আসসালামু আলাইকুম
>আশা করি আপনারা ভালই আছেন (ইনশাআল্লাহ)। কারন যারা ট্রিকবিডির সাথে থাকে তারা ভালই থাকে । আর আমি ও ভাল আছি কারন আমার SSC পরিক্ষার রেজাল্ট ভালই হয়েছ। ( আল হামদুলিল্লাহ)
আজ আলোচনা করব সঠিক ভাবে সালাত আদায় করার নিয়ম নিয়ে।# কারন অনেক মুসলমান ভাই আছেন যাদের নামাজ সঠিক হয় না বা ভুল হয়। আর ভুল নামাজ আল্লাহ তাআলা কবুল করেন না।
→এখানে আমি সঠিক ভাবে সালাত আদায়ের নিয়ম তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
সালাত হলো সর্ব চ্রেষ্ট আমল
তাই আশা করি সকলেই মনযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমল করবেনবেশি কথা না বলে সরাসরি কাজের কথায় চলে যাচ্ছি ।
# জায়নামাজে দারানোর নিয়ম:-
>জায়নামাজে দারানোর সময় দেখতে হবে যে দুই পায়ের মধ্যে খানিক টা ফাকা রাখতে হবে ( চার ইঞ্চি এর মত) । পায়ের গোরালি এবং পা এর সামনের অংশ এর মধে সমান ফাকা রাখতে হবে।>আর জামায়াতে নামাজ পড়ার সময় সকলের ই পায়ের গোরালি যেন এক বরাবর থাকে।>জায়নামাজে দাড়িয়ে জায়নামাজের দোয়া পড়তে হবে।
# জামাতে নামাজ পড়লে সকলে একটু চেপে চেপে দারাতে হবে।#নিয়ত এবং তাকবির এর নিয়ম:-
>এরপর নামাজের নিয়ত করতে হবে ।
>নিয়ত করে ( আল্লাহু আকবর) বলে তাকবির এর সময় হাত এর বৃদ্ধাঙ্গুলি কানের লতি বরাবর রাখতে হবে এবং হতের অন্য আঙ্গুল গুলো সোজা এবং হাতের তালু কিবলামুখি রাখতে হবে। # হাত বাধার নিয়ম:-
>নিয়ত করার এর পর তাকবির (আল্লাহুআকবার) দিয়ে হাত বাধতে হবে। নাভির উপর ( নাভি বরাবর) প্রথমে বাম হাত এর পর বাম হতের উপর ডান হাত রাখতে হবে এবং ডান হাতের বৃদ্ধাআঙ্গুল ও কনিষ্ঠ আঙ্গুল দিয়ে বাম হাত ধরতে হবে । এবং সানা পড়তে হবে । সূরা ফাতিহা পড়ে সাথে অন্য একটি সূরা পড়তে হবে আর ইমামের পিছে নামাজ পড়লে চুপ করে থাকবে । # সানা ও সূরা পড়া সময় সোজা হয়ে দারিয়ে থাকতে হবে ।# সানা ও সূরা পড়ার সময় সিজদাহ করার জায়গার উপর তাকিয়ে থাকতে হবে। # ফরজ নামাজ হলে নামাজ যদি তিন বা চার রাকাত হয় তাহলে শেষ রাকাতে সূরা ফাতিহা এর পর কোনো সুরা পড়ার দরকার নেই ।
আর সুন্নাত নামাজ হলে আগের রাকাত গুলো এর মত ই পড়তে হবে ।
# রুকু করার নিয়ম :-
সানা ও সূরা পড়া শেষ হলে হাত ছাড়তে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে হাত ছারার সময় হাত যেন পিছনে না যায়।
# আল্লাহুআকবার বলে রুকুতে যেতে হবে।
এবার রুকু করার সময় দুই হাত হাটুর উপর রাখার সময় হাত টান রাখতে হবে । এবং ঘার ও পিঠ সোজা করে এক বরাবর রাখতে হবে। ও বলতে হবে ( সুবহানা রব্বিয়াল আজিম)
এবং দুই পায়ের মাঝখানে তাকিয়ে থাকতে হবে । #রুকু করার সময় হাটু টান টান রাখতে হবে । এবার ইমাম সাহেব ( সামিআল্লাহু হুলিমান হামিদা) বললে মুকতাদি রা উঠে সোজা হয়ে দারাবে এবং বলবে (রব্বানা লাকালহামদ)
#এবার ( আল্লাহু আকবার) বলে সিজদাহ এ যেতে হবে সিজদাহে যাওয়ার সময় স্টেপ বাই স্টেপ যেতে হবে।
হাত জানুর উপরে রেখে হাটু কিছুটা বাকিয়ে ধিরে ধিরে বসতে হবে। # বসার পর জায়নামাজে হাত রেখে সিজদাহ করতে হবে । এখানে সিজদাহ এ যাওয়ার সময় জায়নামাজে প্রথমে প্রথমে নাক তারপর কপাল লাগাতে হবে এবং বলতে হবে ( সুবহানা রব্বিয়াল আআলা) ।
