আসসালামু আলাইকুম
আশা করি সকলেই ভাল আছেন!….
পাল্টা প্রশ্নের জবাবে বলব আমি ভাল নেই!
যদি কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খোজতে চান তবে পুরো পোস্টটি পড়ুন।
টাইটেল পড়ে নিশ্চয়ই অবাক হয়েছেন? হবারই কথা।
এই একবিংশ শতাব্দিতে কোনও ছেলের মেয়েবন্ধু (হোক বেস্ট ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ড, শুধু ফ্রেন্ড বা অন্য কিছু) নেই এমন ছেলে খোজে পাওয়া দুঃস্কর। প্রায় ৯৭% ছেলেরাই কোনও না কোনও ভাবে কোনওনা কোনও মেয়ের সাথে সম্পৃক্ততা আছে।
তো আমি যেটা বলতে চাচ্ছি মনের অজান্তে বিয়ের বিষয়ে! আমরা প্রায় হরহামেশায়ই আমাদের মেয়েবন্ধু দের সাথে ঠাট্রা ফাজলামো করে থাকি! ঠাট্রার সীমা কতদুর যায় তা বলা মুশকিল, অনেকসময় বিয়ে পর্যন্ত চলে যাই! আর যাদের গার্লফ্রেন্ড আছে তারা তো মনে প্রানে বলে বৌ বৌ! অর্থাৎ মেয়েবন্ধুটিকে বৌ বলে স্বীকৃতি দেয়। বিশেষ করে আমার মত টীনেজার যারা তারা। আমরা এটাকে স্রেফ ফাজলামো বলে চালিয়ে দিই। কিন্ত ইসলামি দৃষ্টিতে এই বিষয়টাকে অন্যভাবে ব্যাখা করা হয়েছে।
অর্থাৎ কোনও ছেলে বা মেয়ে (সাবালক) যদি
একজন আরেকজনকে মৌখিক স্বীকৃতি হিসেবে বউ বা স্বামী মেনে নেয় তবে তারা স্বামী স্ত্রী হয়ে যাবে( যদিও তারা ফাজলামো করুক)।
যেমন কোনও ছেলে তার মেয়েবন্ধুকে বলে যে আমি তোমাকে/তোকে বিয়ে করলাম আর এক্ষেত্রে যদি মেয়েটি বলে কবুল/আলহামদুলিল্লাহ্ তাহলে তারা একে অপরের স্বামী স্ত্রী হয়ে যাবে।
কি অবাক করা ব্যাপার না? আমি আসলে জানতাম না বিষয়টা,, কিন্ত একটা হাদিস পড়ার পরে বিষয়টা জানতে পারলাম।
হাদিসঃ হযরত আবু হুরায়রা থেকে বর্নিত, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ তিনটি বিষয়ে প্রকৃতপক্ষে বললেও যথার্থ হবে, এবং ঠাট্রাচ্ছলে বললেও যথার্থ গন্য হবে: বিবাহ(কবুল করা), তালাক দেওয়া,তালাক প্রত্যাহার।[তিরমিযীঃ জামে’ আত-তিরমিজি” হাদিস নং: 1184.]
তো এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন এতক্ষন কোনও ফাজলামো বলিনি।
এবার শুনুন আমার ও আরো ২টি বাস্তব উদাহরণঃ
বাচার উপায় বলতে যাদের এরকম ভাবে বিয়ে হয়ে গেছে তারা কি করবেন?
প্রথমত সবদিক থেকে পসিবল হলে নিজের ঘরে তুলে নিবেন, এটাই সর্বোত্তম হবে।
আর দ্বিতীয়ত তালাক দেয়া। তালাক দেয়ার অনেক সুরত, অনেক হালত, অনেক আখলাক আছে।
তার মধ্যে উত্তম হচ্ছে ৩ হায়েজে ৩ তালাক দেয়া।
১মম হায়েজে বলবে আমি তোমাকে তালাক দিলাম।
এতে স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে।
আর ২য় হায়েজে অনুরুপভাবে তালাক দিবে। তবে এই ২ পর্যায়ের যেকোনও সময় স্বামী চাইলে স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিতে পারবে, এজন্য তাদেরকে পুনরায় বিয়া করতে হবে।
আর ৩য় তালাক দিবে ৩য়য় হায়েজে।
যদি কেও এ তালাক দিয়ে দেয় তবে আর বিয়ে করেও স্ত্রী ফেরানো জায়েজ হবেনা। তবে হিল্লা দেয়ার পর আবার বিবাহ করা যাবে।
আর কেও যদি মনে করেন ১ টি বা ২ টি তালাক দিয়ে রেখে দিবেন তাহলেও স্ত্রী তালাকই গন্য হবে তবে তাদের ইদ্দত পূর্ন হলে অন্য জায়গায় বিয়া করতে পারবে।
আর এক স্বামীর কাছে বিবাহ বহাল অবস্থায় অন্য জায়গায় বিয়া হারাম।
তাই যারা এরকম সমস্যায় পড়েছেনন তাদের উচিৎ বিষয়টি সুরাহা করার।
।
এখন এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে অন্যান্য কাজ করতে পারেন।
You must be logged in to post a comment.
কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন
হাদিস অনুযায়ী আমি কত গুলো বিয়া করছি তার সঠিক সংখ্যা জানা নাই । এখন আমি কিভাবে সুরানা করবো?
ভাই যেকয়জন আছে মনে করার চেস্টা করুন। তারপর তালাক দিন।
Good post…✌
tnxxx
সুন্দর পোষ্ট করেছেন। হাদিস নম্বরটা দিলে হাদিসটা মিলাতে পারতাম। হাদিস নম্বরটা দিবেন কি?
একটু অপেক্ষা করুন প্লিজ,,,দিয়ে দিব। আর বইয়ের থেকে নেয়া ছবিটা দেয়া হয়েছে পোস্টে দেখুন।
এটা কি সত্যি আপনার সাথে হইছে???
যদি হয় তাহলে আপনি এখন কি করলেন আপনার বউ কে নিয়ে???
হাদিস নাম্বার টা দিতে পারবেন? ??
হ্যা আমার সাথে হইছে। আমি কন্টিনিউ করে যাচ্ছি, দূর থেকে, আমাদের মাঝে ইন্টারকোর্স ছাড়া সবই হয়।
সে কি জানে ???
ভবিষ্যৎ এ কি তাকেই বিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিয়ে করবেন??
সে অবশ্যই জানে,,আর ইনশাআল্লাহ্ ইচ্ছা আছে
best of luck
taile khaise amare…..
Ami je kotobar bolsi tar hisab nai.
R se kotobar raji hoye hband dakse tar o hisab nai.
Kintu koydin holo break up korsi.
Apni ki koren? Apnake mone hoy dekhsi.
আমি স্টুডেন্ট। তবে আপনাত বাসা কোথায়? ভার্চুয়ালে দেখা অস্বাভাবিক কিছুইনা।
OMG!!vai taile eto bow guli rakhmo koi…age bolben na????
মুসলমান হিসেবে আগেই জায়া উচিৎ ছিল আমাদের।
মুসলমান হিসেবে আগেই জায়া উচিৎ ছিল আমাদের।
Good post
hayej mane ki?
Bow dare aj e sob koyte hoy deksi
আপনার যা ইচ্ছা।
gd
tnx
😛
?
ভাই, পরিপূর্ণ ধর্মীয় জ্ঞান না থাকলে এবিষয়ে পোস্ট না করা-ই উত্তম। সাক্ষী না থাকলেও হাদীস মুতাবেক বিবাহ হয়ে যাবে, এটা আপনি কোথায় পেলেন? এটা সম্পূর্ণ ভুল। এক হাদিসেই সবকিছু উল্লেখ থাকবে বিষয়টা এমন নয়; বরং অনেক সময় বিভিন্ন হাদিসের সমন্বয়ে একটি হুকুম সাব্যস্ত হয়।
বিবাহের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২জন পুরুষ অথবা ১জন পুরুষ ও ২জন মহিলা সাক্ষীর বাধ্যকতা শরীয়তের অন্য দলীল দ্বারা প্রমাণিত।
আম কোথায় বললাম যে বিবাহ হয়ে যাবে? বলেছি এই হাদিস মোতাবেক হয়ে যাবে। আমি তো মাসআলা বলে দিয়েছি সাক্ষীর কথা! তো আপনি কি সম্পুর্ন পোস্ট পড়েছেন?
দেখুন, আপনার পোস্টে লেখা আছে “আমার কথা হচ্ছে সাক্ষী না থাকলেও হাদিস মোতাবেক বিবাহ হয়ে যায়।”
দেখুন, আপনার পোস্টে সাক্ষীর কথা বলার পরও এটা বলে দিয়েছেন “আমার কথা হচ্ছে সাক্ষী না থাকলেও হাদিস মোতাবেক বিবাহ হয়ে যায়।”
এজন্য আমি প্রথম কমেন্টটি করেছি।
আপনার হিসাব ঠিক আছে কিন্ত আমি নিচে কি বলেছি? সতর্কতার জন্য এই হাদিস অনুসারে বিয়ে হয়ে যায়!
