوْلِيَاءبَعْضٍيَأْمُرُونَبِالْمَعْرُوفِوَيَنْهَوْنَعَنِالْمُنكَرِوَيُقِيمُونَالصَّلاَةَوَيُؤْتُونَالزَّكَاةَوَيُطِيعُونَاللَّهَوَرَسُولَهُأُوْلَئِكَسَيَرْحَمُهُمُاللَّهُإِنَّاللَّهَعَزِيزٌحَكِيمٌ (التوبة: ٧١ (

    আর মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীরা একে অপরের বন্ধু, তারা ভাল কাজের আদেশ দেয় আর অন্যায় কাজ থেকে নিষেধ করে, আর তারা সালাত কায়েম করে, জাকাত প্রদান করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে। এদেরকে আল্লাহ শীঘ্রই দয়া করবেন, নিশ্চয় আল্লাহ পরক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। (সূরা তাওবা: ৭১)

    সূরা তাওবার ১১২ আয়াতে, সূরা হজ্জের ৪১ আয়াতে, সূরা লুকমানের ১৭ আয়াতে ও অন্যান্য স্থানেও উল্লেখ করা হয়েছে যে, আল্লাহর প্রকৃত মুমিন বান্দাদের অন্যতম বৈশিষ্ট হলো সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধ।

    এ দায়িত্বপালনকারী মুমিনকেই সর্বোত্তম বলে ঘোষণা করা হয়েছে পবিত্র কোরআনে।

    মহান আল্লাহ বলেন:

    وَمَنْأَحْسَنُقَوْلاًمِّمَّندَعَاإِلَىاللَّهِوَعَمِلَصَالِحًاوَقَالَإِنَّنِيمِنَالْمُسْلِمِينَ)فصلت: ٣٣(

    ঐ ব্যক্তি অপেক্ষা কথায় কে উত্তম যে আল্লাহর প্রতি মানুষকে আহবান করে, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি তো মুসলিমদের একজন। ( সূরা ফুসসিলাত: ৩৩)

    রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:

    الدِّيْنُ النَّصِيْحَةُ، قُلْنَا لِمَنْ قَالَ للهِ وَلِكِتَابِهِ وَلِرَسُولِهِ وَلِأئمَّةِ الْمُسْلِمِينَ وَعَامَّتهِمْ. (رواه مسلم)

    দীন হলো নসিহত। সাহাবিগণ বললেন, কার জন্য? বললেন, আল্লাহর জন্য, তাঁর কিতাবের জন্য, তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য, মুসলিমগণের নেতৃবর্গের জন্য এবং সাধারণ মুসলিমদের জন্য। (মুসলিম)

    রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ নসিহতের জন্য সাহাবিগণের বাইআত তথা প্রতিজ্ঞা গ্রহণ করতেন। বিভিন্ন হাদিসে জারির ইবনু আব্দুল্লাহ রা. মুগিরা ইবনু শুবা রা. প্রমুখ সাহাবি বলেন:

    بَايَعْتُ رَسُوْل اللهِ صلى الله عليه وسلَّمَ عَلى إقَامَةِ الصَّلاةِ وَإيْتَاءِ الزَّكَاةِ وَالنُّصْحِ لِكُلِّ مسْلِمٍ (رواه البخاري)

    আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট বাইয়াত বা প্রতিজ্ঞা করেছি, সালাত কায়েম, জাকাত প্রদান ও প্রত্যেক মুসলিমের নসিহত (কল্যাণ কামনা) করার উপর। (বোখারি)।

    এ অর্থে তিনি সৎকার্যে আদেশ ও অসৎকার্যে নিষেধের বাইয়াত গ্রহণ করতেন। উবাদাহ ইবনু সামিত ও অন্যান্য সাহাবি রা. বলেন:

    إنَّا بَايَعْنَاهُ عَلى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ ..وَعَلى الأمْرِ بِالْمَعْرُوفِ وَالنَّهيِ عَنِ المُنْكَرِ وَ عَلى أنْ نَقُولَ في اللهِ تَبَارَكَ وَتَعَالى وَلا نَخَافُ لَومَةَ لائِمٍ فيهِ (أحمد صحيح)

    আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতে বাইয়াত করি আনুগত্যের… এবং সৎকর্মে আদেশ ও অসৎকর্মে নিষেধের এবং এ কথার উপর যে, আমরা মহিমাময় আল্লাহর জন্য কথা বলব এবং সে বিষয়ে কোন নিন্দুকের নিন্দা বা গালি গালাজের তোয়াক্কা করব না। (আহমাদ, বিভিন্ন গ্রহণযোগ্য সনদে)।

    এ সমস্ত আয়াত ও হাদীসের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েই সকল যুগে ওলামায়ে কিরাম আপন দায়িত্ব পালনে সজাগ সতর্ক ছিলেন। অবশ্য সকল যুগে দাওয়াত ও তাবলীগের পদ্ধতি বা ধারা একই ছিল এমনটি নয়। যুগ চাহিদার ভিত্তিতে ওলামায়ে কিরাম কুরআন ও হাদীস বর্ণিত মূলনীতির আলোকে সমাজ ও জাতির জন্য ফলপ্রসু ও কল্যাণকর নতুন পন্থা ও পদ্ধতি উদ্ভাবন করে মানব জাতিকে রাহনুমায়ী করেছেন হিদায়েতের পথে। কখনো মক্তব-মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে। কখনো ওয়াজ ও নসীহতের মাধ্যমে। কখনো লিখনী ও বক্তৃতার মাধ্যমে। কখনো সহীহ হাদীস একত্র করা ও প্রচারের মাধ্যমে। কখনো খানকাহ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। দাওয়াত ও তাবলীগের এ সকল পন্থাই কুরআন হাদীস সমর্থিত। সম্প্রতিকালে দারুল উলুম দেওবন্দ ভারতের সূর্য সন্তান হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এর কর্তৃক উদ্ভাবিত “দাওয়াত ও তাবলীগ” নামক দ্বীন প্রচারে এ পদ্ধতিটি সে ধারারই একটি কাজ। ইসলাম প্রচার ও প্রসারে এটি একটি নিরব বিপ্লব ও বটে।

    তাবলীগ বিরোধী দু’টি বড় অভিযোগের জবাব

    হক বাতিলের সংঘাত মুখর এ পৃথিবীতে বাতিলের সাথে অহর্নিষ সংগ্রাম করেই ইসলামকে সম্মুখে অগ্রসর হতে হয়েছে সর্ব কালে। পরিণামে আ্ল্লাহ রাব্বুল আলামীন হককেই বিজিত করেছেন যুগে যুগে। আর বাতিলকে করেছেন নিশ্চিহ্ন করেছেন পরাভূত করে। তাবলীগ জামাআতের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি।

    বর্তমান পৃথিবীতে এমন কোন বাতিল ফিরক্বা নেই, যারা এ সঠিত পধে আহবানকারী তাবলীগ জামাআতের উপর আক্রমণাত্মক হামলা করেনি। বিশেষ করে লা-মাযহাবী তথা কথিত আহলে হাদীস সম্প্রদায়। তারাই তাবলীগ জামাআতের উপর সবচেয়ে বেশি আক্রমণাত্মক হামলা করছে এবং তাবলীগ সম্পর্কে সবচে’ বেশি মিথ্যা অপবাদ রটিয়ে চলছে। শুধু বিরোধিতা করেই ক্ষান্ত হয়নি এ ইংরেজ সৃষ্ট দলটি। সাধারণ মুসলমানদের দ্বীন প্রচারী জামাআত থেকে দূরে রাখতে বিভ্ন্নি প্রকার মিথ্যা ছল-চাতুরীর আশ্রয় নিচ্ছে ঘৃণ্য পদ্ধতিতে। আল্লাহ তায়ালা সাধারণ মুসলমানদের এ বাতিল দলের প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সহীহ বুঝ দান করুন। ওদের অভিযোগ করা দু’টি অভিযোগের জবাব নিচে বিধৃত হল-


    তাবলীগ জামাআত ইসলাম ধর্মে একটি নতুন বিদআত?