# সিজদাহ করার সময় দুই হাত সোজা রাখতে হবে এবং এর বৃদ্ধাঙ্গুল দুটি কান এর লতি বরাবর রাখতে হবে এবং অন্য আঙ্গুল গুলো সোজা ভাবে একসাথে লাগিয়ে রাখতে হবে ।# সিজদাহ করার সময় শরির একটু ছারিয়ে রাখতে হবে । শরির গুটিয়ে রাখা যাবে না। #সিজদাহ করার সময় হাতের কুনুই লাগিয়ে রাখা যাবে না কুনুই উচু করে রাখতে হয়। #সিজদাহে থাকা অবসথায় পা এর আঙ্গুল গুলো বাকা করে কিবলার দিকে রাখতে হবে এবং পা কিছুটা ফাকা রাখতে হবে । # আল্লাহু আকবার বলে উঠতে হবে। উঠার সময় আগের মত স্টেপ বাই স্টেপ উঠতে হবে ।
# বৈঠকে বসার সময় বাম পা এর উপর বসতে হয় এবং ডান পা সোজা করে রাখতে হবে ও পা এর আঙ্গুল গুলো বাকিয়ে কিবলামুখি রাখতে হবে । # নামাজ তিন অথবা চার রাকাত হলে দুই রাকাত শেষ হওয়ার পর বৈঠকে বসতে হয়। বৈঠকে বসে (তাসহুদ) পাঠ করতে হবে ।
# তাসহুদ পরার সময় হাত হাটুর উপরে রাখতে হবে । হাত নামিয়ে দেয়া যাবে না। তাসহুদ পাঠ করার সময় যখন ( আসহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাহু) বলার সময় ডান হাতের শাহাদাত আঙ্গুল সামান্য তুলতে হবে। # আর যখন তিন অথবা চার রাকাত শেষ হয়ে যাবে তখন (তাসহুদ) এর পর ( দরুদ) তার পর (দুআ মাসুরা) পাঠ করতে হবে ।
→যদি নামাজ দুই রাকাত হয় তা হলে ( তাসহুদ) (দরুদ) ও (দুআ মাসুরা) পাঠ করতে হবে।
#(দুআ মাসুরা) শেষ করার পর সালাম( আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ) ফিরাতে হবে ।
# সালাম ফিরানোর সময় নজর কাধের উপর থাকতে হবে। খেয়াল রাখতে নজর যেন অন্যদিকে যায় । # মুনাজাত :-
মুনাজাত করার সময় হাত একটু ফাকা রাখতে । হাত এর আঙ্গুল গুলো স্বাভাবিক ভাবে রাখতে হবে ।
→তবে হাত বেশি ফাকা রাখা যাবে না ।
→হাত একসাথে লাগিয়ে রাখা যাবে না।
#মুনাজাত এর সময় নজর দুই হাতেের মাঝখানে রাখতে হবে।
পাচ ওয়াক্ত নামাজের নিয়ত।
#১ :- ( ফজর)
ফজর এর নামাজে প্রথমে সুন্নাত তার পর ফরজ নামাজ পড়া হয়
→ফজর এর ফরজ :-নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা রাকাতাই সালাতিল ফাজরি ফারদুল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→ফজর এর সুন্নাত:- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা রাকাতাই সালাতিল ফাজরি সুন্নাতি রাসুলিল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
#২:-( যোহর)
যোহর এর নামাজে প্রথমে সুন্নাত এর পর ফরজ এর পর আবার সুন্নাত এবং সাথে পর নফল পড়তে হয়।
→চার রাকাত সুন্নাত :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা আারবা রাকাতাই সালাতিল যুহরি সুন্নাতি রাসুলিল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→চার রাকাত ফরজ :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা আারবা রাকাতাই সালাতিল যুহরি ফারদুল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
→দুই রাকাত সুন্নাত :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা রাকাতাই যুহরি সুন্নাতি রসুলিল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→দুই রাকাত নফল :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা রাকাতাই সালাতিন নাফলি মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