হাদিসে এসেছে “মক্কা বিজয়ের পরে কোনও হিজরত নেই” আবার এটাও এসেছে তোমরা হিজরত করো আল্লাহর রাস্তায়” তো আপনি কোনটা মানবেন? আপনার মতে তাহলে অন্যান্য মাযহাব ঠিক থাকেনা। কারন একেকজন একেক হাদিসকে একেকভাবে ব্যাখা করেছে। আশা করি বুঝেছেন। এসব তর্ক বাদ দিয়ে এই পোস্টের যে উদ্দেশ” “সবাইকে সচেতন করা” সেটাকে সফল হতে দিন।
সবাইকে সচেতন করার উদ্দেশ্য থাকলে এমন বিভ্রান্তি কর হাদিস নিয়ে আপনি পোস্ট করতে না।
এখানে।যাদের এই স্বভাব আছে। তারা পোস্টের নিচের, পোস্টের বিপক্ষের কম্মেন্ট গুলো দেখে আবার যা তাই ই থাকার সিদ্ধান্ত নেবে।
আরে ভাই, অপরিচিত মেয়েদের সাথেই অন্তরঙ্গতা ঠিক নয়। এমন ররেফারেন্স নিবেন আপনি? কত গুলো নেবেন?
এসব বাদ দিয়ে এমন বিভ্রান্তিকর পোস্ট টি ডিলিট করার জন্য ট্রিকবিডি টিম কে অনুরোধ পাঠান।
ধন্যবাদ।
পোস্টের টাইটেল দেখেই বুঝেছি এটা মোর শরীফ ভাই ছাড়া আর কেউ না কাল রাত এর চ্যাট সব সকালে পড়ে ছিলাম ট্রিকবিডি তে ঢুকতেই বুঝে গেলাম!
হা হা হা! হাসাইলেন
আপনার হিসেবে ভুল আছে। আপনি একটা হাদীছ দিয়ে সবকিছু প্রমাণ করতে পারবেননা। এজন্য বিবাহ সম্পর্কিত হাদীছসমূহ আপনাকে জানতে হবে। ইসলামে কোনো ছেলে-মেয়ে একা বিয়ে করতে পারেনা। মেয়ের অভিভাবক আবশ্যক। মেয়ের অভিভাবকের সম্মতি ব্যতীত বিয়েকে রাসূল ছাঃ বাতিল বলেছেন। তাছাড়া মেয়েকে কবুল বলতে হয় না। মেয়ের বৈধ অভিভাবক মেয়ের সম্মতি নিয়ে বরের নিকট বিবাহের প্রস্তাব দিবে। তখন বর কবুল বললে বিবাহ সম্পন্ন হবে। টিনেজার হয়ে এই বিষয়ে পোস্ট দিয়েছেন ভালো কথা, তবে জেনে বুঝে দিতে হবে। মানুষকে সঠিক তথ্য দিন। বিভ্রান্তি ছড়ানো একদমই উচিৎ হয়নি। আমার পোস্ট করার অনুমতি নাই। নাহলে এই ব্যাপারে বিস্তারিত লিখতাম।
ঠিক কিন্ত শরীফ ভাই টিনেজার না অ্যাডাল্ট হয়ে গেছে|
তো আমি না হয় টীনেজার। কিন্ত যে মাওলানাকেকে জিজ্ঞাসা করলাম উনি কি কম জানে? নাকি আমাকে বিশ্বাস করেন না? আচ্ছা আপনি এত জানেন তো বলুন তো ইসলামিক ভাবে স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারে কি-না?
আপনি কোন মাযহাব অনুসরন করেন?
আমি চারটা বিয়ে করে ফেলেছি। কিন্তু একটাও আমার সাথে নাই। একটা আবার অন্যের বউকে বিয়ে করে ফেলেছি। এখন আমি হাদীস অনুযায়ী কোন বউকে ঘরে তুলবো?
প্রথমজনকেই তোলা উচিৎ,
প্রথমজনের তো বিয়ে হয়ে গেছে।
তাহলে কোনও বিজ্ঞ লোকের কাছ থেকে মাসআলা জানতে পারেন।
এই মূহুর্তে আপনাকেই বিজ্ঞ মনে হচ্ছে!
Tnx…Vai…sobai agulo thaka dure dure thakun
হুম,,এজন্যই এই পোস্ট! ধন্যবাদ পজিটিভ কমেন্ট এর জন্য।
এ ভাই কি কন এগুলা..!!