    তাবলীগ জামাআত কোন নতুন দল বা সংগঠনের নাম নয়, বরং নবী করীম সাঃ এর তিরোধানের পূর্ব থেকেই বিদায় হজ্বের পর থেকে ব্যাপক হারে সাহাবায়ে কিরাম রাঃ এবং রাসূল সাঃ এর মৃত্যুর পর থেকে নিয়ে প্রত্যেক যুগেই কমবেশি সম্মিলিত ও বিচ্ছ্ন্নিভাবে দাওয়াতের এ দায়িত্ব পালিত হয়ে আসছিল।

    হযরত ইলিয়াস রহঃ ব্যাপক আকারে ও সংগঠিতরূপে সেটির পুনঃজাগরণের চেষ্টা করেছেন মাত্র। প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানেরই যেমন কর্মধারা ও সূচি থাকে, তিনিও তেমনি এ জামাতের জন্য কিছু কর্মধারা তৈরী করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য প্রাথমিকভাবে অধিক উপকারী ও জরুরী বিষয় চিন্তা করে। পূর্ণ শরীয়তকে সামনে রেখে এর মাঝে কোন বিষয়গুলো প্রথমে আমলে আনতে পারলে পূর্ণ শরীয়তের উপর পাবন্দ হওয়া সহজ হয়ে যাবে তা চিন্তা করে একটি মূলনীতি নির্ধারণ করেছেন। যা কোনভাবেই শরীয়তের গন্ডির বাহির থেকে নয়। সেই সাথে শরয়ী কোন হুকুমকে অস্বিকার করে নয়।

    যেমন বর্তমান মাদরাসা শিক্ষা শরীয়তের মাঝে নতুন কোন সংযোজন নয়, বরং সাহাবায়ে কিরামের মাঝে আসহাবে সুফফার যে জামাআত সার্বক্ষণিক দ্বীন চর্চায় নিমগ্ন থাকতেন সেটাই ছিল সর্ব প্রথম মাদরাসা। যদিও বর্তমান মাদরাসা পদ্ধতি আর আসহাবে সুফফার মাদরাসার মাঝে পদ্ধতিগত পার্থক্য রয়েছে। মৌলিকত্বে কোন পার্থক্য নেই। সে সময় কোন সিলেবাস ছিল না। ছিল না কোন ক্লাসিক্যাল অবকাঠামো। ছিল না সার্টিফিকেট দেওয়ার পদ্ধতি। ছিল না বিধিবদ্ধ শিক্ষক ষ্টাফের কোন মূলনীতি। কিন্তু পরবর্তীতে আম ফায়দার জন্য এবং দ্বীন চর্চায় অধিক উপকার অর্জনের নিমিত্তে একটি একাডেমিক পদ্ধতি আবিস্কার করা হয়েছে। যে আবিস্কার কোন বিদআত নয় মর্মে সকল ওলামায়ে কিরাম একমত। তেমনি তাবলীগ জামাআতের বর্তমান সাংগঠনিক ভিত্তি হিসেবে কিছু মূলনীতি নির্ধারণও কোন নতুন বিষয় নয়, বা বিদআত নয়। কারণ মাদরাসা শিক্ষার বর্তমান পদ্ধতিকে যেমন আমরা সওয়াবের কাজ মনে করি না, কিন্তু ইলমী দ্বীন চর্চাকে জানি সওয়াবের কাজ। তেমনি তাবলীগ জামাআতের পদ্ধতিটা মূলত সওয়াবের কারণ নয়, বরং এর দ্বারা যে কাজটি আঞ্জাম দেয়া হয় তথা তাবলীগ সেটি হল সওয়াবের কাজ। এ দু’টিতে কোন পার্থক্য নেই। সুতরাং তাবলীগ জামাআতকে দ্বীন এর মাঝে নতুন সংযোজন বলে বিদআত সাব্যস্ত করাটা বিদআতের সংজ্ঞা ও দ্বীন সম্পর্কে চূড়ান্ত পর্যায়ের অজ্ঞতার পরিচায়ক। কারণ বিদআত বলা হয়

    عَنْعَائِشَةَرضىاللهعنهاقَالَتْقَالَرَسُولُاللَّهِ -صلىاللهعليهوسلم- «مَنْأَحْدَثَفِىأَمْرِنَاهَذَامَالَيْسَفِيهِفَهُوَرَدٌّ

    হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-আমাদের দ্বীনের মাঝে যে ব্যক্তি নতুন বিষয় আবিস্কার করে যা তাতে নেই তাহলে তা পরিত্যাজ্য। {সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৪৬০৮, সহীহ বুখারী, হাদিস নং-২৫৫০, সহীহ মুসলিম-৪৫৮৯}

    এই হাদিসে লক্ষ্য করুন কি কি শর্তে নব আবিস্কৃত বস্তুকে পরিত্যাজ্য বলেছেন নবীজী সাঃ।

    ১-সম্পূর্ণ নতুন বিষয়। যার কোন সামান্যতম প্রমাণ নবীযুগে বা সাহাবা যুগে নাই এমন বিষয় হতে হবে।

    ২-দ্বীনী বিষয় হতে হবে। সুতরাং দ্বীনী বিষয় ছাড়া যত নতুন বিষয়ই আবিস্কারই হোকনা কেন তা বিদআত নয়। যেমন বৈজ্ঞানিক আবিস্কার। নতুন নতুন আসবাব ইত্যাদী। এসব বিদআত নয়। কারণ এসব দ্বীনী বিষয় নয়। বরং বৈষয়িক বিষয়।

    ৩-দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার হতে হবে। দ্বীনের জন্য হলে সমস্যা নাই। কারণ দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার মানে হল এটা সওয়াবের কাজ। সুন্নাত, ওয়াজিব ইত্যাদী। আর দ্বীনের জন্য হলে সেটা মূলত সওয়াবের কাজ নয়, বরং সওয়াবের কাজের সহায়ক। যেমন মাদরাসা শিক্ষা একাডেমিক পদ্ধতি নববী যুগে ছিলনা। পরবর্তীতে আবিস্কার করা হয়েছে। এই একাডেমিক পদ্ধতিটি দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার নয়, বরং দ্বীনী কাজের জন্য সহায়ক হিসেবে আবিস্কার হয়েছে। অর্থাৎ দ্বীন শিখার সহায়ক। আর দ্বীন শিখাটা সওয়াবের কাজ। কিন্তু সিষ্টেমটা মূলত সওয়াবের কাজ নয় বরং সহায়ক। তেমনি তাবলীগের বর্তমান পদ্ধতিটি ইলিয়াস রহঃ আবিস্কার করেছেন দ্বীন প্রচারের সহায়ক হিসেবে। তথা দ্বীনের জন্য আবিস্কার। দ্বীন মাঝে আবিস্কার নয়। তাই এটি বিদআত হওয়ার কোন সুযোগই নেই।

    যারা বলেন এ পদ্ধতি বিদআত, তারা মূলত দ্বীন সম্পর্কে চূড়ান্ত অজ্ঞতার পরিচয় দেন এসব কথা বলে।

    তাবলীগ জামাআতের কাজ যেহেতু রাসূল সাঃ ও পরবর্তী সাহাবায়ে কিরামের প্রচার করা দ্বীন প্রচারেরই একটি সুসংহত রূপ মাত্র। তাই তাবলীগ জামাআতের কাজের সাথে সেসব ফযীলত শামিল হবে যা কুরআন সুন্নাহে বর্ণিত দ্বীন প্রচারের ফযীলত। যেমন দ্বীন শিক্ষার ফযীলত প্রাপ্ত হবে বর্তমান একাডেমিক পদ্ধতিতে পড়াশোনা করা মাদরাসা ছাত্ররা।