#৩( আসর):-
আসর এর নামাজে প্রথমে চার রাকাত সুন্নাত তার পর চার রাকাত ফরজ পড়তে হয় {{ আসর এর সুন্নাত না পড়লে অসুবিধা নেই পড়লে অনেক সওয়াব }}
→চার রাকাত সুন্নাত :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা আরবা রাকাতাই সালাতিল আসরি সুন্নাতি রসুলিল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→চার রাকাত ফরজ :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা আরবা রাকাতাই সালাতিল আসরি ফারদুল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
#৪ ( মাগরিব):-
মাগরি এর নামাজে তিন রাকাত ফরজ এবং দুই রাকাত সুন্নাত আদায় করতে হয়। সাথে দুই রাকাত নফল পড়তে হয়।
→ফরজ :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা সালাছা রাকাতাই সালাতিল মাগরিবি ফারদুল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→সুন্নাত :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা রাকাতাই সালাতিল মাগরিবি সুন্নাতি রাসুল্লিহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→নফল :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা রাকাতাই সালাতিন নাফলি মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
#৫ ( এশা) :-
এশা এ প্রথমে সুন্নাত এর পর ফরজ এর পর সুন্নাত এর পর বেতর এর পর নফল আদায় করতে হয়। {{ প্রথম চার রাকাত সুন্নাত না পড়লে অসুবিধা নেই }}
→চার রাকাত সুন্নাত:- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা আরবা রাকাতাই সালাতিল এশাই রাসুলিল্লাহিল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→দুই রাকাত সুনাত:- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা রাকাতাই সালাতিল এশাই রাসুলিল্লাহিল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→৩ রাকাত বেতর :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা সালাছা রাকাতাই সালাতিল বিতরি ওয়াজিবুল্লাহিল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
→২ রাকাত নফল :- নাওয়াইতু আন উসাললিয়া লিল্লাহি তাআলা রাকাতা সালাতিন নাফলি মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার ।
নফল নামাজ না পড়লে অসুবিধা নেই তবে পড়লে অনেক সওয়াব
প্রয়োজনিয় দুআ সমুহ
#( সানা) :-আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়া তাবারা কাসমুকা ওয়া তাআলা জাদ্দুকা।
# (তাসহুদ):-আত্তাহিয়াতু লিল্লাহি ওয়াস সালাতি ওয়া তাইবাতু ওয়াসালামু আলাইকা আইয়াহামান নাবিয়ু ওয়াসালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস সালিহিনা ওয়াসাহাদু আল্লাইলাহা ইল্লাহা ইল্লালাহু ওয়াসহাদু আন্না মুহাম্মাদান আাবদুহু ওয়া রাসুলুহু।
#(দরুদ):-আল্লাহুম্মা সাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিও ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লিয়াতা আলা ইবরাহিমা ওয়ালা আলি ইবরাহিমা ইন্নকা হামিদুম মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইবরাহিমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ ।