বুঝতেই তো পারতেছেন।
কোন মাওলানাকে জিজ্ঞেস করেছেন সেটা এখানে বিবেচ্য নয়। পোস্ট আপনি করেছেন। আর একটা হাদীছ দিয়েই বলছেন অজান্তেই বিয়ে হয়ে যায়। আপনার মাওলানাকে জিজ্ঞেস করবেন অভিভাবক ছাড়া কোনো নারী বিয়ে করতে পারে কিনা। আমি যদি পোস্ট করার অনুমতি পাই তাহলে বিস্তারিত লিখবো।
আপনার প্রশ্নঃ ইসলামিক ভাবে অবশ্যই স্বামী স্ত্রীকে তালাক দিতে পারবে। এজন্য শরঈ কিছু কারণ থাকে। আর কোনো কারণে স্ত্রী যদি স্বামীর সাথে বসবাস না করতে চায়, সেক্ষেত্রে সে তার স্বামীর নিকট তালাক চায়তে পারে, তখন স্বামী তাকে তালাক দিবে। এটাকে খোলা তালাক বলে।
বিয়ের সিস্টেমে আসতে হবে। তখনই কেবল বিয়ে হবে। একটা ছেলে একটা মেয়েকে বউ বলে স্বীকার করলেই হবেনা। মেয়ের বৈধ অভিভাবকের অনুমতি সাপেক্ষে বিয়ে হতে হবে। অনুমতি ব্যতীত নারী বিয়ে করতে পারেনা, আর নারীর অভিভাবক নারী হলেও হবেনা, অবশ্যই পুরুষ হতে হবে। যদি অভিভাবক না থাকে তাহলে সরকার হবে তার অভিভাবক। আমি রেফারেন্সসহ সব দিতে পারবো। আর আপনাকে অনুরোধ, আমার মন্তব্যে রাখ করবেননা। দয়া করে পুরো বিষয়টা জানবেন, নিজে বিবাহ সম্পর্কিত কুরআনের আয়াত ও হাদীছগুলো পড়বেন। প্রয়োজনে এ বিষয়ে বিজ্ঞ/আলেম ব্যক্তির নিকট যাবেন। তবে কুরআন-হাদীছের রেফারেন্স ছাড়া আলেমের বক্তব্য নিবেন না। উনার কাছে রেফারেন্স চায়বেন হাদীছের।
হা হা,,,,,,,,,
আমি তো যাচাই বাছাইয়ের পরে বলছি আর আপনি তো শুধু অভিভাবক নিয়া পড়ে আছেন মিয়া।
আমিও জেনে শুনে তবেই বলছি ভাইয়া। নারীর অভিভাবক ছাড়া বিবাহ বাতিল।
.
অভিভাবকের সম্মতিঃ ছেলে-মেয়ের সম্মতির পাশাপাশি অভিভাবকের সম্মতিরও প্রয়োজন রয়েছে। বিশেষ করে মেয়ের ক্ষেত্রে অভিভাবকের অনুমতি যরূরী। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, ﻻَ ﻧِﻜَﺎﺡَ ﺇِﻻَّ ﺑِﻮَﻟِﻰٍّ
‘অভিভাবক ছাড়া কোন বিবাহ নেই’।
[1]
তিনি আরো বলেন,
ﺃَﻳُّﻤَﺎ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٍ ﻧُﻜِﺤَﺖْ ﺑِﻐَﻴْﺮِ ﺇِﺫْﻥِ ﻭَﻟِﻴِّﻬَﺎ ﻓَﻨِﻜَﺎﺣُﻬَﺎ ﺑَﺎﻃِﻞٌ ﻓَﻨِﻜَﺎﺣُﻬَﺎ ﺑَﺎﻃِﻞٌ ﻓَﻨِﻜَﺎﺣُﻬَﺎ ﺑَﺎﻃِﻞٌ ﻓَﺈِﻥْ ﺩَﺧَﻞَ ﺑِﻬَﺎ ﻓَﻠَﻬَﺎ ﺍﻟْﻤَﻬْﺮُ ﺑِﻤَﺎ ﺍﺳْﺘَﺤَﻞَّ ﻣِﻦْ ﻓَﺮْﺟِﻬَﺎ ﻓَﺈِﻥِ ﺍﺷْﺘَﺠَﺮُﻭْﺍ ﻓَﺎﻟﺴُّﻠْﻄَﺎﻥُ ﻭَﻟِﻰُّ ﻣَﻦْ ﻻَ ﻭَﻟِﻰَّ ﻟَﻪُ –
‘যদি কোন নারী তার ওলীর অনুমতি ছাড়া বিবাহ করে, তবে তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল। এইরূপ অবৈধ পন্থায় বিবাহিত নারীর সাথে সহবাস করলে তাকে মোহর দিতে হবে। কারণ স্বামী মোহরের বিনিময়ে তার লজ্জাস্থানকে ব্যবহার করেছে। যদি ওলীগণ বিবাদ করেন, তবে যার ওলী নেই তার ওলী দেশের শাসক’।[2]
[1] . আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, দারেমী, মিশকাত হা/৩১৩০, হাদীছ ছহীহ।
[2] . আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৩১৩১।
আরে মিয়া হাদিসের অভাব নাই।
তবে সমস্ত হাদিস ঘেটে দেখে তবেই চুড়ান্ত সিদ্ধান্তে যাওয়া ঠিক হবে।
বিষয় টি আরেকটু ক্লিয়ার করিঃ
কোর’আন-এর কোনো জায়গাতে নামাজ পড়তে বলা হয়নি। নামাজ কায়েম করতে বলা হয়েছে।
আবার নামাজ ব্যতীত কেউ জান্নাতি হবে না।
এই বিষয়টি ভাবলেই বুঝবেন।
হানাফি মাযহাবে বালেগ ছেলে মেয়ে অভিভাবক ছাড়াও বিয়ে করতে পারে।
apnar sathe ekmot shisir vai apnar sathe ekmot ami
ভাই ০৮-০৯ টা বিয়াতো তাইলে করে ফেলছি।।
হয়ত
হাদিসের নাম্বার দেন।।। ফাজলামি নাকি।। আপনার ধর্মীঢ জ্ঞান কতটুকু যে এরকম পোস্ট দিলেন।।
হা মনে করলে ফাজলামোই! আর ভাল ভাবলে ভালই
আপনার ধর্মীয় জ্ঞান বৃহৎ
তাহলে তো খুবই সমস্যা.. বউ এর তো লিস্ট বানাতে হবে। আল্লাহ মাফ করুক আমাকে, আর কোন দিন ঠাট্টা করব না।
আল্লাহ আপনাকে কবুল করুক।
সুন্দর পোষ্ট করেছেন। হাদিস নম্বরটা দিলে হাদিসটা মিলাতে পারতাম। হাদিস নম্বরটা দিবেন কি?