    তাবলীগ জামাআতের ছয় উসুলে পূর্ণ ইসলাম নেই

    এ অভিযোগটিও একটি অজ্ঞতার পরিচয়বাহী ও হিংসাত্মক অভিযোগ। যার কোন ভিত্তি নেই। তাবলীগের ছয় উসুলের মাঝে পূর্ণ ইসলাম আছে একথা কোন তাবলীগী ভাই বলেন নাকি? তারাতো সর্বদা একথার দাওয়াত দেন যে, ছয় উসূলের উপর চললে পূর্ণ দ্বীনের উপর চলা সহজ হয়। একথা কোন তাবলীগী ভাই বলেন না যে ছয় উসূলই পূর্ণ দ্বীন। সাথে সাথে তাবলীগ তথা দ্বীনের দাওয়াত শুধু একথার উপর দেয়া হয় না যে, শুধুমাত্র ছয় উসূল মানতে হবে, বরং দাওয়াত দেয়া হয় পূর্ণ শরীয়তের পাবন্দ হতে হবে। তাই নয় কি? সুতরাং এ দাবি করা যে, যেহেতু ছয় উসূলে পূর্ণ দ্বীন নেই, তাই তাবলীগী ভাইয়েরা অপূর্ণাঙ্গ দ্বীনের দিকে আহবান করে। কারণ ছয় উসুলের দাওয়াতের মাধ্যমে পূর্ণ দ্বীনের দিকেই আহবান করা হয়।

    যেমনটি আল্লাহ তায়ালা ছয়টি বিষয়ের অনুসরণ করলে বান্দা সফলকাম হয়ে যাবে মর্মে সূরায়ে মু’মিনূন এ ঘোষণা করেন-

    قَدْأَفْلَحَالْمُؤْمِنُونَ (1) الَّذِينَهُمْفِيصَلاتِهِمْخَاشِعُونَ (2) وَالَّذِينَهُمْعَنِاللَّغْوِمُعْرِضُونَ (3) وَالَّذِينَهُمْلِلزَّكَاةِفَاعِلُونَ (4) وَالَّذِينَهُمْلِفُرُوجِهِمْحَافِظُونَ (5) الى اخر-وَالَّذِينَهُمْلأَمَانَاتِهِمْوَعَهْدِهِمْرَاعُونَ (8) وَالَّذِينَهُمْعَلَىصَلَوَاتِهِمْيُحَافِظُونَ (9) أُوْلَئِكَهُمُالْوَارِثُونَ (10) الَّذِينَيَرِثُونَالْفِرْدَوْسَهُمْفِيهَاخَالِدُونَ (11)

    ১-নিশ্চয় সফলতা অর্জন করেছে মুমিনগণ। ২-যারা তাদের নামাযে আন্তরিকভাবে বিনীত। ৩-যারা অহেতুক বিষয় থেকে বিরত থাকে। ৪-যারা যাকাত সম্পাদনকারী। ৫-যারা নিজ লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করে। ৮-এবং যারা তাদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। ৯-এবং যারা নিজেদের নামাযের পরিপূর্ণ রক্ষাবেক্ষণ করে। ১০ এরাই হল সেই ওয়ারিশ। ১১-যারা জান্নাতুল ফিরদাউসের উত্তারাধিকার লাভ করবে। তারা তাতে সর্বদা থাকবে। {সূরা মুমিনুন-১-১১}

    এ আয়াতেসমূহে লক্ষ করুন-ছয়টি কাজ করলে আল্লাহ তায়ালা সফলকাম হওয়ার নিশ্চয়তা দিয়েছেন। সেই সাথে জান্নাতী হওয়ার ঘোষণেও দিয়েছেন। অথচ এ ছয় কাজে রোযার কথা নেই। নেই হজ্বের কথাও। তাহলে কি আল্লাহর বলা সফলকাম হওয়ার জন্য রোযা রাখার প্রয়োজন নেই? নেই হজ্ব ফরজ হলে হজ্ব আদায়েরও। এ দু’টি গুরত্বপূর্ণ ফরজ ছাড়াই কি ব্যক্তি জান্নাতী হয়ে যেতে পারে? কিভাবে?

    এর জবাব যেমন-এ ছয়টির মাঝেই পূর্ণ দ্বীন শামিল। তেমনি তাবলীগের ছয় উসূলের দাওয়াতের দ্বারাও পূর্ণ দ্বীনের উপর আমলের দিকেই আহবান করা হয়। যা কিছুতেই দ্বীনকে সীমাবদ্ধ করা নয়, যেমন আল্লাহ তায়ালা সীমাবদ্ধ করেন নি।

    আল্লাহ তায়ালা আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন।

    1. JishanJN24 Contributor says:
      ভাই আমি কিছু কথা বলবো। কিছু মনে করবেন না। ইসলামের শিক্ষার জন্য য়ে প্রাথমিক ধারনা দরকার তা মক্তব এর মাঝেই দেওয়া যায়। তা ছাড়া এমন অনেক লোক আছে যারা নিজের পরিবারকে সামলাইতে পারে না, বের হয়ে যায় অন্য জনকে বুঝায়তে। দেখেন আপনারাই বলেন আপনারা শিখার জন্যে আসেন। তাহলে আপনারা অই মানুষদেরকে কি কি শিক্ষা দেওয়ার জন্য আসেন?

      আমাদের প্রিয় নবী ও তার সাহাবীরা যে ভাবে তাবলীগ করতো আপনারা সেই ভাবে তাবলীগ করেন না। আপনারা রাতে থাকার জন্য মসজিদকে ব্যবহার করেন, বিধর্মীদের কাছে ইসলামের দাওয়াত না নিয়ে মুসলমানদের কাছে গিয়ে দাড়ি রাখা আর নামাজ পড়ার কথা বলেন, কিন্তু আপনারা বিধর্মীদের কাছে যেতে ভয় পান। তাদের কাছে যেতে ভয় করে তাহলে আপনারা কিসের দ্বীন প্রচার করেন?
      এবার যায় আপনার এলাকার মানুষদের কাছে… আচ্ছা আপনাদের এলাকা বা পার্শ্ববর্তি এলাকাতে একজন মুসলমান কি বেনামাজি নাই?? আপনারা কি তাদেরকে হেদায়াত করতে পেরেছেন??

      আমরা তাবলীগ মানি কিন্তু আপনার যে পিকনিক করেন সেই পিকনিক আমরা মানি না। তাবলীগ যদি করতেই হয়, তাহলে তাদের মতোই করুন।

      আপনারা বলেন মসজিদে থাকার নিয়ম আছে, কি নিয়ম? নফল এতেকাফ।

      এতেকাফের নিয়ম কি কি? এতেকাফ থাকাকালীন কি কি করা যায়? আমি যদি এতেকাফে থাকি তাহলে মোবাইল ব্যবহার করতে পারব? অনলাইনে ডুকে বন্ধুদের মাঝে পোস্ট করতে পারবো? এক আমির কে অন্য আমিরকে বলতে পারব ৫দিন আগে ট্রেইনের টিকেট কেটে আনতে? রোজা না রেখে এতেকাফ হয়?