#(দোয়া মাসুরা) :-আল্লাহুম্মা ইন্নি জালামতু নাফসি জুলমান কাছিরাও ওয়া আলা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আনতা ফাগফিরিলি মাগফিরিতাম মিন ইনদিকা ওয়ারহামনি ইন্নাকা আন্তাল গাফুরুর রাহিম।
# ( দু-আ কুনুত) :- আল্লাহুম্মা ইন্না নাসতা’ঈনুকা ওয়া নাসতাগ ফিরুকা, ওয়া নু’মিনু বিকা ওয়া না তা ওয়াক্কালু আলাইকা ওয়া নুছনি আলাইকাল খাইর। ওয়া নাশকুরুকা, ওয়ালা নাকফুরুকা, ওয়া নাখ লা, ওয়া নাত রুকু মাইয়্যাফ জুরুকা। আল্লাহুম্মা ইয়্যাকা না’বুদু ওয়ালাকা নুছাল্লি ওয়া নাসজুদু ওয়া ইলাইকা নাস’আ, ওয়া নাহফিদু ওয়া নারজু রাহমাতাকা ওয়া নাখ’শা আযাবাকা ইন্না আযা-বাকা বিল কুফফা-রি মুল হিক।
# ( মুনাজাত) :-
#২:- রব্বানা জালামনা আনফুসনা অইল্লাম তাগফিরিলানা ওয়াতা-রাহাম লানা-কুলানা মিনাল খসিরিন →(আপনি আল্লাহর কাছেযা চান তা মনে মনে প্রকাশ করুন)← সুবহানা রব্বিল ইজ্জাতে আম্মাইয়াসিফুনা সালামু আনাল মুরসালিন ওয়ালহমদুলিল্লাহি রব্বিয়াল আলামিন ওআজাল আখিরি কালিমাতি ইন্দাল মাউত লাইলাহা ইল্লাহু মুহাম্মাদএর রাসুলুল্লাহ (স:)
#আশা করি সকলেই বুঝতে পেরেছেন না বুঝতে পারলে এবং আরো বিস্তারিত জানতে এই APP টি ডাউনলোড করুন ।
Dawnload this app
আমরা নিয়মিত পাচ ওয়াক্ত সালাত কয়েম করব । এবং অন্যকে উৎসাহিত করব ।
সালাত কায়েম কারিকে আল্লাহ তাআলা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন।
বিদ্র:- কোনো ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।
Thank You vai
সব সময় ইসলামের সাথে থাকুন……………….
.
Islam is more than our heart…
তবে আপনাদের বা সহীহ বাবার ভক্তদের উচিৎ আহলে হদস উল্লেখ করা
বাংলাদেশে প্রায় 3 কোটি আহলে হাদিস আছে। সে হিসেবে 70% থেকে কিছু বেশি হতে পারে হানাফি।
আন্দাজে কথা বলবেন না। আর অযাচিত মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন। আল্লাহ আপনাকে মাফ করুন।
http://archive.org/download/AhlehadeethAndolonWhatWhy/TalaqTahleelByDr.MuhammadAsadullahAl-ghalib.-.pdf
https://archive.org/download/SalaturRasoolsmByProf.Dr.MuhammadAsadullahAlGhalib/Salatur_Rasool_%28sm%29_by_prof._dr._muhammad_asadullah_al-ghalib.pdf
tobey valo post asa kori onekey opokrito hobey
কামা লিখতে কানা লিখেছি ।
Contributer দের পপেস্ট ওাবলিশ এর পর এডিট করার সিস্টেম নেই তাই ঠিক করতে পারলাম না।
আর একটা কথা নিয়ত মানে সংকল্প। আর আপনার দেওয়া আরবি নিয়াত পড়ার কোন মানেই হয় না।
তাই না।
আগে থেকেই জানি??
niyot na korle kichu hoi na,mone mone korle hoi.ar apnr magrib banan vul
এখানে বেশির ভাগ কথাগুলো অন্য মানুষের তৈরি**
evabe kono suspoato proman ba dolil cara post kora usit noy apne kototuku shorto boltisen ta to amra bujte parbona eta ak dhoroner ondho er moton hoye gelo na jene buje bisshash….
tai proman shoho post korun karon namazer onek niyom ase akek jaygay akek rokom tai shohih ta khuje dolil shoho post koren.
আর আমি সহিহ নামায পরার নিয়ম নিয়ে পোস্ট করব।। Admin ভাই পাবলিশ করবেন ইনশাল্লাহ.
bro……