দিব ইনশাআল্লাহ্! লেখক কে মেইল করেছি আশা করি রেফারেন্স পেয়ে যাব।
ধন্যবাদ ভাই বিষয়টি জানানোর জন্য।
ধন্যবাদ পজিটিভ কমেন্টের জন্য
আপনার হিসাব অনুযায়ী ভেবে দেখলাম আমার পাঁচ টি বৌ। নিশ্চই প্রথম জন কে বেছে নিতে হবে। কিন্তু আমি পঞ্চম জন কে বিয়ে করতে চাচ্ছি। কিন্তু আপনার কথা সমাজ মানবে না । সমাজে বিয়ে করতে হলে স্বাক্ষী ছাড়া বিয়ে করা যাবে না। হোক সেটা পালিয়ে। তাই এইসব বিয়ে আমার মতে গ্রহনযোগ্য নয়। তবে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এ বিষয়ে আপনার সাথে রাতে কথা হয়েছে এবং আপনি আমার তর্কের কারনে পোষ্ট করে বসেছেন। ধন্যবাদ, আপনাদের জীবন সুন্দর হোক যতদ্রুত সম্ভব পরিবার কে জানিয়ে দিন।
না ভাই আপনার সাথে তর্ক হলো কই? আমিতো সবাইকে জানানোর উদ্দেশ্যে পোস্ট করেছি যাতে আমার মত কারোর অবস্থা না হয়। আর ভাই পরিবারকে জানাতে একটু সময় লাগবে। কমপক্ষে আমার ইন্টার পরীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত। এর আগে বললে আমার লিখাপড়া হুমকির মুখে।
আপনি এখনও হাদিসের নাম্বার জানেন না পোস্ট দিছেন। কি জ্ঞান আপনার।।
আপনি কি জানেন ওলী ছাড়া বিয়ে হয় না।
মাজমুয়ায়ে ফাতাওয়া লিবিন বাজ এর ২০ খন্ড, ৪১১ পৃষ্ঠায় বিয়ে অধ্যায়ে এক প্রশ্নের জবাব শায়েখ বিন বাজ (রহঃ) বলেন,
“ওয়ালী ছাড়া কেও যদি কোন মেয়েকে বিয়ে দেয়।
তাহলে উলামাদের দুই মতের প্রণিধানযোগ্য মত অনুযায়ী এই বিয়ে শুদ্ধ হবে না। ফাসেদ হয়ে
ভাই ইসলাম নিয়ে বেশি গবেষনা করলে নিজেরই বিপদ। আমার এই পোস্টের উদ্দেশ্য হচ্ছে সচেতন করা। এখন ভাবুন কেও যদি এটা বিয়া মেনে নেয় তো? সে এই কাজ করবেনা। আর তাতে লাভ হবে ক্ষতি নয়। এখন বলতে পারেন আমি রেফারেন্স দিতে পারছিনা তাইতো? আমি একটা বই থেকে পেয়েছি! সেই বইটার লিখককে মেইল করেছি রেফারেন্স এর জন্য। ফোনও দিয়েছি,,,, কিন্ত রেসপন্স পাইনি! পেলে দেখাতাম।
Author : [email protected]
01818-486534
বলদের মত পরিচয় দিচ্ছেন আপনি।
আরে ভাই, সেই লেখক কে ফোন করে যখন পাচ্ছেন না।
তখন এটা নিয়ে পোস্ট করার কি দরকার?
আপনার প্রতিটা কম্মেন্টে আপনাকে বলদই মনে হচ্ছে।
ভাই হাদিস টার দলিল দিন?
ভাই সেটারই অপেক্ষা!…… কিছু গোড়া লোক আছে যে দলিল ছাড়া যুক্তি ছাড়া কথা বলেনা। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি! “আল্লাহ এক, আল্লাহ আছে ” এই ২টা কথা যুক্তি দিয়ে বোঝাতে পারবেন?