      আপনি আগে আপনার হুজুর কে এই প্রশ্ন গুল করেন, তারপর আপনি জবাব দিয়েন, হ্যা আপনারা যদি আপনাদের এই পিকনিক টাইপের জিনিস গুলো দলিল দিয়ে বুঝাতে পারেন আমরাও আনাদের সাথে যাবো। আর যদি আপনারা না পারেন তবে কি করবেন নিজের মুখেই বলবেন।। (জাল দলিল দিয়ে ১৯-২২দিয়ে বুঝালে হবে না)

  34. MD Mizan Author says:
    অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      আলহামদুলিল্লাহ Md Mizan ভাই
    2. MD Mizan Author says:
      আমি নিজেও তাবলীগ করি @মুফতি ভাই
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      সকল প্রশংসা আল্লাহ তা’য়ালার জন্য।
  35. JishanJN24 Contributor says:
    মুফতি ভাই আমি কিছু কথা বলবো। কিছু মনে করবেন না। ইসলামের শিক্ষার জন্য য়ে প্রাথমিক ধারনা দরকার তা মক্তব এর মাঝেই দেওয়া যায়। তা ছাড়া এমন অনেক লোক আছে যারা নিজের পরিবারকে সামলাইতে পারে না, বের হয়ে যায় অন্য জনকে বুঝায়তে। দেখেন আপনারাই বলেন আপনারা শিখার জন্যে আসেন। তাহলে আপনারা অই মানুষদেরকে কি কি শিক্ষা দেওয়ার জন্য আসেন?

    আমাদের প্রিয় নবী ও তার সাহাবীরা যে ভাবে তাবলীগ করতো আপনারা সেই ভাবে তাবলীগ করেন না। আপনারা রাতে থাকার জন্য মসজিদকে ব্যবহার করেন, বিধর্মীদের কাছে ইসলামের দাওয়াত না নিয়ে মুসলমানদের কাছে গিয়ে দাড়ি রাখা আর নামাজ পড়ার কথা বলেন, কিন্তু আপনারা বিধর্মীদের কাছে যেতে ভয় পান। তাদের কাছে যেতে ভয় করে তাহলে আপনারা কিসের দ্বীন প্রচার করেন?
    এবার যায় আপনার এলাকার মানুষদের কাছে… আচ্ছা আপনাদের এলাকা বা পার্শ্ববর্তি এলাকাতে একজন মুসলমান কি বেনামাজি নাই?? আপনারা কি তাদেরকে হেদায়াত করতে পেরেছেন??

    আমরা তাবলীগ মানি কিন্তু আপনার যে পিকনিক করেন সেই পিকনিক আমরা মানি না। তাবলীগ যদি করতেই হয়, তাহলে তাদের মতোই করুন।

    আপনারা বলেন মসজিদে থাকার নিয়ম আছে, কি নিয়ম? নফল এতেকাফ।

    এতেকাফের নিয়ম কি কি? এতেকাফ থাকাকালীন কি কি করা যায়? আমি যদি এতেকাফে থাকি তাহলে মোবাইল ব্যবহার করতে পারব? অনলাইনে ডুকে বন্ধুদের মাঝে পোস্ট করতে পারবো? এক আমির কে অন্য আমিরকে বলতে পারব ৫দিন আগে ট্রেইনের টিকেট কেটে আনতে? রোজা না রেখে এতেকাফ হয়?

    আপনি আগে আপনার হুজুর কে এই প্রশ্ন গুল করেন, তারপর আপনি জবাব দিয়েন, হ্যা আপনারা যদি আপনাদের এই পিকনিক টাইপের জিনিস গুলো দলিল দিয়ে বুঝাতে পারেন আমরাও আনাদের সাথে যাবো। আর যদি আপনারা না পারেন তবে কি করবেন নিজের মুখেই বলবেন।। (জাল দলিল দিয়ে ১৯-২২দিয়ে বুঝালে হবে না)

    1. মুফতি Author Post Creator says:
      Jishan vai কি আর বলবো!!!
      আমার কমেন্টগুলা কি পড়ছেন!!? নাকি ফাও ফাও প্যাচাল পারতেছেন?

      সারাদিন ধইরা যে প্যাঁচাল পারতেছি এখনো ওই একি প্যাঁচাল।

      শেষবারের মতো এই লিখাটুকু পইড়া নেন। তার পরও সন্দেহ থাকলে ১২০ দিনের জন্য নিজের জান, মাল, সময় নিয়ে তাবলিগে বের হন। এতে আপনার যদি কোনো গুনাহ হয় তবে সেই গুণাহের জন্য হাশরের ময়দানে আমাকে দায়ী সাব্যস্ত কইরেন। আমি সব মাথা পেতে নিবো ইনশাআল্লহ…okkk???
      ♥ ♦♦♦♥