এটা কেমন কথা বললেন ভাই, “আল্লাহ এক এবং আল্লাহ আছে” এই কথার দলিল নেই? সূরা ইখলাছেই তো বলা হয়েছে। দলিল থাকতে যুক্তির তো কোন প্রয়োজনই হয়না। আপনি অন্য হাদিসে কেন যাচ্ছেন? কেউ কি এটা নিয়ে পোস্ট করেছে নাকি? তাই আপনি জিজ্ঞেস করছেন।আপনি যেটা নিয়ে পোস্ট করেছেন সেটার দলিল চাচ্ছে সবাই।সেটা দিতে না পেরে উল্টো সবাইকে আলাদা হাদিস নিয়ে প্রশ্ন করছেন কেন?
হা!…….দলিল তো এটারও আছে! কিন্ত আমি শুধু যুক্তির কথা বলেছি! আর মিজানকে বলেছি কারন ও আমার ট্রিকবিডিতে পরিচিত।
অন্য হাদিসের রেফারেন্স না টেনে,যেটা নিয়ে কথা উঠেছে সেটার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করুন।
ইনশাআল্লাহ্ দেয়া হবে
শরিফ ভাই বিয়া কইরা ফেললেন আমাদের কে বললেন না?
বলার সুযোগ ছিল কোথায়?
??????
ওরে ভাই – ক্লাসের সব মেয়েরে মনে হয় বিয়ে করে ফেলেছি! সবিই তো দোস্ত! কত কি বলছি! এখন দেখি সবিই আমার! ?
আমিই কি একমাত্র ছেলে যে ঠাট্টাচ্ছলেও কাউকে বিয়ে করতে পারেনি???
হা
Ami o same bro ?
Onk bar Bow bole cilam best frnd k but o kono motey Raji HonNi.
Ei post ta porar por vabteci kopal valo cilo,Raji hoyni tai ?
তবে আমি যতটুকু জানি,,
সাক্ষী লাগে। এই রকম একা যে বিয়ে হয়ে যায় তা এই প্রথম শুনলাম।
Kopale biya likha nai amar, bou amare dekhle oggen hoiya jaibo ,ami jei mobile gotai bou gotamo kokhon !!! Aro kicho Hadis bisleshon kora dorkar chilo Omor vai ami (Vîlâíñ Ïx Rēñdër)
But Post Owsome
tnxxxx পজিটিভ কমেন্টের জন্য
ফাউল কোথাকার।। রেফারেন্স ছাড়া কথা বলেন কেন??? পোস্ট ডিলিট করেন নয়তো রানা ভাইকে ইমেইল করতে বাধ্য হবো আপনার অথোরসিপ বাতিল করার জন্য।। ভবিষ্যতে এমন রেফারেন্স ছাড়া পোস্ট করবেন না।।
আপনার সমস্যা কোথায়? যা পারেন ট্রাই করেন।
ami o sunci amon hadis ek emam saheb er kach theke but Mohammad (sa) jeta bolben amader se vabe colte hobe amar tar hadis ekta ami porci ai biya batil hisebe gonno hobe. apnar kache reference caice kichu lok apni tader sathe dur babohar korcen.
Islamic post to reference diyai korte hoy…
bujhen na kichu na hakaw Md mizan ke ulpta palta reply dicen…
nije reference dite paren nai boila manus er sathe oi vabe bihev korben?
apnar hadis sob khetre grohon kora jabe na…
ekta time ekta somoy and poristhitir upoe nirvor kore ai hadis ta hoyto kaje lagbe…
আচ্ছা হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর কথা কী?
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) বলেন যে বিবাহ বাবা মা কে ছাড়া করা হইল তা বাতিল বাতিল বাতিল।
আমার মেগাবাইট নেই।
নাই রেফারেন্স দিতে পারলাম না উপরের হাদিস টা গুগালে সার্চ দিন ইনসাহআল্লাহ পাবেন
আচ্ছা তাহলে আপনি এটাকে হাদিস হিসেবে দেখছেন না? আপনার জ্ঞাতার্থে বলি হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর মুখের কথাই হাদিস।
je bekti bujhte cay takee bujhano jay. kintu je bujhew nijer iccay bujhte cay na take kew bujhate pare na.. era ak dhoroner cipa soytan
আপনি আপনার আগের কমেন্ট টা পড়ুন আর বুঝুন আপনি কি বলেছেন।
Mohammad (sa) jeta bolben amader se vabe colte hobe,,,,,,,,,,, আপনিই বললেন এটা,,,,,আর এই হাদিসটাও উনারই মুখের কথা সো এটাও মানতে হবে। তবে কেউ না চাইলে অন্যান্যগুলি মানতে পারে।
apnar motee ami ki bolcii bolen
শেষ জামানায় কেয়ামতের একটা গুরুত্বপূর্ণ আলামত হচ্ছে,
ইসলাম সম্পর্কে মূর্খরাও ফতোয়া দিবে।
?????
বুঝলাম নাহ! আপনার কথা,,,আপনি কি এই হাদিসকে কোনওভাবে অস্বীকার করেন? যদি নাইবা করেন তাহলে হাদিস উল্লেখ করে কে মুর্খ আর কে বিজ্ঞ হয়ে গেল?
হাদিসের রেফারেন্স
SK Sharif vai,
প্রথমে আপনার কথা বলি, আপনি যে হাদিসের ভিত্তিতে এই পোস্টটি করেছেন তা হলো “জামে’ আত-তিরমিজি” হাদিস নং: 1184.
এই হাদিস সম্পর্কে বলি: এই হাদিসটা সহীহ হলেও ”আবু ঈসা হাসান” হাদিসটিকে গারীব হাদিস(কোনো যুগে একজন মাত্র রাবী বর্ণনা করেছে) বলেছেন (জামে’ আত-তিরমিজি,1184)।
এই হাদিসটাই “সুনানে ইবনে মাজাহ” হাদিস নং:2039 তে হাসান হাদিস(স্মৃতি শক্তির কিছু দুর্বলতা রয়েছে) বলা হয়েছে ।
অর্থাৎ এই হাদিসের কিছু দুর্বলতা রয়েছে।
এখন কিছু কথা শুনুন
অভিভাবক ব্যতীত বিয়ে সম্পন্ন হতে পারে না (সহীহ, ইবনু মা-জাহ ,১৮৮১)।
অর্থাৎ অভিভাবক ছাড়া বিয়ে হওয়াই সম্ভব না।
এর আরও অকাট্য প্রমাণ
“সুনানে ইবনে মাজাহ” হাদিস নং: 1879, 1880, 1881, 1882.
“সুনানে আবু দাউদ” হাদিস নং: 2083, 2085.
“জামে’ আত-তিরমিজি” হাদিস নং: 1101, 1102.
এই হাদিস গুলোর সবগুলোই সহীহ হাদিস।
সব মিলিয়ে এই কথা বলা যায় (SK Sharif vai) আপনার পোস্টটি 10% গ্রহন করা যায়। (আমার মতামত)
আর আপনার উদ্দেশ্যে একটা কথা সবকিছু ভালো ভাবে না জেনে সঠিক প্রমান না নিয়ে কোনো পোস্ট করবেন না।
SK Sharif vai,
প্রথমে আপনার কথা বলি, আপনি যে হাদিসের ভিত্তিতে এই পোস্টটি করেছেন তা হলো “জামে’ আত-তিরমিজি” হাদিস নং: 1184.
এই হাদিস সম্পর্কে বলি: এই হাদিসটা সহীহ হলেও ”আবু ঈসা হাসান” হাদিসটিকে গারীব হাদিস(কোনো যুগে একজন মাত্র রাবী বর্ণনা করেছে) বলেছেন (জামে’ আত-তিরমিজি,1184)।
এই হাদিসটাই “সুনানে ইবনে মাজাহ” হাদিস নং:2039 তে হাসান হাদিস(স্মৃতি শক্তির কিছু দুর্বলতা রয়েছে) বলা হয়েছে ।
অর্থাৎ এই হাদিসের কিছু দুর্বলতা রয়েছে।
এখন কিছু কথা শুনুন
অভিভাবক ব্যতীত বিয়ে সম্পন্ন হতে পারে না (সহীহ, ইবনু মা-জাহ ,১৮৮১)।
অর্থাৎ অভিভাবক ছাড়া বিয়ে হওয়াই সম্ভব না।
এর আরও অকাট্য প্রমাণ
“সুনানে ইবনে মাজাহ” হাদিস নং: 1879, 1880, 1881, 1882.
“সুনানে আবু দাউদ” হাদিস নং: 2083, 2085.
“জামে’ আত-তিরমিজি” হাদিস নং: 1101, 1102.