      কুরআন হাদীসের দৃষ্টিতে তাবলীগ
      তাবলীগ মুসলিম মিল্লাতের অতি পরিচিত একটি শব্দ। যার অর্থ প্রচার ও প্রসার। কিয়ামত পর্যন্ত আগত সকল বিশ্ব মানবের নিকট দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছাবার যে গুরু দায়িত্ব মুহাম্মদ সাঃ কর্তৃক সকল উম্মতে মুহাম্মদীর উপর অর্পিত হয়েছে, পরিভাষায় সেটাকেই তাবলীগ বলে।
      মূলত রাসূল সাঃ বিশ্ব মানুষের কাছে দ্বীনের এ দাওয়াত পৌঁছাবার ও প্রচার-প্রসারের মহান দায়িত্ব নিয়েই পৃথিবীতে আগমণ করেছিলেন। যেমন আগমণ করেছিলেন রাসূল সাঃ এর পূর্বে ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবী ও রাসূল। রাসূল সাঃ কে তাবলীগ করার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন-
      { يَاأَيُّهَاالرَّسُولُبَلِّغْمَآأُنزِلَإِلَيْكَمِنرَّبِّكَوَإِنلَّمْتَفْعَلْفَمَابَلَّغْتَرِسَالَتَهُ [المائدة:67]
      হে রাসূল! আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আপনার উপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তা আপনি প্রচার করুন। যদি আপনি তা না করেন তাহলে আপনিআল্লাহর বার্তা প্রচার করলেন না। (সূরা মায়েদা : ৬৭)
      রাসূল সাঃ হলেন সর্বশেষ নবী। তার পর পৃথিবীতে আর কোন নবী আসবে না। তাই বিদায় হজ্বের সময় রাসূল সাঃ বজ্র কণ্ঠের ঘোষণা فليبلغ الشاهد الغائبতথা “পস্থিত লোকেরা যেন দ্বীনের এ দাওয়াত অনুপস্থিত লোকদের কাছে পৌছে দেয়” এর মাধ্যমে সমস্ত উম্মতে মুহাম্মদীই তাবলীগ তথা দ্বীন প্রচারের ব্যাপারে দায়িত্বশীল হয়ে যায়। যে ব্যক্তি দ্বীন সম্পর্কে যা জানে তা’ই অন্যের কাছে পৌছে দেয়ার দায়িত্বশীল করে রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন-আমার পক্ষ থেকে একটি বাণী হলেও [মানুষের কাছে] পৌঁছে দাও। {তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-৫৫৭০, সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩২৭৪, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬২৫৬, সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৬৯}
      সাহাবায়ে কিরাম রাসূল সাঃ এর উক্ত নির্দেশের বাস্তবায়ন ঘটিয়েছেন যথাযথভাবে। পরবর্তীতে সর্বযুগেই উলামায়ে উম্মত “ওলামায়ে কিরামই হলেন নবীদের ওয়ারিস” হাদীসের সফল বাস্তবায়নের জন্য জীবন বাজী রেখে সংগ্রাম করেছেন।
      উল্লেখিত আয়াত ও হাদীস ছাড়াও অসংখ্য আয়াত ও হাদীসে তাবলীগ তথা দ্বীন প্রচার ও প্রসারের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে।
      আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন:
      ادْعُإِلِىسَبِيلِرَبِّكَبِالْحِكْمَةِوَالْمَوْعِظَةِالْحَسَنَةِوَجَادِلْهُمبِالَّتِيهِيَأَحْسَنُ (النحل: ١٢٥(
      আপনি আপনার প্রতিপালকের দিকে আহবান করুন হিকমত বা প্রজ্ঞা দ্বারা এবং সুন্দর ওয়াজ-উপদেশ দ্বারা এবং তাদের সাথে উৎকৃষ্টতর পদ্ধতিতে আলোচনা-বিতর্ক করুন।(সূরা নাহল: ১২৫)
      অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেন
      وَلْتَكُنمِّنكُمْأُمَّةٌيَدْعُونَإِلَىالْخَيْرِوَيَأْمُرُونَبِالْمَعْرُوفِوَيَنْهَوْنَعَنِالْمُنكَرِوَأُوْلَئِكَهُمُالْمُفْلِحُونَ (آل عمران: ١٠٤(
      আর যেন তোমাদের মধ্যে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম। (সূরা আলেইমরান: ১০৪)
      অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেন:
      كُنتُمْخَيْرَأُمَّةٍأُخْرِجَتْلِلنَّاسِتَأْمُرُونَبِالْمَعْرُوفِوَتَنْهَوْنَعَنِالْمُنكَرِوَتُؤْمِنُونَبِاللَّهِوَلَوْآمَنَأَهْلُالْكِتَابِلَكَانَخَيْرًالَّهُممِّنْهُمُالْمُؤْمِنُونَوَأَكْثَرُهُمُالْفَاسِقُونَ)آل عمران: ١١٠(
      তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি, মানবজাতির (কল্যাণের) জন্য তোমাদের আবির্ভাব হয়েছে। তোমরা ন্যায়কার্যে আদেশ এবং অন্যায় কার্যে নিষেধ কর এবং আল্লাহতে বিশ্বাস কর। (সূরা আলেইমরান: ১১০)
      আল্লাহ তাবারকা ওয়া তাআলা আরও বলেন:
      وَالْمُؤْمِنُونَوَالْمُؤْمِنَاتُبَعْضُهُمْأَوْلِيَاءبَعْضٍيَأْمُرُونَبِالْمَعْرُوفِوَيَنْهَوْنَعَنِالْمُنكَرِوَيُقِيمُونَالصَّلاَةَوَيُؤْتُونَالزَّكَاةَوَيُطِيعُونَاللَّهَوَرَسُولَهُأُوْلَئِكَسَيَرْحَمُهُمُاللَّهُإِنَّاللَّهَعَزِيزٌحَكِيمٌ (التوبة: ٧١ (
      আর মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীরা একে অপরের বন্ধু, তারা ভাল কাজের আদেশ দেয় আর অন্যায় কাজ থেকে নিষেধ করে, আর তারা সালাত কায়েম করে, জাকাত প্রদান করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে। এদেরকে আল্লাহ শীঘ্রই দয়া করবেন, নিশ্চয় আল্লাহ পরক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। (সূরা তাওবা: ৭১)
      সূরা তাওবার ১১২ আয়াতে, সূরা হজ্জের ৪১ আয়াতে, সূরা লুকমানের ১৭ আয়াতে ও অন্যান্য স্থানেও উল্লেখ করা হয়েছে যে, আল্লাহর প্রকৃত মুমিন বান্দাদের অন্যতম বৈশিষ্ট হলো সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধ।
      এ দায়িত্বপালনকারী মুমিনকেই সর্বোত্তম বলে ঘোষণা করা হয়েছে পবিত্র কোরআনে।
      মহান আল্লাহ বলেন:
      وَمَنْأَحْسَنُقَوْلاًمِّمَّندَعَاإِلَىاللَّهِوَعَمِلَصَالِحًاوَقَالَإِنَّنِيمِنَالْمُسْلِمِينَ)فصلت: ٣٣(
      ঐ ব্যক্তি অপেক্ষা কথায় কে উত্তম যে আল্লাহর প্রতি মানুষকে আহবান করে, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি তো মুসলিমদের একজন। ( সূরা ফুসসিলাত: ৩৩)
      রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
      الدِّيْنُ النَّصِيْحَةُ، قُلْنَا لِمَنْ قَالَ للهِ وَلِكِتَابِهِ وَلِرَسُولِهِ وَلِأئمَّةِ الْمُسْلِمِينَ وَعَامَّتهِمْ. (رواه مسلم)
      দীন হলো নসিহত। সাহাবিগণ বললেন, কার জন্য? বললেন, আল্লাহর জন্য, তাঁর কিতাবের জন্য, তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য, মুসলিমগণের নেতৃবর্গের জন্য এবং সাধারণ মুসলিমদের জন্য। (মুসলিম)
      রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ নসিহতের জন্য সাহাবিগণের বাইআত তথা প্রতিজ্ঞা গ্রহণ করতেন। বিভিন্ন হাদিসে জারির ইবনু আব্দুল্লাহ রা. মুগিরা ইবনু শুবা রা. প্রমুখ সাহাবি বলেন:
      بَايَعْتُ رَسُوْل اللهِ صلى الله عليه وسلَّمَ عَلى إقَامَةِ الصَّلاةِ وَإيْتَاءِ الزَّكَاةِ وَالنُّصْحِ لِكُلِّ مسْلِمٍ (رواه البخاري)
      আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট বাইয়াত বা প্রতিজ্ঞা করেছি, সালাত কায়েম, জাকাত প্রদান ও প্রত্যেক মুসলিমের নসিহত (কল্যাণ কামনা) করার উপর। (বোখারি)।
      এ অর্থে তিনি সৎকার্যে আদেশ ও অসৎকার্যে নিষেধের বাইয়াত গ্রহণ করতেন। উবাদাহ ইবনু সামিত ও অন্যান্য সাহাবি রা. বলেন:
      إنَّا بَايَعْنَاهُ عَلى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ ..وَعَلى الأمْرِ بِالْمَعْرُوفِ وَالنَّهيِ عَنِ المُنْكَرِ وَ عَلى أنْ نَقُولَ في اللهِ تَبَارَكَ وَتَعَالى وَلا نَخَافُ لَومَةَ لائِمٍ فيهِ (أحمد صحيح)
      আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতে বাইয়াত করি আনুগত্যের… এবং সৎকর্মে আদেশ ও অসৎকর্মে নিষেধের এবং এ কথার উপর যে, আমরা মহিমাময় আল্লাহর জন্য কথা বলব এবং সে বিষয়ে কোন নিন্দুকের নিন্দা বা গালি গালাজের তোয়াক্কা করব না। (আহমাদ, বিভিন্ন গ্রহণযোগ্য সনদে)।
      এ সমস্ত আয়াত ও হাদীসের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েই সকল যুগে ওলামায়ে কিরাম আপন দায়িত্ব পালনে সজাগ সতর্ক ছিলেন। অবশ্য সকল যুগে দাওয়াত ও তাবলীগের পদ্ধতি বা ধারা একই ছিল এমনটি নয়। যুগ চাহিদার ভিত্তিতে ওলামায়ে কিরাম কুরআন ও হাদীস বর্ণিত মূলনীতির আলোকে সমাজ ও জাতির জন্য ফলপ্রসু ও কল্যাণকর নতুন পন্থা ও পদ্ধতি উদ্ভাবন করে মানব জাতিকে রাহনুমায়ী করেছেন হিদায়েতের পথে। কখনো মক্তব-মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে। কখনো ওয়াজ ও নসীহতের মাধ্যমে। কখনো লিখনী ও বক্তৃতার মাধ্যমে। কখনো সহীহ হাদীস একত্র করা ও প্রচারের মাধ্যমে। কখনো খানকাহ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। দাওয়াত ও তাবলীগের এ সকল পন্থাই কুরআন হাদীস সমর্থিত। সম্প্রতিকালে দারুল উলুম দেওবন্দ ভারতের সূর্য সন্তান হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এর কর্তৃক উদ্ভাবিত “দাওয়াত ও তাবলীগ” নামক দ্বীন প্রচারে এ পদ্ধতিটি সে ধারারই একটি কাজ। ইসলাম প্রচার ও প্রসারে এটি একটি নিরব বিপ্লব ও বটে।