এই হাদিস গুলোর সবগুলোই সহীহ হাদিস।
ধন্যবাদ, কমপক্ষে রেফারেন্স টা দেয়ার জন্য।
ভাই হানাফি মাযহাবে অভিভাবক ছাড়াও বিয়ে হয়।
সব মিলিয়ে এই কথা বলা যায় (SK Sharif vai) আপনার পোস্টটি 10% গ্রহন করা যায়। (আমার মতামত)
আর আপনার উদ্দেশ্যে একটা কথা সবকিছু ভালো ভাবে না জেনে সঠিক প্রমান না নিয়ে কোনো পোস্ট করবেন না।
আপনার কথাই ধরলাম, আমি রেফারেন্স দিতে পারিনি আপনি দিয়েছেন! তার মানে হাদিসটা তো আর মিথ্যে না? আর এই হাদিসের বিষয়ে জেনেই পোস্ট করা হয়েছিল। ইসলামে অনেক হাদিস অনেকভাবে বর্নিত হয়েছে। তো? আমি জাস্ট এই হাদিসটা থেকে যুবসমাজ কে সাবধান হওয়ার উদ্দেশ্যে বলেছি। কেউ যদি এটা মানতে না চায় তবে মানবেনা। এতে তো কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। আসলে খারাপ লাগছিল যে অনেকেই আমাকে নানাভাবে কথা বলছিল। কারোর আচরনে তো এটাই বোঝা যাচ্ছিল যে আমি মনে হয় হাদিসটা বানিয়েছি। একেক প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতে একেক হাদিস একেকজন একেকভাবে বর্ননা করেছেন। কিন্ত আমরা বিতর্কে যাব কেন? এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনই কি শ্রেয় নয়? আমি ফাজলামো নাইবা করলাম? এই বিষয়গুলি না মানতে পেরেই অনেকেই হাদিসের দলিল নিয়ে লেগে পড়েছেন। আসলে আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। আমাদের উচিৎ সবদিক থেকে বিরত থাকা। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সামিউম বাসির।
বিয়ের বিষয়ে আরো একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে।
আপনি তিরমিজি শরিফের হাদিস দিয়েছেন।
আমি সহি-হাদিসের কথা বলছি। যদিও রেফারেন্স দিতে পারছি না। প্রয়োজনে কোনো আলেম থেকে শুনবেন।
মেয়ের বাবা (বাবা মারা গেলে মা) – এর অনুপস্থিতি তে বিবাহ সম্পন্ন হয় না। এবং ছেলের বাবা অনুপস্থিতি তে যদি বিবাহ করে। তবে সেই বিবাহ সম্পন্ন হবে। কিন্তু পরে ছেলের বাবা যদি ঐ মেয়ে কে তালাক দিতে বলে। তবে ছেলে তা করতে বাধ্য থাকবে।
আপনার কথাটা ভাললাগছে! হতে পারে অন্য হাদিসে আছে! কিন্ত আমি এই হাদিসটার বিষয়ে বলেছি এবং মুফতি মাওলানা দ্বারা সত্যতা নির্নয়ের পরেই বলছি।
ফাইজলামু করেন মিয়া??…যত্তসব।।।।
আসল হাদিস দেখেন…
অভিভাবকের অনুমতি ব্যতীত কোন মেয়ের বিবাহ সম্পর্কে আল্লামা বিন বায বলেনঃ
এ ধরণের বিবাহ সহীহ নয়। অভিভাবক ছাড়া কোন বিবাহের চুক্তি সম্পাদিত হবে না। নবী (সাঃ) সহীহ হাদীছে বলেনঃ
(لا نكاح إلا بولي)
অভিভাবক ব্যতীত বিবাহ হবে না। সুতরাং কোন মহিলা নিজের বিয়ে নিজেই সম্পাদন করতে পারবে না। সে অন্য কোন মহিলার বিয়েও সম্পাদন করতে পারবে না। বিবাহতে অভিভাবকের অনুমতি জরুরী। মহিলার পিতা হচ্ছে তার অভিভাবক। পিতার অবর্তমানে তার দাদা। অতঃপর তার ছেলে। অতঃপর তার ভাই…..।
সুতরাং আমাদের সমাজের প্রথা অনুযায়ী অভিভাবকের অনুমতি ব্যতীত সংঘটিত হয়ে যাওয়া বিয়ে বৈধ নয়। অধিকাংশ আলেমের মতে তা বাতিল। এরই উপর রাসূল (সাঃ) থেকে সহীহ দলীল রয়েছে। তিনি বলেনঃ
১) لا نكاح إلا بولي)
অভিভাবক ব্যতীত বিবাহ হবে না। (তিরমিজী, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ)
২) (لا تزوج المرأة المرأة، ولا تزوج المرأة نفسها)
কোন মহিলা অপর মহিলাকে বিবাহ দিতে পারবে না। সে নিজেও নিজের বিবাহ দিতে পারবে না। (মিশকাত, ইবনে মাজাহ)
আরও লাগবে?????….
সতর্কতার জন্য পোস্ট। খুব ভালো কথা ও ভালো উদ্দ্যোগ। আল্লাহ আপনার জ্ঞান বাড়িয়ে দিন। আর বিবাহ একটি জটিল বিষয়, এটা নিয়ে আসলে পূর্ণ কথা এক পোস্টে ও সম্ভব নয়, তাছাড়া আপনি তালাক দেওয়ার কথা বলেছেন যা প্রয়োজন নেই। একত্রে বসা টাই কত বড় পাপ, কত ক্ষতিকর তা দেখুন আমার আজকের লেখায় ———– trickbd. com/hadith-quran/477325
ধন্যবাদ আধুনিক চিন্তাধারার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ। ইসলাম সবসময় আধুনিক।
হুম
৩ জনের সাথে এমন হয়েছে, আপনার দলীল মতে ওরা আমার বৈধ বৌ হ গে, সো দেহ মিলন কাম শুরু করি, পাপ হবেনা ?, পরে তালাক দিয়ে দিব???
আপনিই ভাল বুঝছেন ব্যাপার টা!
nau ju billah……. astagfirullah………. a ki hunlam re bai
কি?
আপনিই ভাল বুঝছেন ব্যাপার টা! replied er comment. c