      তাবলীগ বিরোধী দু’টি বড় অভিযোগের জবাব
      হক বাতিলের সংঘাত মুখর এ পৃথিবীতে বাতিলের সাথে অহর্নিষ সংগ্রাম করেই ইসলামকে সম্মুখে অগ্রসর হতে হয়েছে সর্ব কালে। পরিণামে আ্ল্লাহ রাব্বুল আলামীন হককেই বিজিত করেছেন যুগে যুগে। আর বাতিলকে করেছেন নিশ্চিহ্ন করেছেন পরাভূত করে। তাবলীগ জামাআতের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি।
      বর্তমান পৃথিবীতে এমন কোন বাতিল ফিরক্বা নেই, যারা এ সঠিত পধে আহবানকারী তাবলীগ জামাআতের উপর আক্রমণাত্মক হামলা করেনি। বিশেষ করে লা-মাযহাবী তথা কথিত আহলে হাদীস সম্প্রদায়। তারাই তাবলীগ জামাআতের উপর সবচেয়ে বেশি আক্রমণাত্মক হামলা করছে এবং তাবলীগ সম্পর্কে সবচে’ বেশি মিথ্যা অপবাদ রটিয়ে চলছে। শুধু বিরোধিতা করেই ক্ষান্ত হয়নি এ ইংরেজ সৃষ্ট দলটি। সাধারণ মুসলমানদের দ্বীন প্রচারী জামাআত থেকে দূরে রাখতে বিভ্ন্নি প্রকার মিথ্যা ছল-চাতুরীর আশ্রয় নিচ্ছে ঘৃণ্য পদ্ধতিতে। আল্লাহ তায়ালা সাধারণ মুসলমানদের এ বাতিল দলের প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সহীহ বুঝ দান করুন। ওদের অভিযোগ করা দু’টি অভিযোগের জবাব নিচে বিধৃত হল-

      তাবলীগ জামাআত ইসলাম ধর্মে একটি নতুন বিদআত?
      তাবলীগ জামাআত কোন নতুন দল বা সংগঠনের নাম নয়, বরং নবী করীম সাঃ এর তিরোধানের পূর্ব থেকেই বিদায় হজ্বের পর থেকে ব্যাপক হারে সাহাবায়ে কিরাম রাঃ এবং রাসূল সাঃ এর মৃত্যুর পর থেকে নিয়ে প্রত্যেক যুগেই কমবেশি সম্মিলিত ও বিচ্ছ্ন্নিভাবে দাওয়াতের এ দায়িত্ব পালিত হয়ে আসছিল।
      হযরত ইলিয়াস রহঃ ব্যাপক আকারে ও সংগঠিতরূপে সেটির পুনঃজাগরণের চেষ্টা করেছেন মাত্র। প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানেরই যেমন কর্মধারা ও সূচি থাকে, তিনিও তেমনি এ জামাতের জন্য কিছু কর্মধারা তৈরী করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য প্রাথমিকভাবে অধিক উপকারী ও জরুরী বিষয় চিন্তা করে। পূর্ণ শরীয়তকে সামনে রেখে এর মাঝে কোন বিষয়গুলো প্রথমে আমলে আনতে পারলে পূর্ণ শরীয়তের উপর পাবন্দ হওয়া সহজ হয়ে যাবে তা চিন্তা করে একটি মূলনীতি নির্ধারণ করেছেন। যা কোনভাবেই শরীয়তের গন্ডির বাহির থেকে নয়। সেই সাথে শরয়ী কোন হুকুমকে অস্বিকার করে নয়।
      যেমন বর্তমান মাদরাসা শিক্ষা শরীয়তের মাঝে নতুন কোন সংযোজন নয়, বরং সাহাবায়ে কিরামের মাঝে আসহাবে সুফফার যে জামাআত সার্বক্ষণিক দ্বীন চর্চায় নিমগ্ন থাকতেন সেটাই ছিল সর্ব প্রথম মাদরাসা। যদিও বর্তমান মাদরাসা পদ্ধতি আর আসহাবে সুফফার মাদরাসার মাঝে পদ্ধতিগত পার্থক্য রয়েছে। মৌলিকত্বে কোন পার্থক্য নেই। সে সময় কোন সিলেবাস ছিল না। ছিল না কোন ক্লাসিক্যাল অবকাঠামো। ছিল না সার্টিফিকেট দেওয়ার পদ্ধতি। ছিল না বিধিবদ্ধ শিক্ষক ষ্টাফের কোন মূলনীতি। কিন্তু পরবর্তীতে আম ফায়দার জন্য এবং দ্বীন চর্চায় অধিক উপকার অর্জনের নিমিত্তে একটি একাডেমিক পদ্ধতি আবিস্কার করা হয়েছে। যে আবিস্কার কোন বিদআত নয় মর্মে সকল ওলামায়ে কিরাম একমত। তেমনি তাবলীগ জামাআতের বর্তমান সাংগঠনিক ভিত্তি হিসেবে কিছু মূলনীতি নির্ধারণও কোন নতুন বিষয় নয়, বা বিদআত নয়। কারণ মাদরাসা শিক্ষার বর্তমান পদ্ধতিকে যেমন আমরা সওয়াবের কাজ মনে করি না, কিন্তু ইলমী দ্বীন চর্চাকে জানি সওয়াবের কাজ। তেমনি তাবলীগ জামাআতের পদ্ধতিটা মূলত সওয়াবের কারণ নয়, বরং এর দ্বারা যে কাজটি আঞ্জাম দেয়া হয় তথা তাবলীগ সেটি হল সওয়াবের কাজ। এ দু’টিতে কোন পার্থক্য নেই। সুতরাং তাবলীগ জামাআতকে দ্বীন এর মাঝে নতুন সংযোজন বলে বিদআত সাব্যস্ত করাটা বিদআতের সংজ্ঞা ও দ্বীন সম্পর্কে চূড়ান্ত পর্যায়ের অজ্ঞতার পরিচায়ক। কারণ বিদআত বলা হয়
      عَنْعَائِشَةَرضىاللهعنهاقَالَتْقَالَرَسُولُاللَّهِ -صلىاللهعليهوسلم- «مَنْأَحْدَثَفِىأَمْرِنَاهَذَامَالَيْسَفِيهِفَهُوَرَدٌّ
      হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-আমাদের দ্বীনের মাঝে যে ব্যক্তি নতুন বিষয় আবিস্কার করে যা তাতে নেই তাহলে তা পরিত্যাজ্য। {সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৪৬০৮, সহীহ বুখারী, হাদিস নং-২৫৫০, সহীহ মুসলিম-৪৫৮৯}
      এই হাদিসে লক্ষ্য করুন কি কি শর্তে নব আবিস্কৃত বস্তুকে পরিত্যাজ্য বলেছেন নবীজী সাঃ।
      ১-সম্পূর্ণ নতুন বিষয়। যার কোন সামান্যতম প্রমাণ নবীযুগে বা সাহাবা যুগে নাই এমন বিষয় হতে হবে।
      ২-দ্বীনী বিষয় হতে হবে। সুতরাং দ্বীনী বিষয় ছাড়া যত নতুন বিষয়ই আবিস্কারই হোকনা কেন তা বিদআত নয়। যেমন বৈজ্ঞানিক আবিস্কার। নতুন নতুন আসবাব ইত্যাদী। এসব বিদআত নয়। কারণ এসব দ্বীনী বিষয় নয়। বরং বৈষয়িক বিষয়।
      ৩-দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার হতে হবে। দ্বীনের জন্য হলে সমস্যা নাই। কারণ দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার মানে হল এটা সওয়াবের কাজ। সুন্নাত, ওয়াজিব ইত্যাদী। আর দ্বীনের জন্য হলে সেটা মূলত সওয়াবের কাজ নয়, বরং সওয়াবের কাজের সহায়ক। যেমন মাদরাসা শিক্ষা একাডেমিক পদ্ধতি নববী যুগে ছিলনা। পরবর্তীতে আবিস্কার করা হয়েছে। এই একাডেমিক পদ্ধতিটি দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার নয়, বরং দ্বীনী কাজের জন্য সহায়ক হিসেবে আবিস্কার হয়েছে। অর্থাৎ দ্বীন শিখার সহায়ক। আর দ্বীন শিখাটা সওয়াবের কাজ। কিন্তু সিষ্টেমটা মূলত সওয়াবের কাজ নয় বরং সহায়ক। তেমনি তাবলীগের বর্তমান পদ্ধতিটি ইলিয়াস রহঃ আবিস্কার করেছেন দ্বীন প্রচারের সহায়ক হিসেবে। তথা দ্বীনের জন্য আবিস্কার। দ্বীন মাঝে আবিস্কার নয়। তাই এটি বিদআত হওয়ার কোন সুযোগই নেই।
      যারা বলেন এ পদ্ধতি বিদআত, তারা মূলত দ্বীন সম্পর্কে চূড়ান্ত অজ্ঞতার পরিচয় দেন এসব কথা বলে।
      তাবলীগ জামাআতের কাজ যেহেতু রাসূল সাঃ ও পরবর্তী সাহাবায়ে কিরামের প্রচার করা দ্বীন প্রচারেরই একটি সুসংহত রূপ মাত্র। তাই তাবলীগ জামাআতের কাজের সাথে সেসব ফযীলত শামিল হবে যা কুরআন সুন্নাহে বর্ণিত দ্বীন প্রচারের ফযীলত। যেমন দ্বীন শিক্ষার ফযীলত প্রাপ্ত হবে বর্তমান একাডেমিক পদ্ধতিতে পড়াশোনা করা মাদরাসা ছাত্ররা।

      তাবলীগ জামাআতের ছয় উসুলে পূর্ণ ইসলাম নেই
      এ অভিযোগটিও একটি অজ্ঞতার পরিচয়বাহী ও হিংসাত্মক অভিযোগ। যার কোন ভিত্তি নেই। তাবলীগের ছয় উসুলের মাঝে পূর্ণ ইসলাম আছে একথা কোন তাবলীগী ভাই বলেন নাকি? তারাতো সর্বদা একথার দাওয়াত দেন যে, ছয় উসূলের উপর চললে পূর্ণ দ্বীনের উপর চলা সহজ হয়। একথা কোন তাবলীগী ভাই বলেন না যে ছয় উসূলই পূর্ণ দ্বীন। সাথে সাথে তাবলীগ তথা দ্বীনের দাওয়াত শুধু একথার উপর দেয়া হয় না যে, শুধুমাত্র ছয় উসূল মানতে হবে, বরং দাওয়াত দেয়া হয় পূর্ণ শরীয়তের পাবন্দ হতে হবে। তাই নয় কি? সুতরাং এ দাবি করা যে, যেহেতু ছয় উসূলে পূর্ণ দ্বীন নেই, তাই তাবলীগী ভাইয়েরা অপূর্ণাঙ্গ দ্বীনের দিকে আহবান করে। কারণ ছয় উসুলের দাওয়াতের মাধ্যমে পূর্ণ দ্বীনের দিকেই আহবান করা হয়।
      যেমনটি আল্লাহ তায়ালা ছয়টি বিষয়ের অনুসরণ করলে বান্দা সফলকাম হয়ে যাবে মর্মে সূরায়ে মু’মিনূন এ ঘোষণা করেন-
      قَدْأَفْلَحَالْمُؤْمِنُونَ (1) الَّذِينَهُمْفِيصَلاتِهِمْخَاشِعُونَ (2) وَالَّذِينَهُمْعَنِاللَّغْوِمُعْرِضُونَ (3) وَالَّذِينَهُمْلِلزَّكَاةِفَاعِلُونَ (4) وَالَّذِينَهُمْلِفُرُوجِهِمْحَافِظُونَ (5) الى اخر-وَالَّذِينَهُمْلأَمَانَاتِهِمْوَعَهْدِهِمْرَاعُونَ (8) وَالَّذِينَهُمْعَلَىصَلَوَاتِهِمْيُحَافِظُونَ (9) أُوْلَئِكَهُمُالْوَارِثُونَ (10) الَّذِينَيَرِثُونَالْفِرْدَوْسَهُمْفِيهَاخَالِدُونَ (11)

      ১-নিশ্চয় সফলতা অর্জন করেছে মুমিনগণ। ২-যারা তাদের নামাযে আন্তরিকভাবে বিনীত। ৩-যারা অহেতুক বিষয় থেকে বিরত থাকে। ৪-যারা যাকাত সম্পাদনকারী। ৫-যারা নিজ লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করে। ৮-এবং যারা তাদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। ৯-এবং যারা নিজেদের নামাযের পরিপূর্ণ রক্ষাবেক্ষণ করে। ১০ এরাই হল সেই ওয়ারিশ। ১১-যারা জান্নাতুল ফিরদাউসের উত্তারাধিকার লাভ করবে। তারা তাতে সর্বদা থাকবে। {সূরা মুমিনুন-১-১১}
      এ আয়াতেসমূহে লক্ষ করুন-ছয়টি কাজ করলে আল্লাহ তায়ালা সফলকাম হওয়ার নিশ্চয়তা দিয়েছেন। সেই সাথে জান্নাতী হওয়ার ঘোষণেও দিয়েছেন। অথচ এ ছয় কাজে রোযার কথা নেই। নেই হজ্বের কথাও। তাহলে কি আল্লাহর বলা সফলকাম হওয়ার জন্য রোযা রাখার প্রয়োজন নেই? নেই হজ্ব ফরজ হলে হজ্ব আদায়েরও। এ দু’টি গুরত্বপূর্ণ ফরজ ছাড়াই কি ব্যক্তি জান্নাতী হয়ে যেতে পারে? কিভাবে?
      এর জবাব যেমন-এ ছয়টির মাঝেই পূর্ণ দ্বীন শামিল। তেমনি তাবলীগের ছয় উসূলের দাওয়াতের দ্বারাও পূর্ণ দ্বীনের উপর আমলের দিকেই আহবান করা হয়। যা কিছুতেই দ্বীনকে সীমাবদ্ধ করা নয়, যেমন আল্লাহ তায়ালা সীমাবদ্ধ করেন নি।
      আল্লাহ তায়ালা আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন।

    2. JishanJN24 Contributor says:
      আমি আপনাকে যা যা জিজ্ঞেসা করলাম আপনি তার উত্তর দিলেন না। আমি বলি এক কথা আর আপনি বলেন অন্য কথা। আমার কথা গুলার জবাব দেন।
    3. মুফতি Author Post Creator says:
      একটা একটা করে প্রশ্ন বলেন।
      ১ নং প্রশ্ন কি?
    4. JishanJN24 Contributor says:
      ইসলামের শিক্ষার জন্য য়ে প্রাথমিক ধারনা দরকার তা মক্তব এর মাঝেই দেওয়া যায়। আপনারাই বলেন আপনারা শিখার জন্যে আসেন।

      ১. তাহলে আপনারা কি শিখেন আর মানুষ দেরকে কি শিখানোর জন্য এতো দূর থেকে ছুটে আসেন?

    5. মুফতি Author Post Creator says:
      আমি মকতবে পড়ি নাই যে ভাই… সাহাবী (রাঃ)দের জামানায় মকতব ছিলো না।
      তাই উনাদের মতো আমিও মসজিদে এসে ঈমান শিখি। যাতে এলেম সহ সব-ই আছে
    6. JishanJN24 Contributor says:
      তাবলীগ কি দ্বীন প্রচারের জন্য নাকি শিক্ষার জন্য? আপনারা তাবলীগ করেন না শিক্ষা সফর করেন।
    7. মুফতি Author Post Creator says:
      রোজা না রেখে এতেকাফ হয় কি না তা অনেক আগেই উপরে লিখছি ভাই।
  36. Akondo Subscriber says:
    এস্তেদারাজ কি জিনিস জানেন? এস্তেদারাজ হচ্ছে শয়তানের ওয়াসওয়াসা দ্বারা কোনো মানুষের দুঃস্বপ্নে অথবা আত্মিকভাবে তৈরি বিভ্রান্তি। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভিতর তিন প্রকারের স্বপ্নের কথা বলা হয়েছে, যার একটি হচ্ছে শয়তান দ্বারা দৃশ্যমান। এটাই হচ্ছে এস্তেদারাজ। তাবলীগের প্রতিষ্ঠাতা মৌলবী ইলিয়াস মেওয়াতীর মালফুজাত থেকে সম্পূর্ণ বিষয়টা আমি উপস্থাপন করছি, একটু মন দিয়ে পড়ুন: তাবলীগ প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়াস এ প্রসঙ্গে নিজেই বলেছে, “আমি আমার উপর এস্তেদারাজের ভয় করিতেছি।” (মালফুজাত এর ৬৫নং মালফুজ, প্রকাশনা: তাবলীগ ফাউন্ডেশন, ৫০ বাংলাবাজার, ঢাকা ১১০০) দেখুন ইলিয়াস কিন্তু নিজেই বলেছে যে, তার উপর এস্তেদারাজের ভয় ছিলো। অর্থাৎ সে কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছিলো মনগড়া যে তাবলীগ সে আবিষ্কার করেছে সেটা হচ্ছে এস্তেদারাজ। কারণ সেটা ইলিয়াস পেয়েছিলো স্বপ্নের ভিতরে। এ প্রসঙ্গে ইলিয়াস নিজেই বলেছে- “এই তাবলীগের তরীক্বা স্বপ্নের মাধ্যমেই আমার উপর খোলা হইয়াছে।” (মালফুজাত, ৫০নং মালফুজ।) এই প্রচলিত তাবলীগ হচ্ছে একটা বিদয়াত পথ এবং এস্তেদারাজ দ্বারা প্রাপ্ত একটি বিভ্রান্তিকর মতবাদ। এই তাবলীগ মোটেও পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দ্বারা পরিচালিত কোনো তরীক্বা নয়।
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      আমি নামাজের সময় বায়ুর দূর্ঘন্ধ পাইলাম এর মানে এই না যে আমি বায়ু ত্যাগ করছি।
      বুঝলেন!!!???
  37. SK SHARIF Author says:
    কোথায় আছেন?
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      গোপালগঞ্জ
  38. Akondo Subscriber says:
    হা হাঃ ইলিয়াস টাওটের উম্মত?
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      আসসালামু-আলাইকুম…..@ Akondo ভাই। শুধু শুধু আপনাকে গুনাহগার বানাইতে চাই না। জাজাকাল্লাহ খায়ের……। আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেদায়েত দান করূন। (আমিন)
    2. viperbox Contributor says:
      জামাআতে ফোন ইউজ করার অনুমিত পেলেন কিভাবে আর আপনার কাকরাইল এর নাম কি
  39. pakhi Contributor says:
    কয়েকটা ফালতু লোক আছে যারা নিজেও ভালো কাজ করেনা অন্য কেই ভালো কাজ করলে তাদের পিছু টান দিতে থাকে শয়তানের মতো….
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      সহিহহ @ পাখি
    2. Akondo Subscriber says:
      তবলিগের জন্মদাতা ইলিয়াস নিজেই জাহান্নামে আছে, চোখ থাকলে না দেখবা,অন্ধ তো তুমি।। তবে ইস্তেখারা করে কিছুটা জানতে পারো, কপাল ভালো হলে..
    3. pakhi Contributor says:
      dekre akhondo vai.. tumra 1jon manusre (iliyas r.) k koto kotur kota koiray but amra to 1ta o erokom kota bolini…amra caile bolte pari ((bedatir baccara kiblar goror kiblay start koira gese sylhet tare nosto korilar..)).but amra 1bar o koici na..ete buja jar k batil or pokke r k birudde..
    4. মুফতি Author Post Creator says:
      ইলিয়াস ভাই জাহান্নামে না জান্নাতে এইডাও আপনে জানেন। ওরে বাপরে….
  40. Akondo Subscriber says:
    হাদীসে তোমাদের কথা বলা আছে
  41. Akondo Subscriber says:
    মুর্খরা হাদীস পড়সিস? নবীজির তবলীগ এ ৫উসুল। আর তোদের স্বপ্নদোষে পাওয়া তবলিগ ৬ উসুল
  42. Akondo Subscriber says:
    আবু সাঈদ খুদরী রা: বলেন যে,
    রসুল সা: বলেছেন, আমার মৃত্যুর
    পর শেষ জামানায় আমার উম্মতের
    মধ্য হতে পূর্বের কোন দেশ থেকে একটি
    জাম,আত তাবলীগের নামে বের হবে,
    তারা কুরআন পাঠ করবে, তাদের কুরআন পাঠ তোমাদের কুরআন পাঠের তুলনায় খুবই সুন্দর হবে ৷কুরআনের প্রতি বাহ্যত তাদের ভক্তি শ্রদ্ধা
    ও আন্তরিকতা দেখে মনে হবে যেন ওরা
    কুরআনের জন্য এবং কুরআনও ওদের
    জন্য ৷ কিন্তু প্রকৃত পক্ষে ওরা
    কুরআনের প্রতিটি আয়াতের উপরে
    ঈমান রাখবে না এবং কুরআনের কঠিন
    নির্দেশের উপর আমল করবে না ৷
    .
    এ জাম‘আতের অধিকাংশ লোক হবে
    অশিক্ষিত ও মুর্খ ৷
  43. Akondo Subscriber says:
    আবু সাঈদ খুদরী রা: বলেন যে,
    রসুল সা: বলেছেন, আমার মৃত্যুর
    পর শেষ জামানায় আমার উম্মতের
    মধ্য হতে পূর্বের কোন দেশ থেকে একটি
    জাম,আত তাবলীগের নামে বের হবে,
    তারা কুরআন পাঠ করবে, তাদের কুরআন পাঠ তোমাদের কুরআন পাঠের তুলনায় খুবই সুন্দর হবে ৷কুরআনের প্রতি বাহ্যত তাদের ভক্তি শ্রদ্ধা
    ও আন্তরিকতা দেখে মনে হবে যেন ওরা
    কুরআনের জন্য এবং কুরআনও ওদের
    জন্য ৷ কিন্তু প্রকৃত পক্ষে ওরা…
    1. মুফতি Author Post Creator says:
      হাদিসটার লিখক কি আপনে? @Akondo ভাই!!!
    2. মুফতি Author Post Creator says:
      মুর্খতার একটা সীমারেখা আছে। তাই বিধায় এতো…???!!!!
      উরাধুরা net থেকে কপি মাইরা দিলেই হইলো…?
  44. Akondo Subscriber says:
    দলীল
    বাংলা অনুবাদ সহীহ
    আল বুখারী ৬ষ্ঠ খন্ড, হাদীস নং ৬৪৪৯, ৬৪৫০,৬৪৫২, ৭০৪১
    ( আধুনিক প্রকাশনী ) ৷
    .বাংলা অনুবাদ
    মুয়াত্তা মালেক: ইসলামিক
    ফাউন্ডেশন ১ম খন্ড, হাদীস

Leave a Reply